অনলাইন ডেস্ক :
যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সে পৃথক অনুষ্ঠানে যোগদানের উদ্দেশ্যে ১০ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে যাচ্ছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
আজ ২৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার উদ্দেশ্যে তিনি এমিরেটস এয়ারলাইন্সের EK 0587 নম্বর ফ্লাইটযোগে যাত্রা করবেন। সেখানে তিনি ফ্লোরিডায় বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের আয়োজনে অনুষ্ঠিতব্য দুই দিনব্যাপী ২৮তম এশিয়ান ট্রেড, ফুড ফেয়ার অ্যান্ড কালচারাল শো-২০২৪ এর উদ্বোধন করবেন।
ফ্রান্স সরকারের আমন্ত্রণে ৫ মার্চ ২০২৪ তারিখে তিনি প্যারিসের উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করবেন। প্যারিসে তিনি বিল্ডিং অ্যান্ড ক্লাইমেট গ্লোবাল ফোরাম আয়োজিত সেমিনারে অংশ নেবেন।
যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার পথে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং ফ্রান্স থেকে দেশে ফেরার পথে মরক্কো ও তুরস্কের ইস্তাম্বুলে তার যাত্রা বিরতি করার কথা রয়েছে। আগামী ১০ মার্চ তিনি টার্কিশ এয়ারলাইন্সের TK 0712 নম্বর ফ্লাইটযোগে ঢাকা ফিরবেন।
অনলাইন ডেস্ক :
দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরো উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’-এ পরিণত হয়েছে।
আজ ৩ ডিসেম্বর রবিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, মিগজাউমের কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এর আগে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত ছিল। ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ আছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রে ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে একটানা বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার; যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ সকাল ছয়টায় কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৫২৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং মোংলা ও পায়রা বন্দরের দক্ষিণপশ্চিমে এর দূরত্ব ছিল ১ হাজার ৪৫০ কিলোমিটার। এটি আরো উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গাজীপুরের শিরিরচালা এলাকা থেকে অপহরণের ৬ দিন পর অপহৃত তিন মাস বয়সী শিশুকে উদ্ধার করেছে জেলা পুলিশ। এসময় তিন অপহরণকারীকে গ্রেফতার করা হয়। আজ ৮ এপ্রিল শনিবার তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলা-কারাগারে পাঠানো হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা থানার বাউশি এলাকার মজলুর স্ত্রী আলপনা উরফে রুবিনা (২৫), রুবিনার বড়বোন একই জেলার দুর্গাপুর থানার হাবিআলী এলাকার আবুল কাশেমের স্ত্রী ফাতেমা (৩৫) ও ফাতেমার ছেলে রফিকুল ইসলাম (১৯)।
দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম জানান, গাজীপুরের জয়দেবপুর থানাধীন শিরিরচালা এলাকায় মো: ফিরোজ হোসেন তার স্ত্রী ও তিন মাসের শিশু ফাতেমা এবং শাশুড়িকে নিয়ে ওই এলাকায় জনৈক মাজহারুল ইসলামের বাড়িতে দুই মাস ধরে ভাড়া থাকেন। ফিরোজ হোসেন রাজমিস্ত্রির কাজ ও তার স্ত্রী একটি গার্মেন্টে চাকরি করেন। তাদের বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার মহেষপুর থানার বিশ্বনাথপুর গ্রামে। গত ২ এপ্রিল প্রতিদিনের মতো মেয়েকে শাশুড়ির কাছে রেখে স্বামী ও স্ত্রী কর্মস্থলে গেলে একই বাড়ির ভাড়াটিয়া আলপনা (রুবি) সুযোগ বুঝে শিশুটিকে অপহরন করে নিয়ে যায়। পরে শিশুটির পিতা (ফিরোজ হোসেন) বাদী হয়ে জয়দেবপুর থানায় অপহরণ মামলা দায়ের করলে এর পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে গত ৭ এপ্রিল গভীর রাতে গাজীপুরের শ্রীপুর থানাধীন মুলাইদ পশ্চিম পাড়া এলাকার সুবেদ আলীর ভাড়া বাসা থেকে কন্যা শিশুটিকে উদ্ধার ও বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করে অপহরনকারীদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নন্দিতা মালাকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: রবিউল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো: মিরাজুল ইসলাম, জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) অফিসার ইনচার্জ মো: দেলওয়ার হোসেন, জয়দেপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহাতাব উদ্দিনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
