চলারপথে রিপোর্ট :
শিক্ষার মান উন্নয়নে অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক মতবিনিময় সভা ২০২৪ আজ ৭ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকালে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে সভাপতিত্ব করেন অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সিনিয়র শিক্ষক সাবিনা ইয়াছমিন, জাকির হোসেন, শফিকুর রহমান, অর্জুন, বরকত উল্লাহ্, অভিভাবকদের পক্ষে সোনালী ব্যাংক পিএলসি’র সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার মোঃ শহিবুর রহমান।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এ এফ এম আব্দুস সাকির।
সভার শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তিলোওয়াত করেন ৭ম শ্রেণির ছাত্র সাফায়েত ভূঁইয়া, পবিত্র গীতা পাঠ করেন ৭ম শ্রেণির ছাত্র অর্পণ মিত্র ভৌমিক।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে ফরিদা নাজমীন বলেন, শিক্ষক, অভিভাবক ও ছাত্র হচ্ছে একটি পরিবারের মতো এক জন ছাড়া আর এক জন চলতে পারবে না, তাই আমাদের পাঠ দানে আরো আন্তরিক হতে হবে। ছাত্রদের নৈতিকতা শিক্ষা দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা পড়াশুনার পাশাপাশি বাকি সময়টুকু কোথায় যাচ্ছে, কি করছে সে দিকেও অভিভাবকগণ যেন খেয়াল রাখে। এছাড়াও পড়াশুনার পাশাপাশি কিভাবে শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ ঘটবে সেই দিকে নজর রাখতে হবে অভিভাবকদের। তিনি আরো বলেন, একমাত্র সুশিক্ষা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। তবেই শিক্ষার্থীরা মানসন্মত শিক্ষা অর্জন করে ভবিষ্যতে এদেশের উন্নয়নে জোরালো ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান বলেছেন, গত ৪ মাস ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জন্য দিন-রাত পরিশ্রম করে ভেঙ্গে পড়া আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেছি। শহরের ট্রাফিকিং ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়েছি। এই শহর নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন ছিলো। স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করেছি, কিন্তু সময় পাইনি।
তিনি বলেন, আরো তিন মাস সময় পেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দাঙ্গা চিরতরে নির্মূল করতে পারতাম। ২২ ডিসেম্বর রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে তাঁকে দেয়া বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজনের সভাপতিত্বে ও সহ-সভাপতি নিয়াজ মোঃ খান বিটুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিদায়ী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান আরো বলেন, বিগত ১৫ বছরে পুলিশ একটি দলের হয়ে কাজ করেছে। যার জন্য পুলিশের প্রতি সাধারণ মানুষের একটা বিদ্বেষ ছিলো। বর্তমান সরকার পুলিশকে জনগণের পুলিশ হিসেবে দাঁড় করাতে কাজ করছে।
তিনি বলেন, আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় যোগদান করেই প্রথমে প্রেসক্লাবে এসেছি। আবার চলে যাবার সময়ও আবার প্রেসক্লাবে এসেছি। আমার সাড়ে ৩ মাস সময়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জন্য কতটুকু কাজ করেছি তার মূল্যায়ন আপনারা করবেন। তিনি বলেন, পুলিশের অনেক ভুল-ত্রুটি ছিলো। বৈষ্যম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় দেশে ৪৪জন পুলিশকে মারা হয়েছে। এতে করে পুলিশের মনোবল ভেঙ্গে গিয়েছিলো। আমরা পুলিশের মনোবল ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করছি। তিনি বলেন, পুলিশের সংস্কার প্রয়োজন।
তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা ও থানার সকল গাড়ি, আসবাবপত্র পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো। একটা ধ্বংসস্তুপের উপর আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেছিলাম। আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি বলতে কিছুই ছিলোনা। এমন পরিস্থিতিতে কাজ করতে কষ্ট হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের সংকট রয়েছে, গাড়ির সংকট রয়েছে। এই সমস্যা একদিনে নিরসন করা সম্ভব নয়। তারপরও বর্তমানে পুলিশ ভালো কাজ করছে। তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাজ করতে পেরে ভালো লেগেছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকতা খুবই সমৃদ্ধ। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকরা পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জন্য কাজ করতে পেরেছি এটাই আমার সান্তনার জায়গা। পুলিশ সুপার বলেন, ৫ আগস্টের পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রাফিকিং ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়েছিলো। আমরা আস্তে আস্তে ট্রাফিকিং ব্যবস্থা আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট রুটের বিভিন্ন অংশে গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচলের নির্দেশ দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। রেলপথের বিভিন্ন অংশে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার গতিতে আন্তঃনগর ও লোকাল ট্রেন চালাতে লোকো মাস্টারদের এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মালবাহী ট্রেন সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটার গতিতে চালানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে কর্তব্যরত সহকারী স্টেশন মাস্টার শাকির জাহান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, স্বাভাবিক সময়ে ৭২ কিলোমিটার পর্যন্ত গতিতে ট্রেন চলাচল করে। কিন্তু তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কা থাকায় গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, নির্দেশনা অনুযায়ী সকাল ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচল করে। গত ১১ এপ্রিল থেকে প্রতিদিন এ নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ বলেছেন, বিচার বিভাগ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। তিনি বলেন, বিচার বিভাগের সাথে রয়েছে পুলিশের নাড়ির সর্ম্পক। ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হলে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেট একযোগে কাজ করতে হবে। পুলিশ বিভাগসহ সকল এজেন্সির আন্তরিক প্রচেষ্টায় ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।
আজ ১১ জুন মঙ্গলবার বিকালে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত সম্মেলন কক্ষে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেট সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি সকলকে উদ্দেশ্যে করে বলেন, বিচার কাজ সম্পন্ন করতে হলে আন্তরিক হতে হবে। তিনি বলেন, ন্যায়ের শাসন ছাড়া একটা দেশ অগ্রসর হতে পারে না। দেশের উন্নয়নের জন্য ন্যায়ের শাসনের বিকল্প নেই।
সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফরিন আহমেদ হ্যাপীর সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার (সিআইডির) আবুল খায়ের, পুলিশ সুপার (পিবিআই) শচীন চাক্মা, সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোনাহর আলী, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সামিউল আলম, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নবীনগর সার্কেল মোঃ সিরাজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মোঃ বিল্লাল হোসেন পিপিএম, জজ কোর্ট পিপি এডঃ মাহাবুবুল আলম খোকন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি একেএম কামরুজ্জামান মামুন, জেল সুপার মোঃ শহীদুল ইসলাম, জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আরএমও ডাঃ মোঃ শরীফুল হক, কোর্টের পুলিশ পরিদর্শক কাজী দিদারুল আলম, সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ এমরানুল ইসলাম।
এ সময় সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফরহাদ রায়হান ভূইয়া, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমান, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জহিরুল আলম, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আসমা জাহান নিপা, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল হাসান রকি, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বাগত স্বাম্যসহ জেলার প্রতি থানার অফিসার ইনচার্জ ও তাদের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল। আজ ৩১ মে শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পৌর মুক্তমঞ্চ প্রাঙ্গণে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানে শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে বই প্রদর্শনী ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।
খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত কথাই বলুক নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে কোনো বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না। তাই এই মুহূর্তে দরকার নির্বাচিত সরকার। নির্বাচিত সরকারের প্রক্রিয়া যত বিলম্বিত করবে এই দেশে আরেও একটি ফ্যাসিবাদের জন্ম নিতে পারে। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন প্রয়োজন।
নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হলে দেশে আরো একটি ফ্যাসিবাদের জন্ম হতে পারে। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন প্রয়োজন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত কথাই বলুক না কেন-নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে কোন বিদেশী বিনিয়োগ আসবে না। তাই এই মুহুর্তে দরকার নির্বাচিত সরকার।
এছাড়াও তিনি দলীয় নেতাকর্মীসহ সবাইকে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কর্মময় জীবন থেকে শিক্ষা নিতে ও দেশের প্রতি তার অবদান সম্পর্কে জানতে বই পড়ার জন্য আহ্বান জানান।
নির্বাচনের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার পতনের আন্দোলনে দেশের নিবন্ধিত যেসব রাজনৈতিক একসঙ্গে ছিল, তারা সবাই নির্বাচন চায়।
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, বর্তমানে নির্বাচন ঘিরে কেন বিএনপিকে নিয়ে এ ধরনের আলোচনা হচ্ছে তাতে সন্দেহ রয়েছে। মূলত নির্বাচিত সরকার ছাড়া বর্তমানে আইনশৃঙ্খলার যে অস্থিরতা চলছে তা দমন করা সম্ভব নয়।
জেলা বিএনপি ও জিয়া স্মৃতি পাঠাগার আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জিয়া স্মৃতি পাঠাগার কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাদিয়া পাঠান পাপন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি এবিএম মমিনুল হক মুমিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী আজম, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান শাহীনসহ প্রমুখ। পরে দলীয় নেতাকর্মীরা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের রাজনৈতিক ও কর্মময় জীবনের বই কিনে নেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের নামের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন সাংবাদিকরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে বুধবার মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় এমন দাবি জানান তারা।
এর আগে একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শহীদ মিনারে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের পুস্পস্তবক অর্পণ করার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের নেতারাও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ‘ভাষা আন্দোলনের সূচনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক মহান ব্যাক্তি শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের মাধ্যমে। পাকিস্তান সংসদ সভায় তিনিই প্রথম বাংলা ভাষার কথা উত্থাপন করেছিলেন। তারপর রাষ্ট্র ভাষার আন্দোলনের মাধ্যমেই মহান মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদদের রক্তের বিনিময়ে এই স্বাধীন বাংলা অর্জিত হয়েছে। ভাষা আন্দোলনে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের অবদান ছিল অতুলনীয়। তাই মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের নামে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানাচ্ছি।
‘ভাষা আন্দোলনের ৭২ বছর পেরোলেও বাংলার সর্বত্রে পুরোপুরি বাংলা ভাষার মর্যাদা পৌঁছায়নি, কিন্তু বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের মধ্যে জাপান, চীন কিন্তু নিজের মাতৃভাষার ব্যবহার নিয়েই বেশ প্রশংসিত, কিন্তু বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আজ বাংলা ভাষার সঠিক ব্যবহার ও তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা নেই বললেই চলে। সেখানে বর্তমান শিক্ষার্থীরা বাংলার ভাষার সঠিক ব্যবহার ও বাংলা ভাষাকে শ্রদ্ধা কীভাবে করবে, এমন প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সভাপতি ও ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ আরজু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাই টিভির জেলা প্রতিনিধি আ.ফ.ম কাউসার এমরান, সদস্য ও সমকালের স্টাফ রিপোর্টার আবদুন নুর, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আমাদের সময়ের জেলা প্রতিনিধি দীপক চৌধুরী বাপ্পি, দ্য ডেইলি পোস্টের জেলা প্রতিনিধি সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, প্রেস ক্লাবের তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক ও আজকালের খবরের জেলা প্রতিনিধি মোজাম্মেল হোসেন, সাধারণ সদস্য ও মাছারাঙা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আশেক মান্নান হিমেল।