চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে চাঁদের হাসি ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে একটি ক্লিনিককে সিলগালার ও স্ট্যান্ডার্ড হসপিটাল এন্ড টোটাল হেলথকেয়ার হাসপাতাল নামে একটি হাসপাতালকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের সহকারি কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ফয়সাল আহমেদ শহরের কুমারশীলমোড় ও লোকনাথ উদ্যান (ট্যাংকেরপাড়) এলাকায় পৃথক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
দেশব্যাপী চলমান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনিবন্ধিত ও মানহীন হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযানের অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুটি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো হয়। অভিযানকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স না থাকায় কুমারশীল মোড়ের চাঁদের হাসি ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে সিলগালা ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া শহরের লোকনাথ উদ্যানের (টেংকের পাড়) পাশে অবস্থিত স্ট্যান্ডার্ড হসপিটাল এন্ড টোটাল হেলথকেয়ার হাসপাতালে অপারেশন থিয়েটারে মেয়াদোর্ত্তীন ওষুধ সামগ্রী ও যন্ত্রপাতি পাওয়া যায়। এছাড়া হাসপাতালটিতে প্যাথলজি পরীক্ষায় অতিরিক্ত মূল্য আদায়ের প্রমান পাওয়া যায়। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪০, ৫২ ও ৫৩ ধারায় উক্ত হাসপাতালকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানকালে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষে মেডিকেল অফিসার ডা. আশরাফুর রহমান হিমেল, ডা. তাসনুভা তাবাসসুম নোভা, ডাঃ ফাইরোজ মায়িশ, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মোঃ ছফিউর রহমান ও সদর মডেল থানার পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উগ্রবাদ প্রতিরোধে কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আয়োজনে ও জেলা পুলিশের সহায়তায় উগ্রবাদ প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক কার্যক্রম ও উগ্রবাদ দমনে স্পষ্ট ধারনা বিষয়ক তিনদিনব্যাপী সেমিনারের দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় পর্বে আজ ২০ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুরে “উগ্রবাদ প্রতিরোধে শিক্ষক/ শিক্ষার্থী, গণমাধ্যমকর্মী ও সুশীল সমাজের ভ‚মিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন।
সেমিনারে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ এ.এস.এম শফিকুল্লাহ, সাহিত্য একাডেমির সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন ও কর্মশালার বিষয় বস্তু উপস্থাপন করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি মো. জাহিদুল ইসলাম সোহাগ।
কর্মশালায় জানানো হয়, এক সময় মানুষের মধ্যে ধারনা ছিলো উগ্রবাদ ও জঙ্গীবাদে মাদরাসার শিক্ষার্থীরা জড়িত। কিন্তু এই ধারনা সঠিক নয়। উগ্রবাদে জড়ানোদের মধ্যে পড়াশুনা জানেন না এমন লোকের সংখ্যা শতকরা এক ভাগ। আর জড়িতদের মধ্যে সাধারণ শিক্ষার শিক্ষার্থী ৭৪ ভাগ ও মাদরাসা শিক্ষার শিক্ষার্থী ২৩ ভাগ। জড়িতদের মধ্যে ১৫ থেকে ৩৪ বছর বয়সিরা হলেন শতকরা ৬৮ ভাগ।
কর্মশালায় সন্তানদের প্রতি খেয়াল রাখার জন্য অভিভাবকদের প্রতি আহবান জানানো হয়। সভায় বাসা ভাড়া দেয়ার ক্ষেত্রে জেনে শুনে ও ভাড়াটিয়ার তথ্যাবলী নিকটস্থ থানায় জমা দেয়ার জন্য আহবান জানানো হয়। এ সময় জানানো হয়, সারাদেশেই এ ধরণের কর্মশালার আয়োজন করা হবে। ইতিমধ্যেই বরগুনায় এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, জঙ্গীবাদের প্রতি বর্তমান সরকারের যে জিরো ট্রলারেন্স আমরা আইন-শৃংখলা বাহিনী তা বাস্তবায়ন করবো। জিরো ট্রলারেন্স নীতিতে আমরা কাজ করে এখন আমরা অনেকটা সফল। বাংলাদেশ এখন অনেকটাই ঝুঁকিমুক্ত। আমরা জঙ্গীবাদ দেখতে চাই না। আমরা শান্তিতে থাকতে চাই। আমরা অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চাই।
