চলারপথে রিপোর্ট :
মানবসম্প্রদায় মহান আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জাতি। আল্লাহ তায়ালা মানব কে সৃষ্টি করেছেন শুধু তারই উপাসনা করতে। আর সেই উপাসনা শিক্ষা দিতে যোগে যুগে বহু নবী-রাসুল কে আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতে পাঠিয়েছে। আকায়ে মাওলা হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আগনের মাধ্যমে নবী-রাসুলের আগমনের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। উত্তরসূরী হিসেবে রেখেগেছেন পীর, গাউস কুতুব, সূফি-সাধক গণকে। হযরত বড়পীর দস্তগীর আব্দুল কাদের জিলানী (রাঃ) থেকে শুরু হয়ে অদ্যবধী পীর, গাউস কুতুব, সূফি ও সাধক গণের ধারা চলছে আর কিয়ামতের পূর্ব পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত থাকবে। পৃথিবী বাসী আজ সেই মহান আল্লাহ তায়ালার উপাসনা কে ভুলে, নবী-রাসুল, পীর, গাউস কুতুব ও সূফি-সাধক গণের সূফিতথ্য কে ছেড়ে মনগড়া মতাদর্শে চলাচলের ফলে পৃথিবী জুড়ে বিশৃঙ্খলা বেড়েই চলছে। বিশেষ করে মরণ নাশক মাদকের ছোবলে যুবসমাজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। রাস্তার মোড়ে মোড়ে নেশাগ্রস্তদের দেখে অবাক হতে হচ্ছে। মাদকের গ্রহণের ফলে সমাজে বিশৃঙ্খলা আজ চরম পর্যায়ে। সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জাতি মানুষ আল্লাহ বিধান অমান্য করে সূফিতথ্য ও তাসাউফ কে ভুলে যাওয়ায় জীবন, সংসারে কালো ছায়া নেমে এসেছে। তাই মাদক নির্মূলসহ সমাজ ও রাষ্ট্রে শান্তি প্রতিষ্ঠাই তাসাউফ ভিত্তিক সূফিতথ্য অনুসরণের বিকল্প নেই।
ভৈরব এরফানিয়া দরবার শরীফের পীর পীরে তরিকত এ বি এম শাহ সূফি মাহবুব উল্লাহ এর সভাপতিত্বে ও নবীনগর পাক-হাজিপুর দরবার শরীফের পীর পীরে তরিকত মাওলানা মুহাম্মদ মোবারক আলীর সহ-সভাপতিত্বে ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার নবীনগর বীরগাঁও গাছতলা নজরদৌলত রউফশাহী দরবার শরীফের ২৮তম বাৎসরিক উরুছ বা ইছালে ছাওয়াব মাহফিলে দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা পীর ‘দরবার শরীফ চিলোকূট’ এর অন্যতম খলিফা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’আত বাংলাদেশ এর প্রেসিডিয়াম সদস্য পীরে তরিকত অধ্যাপক মুফতি মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন আল-ক্বাদরী মোনাজাতের পূর্বে এ কথা বলেন।
হযরত বড়পীর দস্তগীর কুদ্দুছাছির রুহুল আজিজ এর রূহানী ফায়েজ হাছেল উপলক্ষে গত ২৮ বৎসর যাবৎ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অন্যতম আধ্যাতিক প্রাণ কেন্দ্র ‘দরবার শরীফ চিলোকূট’ এর পীর শাহ সূফি সৈয়দ আবদুর রউফ আল-ক্বাদরী (রহঃ) এর নির্দেশক্রমে মাহফিলটি অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও অসংখ্য আশেকে রাসূলগনের উপস্থিতিতে দেশবরেণ্য অসংখ্য পীর মশায়েখ ও আলেম ওলামা তরিকতের উপর নছিহত পেশ করেন।
দরবার শরীফের মুরিদ মাও. এমদাদুল হক বকশী ও মাও. মাসুম বিল্লার উপস্থাপনায় প্রধান অতিথি ছিলেন কুমিল্লা ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার মুহাদ্দিস উস্তাজুল উলামা মুফতিয়ে আজম আল্লামা অধ্যাপক শাহ মুহাম্মদ গোলাম মুস্তফা।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা সভাপতি ও কাজীপাড়া সৈয়দ আব্দুল বারী শাহ রহঃ মাজার শরীফের পীর, পীরে তরিকত সৈয়দ মুহাম্মদ নূরে আজম। প্রধান বক্তা ভাদুঘর জামিয়াতুল মাদিনা মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মাও. নূর মুহাম্মদ মাদানী। বিশেষ অতিথ ছিলেন মাও. মনিরুজ্জামান হানাফি, সরাইল পানিশ্বর উচ্চ বিদ্যালয়ের হেড মাও. মুহাম্মদ ইছা রুহুল্লা আল-ক্বাদরী, পীরজাদা মাও. মোদ্দাসীর আল-ক্বাদরী, পীরজাদা আল আমিন হোসাইনী।
বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ইসলামী যুবসেনা কেন্দ্রীয় পরিষদের মানবাধিকার সম্পাদক যুবনেতা মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, মাও. ওয়ারেছ উদ্দিন হাসান বিল্লাহ, মাও. ইমাম হোসেন, মাও. আশরাফুল আমিন, মাও. নাজমুল ইসলাম মোজাহেদী, মাও. মাও. মহর আলী, মাও. রেজাউল করিম, হাফেজ মাও. হেলাল উদ্দিন, মাও. মনির হোসেন, হাফেজ শরিফুল ইসলাম, মাও. হামিদুল ইসলাম হেলালী, মাও. আনোয়ার হোসেন বিন নূর, মাও. হাবিবুর রহমান নূরী, মাও. রবিউল আলম হেলালী, হাফেজ আরাফাত সানিসহ প্রমুখ। মাহফিল শেষে ভোর রাত্রে হাজার হাজার ভক্ত-মুরিদানের উপস্থিতিতে দেশ-জাতি সহ মুসলিম বিশ্বের শান্তি কামনায় মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে ছেলের হাতে লিল মিয়া (৭৫) নামের এক বৃদ্ধ খুন হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ ১৪ আগস্ট সোমবার দুপুরে উপজেলার জিনোদপুর ইউনিয়নের কাঠালিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় পুলিশ বৃদ্ধের ছেলে জসিমকে (৪০) আটক করেছে। নবীনগর থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, লিল মিয়ার ছেলে জসিম প্রায় ১৫ বছর যাবত মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত। সোমবার দুপুরে লিল মিয়া জমিতে পাট কাটতে যান। এ সময় জসিমকে পাট কাটায় সহযোগিতা করতে বলেন লিল মিয়া। এ নিয়ে ছেলের সঙ্গে লিল মিয়ার বাকবিতণ্ডা হয়। এরই জেরে ধান ভাঙার ছিয়া দিয়ে জসিম তার বাবার মাথায় আঘাত করেন। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে লিল মিয়া মারা যান।
তিনি আরো জানান, এই ঘটনায় ঘাতক ছেলে জসিমকে আটক করেছে পুলিশ। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে সুশান্ত সরকার (৩০) নামের এক যুবককে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে খুনের খবর পাওয়া গেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার শ্যামগ্রাম ইউনিয়নের নাসিরাবাদ গ্রামের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী নিতাই চন্দ্র সরকারের ছেলে সুশান্ত। তার দুই মাস বয়সী একটি পুত্র সন্তান আছে। পরিবারের অভিযোগ, গ্রামের আশিক নামের এক যুবক ১৮ আগস্ট রবিবার রাতে সুশান্তকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে যান।
পরে আজ ১৯ আগস্ট সোমবার সকালে গ্রামের পাশে থাকা মেঘনা নদীর পাড়ে সুশান্তের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সুশান্ত সরকারের সঙ্গে একই গ্রামের তাহের মিয়ার ছেলে আশিক মিয়ার বন্ধুত্ব ছিল। ঘটনার দিন গত রবিবার রাতে আশিক সুশান্তের বাড়িতে আসেন। এরপর আশিক সুশান্তকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে চলে যান।
সুশান্তের মা রূপালী সরকার পুত্রশোকে বাড়ির উঠোনে বিলাপরত অবস্থায় বলেন, ‘আমার ছেলে একটি পুরনো মোটর সাইকেল আশিকের কাছে বিক্রি করেছিল। কিন্তু আশিক সেই টাকা পরিশোধ না করায়, এ নিয়ে সম্প্রতি আশিকের সাথে সুশান্তের একাধিকবার ঝগড়া হয়। এরই জের ধরে আশিক গতকাল রবিবার রাতে সুশান্তকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করে। পরে মেঘনার পাড়ে আমার ছেলের লাশ ফেলে রেখে যায়।
নবীনগর থানার ওসি আফজাল হোসেন বলেন, ‘ঘটনার সংবাদ পেয়েই পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। এ বিষয়ে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে দুই ছেলের হাতে আব্দুল সালাম (৬৫) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন।
৭ মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে নবীনগর পৌর এলাকার গোল মসজিদের পাশে একটি আবাসিক বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মো. সুমন (৩৪) ও মো. মিজানুর রহমান প্রকাশ সোহেল (২৬) নামে দুই ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে প্রায় ঝগড়া-বিবাদ চলছিল। বৃহস্পতিবার সকালে মা হাফেজা বেগমের সঙ্গে ছেলে সুমন ও সোহেলের কথা কাটাকাটি হয় এবং মাকে মারধর শুরু করে। সকালে বাজার শেষে বাবা আব্দুল সালাম বাসায় ফিরে স্ত্রীকে মারধর করতে দেখে প্রতিবাদ করেন। এতে দুই ছেলে বাবাকে ধাক্কা দিলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
