অনলাইন ডেস্ক :
পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) মহাসচিব ওমর আইয়ুবকে প্রধানমন্ত্রী পদে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেন ইমরান খান। ওমর আইয়ুব দেশটির সাবেক সামরিক স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের নাতি। তিনি প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন, এমন গুঞ্জন ওঠেছে।
আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার কারাগার থেকে ইমরান খান এমন সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বলে জানান পিটিআই নেতা আসাদ কায়সার।
জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত ওমর আইয়ুব ২০১৮ সালে ইমরান খানের হাত ধরে পিটিআইতে যোগ দেন। ইমরানের সরকারে তিনটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। প্রথমে বিদ্যুৎমন্ত্রী, এরপর পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী এবং সবশেষ অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন ওমর।
আসাদ কায়সার বলেছেন, নির্বাচনের ফলাফলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে; বিশেষ করে জেইইউআই-এফ, এএনপি এবং কিউডব্লিউপি’র সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সূত্র: রয়টার্স, ডন
অনলাইন ডেস্ক :
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ব্যাপক আকারে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে নারী-শিশুসহ নিহত ২৩২ ফিলিস্তিনি মারা গেছেন। ভয়াবহ এ হামলায় আহত হয়েছেন অসংখ্য ফিলিস্তিনি। আজ ১৮ মার্চ মঙ্গলবার সকালে কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
গাজা কর্তৃপক্ষ জানায়, উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় ইসরাইলি হামলায় মৃতের সংখ্যা ২৩২ ছাড়িয়েছে। নিহত ফিলিস্তিনিদের মধ্যে শিশুরাও রয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অসংখ্য মানুষ।
আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, স্থানীয় সময় ১৭ মার্চ সোমবার রাতে গাজার কেন্দ্রীয় শহর দেইর আল-বালাহ, গাজা সিটি, খান ইউনিস ও রাফাহ অঞ্চলের একাধিক স্থাপনায় ব্যাপক আকারে বিমান হামলা চালায় নেতানিয়াহুর বাহিনী। এতে আবাসিক ভবনসহ বেশ কিছু অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্তের পাশাপাশি হতাহত হয়েছেন অসংখ্য মানুষ, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। যুদ্ধবিরতির চুক্তির পর এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা।
যুদ্ধবিরতি বাড়ানোর আলোচনায় অগ্রগতি না হওয়ায় সামরিক অভিযান পুনরায় শুরু করা হয়েছে। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদনেই এই হামলার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয় বলে জানা গেছে। এছাড়া ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে আলোচনা করেই ইসরাইল এ হামলা চালিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস।
মার্কিন মধ্যস্থতায় গাজার সাময়িক যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানোর চেষ্টা চলছিল। তবে বন্দি বিনিময়সহ গুরুত্বপূর্ণ শর্ত নিয়ে মতপার্থক্য থাকায় আলোচনায় সাফল্য আসেনি। এতে সামরিক উত্তেজনা নতুন মাত্রা পেয়েছে।
ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় জানায়, তারা আগের চেয়ে আরো শক্তিশালী সামরিক অভিযান পরিচালনা করবে। স্থল অভিযানেরও হুমকি দিয়েছে তেল আবিব। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সংঘাতের এই নতুন ধাপে গাজায় মানবিক পরিস্থিতি আরো জটিল আকার ধারণ করবে।
অনলাইন ডেস্ক :
শপথ নেওয়ার একদিন পরই মালদ্বীপ থেকে ভারতকে সেনা প্রত্যাহার করতে বলেছেন দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু। আজ ১৮ নভেম্বর শনিবার তিনি জানিয়েছেন, সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতকে মালদ্বীপ থেকে তাদের সেনা সরিয়ে নিতে বলেছে।
ওই ঘোষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজুর সাথে সাক্ষাতেও একই কথা জানিয়েছেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট।
মুইজ্জুর নির্বাচনী ইশতেহারের অন্যতম বিষয় ছিল মালদ্বীপ থেকে বিদেশি সেনাদের সরিয়ে দেওয়া।
ভারতের নাম উল্লেখ না করেই মুইজ্জু বলেছেন, মালদ্বীপে কোনো বিদেশি সেনা থাকবে না। সূত্র: এনডিটিভি