তিনি বলেন, সরকারের কঠোর পদক্ষেপের কারণে জঙ্গিবাদ মাথা নুইয়েছে। তবে সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রবাদ এখনো আছে। উগ্রবাদ দমনে পুলিশের বিশেষ টিম সোয়াট কাজ করছে। তিনি উগ্রবাদ ও জঙ্গীবাদ বিষয়ে সোয়াটেরটিমকে তথ্য দেওয়ার পাশাপাশি পুলিশ ও আইনশৃংখলা বাহিনীকে তথ্য দেয়ার আহবান জানান। সেমিনারে সাংবাদিক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগন উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনদিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
সেমিনারের শেষ দিন আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় অনুষ্ঠিতব্য “উগ্রবাদ প্রতিরোধে আইন-শৃংখলা বাহিনীর করনীয় শীর্ষক সেমিনারে জেলায় কর্মরত চৌকিদার ও দফাদার এবং দ্বিতীয় পর্বে বেলা ১২টায় অনুষ্ঠিতব্য “উগ্রবাদ প্রতিরোধে জনপ্রতিনিধিদের ভ‚মিকা শীর্ষক সেমিনারে জেলার সকল ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারগণ উপস্থিত থাকবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
একদিকে লোডশেডিং, পাশাপশি বিদ্যুৎ নিয়ে অভিযোগ করলেও সংশ্লিষ্ট মহলের সাড়া মিলে না যথাসময়ে। বিপদজনক হলেও অবহেলার কারণে দুর্ঘটনার শঙ্কায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয় এলাকাবাসীর মাঝে।
আজ ২৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার এমনই এক ঘটনার অভিযোগ পাওয়া গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ (ঘাটুরা)র আওতাধীন হালদার পাড়া এলাকায় গভঃ মডেল গার্লস স্কুলের সামনে। এখানে বেলা বারোটার দিকে বিদ্যুৎ এর মূল সার্ভিস তারের একটি তার পথের মাঝে ঝুলে পড়ে। সেখানে ট্রান্সফর্মারে সংযোগ সহ তারটির প্লাস্টিকের কালো আবরণ অনেক জায়গায় নেই।
ঝুলে পড়ে তারের পাশ দিয়ে পথ চলেছে স্কুলের কোমলমতি শিশু কিশোর শিক্ষার্থী সহ পথচারীরা।
বিপদজনক অবস্থায় দুর্ঘটনা রোধে স্থানীয় লোকজন বড় ড্রাম, বালতি ফুটের টব রেখে বিপদ এড়ানোর প্রাথমিক চেষ্টা করে এবং বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগে অভিযোগ জানান।
অভিযোগকারী নাইটিংগেল হাসপাতালে কর্মরত রতন রায় গণমাধ্যমকে জানান, তার ঝুলে পড়ার সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট বিভাগের অভিযোগ কের্ন্দের ইঞ্জিনিয়ার নূর আলমকে জানানো হয়েছে। কিন্তু দুপুরের পরও কেউ আসেনি। এছাড়া তারটি কিছুদিন পরপরই ছিঁড়ে পড়ে থাকে, কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে যায় কতৃপক্ষ, এতে করে প্রাণহানীর আশঙ্কা করেন তিনি।
এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদের কাছে বিকেল সাড়ে তিনটায় বিষয়টি জানানো হলে তিনি বলেন, অভিযোগ কেন্দ্রে খবর নিচ্ছি। বেলা সাড়ে চারটায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত খবর নিয়ে জানা গেছে পথে পথচারীদের নাগালের মধ্যে ঝুলে থাকা বিদ্যুৎ তারটি সরানোর জন্য কেউ আসেনি। এ অবস্থায় স্থানীয় এবং পথচারীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এইচপিভি টিকা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নার্স টিকাদানকারী ও প্রথম শ্রেণীর সুপার ভাইজারদের নিয়ে দুই দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধন করা হয়েছে।
২১ অক্টোবর সোমবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার কাউন্সিলর কক্ষে আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রশাসক মোহাম্মদ রুহুল আমিন।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার সুবল চন্দ্র সাহা, নাসিং ইনস্টিটিউটের ইনচার্জ মোছামাৎ মিরন্নাহার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার টিকাদান সুপারভাইজার মো. মোস্তাকুর রহমান, মাছরাঙা টেলিভিশনের ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি আশেক মান্নান হিমেল প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য এইচপিভি টিকা বিশ্বব্যাপী পরীক্ষিত, নিরাপদ ও কার্যকর। আগামী ৩ ই নভেম্বর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কীভাবে এ টিকা প্রদান করতে হবে তার দিক নিদের্শনার জন্য আজকের এ কর্মশালাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এ সময় নার্স, টিকাদানকারী প্রথম শ্রেণীর সুপারভাইজার ছাড়াও এর সাথে সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির ভর্তির ফলাফলে তাহিয়া নামের এক শিক্ষার্থীর নাম ১৪ বার উঠেছে। এর মধ্যে মেধা তালিকায় ১০ বার ও অপেক্ষমান তালিকায় চারবার তার নাম উঠে। একইভাবে ফারিয়া জামান জেসি ও ফারিয়া আরফা নামে এক শিক্ষার্থীর নাম পাঁচবার উঠে। একই ছবি ও জন্মনিবন্ধন নম্বরে ফারিয়া জামান জেসি ও ফারিয়া আরফা নামে পৃথক নাম রয়েছে তালিকায়। এ ধরণের ‘অদ্ভুত’ ফলাফলে নিয়ে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরাও বিষয়টি নিয়ে হতবাক। তবে কি কারণে এমনটি হয়ে থাকতে পারে এ বিষয়ে কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছে না। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গভ. মডেল গালর্স হাই স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ১৪১ জন ভর্তির জন্য আবেদন নেওয়া হয়। লটারির মাধ্যমে নির্বাচিতদের তালিকা সোমবার বিকেলে স্কুলের ফটকে লাগিয়ে দেওয়া হয়। মঙ্গলবার সকাল থেকে ফলাফল দেখতে ভীড় জমে। ফলাফল ঘেঁটে দেখা যায়, তাহিয়া নামে এক শিক্ষার্থীর নাম মেধা তালিকায় আটবার ও অপেক্ষমান তালিকায় ছয়বার রয়েছে। ফলাফলে তাহিয়ার একই ছবি রয়েছে। তবে একাধিক জায়গায় জন্মনিবন্ধন ও মোবাইল নম্বর ভিন্ন। তাহিয়ার বাবার নাম রুবেল মিয়া ও মা লাভলী বেগম। তাহিয়ার নাম মেধা তালিকার ৫, ১৩, ১৭, ২৪, ৩২, ৩৬, ৬৬, ৬৭, ৯৮, ১১৬ তে রয়েছে। অপেক্ষমান তালিকার ৮১, ১০৮, ১১৬ ও ১১৮ তে রয়েছে। একইভাবে ফারিয়া জামান জেসি নামে আরেক শিক্ষার্থীর নাম মেধা তালিকায় তিনবার ও ফারিয়ার আরফা দুইবার রয়েছে। ফারিয়ার ক্ষেত্রে সব ছবি এক থাকলেও নামের ক্ষেত্রে কোথাও ফারিয়া জামান জেসি, ফারিয়া আরফা রয়েছে। তবে জন্মনিবন্ধন নম্বর ও মোবাইল নম্বর একই রয়েছে।
ফারিয়ার বাবার নাম আবু জামিল ও মায়ের নাম তানিয়া আক্তার। ফারিয়ার জামানের নাম ১, ১০৮, ১৩৩, ফারিয়া আরফা নাম মেধাতালিকার ৯৩ ও ১৩৫ এ রয়েছে।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক পারভীন আক্তার বলেন, ‘ফলাফল দেখার সময় বিষয়টি আমাদের চোখে পড়ে। তাহিয়া নামে শিক্ষার্থীর নাম দুই তালিকায় ১৪ বার উঠেছে। তবে কিভাবে কি হয়েছে সেটা আমাদের জানা নেই।’
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. জুলফিকার হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিষয়টি জানিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে আমাদের কোনো হাত নেই।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি মনজুরুল আলম গত ১৪ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. তারিখে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক অসুবিধার কারণে সংগঠনের সভাপতি পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করে একটি আবেদন করেছেন। তাঁর আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ১৫ আগস্ট বিকালে সংগঠনের জরুরী সভা আমিন কমপ্লেক্সের ৫ম তলায় অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য্যরে সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহজাদা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আরজু, সহ-সভাপতি মোঃ এমদাদুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মিঠু, কোষাধ্যক্ষ আবুল হাসনাত মোঃ সাবেরিন ভূইয়া লিটন, দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবু নাসের রতন, সদস্য আব্দুল মালেক, আজকের হালচাল প্রতিনিধি মোঃ আশরাফুল হক প্রমুখ।
সভায় উপস্থিতি সকলে সংগঠনের সভাপতির পদত্যাগ পত্র নিয়ে আলোচনা করেন।
সকলের মতামতের ভিত্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি মনজুরুল আলমের পদত্যাগ পত্রটি গ্রহণ করে এবং সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সিনিয়র সহ-সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য্যকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
সভায় সংগঠনের কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার জন্য গুরুত্বারোপ করা হয়।