স্থানীয়রা বৃদ্ধ আব্দুল সালাম মিয়াকে নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
জানা গেছে, হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দিতে সুমন ও সোহেল প্রতিবেশীদের বাড়ি থেকে বের করে দেয়।
এ বিষয়ে সুমন ও সোহেলকে জিজ্ঞাসা করা হলে তারা বলেন, বাবা হার্টঅ্যাটাকে মারা গেছেন। এ বিষয়ে আমাদের পরিবারের কারও কোনো অভিযোগ নেই।
এ সময় খবর পেয়ে নবীনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই পুত্রকে গ্রেপ্তার করে এবং নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা মর্গে প্রেরণ করেন।
নবীনগর থানার ওসি মাহাবুব আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুজনকে আটক করা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী হাফেজা খাতুন বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলায় মেঘনা নদীতে নিখোঁজের একদিন পর জুলেখা আক্তার (৭) নামে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছেন দমকল বাহিনীর সদস্যরা।
আজ ৫ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের ধরাভাঙ্গা গ্রামে এমপিটিলা এলাকা থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
জুলেখা বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মরিচাকান্দি গ্রামের সুজন মিয়ার মেয়ে।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ১ ডিসেম্বর শুক্রবার শিশুটি তার মায়ের সঙ্গে উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের ধরাভাঙ্গা গ্রামে তার নানা হান্নান মিয়ার বাড়িতে বেড়াতে আসে। ৪ ডিসেম্বর সোমবার দুপুর ১টায় শিশুটি বাড়ির পাশে মেঘনা নদীতে বড় বোনের সাথে গোসল করতে যায়। গোসলে নেমে ডুব দিয়ে আর ওপরে ওঠেনি জুলেখা। স্থানীয়রা অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাননি। পরে স্থানীয় লোকজন ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
সলিমগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) কাউসার মাতব্বর জানান, নৌ-পুলিশের একটি টিম ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করেছে। মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার লাউর ফতেহপুর ইউনিয়নের তৃণমূল আওয়ামী লীগের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার আর এন টি বালিকা উচ্চ বিদ্যায় প্রাঙ্গনে ঈদ শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় সভায় লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আবুল কাশেম মোকাদ্দছের সভাপতিত্বে ও উপজেলা পরিষদের বাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল এমপি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী শাহান,জেলা পরিষদ সদস্য নাসির উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি সুজিত কুমার দেব ত্রাণ সম্পাদক নিয়াজুল হক কাজল, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম নজু, উপপ্রচার সম্পাদক প্রনয় কুমার ভদ্র।
প্রধান অতিথি বক্তব্যে এম পি বলেন লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করার জন্য আমার পক্ষ থেকে যা যা করার দরকার আমি তা করব এবং আগামী নির্বাচনে নৌকাকে বিজয়ী করতে হলে আপনারা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সকলে মিলে ভোটারদেও স্ব স্ব অবস্থানে গিয়ে বুঝিয়ে ভোট সংগ্রহ জন্য কাজ করতে হবে।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন লাউর ফতেহপুর কমলাকান্ত গুরুচরণ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল্লা আল মাসুম। সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, প্রেসক্লাব সভাপতি শ্যামাপ্রশাদ চত্রবতী, সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া মিনাজ, মডেল প্রেসক্লাব সভাপতি মো. আবু কাওসার, সাধারণ সম্পাদক মো.মাজেদুল ইসলাম, বাংলাদেশ সমাচার প্রতিনিধি মো. আলমগীর হোসেন প্রমুখ।