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এক গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্বর্তী নির্দেশে জানিয়েছে, আপাতত ওয়াকফ আইন সংশোধন কার্যকর করা যাবে না। বর্তমানে যে সব সম্পত্তি ওয়াকফ হিসেবে চিহ্নিত রয়েছে, তা আগের মতোই বহাল থাকবে।
১৬ এপ্রিল বুধবার প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার নেতৃত্বাধীন একটি বেঞ্চ এই নির্দেশ জারি করে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মতে, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ঘোষিত ওয়াকফ সম্পত্তি বাতিল করা যাবে না এবং মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ওয়াকফ বোর্ডও বহাল থাকবে।
সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্টভাবে জানায়, যেকোনো সম্পত্তি যদি আদালতে ওয়াকফ হিসেবে তালিকাভুক্ত থাকে, তাহলে সংশোধিত আইন নিয়ে শুনানি চলাকালে তা পরিবর্তন করা যাবে না। দান বা চুক্তির মাধ্যমে ওয়াকফ ঘোষিত যেকোনো সম্পত্তির ক্ষেত্রেই এই নির্দেশ কার্যকর হবে।
আদালত আরও জানায়, কোনো সম্পত্তি ওয়াকফ নাকি সরকারি, সেই বিষয়ে তদন্ত চলাকালীন কালেক্টরের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে সেটিকে ওয়াকফ হিসেবে ধরা হবে না—যদিও সংশোধিত আইনে এমন উল্লেখ রয়েছে, তবে আপাতত সেই ধারা বলবৎ থাকবে না।
এছাড়া, ওয়াকফ বোর্ড এবং কেন্দ্রীয় ওয়াকফ কমিটির সব সদস্যকে মুসলিম হতে হবে, আদালত তা পুনর্ব্যক্ত করেছে। তবে সরকারি কর্মকর্তা বা কোনো নির্দিষ্ট পক্ষের প্রতিনিধি হিসেবে যারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বোর্ডে জায়গা পান, তারা এই নিয়মের বাইরে থাকবেন। পাশাপাশি, হিন্দু ধর্মীয় ট্রাস্টে মুসলিমদের সদস্যপদ দেওয়া হয় কি না, তা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে জানতে চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
ওয়াকফ আইন ঘিরে দেশের বিভিন্ন স্থানে যে সহিংসতা দেখা যাচ্ছে, তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আদালত। প্রধান বিচারপতি বলেন, সহিংসতা অত্যন্ত উদ্বেগজনক বিষয়। বিষয়টি আদালতের নজরে এসেছে এবং এ নিয়েও পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
আজ ১৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানি নির্ধারিত হয়েছে।
এই মামলায় কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। অন্যদিকে, বিরোধীদের পক্ষ থেকে কপিল সিব্বল ও অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি অংশগ্রহণ করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতের উত্তরাখণ্ডের নির্মাণাধীন টানেলের ভেতর আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে পাইপ স্থাপনের যে কাজ চলছিল সেটি সম্পন্ন হয়েছে। এর মাধ্যমে উন্মুক্ত হয়েছে টানেলের মুখ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির ২৮ নভেম্বর মঙ্গলবারের লাইভ ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শ্রমিকদের বের করে আনার কাজ শুরু হয়েছে আর বাইরে দাঁড়িয়ে আছে সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স। গত ১২ নভেম্বর ভোরে টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে। এতে ভেতরে আটকা পড়েন ৪১ শ্রমিক। এরপর ১৭ দিন ধরে সেখানে আটকা তারা।
টানেলে মোটা পাইপ স্থাপনে ব্যবহার করা হয়েছে নিষিদ্ধ ‘র্যাট হোল’ মাইনিং। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন আমেরিকান অগারস ড্রিলিং মেশিন দিয়ে ড্রিল করে সেখানে ৬০ মিটার লম্বা পাইপ স্থাপনের কাজ চলছিল। কিন্তু শুক্রবার সেই ড্রিলিং মেশিনটি ভেঙে যায়। এরপর হাত দিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এই উদ্ধার অভিযানের জন্য ডাকা হয় সেনা সদস্যদের।
উদ্ধার অভিযানের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এবং চিকিৎসকরা এখন টানেলের ভেতরে ঢোকার জন্য প্রস্তুত আছেন। ভেতরে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন তারা। এরপরই পাইপের মাধ্যমে শ্রমিকদের বের করে আনা হবে।
শ্রমিকদের বের করে আনা মাত্র প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা দিতে ৩০ কিলোমিটার দূরে ৪১ বেডের একটি অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে। শ্রমিকদের নিয়ে যেন অ্যাম্বুলেন্সগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছাতে পারে সেজন্য সেখানে একটি গ্রিন করিডোর তৈরি করা হয়েছে।
