চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের প্রয়াত সভাপতি, চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার ও দৈনিক জনকণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার এবং বাংলাদেশ বেতারের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা রিয়াজউদ্দিন জামির প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে গতকাল বুধবার বাদ আসর জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জামে মসজিদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের উদ্যোগে এই দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসীম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সহ সভাপতি নিয়াজ মোঃ খান বিটু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, সাবেক সভাপতি খ, আ, ম রশিদুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন এর সভাপতি মনজুরুল আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সভাপতি সৈয়দ মোঃ আকরাম, সাবেক সহসভাপতি মফিজুর রহমান লিমন, সাবেক সহসভাপতি ইব্রাহিম খান সাদত, সাবেক কোষাধক্ষ্য আশিকুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন এর ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জহির রায়হান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, কোষাধক্ষ্য মোশাররফ হোসেন বেলাল, দপ্তর সম্পাদক শাহজাহান সাজু, আইসিটি সম্পাদক মোজাম্মেল চৌধুরী, কার্যকরী কমিটির সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের আইসিটি সম্পাদক জালাল উদ্দিন রুমি, সদস্য ইসহাক সুমন, সাংবাদিক খন্দকার স্বপন, মনিরুজ্জামান পলাশ, আশেক মান্নান হিমেল, মেহেদী নূর পরশ, প্রকাশ দাস। এছাড়াও বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক, সূধী সমাজসহ নানা শ্রেণী পেশার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিগণ উপস্থিত ছিলেন। মরহুম রিয়াজ উদ্দিন জামির রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন সদর হাসপাতাল জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আনোয়ার।
এছাড়াও আজ বৃহস্পতিবার বাদ আসর ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের উদ্যোগে মরহুম রিয়াজ উদ্দিন জামির রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। জেলা সদর হাসপাতাল জামে মসজিদে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে।
এদিকে আগামীকাল শুক্রবার মরহুম রিয়াজ উদ্দিন জামির পরিবারের পক্ষ থেকে কালইশ্রী পাড়াস্থ বাসভবনে দোয়া এবং দরিদ্রদের মাঝে খাবার বিতরণের আয়োজন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৬ মার্চ রাত সোয়া ১১টার দিকে তিনি ভারতের মুম্বাইয়ের টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। তিনি দীর্ঘ ছয় মাস ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৯ বছর। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে, স্ত্রী, ভাইবোন, আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
মেধাবী ও সাহসী সাংবাদিক জামি ১৯৭৪ সালের ৩০ জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দেশের শীর্ষ দৈনিক জনকণ্ঠ, দেশের প্রথম বেসরকারী টিভি চ্যানেল একুশে টিভি, আরটিভি, এনটিভি, চ্যানেল টোয়েন্টিফোর, রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বাংলাদেশ বেতারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ গনমাধ্যমে সুনামের দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেন।
তাঁর পিতা মরহুম আব্দুস সাহিদ ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বহু গ্রন্থের প্রণেতা গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক উপাধক্ষ্য ও মাতা মরহুম ফাতেমা বেগম। তাঁদের তিন ছেলে ও পাঁচ মেয়ের সবাই উচ্চশিক্ষিত এবং নিজ নিজ ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরসহ জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সাজানো মিথ্যা ও হয়রানীমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশাসক বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
আজ ১৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শহরের কাউতলী মোড় থেকে জেলা জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয় প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের নিকট একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য, চট্টগ্রাম বিভাগীয় অতিরিক্ত মহাসচিব ও জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক এড. রেজাউল ইসলাম ভূইয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ও কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান তারেক এ আদেল, জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য নাছির আহমেদ খান, যুগ্ম আহবায়ক শেখ মাহবুবুর রহমান, শেখ মোঃ ইয়াছিন, সদর উপজেলা জাতীয় পাার্টির সভাপতি জেনহারুল ইসলাম লিটন, পৌর জাতীয় পার্টির আহবায়ক মোঃ আনিছ খান, জেলা জাতীয় ওলামা পার্টির সাধারণ সম্পাদক মাওঃ সিরাজ আকরাম, জেলা ছাত্র সমাজের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জোটন প্রমুখ।-প্রেস বিজ্ঞিপ্ত
