চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সির (জাইকা) একটি প্রতিনিধি দল।
আজ ৫ ফেব্রুয়ারি সোমবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর পর্যন্ত ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দলটি বন্দরের স্থাপনাগুলো ঘুরে দেখেন। প্রতিনিধি দলটির নেতৃত্ব দেন তাকেশী শিমোমোরা।
প্রতিনিধি দলটি আখাউড়া স্থলবন্দরের বিভিন্ন অবকাঠামো, বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম ও যাত্রী পারাপার কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। মূলত বন্দরের কী কী অবাকাঠামোগত উন্নয়নে অর্থায়ন করা যায়- সেটি যাচাইয়ের জন্যই জাইকার প্রতিনিধি দলের এ পরিদর্শন।
এ সময় আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান, আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পুলিশের ইনচার্জ হাসান আহমেদ ভূঁইয়া এবং আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা আব্দুল কাইয়ুম তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অদম্য সংকল্প ও প্রত্যয়ের মাধ্যমে ছাত্র-জনতা একটি স্বৈরাচারী ও অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা থেকে আমাদের মুক্তি এনে দিয়েছে।
আজ সেপ্টেম্বর ২৭ শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে ভাষণে এ কথা বলেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. ইউনূস।
ভাষণে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে যে যুগান্তকারী পরিবর্তন হয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতেই আজ আমি বিশ্বসম্প্রদায়ের এ মহান সংসদে উপস্থিত হতে পেরেছি। আমাদের গণমানুষের, বিশেষ করে তরুণ সমাজের অফুরান শক্তি আমাদের বিদ্যমান রাষ্ট্র কাঠামো ও প্রতিষ্ঠানগুলোর আমূল রূপান্তরের এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। আমাদের ছাত্র ও যুব সমাজের আন্দোলন প্রথমদিকে মূলত ছিল বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন। পর্যায়ক্রমে তা গণআন্দোলনে রূপ নেয়। এরপর সারা পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে দেখেছে কীভাবে সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ একনায়কতন্ত্র, নিপীড়ন, বৈষম্য, অবিচার ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে রাজপথ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দৃঢ়ভাবে রুখে দাঁড়িয়েছিল।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, আমাদের ছাত্রজনতা তাদের অদম্য সংকল্প ও প্রত্যয়ের মাধ্যমে একটি স্বৈরাচারী ও অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা থেকে আমাদের মুক্তি এনে দিয়েছে। তাদের এই সম্মিলিত সংকল্পের মধ্যেই আমাদের দেশের ভবিষ্যত নিহিত, যা এ দেশটিকে বিশ্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে একটি দায়িত্বশীল জাতির মর্যাদায় উন্নীত করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। এই গণআন্দোলন রাজনৈতিক অধিকার ও উন্নয়নের সুবিধাবঞ্চিত বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। বাংলাদেশের মানুষ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশীদারত্ব চেয়েছিল। আমাদের জনগণ একটি ন্যায্য, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও কার্যকর গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে, যার জন্য আমাদের নতুন প্রজন্ম জীবন উৎসর্গ করেছিল। আমাদের এই তরুণরা যে প্রজ্ঞা, সাহস ও প্রত্যয় দেখিয়েছে তা আমাদের অভিভূত করেছে।
বন্দুকের গুলি উপেক্ষা করেও তরুণরা বুক পেতে দাঁড়িয়ে গিয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, অবৈধ রাষ্ট্রক্ষমতার বিরুদ্ধে প্রবলভাবে সোচ্চার হয়েছিলেন আমাদের তরুণীরা। স্কুলপড়ুয়া কিশোর-কিশোরীরা নিঃশঙ্ক চিত্তে উৎসর্গ করেছিল তাদের জীবন। শত শত মানুষ চিরতরে হারিয়েছে তাদের দৃষ্টিশক্তি। আমাদের মায়েরা, দিনমজুরেরা ও শহরের অগণিত মানুষ তাদের সন্তানদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নেমেছিলেন রাজপথে। তপ্ত রোদ, বৃষ্টি, মৃত্যুভয় তোয়াক্কা না করে তারা সত্য ও ন্যায়সঙ্গত আকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে দীর্ঘকাল রাষ্ট্রযন্ত্রকে পরিচালনা করার অশুভ ষড়যন্ত্র পরাভূত করেছিল। জনগণের এই আন্দোলনে আমাদের জানা মতে আট শতাধিক জীবন আমরা হারিয়েছি স্বৈরাচারী শক্তির হাতে।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটকে ‘সংকটে ঘুরে দাঁড়ানোর বাজেট’ বলে আখ্যায়িত করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