যাত্রীদের দ্রুত টিকিট সংগ্রহ নিশ্চিত করতে রেলওয়ে স্টেশনে স্বয়ংক্রিয় টিকিট সংগ্রহের (ভেন্ডিং) মেশিন বসানো হয়েছে। এরই মধ্যে কমলাপুর, বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন স্টেশনে ১৫টি ভেন্ডিং মেশিন বসানো হয়েছে। তবে যাত্রীরা রেলওয়ের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও টিকিট সংগ্রহে অতিরিক্ত ২০ টাকা চার্জ কাটায় যাত্রীরা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
জানতে চাইলে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক মাসুদ সারওয়ার বলেন, ‘কমলাপুরে দুটি অটোমেটিক টিকিট ভেন্ডিং মেশিন বসানো হয়েছে।
মোট চারটি ভেন্ডিং মেশিন বসানো হবে। ঢাকা, চট্টগ্রামসহ ২১ স্টেশনে ভেন্ডিং মেশিন বসানো হবে।’
গত ১৬ এপ্রিল বাংলাদেশ রেলওয়ের টিসি উপ পরিচালক মো. আনসার আলীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়েতে ১৫টি টিকিট ভেন্ডিং মেশিন ও ৬০টি জায়ান্ট স্ক্রিন ডিসপ্লে স্থাপন করার বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষে অনুমোদিত হয়েছে।
এদিকে রেলওয়ে পরিচালন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আধুনিক এ মেশিনের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকবে সহজ ডটকম।
এর মাধ্যমে যাত্রীরা সহজেই নিজের টিকিট নিজে কাটতে পারবেন। তবে এ জন্য অনলাইনে টিকিট কাটতে যে পরিমাণ চার্জ (২০ টাকা) দিতে হয়, ভেন্ডিং মেশিন থেকে টিকিট কাটলে একই পরিমাণ চার্জ কাটা হবে। ইন্টারনেট ও মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপের মাধ্যমে সাধারণ যাত্রীরা টিকিট কাটতে পারবেন।
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া দেশের হাসপাতালেই যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছেন বলে মনে করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছেন বলেই তিনি এখন অনেকটা সুস্থ দাবি করে মন্ত্রী বলেছেন, খালেদা জিয়ার কিছু অসুখ সারার মতো না। সেগুলো চিকিৎসা করে কমিয়ে রাখতে হবে।
আজ ২৪ জুন সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএনপি চেয়ারপার্সনকে গত শুক্রবার গভীর রাতে জরুরি ভিত্তিতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানে গতকাল ২৩ জুন রবিবার তার হৃদযন্ত্রে পেসমেকার লাগানো হয়েছে। এখনো ২৪ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রয়েছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। বিএনপির পক্ষ থেকে বারবার বিদেশে নিয়ে খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার দাবি উঠলেও আইনি বাধার কথা বলে তাতে সাড়া দেয়নি সরকার।
সচিবালয়ে সাংবাদিকরা খালেদা জিয়ার চিকিৎসা বিষয়ে আইনমন্ত্রীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেত্রীর যে চিকিৎসা প্রয়োজন তিনি যে হাসপাতালে আছেন, সেই হাসপাতাল থেকে সেটি পাচ্ছেন বলেই এখন পর্যন্ত সুস্থ আছেন। তবে তার যেসব অসুখ আছে তারমধ্যে কিছু সারার মতো না, সেগুলোকে ট্রিটমেন্ট করে কমিয়ে রাখতে হবে।’
‘খালেদা জিয়া সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না’ বিএনপির পক্ষ থেকে এমন অভিযোগ করা হলেও তা উড়িয়ে দেন মন্ত্রী। বলেন, ‘যখন দেশের চিকিৎসকরা মনে করেছিলেন বাইরে থেকে চিকিৎসক এনে তার কিছু চিকিৎসা করতে হবে, তখন সরকার কিন্তু এর অনুমতি দিতে কার্পণ্য করেনি। সে সময়ও আমি সঙ্গে সঙ্গে অনুমতি দিয়েছি। আমার জন্য খালেদা জিয়া চিকিৎসা পাচ্ছেন না, যারা এই কথা বলছেন তারা নিজেকেই হাস্যরসে পরিণত করছেন।’
