চলারপথে রিপোর্ট :
ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড জনবীমা ব্রাহ্মণবাড়িয়া এরিয়া-১৯ এর আয়োজনে ফেব্রুয়ারি ক্লোজিং মাস উপলক্ষে ম্যানেজার কনফারেন্স ও উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া টি.এ রোডস্থ ফারুক টাওয়ারে এরিয়া কার্যালয়ে ম্যানেজার কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়।
কোম্পানীর সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১৯ এর এরিয়া ইনচার্জ মো: রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রধান ইনর্চাজ মো: জহিরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট (উন্নয়ন) হেলাল আহমেদ জনবীমা পূবাঞ্চল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিমা কর্মীদের সঠিক সুন্দর দিক নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করেন বলেন, স্বচ্ছতা,বিশ্বস্ততা আর উন্নত গ্রাহক সেবার কারণে ন্যাশনাল লাইফ পৌঁছে গেছে মানুষের আস্থার শীর্ষে। গোটা বীমা খাত যখন বীমার ইমেজ পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে ব্যস্ত তখন ন্যাশনাল লাইফ কর্মীরা মানুষের ঘরে ঘরে বীমার ইতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কোম্পানীর সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট ও গাজীপুর এরিয়া ইনচার্জ মো: মনিরুল ইসলাম,সহকারী এরিয়া ইনচার্জ মো: কামাল হোসেন,সহকারী এরিয়া ইনচার্জ মো: জামাল উদ্দিন।
উন্নয়ন সভায় বক্তব্য রাখেন, সহকারী জোন ইনচার্জ, এজিএম ,ব্রাঞ্চ ম্যানেজারগন। এ সময় ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড জনবীমার ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নাসিরনগর ও নবীনগর বিকেন্দ্রীক জেলায় কর্মরত সহকারী জোন ইনচার্জ, এজিএম, ব্রাঞ্চ ম্যানেজারগণ অংশগ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ডের ১৪ নম্বর কূপের ওয়ার্কওভার কাজ শেষে পরীক্ষামূলকভাবে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়েছে।
২১ মে মঙ্গলবার রাতে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) কূপটির ওয়ার্কওভার কাজ সম্পন্ন করেছে। এ কূপটি থেকে প্রতিদিন ১৩-১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল) কর্তৃপক্ষ।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল-বিশ্বরোড মোড়ে অবস্থিত দৈনিক ২৯ দশমিক ৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন তিতাস গ্যাস ফিল্ডের ১৪ নম্বর কূপটি ২০০ সালে খনন করা হয়।
তবে গ্যাসের সঙ্গে অতিমাত্রায় পানি ওঠায় ২০২১ সালের পহেলা নভেম্বর থেকে কূপটি বন্ধ ঘোষণা করে গ্যাস ফিল্ড কর্তৃপক্ষ। চলতি বছর বিজিএফসিএল পরিচালিত তিতাস, হবিগঞ্জ, বাখরাবাদ ও মেঘনা গ্যাস ফিল্ডের বন্ধ থাকা ৭টি কূপের ওয়ার্কওভারে ৫২৩ কোটি টাকা ব্যায়ে একটি প্রকল্প হাতে নেয় কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে ৪টি কূপের ওয়ার্কওভার কাজ করবে বাপেক্স। বাকি ৩টির কাজ দেওয়া হচ্ছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে।
গত ১৯ মার্চ তিতাস গ্যাস ফিল্ডের ১৪ নম্বর কূপের ওয়ার্কওভার কাজ শুরু করে বাপেক্স। যা চলতি সপ্তাহের প্রথম দিকে শেষ হয়। এরপর গতকাল থেকে পরীক্ষামূলকভাবে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় কূপ থেকে। প্রতিদিন এ কূপ থেকে ১৩-১৫ মিলিয়নঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হওয়ার আশা সংশ্লিষ্টদের।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গ্যাস কূপ ওয়ার্কওভার প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাঈল মোল্লা জানান, ১৪ নম্বর কূপটি থেকে পরীক্ষামূলকভাবে গ্যাস উত্তোলন করা হয়েছে। তবে এখনও প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। ফলে পুরোদমে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়নি। আশা করা হচ্ছে আগামী দুই থেকে তিনদিনের মধ্যে কূপটি থেকে গ্যাস উৎপাদনে যাওয়া যাবে।
স্টাফ রিপোর্টার:
এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেমের (ইপিএস) আওতায় আরও ২৬৩ জন বাংলাদেশি কর্মী দক্ষিণ কোরিয়া যাচ্ছেন। এসব কর্মীরা মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সিউলের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বে। ঢাকার কোরিয়ান দূতাবাস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। দূতাবাসের এক কর্মকর্তা বলেন, মঙ্গলবার ইপিএস সিস্টেমের মাধ্যমে আরও ২৬৩ জন বাংলাদেশি কর্মী দক্ষিণ কোরিয়া যাবেন।
এদিকে, প্রবাসী কল্যাণ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এসব কর্মীদের বিমানবন্দরে বিদায় জানাবেন।
ঢাকার কোরিয়া দূতাবাসের তথ্য বলছে, ২০০৮ সাল থেকে এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম বা ইপিএস সিস্টেমের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী যাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী পাঠানো সংক্রান্ত চুক্তি হলো ইপিএস। এখন পর্যন্ত ২৭ হাজার ৫৬১ জন কর্মী এই পদ্ধতিতে কোরিয়া গেছে। বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল) তথ্য বলছে, ২০১০ সালে বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি ২ হাজার ৬৯১ জন ইপিএসের আওতায় কর্মী নিয়েছিল কোরিয়া। ইপিএসের প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশসহ ১৬টি দেশ থেকে অদক্ষ বিদেশী কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে কোরিয়া। করোনা মহামারির কারণে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের নভেম্বর পর্যন্ত বিদেশি ইপিএস কর্মী নেওয়া স্থগিত রেখেছিল। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে কোরিয়া সরকার আবার বিদেশি কর্মী নেওয়া শুরু করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সম্প্রতি দুজন ডেপুটি গভর্ণর নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ডেপুটি গভর্ণর হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ড. মো. হাবিবুর রহমান ও মো. খুরশীদ আলম- দুজনেরই বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায়। তাদের ৩ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরইমধ্যে কর্মক্ষেত্রে যোগদান করেছেন তারা।
২৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কমিউনকেশন্স অ্যান্ড পাবলিকেশন্স বিভাগের পরিচালক ও সহকারী মুখপাত্র সাঈদা খানম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তাদের যোগদানের ব্যাপারটি নিশ্চিত করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার কৃতি সন্তান খুরশীদ আলম বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক-১ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের স্নাতকোত্তর এবং পরে এমবিএ করেন। ১৯৮৮ সালে সহকারী পরিচালক পদে বাংলাদেশ ব্যাংকে যোগদান করেন তিনি। ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ, ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ, কৃষিঋণ বিভাগ, পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট, ডিপার্টমেন্ট অব কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট, ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন, এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্ট, সচিব বিভাগসহ বিভিন্ন বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন খুরশীদ আলম। ব্যক্তিগত জীবনে দুই ছেলে-মেয়ের বাবা তিনি।
এছাড়া ডেপুটি গভর্ণর হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ড. মো. হাবিবুর রহমানও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সন্তান। জেলার বিজয়নগর উপজেলায় অবস্থিত খিরাতলায় তার গ্রামের বাড়ি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) থেকে অর্থনীতিতে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন ড. হাবিবুর রহমান।
হাবিবুর রহমান বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণা বিভাগ, মনিটারি ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেকনিক্যাল ইউনিটে (বর্তমানে মনিটারি পলিসি বিভাগ) কাজ করেছেন। পরে তিনি বিশ্বব্যাংকের ক্যাপাসিটি বিল্ডিং প্রজেক্টের আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পলিসি অ্যানালাইসিস ইউনিটে সিনিয়র রিসার্চ ইকোনমিস্ট হিসেবে নিয়োজিত হন। তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং অ্যাকাডেমিতে উপমহাব্যবস্থাপক এবং সবশেষ গভর্ণর সচিবালয়ের পলিসি সাপোর্ট উইংয়ে মহাব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেন।
