চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপি-জামাতের নৈরাজ্যমূলক কর্মসূচির প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাল-সবুজের পতাকা মিছিল করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে আজ ৩০ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় শহরের লোকনাথ দিঘীর পাড় থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে গিয়ে শেষ হয়। এসময় শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন।
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক মো.মনির হোসেন এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সহ-সভাপতি হাজি মো. হেলাল উদ্দিন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এড. মাহবুবুল আলম খোকন, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক এম এ এইচ মাহবুব আলম, জেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক এড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি এড. আবু কাউসার, জেলা পরিবহন শ্রমিকলীগ সভাপতি বারীন্দ্রনাথ ঘোষ, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, জেলা তাঁতী লীগ সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল।
অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম,তানজিন আহমেদ,শেখ মো. মহসিন, হাজি মো. মহসিন, সেলিম রেজা হাবিব, জাহাঙ্গীর আলম, সৈয়দ মো. আসলাম, ফারুকুল ইসলাম, কাচন মিয়া, জেলা যুবলীগ সভাপতি এড. শাহানুর ইসলাম, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, জেলা কৃষকলীগ আহবায়ক সাদেকুর রহমান শরীফ, জেলা শ্রমিকলীগ সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি আবদুর রহমান।
চলারপথে রিপোর্ট :
কান্দিপাড়ায় বাড়ির টয়লেট থেকে সিয়াম (১৩) নামে এক স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
৫ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বিকেল পৌনে ৫টার দিকে কান্দিপাড়া এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। সিয়াম পাওয়ার হাউস রোডের স্কলারস স্কুল অ্যান্ড কলেজের পঞ্চ শ্রেণির ছাত্র ছিল।
হাসপাতাল ও পরিবারের সদস্যরা জানান, সিয়াম বিকেলে বন্ধুদের সঙ্গে খেলাধুলা করছিল। তারপর সিয়াম বাসায় এসে টয়লেটে ঢুকে আর বের হয়নি। পরিবারের সদস্যরা দরজা ভেঙে দেখেন সিয়াম টয়লেটের মেঝেতে পড়ে আছে। তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন বলেন, কী ভাবে সিয়াম মারা গেছে তা সঠিক বলা যাচ্ছে না। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় শ্রমিক লীগের ৫৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের আয়োজনে শহরের দানবীর লোকনাথ রায় চৌধুরী ময়দান কমপ্লেক্সস্থ জাতীয় বীর আব্দুল কুদ্দুস মাখন মুক্তমঞ্চে বিশাল শ্রমিক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয় শ্রমিকলীগের সভাপতি এড. কাউসার আহম্মেদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি হাজী মোঃ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা এড. কামরুজ্জামান আনছারী, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক পিপি এড. মাহবুবুল আলম খোকন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী মিনার আলম, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এড. লোকমান হোসেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা শ্রমিক লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি আলাউদ্দিন আলাল, সহ সভাপতি বারীন্দ্র নাথ ঘোষ, শেখ শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাজী জসিম উদ্দিন খান, আমিন শাহ, খবির উদ্দিন আহমেদ, দুলাল মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক জিল্লু মিয়া, রিক্সা ও ভ্যান শ্রমিক লীগের সভাপতি হোসেন মিয়া, ইজিবাইক শ্রমিক লীগের সভাপতি মনির হোসেনসহ জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, জাতীয় শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীরা সকল প্রকার ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের উর্ধ্বে থেকে আজ আরো সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ। হাজার হাজার নেতাকর্মীদের স্বতঃর্স্ফুত উপস্থিতি তার স্বাক্ষী বহন করে। এই সুশৃংঙ্খল ঐক্যবদ্ধ শক্তি দিয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচনে জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় এদেশের প্র্রধানমন্ত্রী করে দেশের চলমান উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারাকে অব্যাহত রাখার শপথ নিতে হবে।
তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শ্রমিক লীগ নেতৃবৃন্দের দাবিগুলো যৌক্তিসঙ্গত। আমি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর শ্রমিকদের কল্যাণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিব।
আলোচনাসভা শেষে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, অতীতের মত ব্যক্তি স্বার্থে জেলাপরিষদ থেকে কোন প্রকল্প গ্রহণের সুযোগ নেই। পরিষদ সভায় হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করতে অস্বীকারকারী কয়েকজন সদস্যকে উদ্দেশ্য করে, তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনায় ‘গ্রাম হবে শহর’ শীর্ষক গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে জেলাপরিষদ নিষ্টার সাথে দায়িত্ব পালন করবে।
আজ ১৯ মার্চ রবিবার জেলাপরিষদ সম্মেলন কক্ষে জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার এর সভাপতিত্বে এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আমিনুল ইসলামের সঞ্চালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ফিরোজুর রহমান ওলিও, উপজেলা চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহম্মদ, উপজেলা চেয়াম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর, উপজেলা চেয়ারম্যান নাছিমা মুকাই আলী, উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, পৌরমেয়র মোঃ গোলাম হাক্কানী, মেয়র শিব শংকর দাস, মেয়র মোঃ তফাজ্জল হোসেন, নির্বাচিত সদস্যদের মধ্যে প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ আবদুল আজিজ, সামছুল কিবরিয়া রাজা, প্যানেল চেয়ারম্যান (২) মোঃ নাছির উদ্দিন, প্যানেল চেয়ারম্যান (৩) সনি আক্তার, রুমানুল ফেরদৌসী এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসিরনগর, আশুগঞ্জ, বিজয়নগর, কসবা ও বাঞ্ছারামপুর প্রমুখ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সভায় স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচি সহ বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প গৃহীত হয়।
চলারপথে ডেস্ক :
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে ময়মনসিংহের সার্কিট হাউস ময়দানে আগামীকাল শনিবার আওয়ামী লীগের বিভাগীয় জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলমের সভাপতিত্বে বিভাগীয় জনসভায় ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর ও জামালপুর থেকে অন্তত ১০ লাখ লোকের সমাগম হবে বলে আশা করছেন নেতারা।
আজ ১০ মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে সভাস্থলের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দল। পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আমার ধারণা স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবেশ আগামীকাল সার্কিট হাউস ময়দানে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সমাবেশে (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) সংকটের কথা বলবেন, সমাধানের কথা বলবেন। সমস্যার কথা বলবেন এবং উত্তরণের উপায় সম্পর্কে বলবেন। যেটা আমাদের নেত্রী সব সময় বলে থাকেন। আগামী দিনের জন্য বার্তা দেবেন। কী করণীয় সে সম্পর্কে বলবেন। আগামী নির্বাচনের জন্য বার্তা দেবেন। অবশ্যই তিনি আওয়ামী লীগের দুর্গ এ ময়মনসিংহে নৌকার পক্ষে জনগণের সমর্থনের বিষয়টি জনগণের কাছ থেকে আশ্বস্ত হতে চাইবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ময়মনসিংহে যা উন্নয়ন হয়েছে তার কোনো তুলনা নেই। এ ময়মনসিংহে যেদিকে যান সেদিকেই উন্নয়ন। এক আলোকিত ময়মনসিংহ। গ্রেটার ময়মনসিংহে এই উন্নয়নটা হয়েছে। মানুষ চোখের সামনেই দেখছে উন্নয়ন। উন্নয়ন তো ঢেকে রাখার বিষয় নয়। আমাদের অর্জন সবকিছুই জনগণের চোখের সামনে।’
ময়মনসিংহবাসীর জন্য নতুন কোনো খবর আছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিভাগ হয়ে গেছে, সিটি করপোরেশন হয়ে গেছে, ময়মনসিংহের যেদিকেই তাকান শুধু রাস্তা-ব্রিজ। এ রকম রোড কানেক্টিভিটি ময়মনসিংহের ইতিহাসে কখনো হয়নি। ময়মনসিংহবাসীর চাওয়ার কিছু নেই। সবকিছুই হয়েছে। আগামী নির্বাচন হলে নতুন করে যদি কোনো দাবি ওঠে সেটা দেখা হবে। এখন আর কোনো উন্নয়ন নয়। এই বৈশ্বিক সংকটে এখন শেখ হাসিনার প্রায়োরিটি হচ্ছে দেশের মানুষকে বাঁচানো।
ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজার রহমান জানান, শনিবার দুপুর ১টায় প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারে ময়মনসিংহের রফিক উদ্দিন ভুঁইয়া স্টেডিয়াম মাঠে অবতরণ করবেন। সেখান থেকে সার্কিট হাউসে এসে বিশ্রাম নেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং ৩০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। পরে বিকেল ৩টায় সার্কিট হাউস মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিভাগীয় জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাহারি সব নাম। খেতেও সুস্বাদু। ২০০ রকমের পিঠা। নাম লেখা- পাটিসাপটা, দুধচিতই, পানতোয়া, মুখচাহনি, সন্দেশ-নেভিকুলা, নকশি, পোয়া, ভাপা।
সঙ্গে যে জেলায় পিঠাটি বিখ্যাত এর নামও জুড়ে দেওয়া হয়েছে। সহজেই চিনে নিয়ে যে যার মতো কিনে খাচ্ছেন।
আয়োজনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজে। ওই কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা আজ ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার আয়োজন করেন পিঠা উৎসবের।
বেলা সাড়ে ১০টার দিকে কলেজ প্রাঙ্গণে পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন কলেজের পরিচালক এবং জেলা কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আবু কাউসার। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইবনে আইন মারুফ, কলেজের উদ্যোক্তা ও পরিচালক (প্রশাসন) হারুন অর রশিদ, কলেজের উদ্যোক্তা ও পরিচালক শাহাদৎ হোসেন, কলেজের পরিচালক সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা মোট ছয়টি স্টলে এসব বাহারি পিঠা নিয়ে হাজির হন। তাঁরা ছয়টি স্টলের নাম দেন-রজনীগন্ধা, অর্কিড স্টোর, বেলি, কাঠগোলাপ, গরিবের পিঠা ঘর, হাসনা হেনা।
রজনীগন্ধা স্টলে ৩৫ ধরনের পিঠা, অর্কিড স্টোরে ৩০ ধরনের, কাঠগোলাপে ২৬ ধরনের, গরিবের পিঠা ঘর ১২ ধরনের, হাসনা হেনাতে ৭৫ ধরনের, বেলী ৫০ ধরনের পিঠার পসরা বসে। মিষ্টি কুমড়া, মালাই রোল, ঝাল পাকন, শাহি টুকরা, সুয়াই, পাতা পিঠা, পাকন, পুডিং, ফুল পিঠা, নকশি পিঠা, দুধ পলি, ঝাল পাকন, কাপ পিঠা, মালপুয়া, দুধ চিতই, গোল পাক্কন, গাজরের হালুয়া, বিবিখানা, সুজির পিঠা, হৃদয় হরণ, ছিটা রুটি, শামুক, শিউলি, সাবুদানাদার, মরিয়ম ফুল, পোয়া, শাঝ, পুদিনা ভাপা ইত্যাদি সব পিঠার নাম সবার নজর কাড়ে।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইবনে আইন মারুফ ও পরিচালক (প্রশাসন) হারুন অর রশিদ জানান, কলেজের শিক্ষার্থীরা বেশ আগ্রহের সঙ্গে এসব পিঠা নিয়ে আসেন। তাদের এ আয়োজনের মধ্য দিয়ে গ্রামীন সংস্কৃতিও ফুটে উঠে। শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কারসহ ছয়টি স্টলকে পুরস্কৃত করা হয়েছে।