বিএনপি নেতাদের সমালোচনা করে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ভারসাম্য ঠিক নেই বলেই তারা এসব বলছেন। সংবাদ সম্মেলন করে যদি তারা আমার প্রতি রাগ, উষ্মা প্রকাশ করতে চান সেটা তাদের ব্যাপার। বাংলাদেশে সবকিছুর স্বাধীনতা আছে। তারা সেটা করতে পারে, কিন্তু আমি আশা করব তারা সত্য কথা বলবেন এবং ব্যক্তিগত আক্রমণ করবেন না।’
সরকারের মানবিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি নেতারা। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার আন্তরিক বলেই বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এখানকার চিকিৎসকরা বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনার পরামর্শ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সরকার অনুমতি দিতে একটুও কার্পণ্য করেনি।’
অনলাইন ডেস্ক :
‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্ক ফোর্স’কে সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে কাজ করার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ডিজিটাল ডিভাইস নতুন সুযোগের দ্বার উন্মোচন করছে। এর সুফল পেতে দেশে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে হবে।
আজ ৩ আগস্ট বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্ক ফোর্স’-এর প্রথম বৈঠকে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল ডিভাইস আমাদের সামনে নতুন দ্বার উন্মোচন করছে এবং সেজন্য আমাদের উপযুক্ত দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে।’
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, তারা যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলছেন তার জন্য দেশের নাগরিকদের প্রস্তুত থাকতে হবে, যেখানে সকল মানুষ ডিজিটাল ডিভাইস এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করতে জানবে। খবর বাসসের
প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে দেশের জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি যথাযথ পরিকল্পনার ওপর জোর দিয়ে বলেন, ‘আমাদের উচিত মানুষের সৃজনশীলতা, তাদের চিন্তাভাবনা এবং এগিয়ে যাওয়ার ধারণার বিকাশের সুযোগ তৈরি করা। আমাদের উচিত শিক্ষাসহ সব খাতে এগুলো ব্যবহার করা।’
নতুন প্রজন্মকে স্মার্ট বাংলাদেশের উপযোগী করে গড়ে তোলার নির্দেশনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য নতুন প্রজন্মকে শিক্ষা ও প্রযুক্তি দিয়ে গড়ে তুলতে হবে।
দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা স্মার্ট বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল ডিভাইস, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার আরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের জন্য আমাদের এখন থেকেই প্রস্তুত হতে হবে এবং ধাপে ধাপে কী করতে হবে সে বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের জনশক্তি আমাদের বড় শক্তি, এবং সেই অনুযায়ী আমাদের জনশক্তি প্রস্তুত করতে হবে।’
তিনি বিভিন্ন দেশের ভাষা শেখা, শিক্ষার মান বৃদ্ধি এবং বিষয়ভিত্তিক অধ্যয়নের পাশাপাশি দক্ষতা উন্নয়নের ওপরও জোর দেন। তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশে কোনো দারিদ্র্য থাকবে না, যেখানে মানুষ উন্নত ও সমৃদ্ধ জীবনযাপন করবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশে উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ ঘটিয়ে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করাই আমাদের লক্ষ্য।’
দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নয়নে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমরা ১৯৯৬ সালে যখন ক্ষমতা গ্রহণ করি, তখন সারা বিশ্বে ইন্টারনেট এবং কম্পিউটার ব্যবহার করা হচ্ছিল, কিন্তু আমরা তাদের পেছনে ছিলাম। এতেই বোঝা যায় যে আমরা কতটা পিছিয়ে ছিলাম তখন।’
এরপর তিনি বলেন, ‘সেই জায়গা থেকে, আমরা আজ এত দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছি এবং এখন অনেক উন্নত দেশও আমাদের চেয়ে পিছিয়ে আছে।’