আজ ১ জুন বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় গণমাধ্যমে বাজেট প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এটি সংকটে ঘুরে দাঁড়ানোর বাজেট। এটা হলো মূল কথা।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য এখন কমছে।’
সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম ভাঙতে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। দ্রব্যমূল্য এখন বেশ কিছু ক্ষেত্রে কমতে শুরু করেছে। বাজেটটা এমনভাবে করা হয়েছে যে, মানুষের কষ্ট লাঘব হবে। দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।’
প্রস্তাবিত বাজেটকে জনবান্ধব বলার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘সাধারণ মানুষের কথা মাথায় রেখে এই বাজেট প্রণীত হয়েছে।’
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করেছেন। জাতীয় সংসদে ‘দেড় দশকের উন্নয়নের পর স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রগতি’ শীর্ষক বাজেট বক্তৃতা দেন তিনি।
এটি দেশের ৫২তম, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের ২৪তম ও অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের পঞ্চম বাজেট।
অনলাইন ডেস্ক :
কর্মবিরতিতে থাকা পুলিশ সদস্যদের কাজে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার (অব.) সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেছেন, নির্দিষ্ট তারিখ দেওয়া হবে, এর মধ্যে কর্মবিরতিতে থাকা পুলিশ সদস্যরা কর্মস্থলে যোগ না দিলে তাদেরকে পলাতক ঘোষণা করা হবে।
আজ ১১ আগস্ট রোববার সচিবালয়ে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে বুধবার বিকাল ৪টায় পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার মধ্যে সব ইউনিটের সদস্যকে কাজে যোগদান করতে নির্দেশ দেন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম।
নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, রাজারবাগ পুলিশ লাইনস, পিওএম, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএনস), সব মেট্রোপলিটন এবং জেলা পুলিশ লাইনস, অন্যান্য পুলিশ স্থাপনাসহ বিশেষায়িত সব পুলিশ ইউনিটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ফোর্সের শৃঙ্খলা ও চেইন অব কমান্ড পুনরুদ্ধার এবং পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে।
এতে আরো উল্লেখ করা হয়, এই সময়ের মধ্যে সব মেট্রোপলিটন, জেলা, নৌ, রেলওয়ে ও হাইওয়ে থানার অফিসার ও ফোর্সকে স্ব স্ব ইউনিটের পুলিশ লাইনসে যোগদানের জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অপারেশনস কন্ট্রোলরুম সক্রিয় করা, দায়িত্ব বণ্টন করা এবং সারা দেশের সাথে কার্যকর যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ফোর্সের মনোবল বৃদ্ধি এবং কল্যাণ নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
পুলিশ সদরদপ্তর জানায়, জীবন উৎসর্গকারী পুলিশ সদস্যদের দাফন/সৎকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে এবং আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা হবে।
আইজিপি ময়নুল ইসলাম বলেন, আশা করছি, অচিরেই এ পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সবার সহযোগিতা আহ্বান করেন তিনি। থানাগুলোকে ঠিকঠাক করতে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সচেতন মানুষ, সাংবাদিকসহ সাধারণ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে একটি নাগরিক নিরাপত্তা কমিটি করার নির্দেশ দেন আইজিপি। সামাজিকমাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের ব্যক্তিগত বা অ্যাসোসিয়েশনের নামে কোনো ধরনের বিবৃতি, ব্যাজের ছবি বা কোনো ধরনের মন্তব্য করতেও নিষেধ করেছেন ময়নুল ইসলাম।
অনলাইন ডেস্ক :