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধা কণ্ঠ শিল্পী, তিতাস ললিতকলা একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ, বেতার এবং টেলিভিশন শিল্পী সেহেলি মাসুদ এর মৃত্যুতে শোকাহত শিল্পী বৃন্দের উদ্যোগে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৪ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার বিকেলে শহীদ ধীরেন্দ্র নাথ দত্ত ভাষা চত্বরে এ দোয়া মাহফিলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী সংসদের সভাপতি আল আমীন শাহীনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ পারুল, সাংগঠনিক সম্পাদক শিল্পী শাহাদাৎ হোসেন সোহেলের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, বাংলাদেশ টেলিভিশনের সঙ্গীত পরিচালক আলী মোসাদ্দেক মাসুদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাহিত্য একাডেমির সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, জেলা শিল্পকলা একাডেমির সঙ্গীত প্রশিক্ষক পিযুষ কান্তি আচার্য্য, গীতিকার কবি দেওয়ান মারুফ, গীতিকার ইব্রাহিম খান সাদাত, সাগর মিউজিক প্লাস এর প্রতিষ্ঠাতা ফরিদ আহমেদ সাগর বৈশাখী শিল্পিী গোষ্ঠীর সভাপতি রঙ্গধনু স্টুডিওর সত্বাধিকারী শিল্পী দেবাশীষ দেবু, শ্যামা কাউসার, কণ্ঠ শিল্পী সেলিম রেজা,শিল্পী আলমগীর পলাশ, জেসমিন জাহান, গীতিকার নুসরাত জাহান জেরিন, পরিবারের পক্ষ থেকে শিল্পী এমিল মোরসালিন, অ্যাড. দিলশাদ আরা, সঙ্গীত প্রশিক্ষক মণিকা আচার্য্য, বায়োজিদ বোস্তামি, সাথী ইসলাম, উর্মিলা প্রিয়া, সৈয়দ মারুফ, তাহজীব আহমেদ চৌধুরী, অমিত সহ পরিবারের সদস্যবৃন্দ ও শোকাহত শিল্পী বৃন্দ।
সভায় বক্তারা বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা কণ্ঠ শিল্পী সেহেলি মাসুদ মহান মুক্তিযুদ্ধ সহ সাংস্কৃতিক অঙ্গনে অনন্য ভূমিকা রেখে গেছেন উনার অবদান স্মরনীয় হয়ে থাকবে। তিনি মাতৃসুলভ আচরণে সুপ্ত প্রতিভার বিকাশে কাজ করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রজন্মকে উজ্জীবিত করতে ‘১৯৫২ ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৭৫ এ জাতির পিতার নির্মম হত্যাকান্ড পর্যন্ত প্রকৃত ইতিহাস প্রজন্মকে শিক্ষার সুযোগ দিতে হবে। তিনি আজ ১ জুন বৃহস্পতিবার খ্রীষ্ট্রিয়ান মিশন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জেলাপরিষদের অর্থায়নে নির্মিত ভাষা শহীদের স্মরণে শহীদ মিনার উদ্বোধনকালে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে এই অভিমত ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ব্যাপটিষ্ট মিশন ইনচার্জ ফাদার টাইটাস দাস গুপ্ত জয়, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা নিরুপমা কর্মকার ও টমাস তুহীন দাস প্রমুখ মিশনের গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও শিক্ষকমন্ডলী উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থীর আনন্দ মিছিলে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত হয়েছেন।
আজ ৫ জুন বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জেলা শহরের কলেজপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ছাত্রলীগ কর্মীর নাম আয়াশ আহমেদ ইজাজ (২৩)। তিনি শহরের কলেজপাড়া এলাকার আমিনুল ইসলামের ছেলে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের স্নাতক উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের ৩য় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। ইজাজ ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী ও সদ্য সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে শাহাদৎ হোসেন শোভন (আনারস প্রতীক) পক্ষে কাজ করেছিলেন।
স্থানীয় সূত্র ও বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকে জানা যায়, বুধবার সন্ধ্যায় জেলা শহরের মিশন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রে চেয়ারম্যান পদে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন শোভন (আনারস প্রতীক) বিজয়ী হওয়ার খবরে সমর্থকরা বিজয় মিছিল বের করেন। মিছিলটি কলেজপাড়া এলাকার খান টাওয়ারের সামনে এলে আয়াশ আহমেদ ইজাজ গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এ সময় তার বন্ধুরা তাকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে এলে চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করেন। পরে ঢাকা নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন সাংবাদিকদের জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ছাত্রলীগের কর্মী আয়াশ আহমেদ ইজাজ গুলিবিদ্ধ হন। উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার পথে তিনি মারা যান। এ ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের আটকে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে।
দাফন সম্পন্ন
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরের লক্ষীমুড়া গ্রামের নিহত হারুন মিয়ার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় মনিপুর বন্দরবাজার বালুর মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় স্থানীয় হারুন মিয়ার আত্মীয় স্বজনসহ সহস্রাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করে। এর আগে শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে হারুন মিয়া নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। পরদিন দুপুরে ময়নাতদন্তের পর হারুন মিয়ার মরদেহে এসে পৌঁছায় তার নিজ এলাকায়। মরদেহ পৌঁছার পর থেকেই স্থানীদের ভিড় বাড়ে তার বাড়িতে। এরপর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ, পত্তন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা হৃদয় আহমেদ জালাল, সাবেক মেম্বার সেলিম মিয়া, হোসেন মিয়া, মাওলানা সিরাজ আকরামসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা। নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়া হত্যার শিকার হয়েছে। আমার চাচার হত্যার সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানাই।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, শান্তিপূর্ণ ভাবে হারুন মিয়ার জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। এলাকায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। অভিযুক্ত আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে তিনি জানান।