ড. হাবিবুর রহমানের সহধর্মিণী ড. সায়েরা ইউনুস বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। হাবিবুর রহমান ব্যক্তিগত জীবনে এক মেয়ে এবং দুই ছেলের জনক।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ও মোটর সাইকেল নিয়ে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
গতকাল বৃহস্পতিবার কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আবু জাফর মোহাম্মদ আরিফ হোসেন স্বাক্ষরিত এক নোটিশে এই তথ্য জানানো হয়।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়, কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের সার্বিক কল্যাণ ও কলেজের শৃঙ্খলার স্বার্থে জানানো যাচ্ছে যে, কলেজ ক্যাম্পাসে মোটর বাইক এবং শ্রেনী কক্ষে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন নিয়ে কোনো ভাবেই প্রবেশ করা যাবেনা। কলেজ ক্যাম্পাসে মোটর বাইক নিয়ে প্রবেশ করা এবং অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষেধ। সে জন্য কোনো শিক্ষার্থী কলেজ ক্যাম্পাসে মোটর বাইক নিয়ে প্রবেশ করলে এবং শ্রেনী কক্ষে কারো কাছে মোবাইল ফোন পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নোটিশে শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত ইউনিফর্ম পরিধান করে কলেজে আসতে বলা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শ্রেনী কক্ষে সরকারি কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন ব্যবহার অধিক মাত্রায় বেড়ে যায়। এতে তারা শ্রেনী কক্ষে অমনোযোগি থাকে। কখনো কখনো অতিমাত্রায় ফোনে আসক্ত হয়ে পড়ে শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে একাধিকবার মৌখিক নির্দেশনা দেয় কর্তৃপক্ষ। এমনকি অভিযান চালিয়ে মোবাইল ফোনও জব্দ করে। কিন্তু এতেও কোনো কাজ হচ্ছিল না। এছাড়া কলেজে অনেকে মোটর সাইকেল নিয়ে প্রবেশ করে এর পরিবেশ নষ্ট করে বিধায় এতেও মৌখিক নিষেধাজ্ঞা ছিলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আবু জাফর মোহাম্মদ আরিফ হোসেন বলেন, মোবাইল ফোনের নেতিবাচক প্রভাব থেকে শিক্ষার্থীদের রক্ষা করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কলেজ ক্যাম্পাস একেবারেই ছোট হওয়ায় মোটর সাইকেলের চলাচল শ্রেনীকক্ষে পাঠদানে ব্যাঘাত ঘটে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৃথক অভিযানে ৪৭৩ বোতল ফেনসিডিল ও ৪ কেজি গাঁজাসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
আজ ২৯ মার্চ শুক্রবার ভোরে ও দুপুরে পৃথক অভিযান পরিচালনা করে গাঁজা ও ফেনসিডিলসহ তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত জাহিদুল ইসলাম জাফর জেলার সদর উপজেলার কোড্ডা মধ্য পাড়া গ্রামের বাসিন্দা ও কোড্ডা উত্তর পাড়া গ্রামের নিশাদ, মো. নুর জামাল সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ ঢালার পাড় গ্রামের বাসিন্দা, একই উপজেলার সৈকত নগর গ্রামের শান্ত ও নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের মো. রাজু আহম্মেদ।
শুক্রবার বিকেলে র্যাব-৯, সিলেট ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মো. মশিহুর রহমান সোহেলের স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, শুক্রবার জেলার বিভিন্ন জায়গায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়। ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলার সদর উপজেলার কোড্ডা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে জাহিদুল ও নিশাদকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের কাছ থেকে ২৭৫ বোতল ফেনসিডিল ও ৪ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
পৃথক অভিযানে জেলার বিজয়নগর অভিযান পরিচালনা করে নুর জামাল, শাহিন মিয়া ও রাজু আহম্মেদকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের সঙ্গে থাকা ১৯৮ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে সদর ও বিজয়নগর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।