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবৈধ অটোরিক্সা জব্দ করতে গেলে পুলিশ সদস্যকে ঝুলিয়ে এক কিলোমিটার নিয়ে যান চালক। আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার বিকেলে শ্রীপুর উপজেলার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের জৈনাবাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এঘটনায় চালককে আটকসহ অটোরিক্সাটি জব্দ করা হয়েছে।
আটককৃত অটোরিক্সা চালক জনি আহমেদ (২৪) ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার হবিরবাড়ি গ্রামের মো. আহমেদ আলীর ছেলে। তিনি মাওনা হাইওয়ে থানার পুলিশ কনস্টেবল কমল দাসকে অটোরিক্সায় ঝুলিয়ে এক কিলোমিটার টেনে নিয়ে যান। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
পুলিশ কন্সস্টেবল কমল দাস বলেন, ‘ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে নিয়মিত অবৈধ অটোরিকশার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার অংশ হিসেবে বিকেলে উপজেলার জৈনাবাজার এলাকায় অভিযান চলাকালে একটি অটোরিকশা যাত্রী নিয়ে আসে। থামানোর জন্য অটোরিকশাকে সিগন্যাল দেয়া হয়। রিকশা থামানোর পর চাবি নেয়ার চেষ্টা করলে সঙ্গে সঙ্গে অটোরিক্সা চালাতে শুরু করে। আমি অটোরিকশায় উঠার চেষ্টা করি, কিন্তু চালক রিকশার গতি আরোও বাড়িয়ে দেয়। অটোরিকশা চালককে অনুরোধ করলেও গতি কমায়নি। আমাকে মহাসড়কে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করে। আমাকে ঝুলিয়ে কমপক্ষে এক কিলোমিটার নিয়ে যায়।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, একজন পুলিশ সদস্য ইউনিফর্ম পড়া অবস্থায় চলন্ত অটোরিক্সার রড ধরে ঝুলে আছে। পেছনে কয়েকজন যাত্রী চালককে অনুরোধ করছেন অটোরিকশা থামানোর জন্য কিন্তু অটোরিকশা চালক থামাচ্ছেন না। অটোরিকশার পাশদিয়ে বিভিন্ন পরিবহন যাচ্ছে। পরবর্তীতে একটি স্থানে পৌঁছালে জ্যামে উপস্থিত স্থানীয় জনতা ও পুলিশ সদস্য মিলে চালককে আটক করেন।
মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আইয়ুব আলী বলেন, ঘটনার পরপরই অতিরিক্ত পুলিশ পাঠিয়ে পাশ্ববর্তী ভালুকা উপজেলার জামিরদিয়া এলাকার ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে অভিযুক্ত চালককে আটক করা হয়। জব্দ করা হয়েছে অটোরিকশাটি। এবিষয়ে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।
অনলাইন ডেস্ক :
ফ্রান্সের প্যারিসে ইরানি কনস্যুলেটে এক ব্যক্তি বোমা নিয়ে ঢুকে পড়েছেন এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার পর এক সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে ফরাসি সশস্ত্র পুলিশ। হামলার আশঙ্কা থেকে ইরানের কনস্যুলেটটি বন্ধও করে দিয়েছে পুলিশ। এসময় কনস্যুলেটের আশপাশ ঘিরে ফেলে তারা।
আজ ১৯ এপ্রিল শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, কনস্যুলেটের পক্ষ থেকেই তাদের জানানো হয় এক ব্যক্তি গ্রেনেড অথবা বিস্ফোরক বেল্ট নিয়ে ভেতরে প্রবেশ করেছেন বলে আশঙ্কা করছেন তারা। ওই সময় তাদের কাছে সাহায্য চান কনস্যুলেটের কর্মকর্তারা। এরপর ফ্রান্সের পুলিশের একটি ইউনিট চারপাশ ঘেরাও করে ফেলে।
জানা গেছে, কনস্যুলেটের আশেপাশের ১৬ এলাকা পুরো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং সেসব স্থানে অনেক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
প্যারিস ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি আরএটিপি মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে এক পোস্টে জানায়, কনস্যুলেটের দিকে যাওয়া দুটি লাইনে মেট্রো চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
পরবর্তীতে রয়টার্স জানায়, হামলার হুমকি দেওয়া ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে ওই ব্যক্তি কোনো বিস্ফোরক বহন করছিলেন না। তিনি আতঙ্ক সৃষ্টি করতে নিজের কাছে বিস্ফোরক থাকার ভুয়া তথ্য ছড়িয়েছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই ব্যক্তি কনস্যুলেটের ছাদে একটি পতাকা স্থাপন করেন। গ্রেফতারের পর তিনি জানান, তার ভাইয়ের হত্যার প্রতিশোধ নিতে কনস্যুলেটে হামলা চালাতে গিয়েছিলেন তিনি। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানা যায়নি।
সকালে ইরানের ইসফাহানে ড্রোন হামলা চালায় দখলদার ইসরায়েল। ওই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই প্যারিসে অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেটে হট্টগোলের তথ্য শোনা যায়।