ওই হাসপাতালে যে ৪১টি বেড তৈরি রাখা হয়েছে সেগুলোর সবগুলোতে অক্সিজেন সুবিধা রয়েছে। সূত্র: এনডিটিভি
অনলাইন ডেস্ক :
মানবদেহে ইমিউন কোষের সন্ধান পেয়েছেন গবেষকরা-যেটি অ্যালার্জি এবং অন্যান্য রোগপ্রতিরোধের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে পরিচিত। সঙ্গে এই কোষটি ক্যানসার নির্মূল এবং সার্স-কোভ-২ এর মতো ভাইরাসের সঙ্গেও লড়াই করতে সক্ষম। সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের কারণেই মানুষের শরীরে করোনার সংক্রমণ ঘটে।
হিউম্যান টাইপ-২ ইনন্যাট লাইমফোইড সেলস (আইএলসি২এস) নামের এ ইমিউন কোষটি মানবদেহের বাইরেও প্রসারিত করা যায় এবং এটি টিউমারের টিকে থাকার সক্ষমতাকে পরাজিত এবং ক্যানসার কোষকে নির্মূল করতে পারে। ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এই তথ্য পেয়েছেন মার্কিন গবেষকরা।
বিজ্ঞান বিষয়ক সাময়িকী ‘সেলে’ এই গবেষণার তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সিটি অব হোপের— হেমাটোলোজি অ্যান্ড হেমাটোপোয়েটিক সেল ট্রান্সপ্ল্যানটেশন বিভাগের প্রফেসর জিয়ানহুয়া ইউ এ ব্যাপারে বলেছেন, ‘কোষ পরিবারে আমরা আইএলসি২ কোষকে নতুন সদস্য হিসেবে চিহ্নিত করেছি যেটি যে কোনো ধরনের ক্যানসারকে সরাসরি নির্মূলে সক্ষম। যার মধ্যে রক্তের ক্যানসার এবং সোলিড টিউমারও রয়েছে।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘ভবিষ্যতে এই কোষ উৎপাদন, ফ্রিজিংয়ের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা এবং রোগীদের দেহে প্রয়োগ করা যাবে। টি-কোষ ভুক্ত থেরাপি যেমন সিএআর টি কোষ, যেটির বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে রোগীর নিজস্ব কোষের প্রয়োজন হয়— আইএলসি২এস কোষের ক্ষেত্রে এমনটি প্রয়োজন হবে না। এই কোষ শারীরিকভাবে সুস্থ কোনো দাতার কাছ থেকে সংগ্রহ করা যাবে। যেটি অ্যালোজোনিক হিসেবে আলাদা বিশেষ চিকিৎসাগত পদ্ধতি হবে। যা খুব সহজেই পাওয়া যাবে।’
এর আগে ইঁদুরের আইএলসি২এস কোষ নিয়ে পরীক্ষা চালানো হয়েছিল। তবে ইঁদুরের কোষের পরীক্ষায় ক্যানসার নির্মূলের ক্ষেত্রে ওই সময় আশাব্যাঞ্জক কোনো ফলাফল পাওয়া যায়নি।
কিন্তু নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, মানবদেহের আইএলসি২এস কোষ সরাসরি ক্যানসার নির্মূলে কাজ করে। কিন্তু ইঁদুরের কোষ সেটি করতে পারে না।
মানবদেহের আইএলসি২এস কোষ পরীক্ষার জন্য প্রফেসর ইউ এবং তার দল প্রথমে একটি রক্তের নমুনা থেকে এই কোষকে আলাদা করেছেন। তারা অভিনব একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছেন। যেটি মানবদেহ থেকে সংগ্রহ করা আইএলসি২এস কোষকে ২০০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারে।
এরপর তারা বাহ্যিকভাবে প্রসারিত করা এই কোষ সোলিড টিউমারে আক্রান্ত ইঁদুরের দেহে প্রবেশ করিয়েছেন। যারমধ্যে রয়েছে অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসার, ফুসফুসের ক্যানসার ও গ্লিওব্লাস্টোমা। এরপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা গেছে, এই প্রসারিত কোষ এসব টিউমারকে নির্মূল করতে পারে।
প্রফেসর ইউ বলেছেন, ‘একটি সন্তোষজনক সরাসরি প্রমাণ আমরা পেয়েছি যখন আমরা একটি আইএলসি২ কোষ এবং একটি টিউমার কোষ একসঙ্গে স্থাপন করেছি এবং দেখতে পেয়েছি টিউমার কোষটি নির্মূল হয়ে গেছে, কিন্তু আএলসি২ কোষটি অক্ষত রয়েছে।’
‘এটি প্রমাণ করে অন্যান্য কোষের অনুপস্থিতিতে আইএলসি২এস কোষ সরাসরি ক্যানসার কোষটিকে নির্মূল করেছে।’ যোগ করেন প্রফেসর ইউ।
ক্যালিফোর্নিয়ার হেমাটোলোজি অ্যান্ড হেমাটোপোয়েটিক সেল ট্রান্সপ্ল্যানটেশন বিভাগের অপর গবেষক প্রফেসর মাইকেল ক্যালিজিউরি বলেছেন, ‘আইএলসি২এস কোষটি মানবদেহে খুবই বিরল। এটি বেশিরভাগ পাওয়া যায় ফুসফুস, নাড়িভুঁড়ি এবং ত্বকে।’
তবে প্রফেসর ইউ জানিয়েছেন, আইএলসি২এস কোষটি ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর নিজস্ব কোষ থেকে নিতে হবে না। অর্থাৎ ক্যানসার রোগীকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য এই কোষ অন্য সুস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে সংগ্রহ এবং সংরক্ষণ করে রাখা যাবে।
ক্যালিফোর্নিয়ার এ গবেষক বলেছেন, ‘আমরা এই গবেষণাটির ফলাফল প্রয়োগের স্বপ্ন দেখি। এমনকি ক্যানসারের বাইরে অন্য রোগের ক্ষেত্রেও এটি প্রয়োগ করা যেতে পারে। আইএলসি২এস কোষ ভাইরাসের বিরুদ্ধেও— যেমন কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে।’ সূত্র: আইএএনএস