চলারপথে রিপোর্ট :
সম্প্রতি দুজন ডেপুটি গভর্ণর নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ডেপুটি গভর্ণর হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ড. মো. হাবিবুর রহমান ও মো. খুরশীদ আলম- দুজনেরই বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায়। তাদের ৩ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরইমধ্যে কর্মক্ষেত্রে যোগদান করেছেন তারা।
২৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কমিউনকেশন্স অ্যান্ড পাবলিকেশন্স বিভাগের পরিচালক ও সহকারী মুখপাত্র সাঈদা খানম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তাদের যোগদানের ব্যাপারটি নিশ্চিত করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার কৃতি সন্তান খুরশীদ আলম বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক-১ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের স্নাতকোত্তর এবং পরে এমবিএ করেন। ১৯৮৮ সালে সহকারী পরিচালক পদে বাংলাদেশ ব্যাংকে যোগদান করেন তিনি। ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ, ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ, কৃষিঋণ বিভাগ, পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট, ডিপার্টমেন্ট অব কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট, ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন, এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্ট, সচিব বিভাগসহ বিভিন্ন বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন খুরশীদ আলম। ব্যক্তিগত জীবনে দুই ছেলে-মেয়ের বাবা তিনি।
এছাড়া ডেপুটি গভর্ণর হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ড. মো. হাবিবুর রহমানও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সন্তান। জেলার বিজয়নগর উপজেলায় অবস্থিত খিরাতলায় তার গ্রামের বাড়ি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) থেকে অর্থনীতিতে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন ড. হাবিবুর রহমান।
হাবিবুর রহমান বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণা বিভাগ, মনিটারি ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেকনিক্যাল ইউনিটে (বর্তমানে মনিটারি পলিসি বিভাগ) কাজ করেছেন। পরে তিনি বিশ্বব্যাংকের ক্যাপাসিটি বিল্ডিং প্রজেক্টের আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পলিসি অ্যানালাইসিস ইউনিটে সিনিয়র রিসার্চ ইকোনমিস্ট হিসেবে নিয়োজিত হন। তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং অ্যাকাডেমিতে উপমহাব্যবস্থাপক এবং সবশেষ গভর্ণর সচিবালয়ের পলিসি সাপোর্ট উইংয়ে মহাব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেন।
ড. হাবিবুর রহমানের সহধর্মিণী ড. সায়েরা ইউনুস বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। হাবিবুর রহমান ব্যক্তিগত জীবনে এক মেয়ে এবং দুই ছেলের জনক।
স্টাফ রিপোর্টার:
১১ ডিসেম্বর আশুগঞ্জ মুক্ত দিবস। নানা আয়োজন ও আননন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে পালিত হল দিবসটি। এই উপলক্ষে গতকাল রবিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের উদ্যোগে উপজেলার গোলচত্বরে সম্মুখ সমরের ¯ভৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পরে সম্মুখ সমর থেকে একটি র্যালি বের হয়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জ গোলচত্ত্বরসহ বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে সম্মুখ সমরে গিয়ে শেষ হয়। পরে সম্মুখ সমরে আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা কমান্ড কাউন্সিলের প্রশাসক অরবিন্দ বিশ্বাসের সভাপতিত্ব আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সি, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লিমা সুলতানা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী তাহমিনা শারমিন, বাংলাদেশ আইনসমিতির সাবেক সভাপতি কামরুজ্জামান আনসারি, আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ রহমান, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল হাসিম, বীরমুক্তিযোদ্ধা শেখ জসিম উদ্দিন আহমেদ, হেবজুল বারী, মোজাম্মেল হক গোলাপসহ বিশেষ ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন ।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের এদিনেই পাক হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত করে আশুগঞ্জকে শত্রুমুক্ত করে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সদস্যরা।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালানোর সময় হত্যা মামলার এক আসামীকে আটক করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। ১৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ১১ টার সময় আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালানোর সময় তাকে আটক করা হয়। আটককৃত ব্যক্তি কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার মানিক কান্দি এলাকার সাইফুল ইসলামের ছেলে মোঃ স্বপন মিয়া (৫০)। তার পাসপোর্ট নম্বর ঊঋ ০০৮৯৪৬২।
ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা যায়, সকালে ভারতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ডেস্কে তার পাসপোর্ট জমা দিলে পাসপোর্ট যাচাই-বাছাই করার সময় তার পাসপোর্টি ইমিগ্রেশন ডাটাবেইজে কালো দেখায়। এসময় ইমিগ্রেশন পুলিশের সন্দেহ হলে তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে জানাযায়, তার বিরুদ্ধে গত বছরের ৮ ডিসেম্বর তিতাস থানায় একটি হত্যা মামাল হয়, সেই হত্যা মামলার অন্যতম আসামী সে।
ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ দেওয়ান মোর্শেদুল হক জানান, এই ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে পালানোর সময় তাকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে কুমিল্লা তিতাস থানায় একটি হত্যা মামলা রয়েছে। আটক স্বপনের পাসপোর্টটি ইমিগ্রেশন ডাটাবেইজে কালো তালিকাভুক্ত ছিল। পরে তাকে আখাউড়া থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুজব প্রতিরোধে আজ ২৭ মার্চ বুধবার মানববন্ধন ও গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) নামে একটি এনজিওর উদ্যোগে এই কর্মসূচী পালিত হয়।
বুধবার বেলা ১১টায় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় অংশগ্রহনকারীদের হাতে ‘গুজবে হয় ক্ষতি, নষ্ট করে সম্প্রীতি’, ‘শেয়ার করার আগে তথ্য যাচাই করুন’- ইত্যাদি লেখা পোস্টার দেখা যায়। অংশগ্রহনকারীরা গুজব প্রতিরোধে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
মানববন্ধন শেষে প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় শিক্ষা’ শীর্ষক এ গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন মাওলানা ক্বারী আনিসুর রহমান, খতিব তৌফিক আহমেদ, প্রদীপ বল্লভ, ছবি ভট্টাচার্য। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদ সদস্য অধ্যাপক রুমানুল ফেরদৌসি, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি পিযূষ কান্তি আচার্য্য, ফারহানা মিলি প্রমুখ।
এসময় জানানো হয় গুজব প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা গড়তে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কাজ শুরু করেছে সাকমিড। সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে সেতু থেকে বাস, ট্রাক পড়ে ২৭ জন নিহত হওয়ার গুজব নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিপিবি’র সভাপতি কমরেড শাহারিয়ার মোঃ ফিরোজের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্বা দিলীপ কুমার নাগ,সাধারন সম্পাদক প্রদ্যুৎ রন্জন নাগ।বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দেরা শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৬টি আসনে ৫৪ জন প্রার্থী মনোয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) ৯ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য বি.এম. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম।
বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি রোমা আক্তার ও বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ.টি.এম মনিরুজ্জামান সরকার।
জাতীয় পার্টি থেকে শাহানুল করিম, সদ্য বহিস্কৃত বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা (স্বতন্ত্র প্রার্থী) সৈয়দ এ.কে এমরামুজ্জামান, জাকের পার্টির জাকির হোসেন চৌধুরী, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের ইসলাম উদ্দিন, ওয়ার্কার্স পার্টির মোহাম্মদ বকুল হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) ১০ প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। প্রার্থীরা হলেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য শাহজাহান আলম সাজু, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঈনউদ্দিন মঈন (বিদ্রোহী স্বতন্ত্র), অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ (জাতীয় পার্টি), অ্যাড. জিয়াউল হক মৃধা (স্বতন্ত্র), ছৈয়দ জাফরুল কদ্দুস (বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন), মাইনুল হাসান, (তৃণমূল বিএনপি), রাজ্জাক হোসেন (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), আবুল হাসনাত (ইসলামী ঐক্যজোট), জহিরুল ইসলাম জুয়েল (জাকের পার্টি), কাজী মাসুদ আহম্মেদ (বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসন:এই আসনে মোট ১২ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন- আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ফিরোজুর রহমান ওলিও (বিদ্রোহী স্বতন্ত্র), রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া (জাতীয় পার্টি), সেলিম কবির (জাকের পার্টি), সৈয়দ নূরে আজম ( ইসলামী ফ্রন্ট), আব্দুর রহমান খান ওমর (জাসদ), মাওলানা মজিবুর রহমান হামিদি (বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন), জহিরুল হক চৌধুরী (স্বতন্ত্র), কাজী জাহাঙ্গীর (স্বতন্ত্র), সৈয়দ মাহমুদুল হক আক্কাস (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), সোহেল মোল্লা (বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি), জামাল রানা (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪-(কসবা-আখাউড়া) ৬ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর হলেন- আওয়ামী লীগের প্রার্থী দুইবারের সংসদ সদস্য ও আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক। তারেক এ.আদেল (জাতীয় পার্টি), জাহাঙ্গীর আলম (জাকের পার্টি), শাহীন খান (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), বজলুর রহমান মিলন (বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টি), সৈয়দ জাফরুল কদ্দুস (বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর): ১১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের ফয়জুর রহমান বাদল মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তবে একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (বিদ্রোহী) হিসেবে ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম মমিনুল হক সাঈদ ও কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের ধর্ম বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য ব্যারিষ্টার নজরুল ইসলাম ভূইয়া মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়া অন্য প্রার্থীরা হলেন, মোবারক হোসেন দুলু (জাতীয় পার্টি), অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আক্তার হোসেন সাঈদ (জাসদ), মেহেদী হাসান (ইসলামী ঐক্যজোট) মো. জামাল সরকার (বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি), মো. মোস্তাক (স্বতন্ত্র), মো.জামসেদ মিয়া (জাকের পার্টি) ও ছৈয়দ জাফরুল কদ্দুস বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, মুফতী হাবিবুর রহমান (তৃণমূল বিএনপি)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬-(বাঞ্ছারামপুর) এ আসনে মোট ৬ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এ.বি তাজুল ইসলাম। অ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেন (জাতীয় পার্টি), আব্দুর আজিজ (জাকের পার্টি), সফিকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), কবির মিয়া (বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি), সফিকুল ইসলাম (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি)।