চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালিত হয়েছে।
আজ ৭ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে নাসিরনগর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইমরানুল হক ভূঁইয়া, থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সোহাগ রানা, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ সহ উপজেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
পরবর্তীতে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আলোচনা সভা, কুইজ প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইমরানুল হক ভূঁইয়া এবং প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ সম্প্রচার ও ভাষণের উপর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের ‘নৈরাজ্য ও অগ্নিসন্ত্রাসের প্রতিবাদে’ নাসিরনগরে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলো।
আজ ৩১ জুলাই সোমবার দুপুরে নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। মিছিলটি উপজেলা সদরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়।
পরে সেখানে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য প্রদান করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অসীম কুমার পাল, সাধারণ সম্পাদক মো: লতিফ হোসেন, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক রায়হান আলী ভূঁইয়া, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল চৌধুরী ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শুভ সিদ্দিকী প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশে আবার নতুন করে নৈরাজ্য শুরু করেছে। আন্দোলনের নামে তারা যদি সাধারণ মানুষের কোন ক্ষতি বা ধ্বংসাত্মক কাজ করে রাজপথে এর জবাব দেয়ার জন্য নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান বক্তারা। এ সময়ে তারা বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নিখোঁজের ১৬ ঘণ্টা পর বেমালিয়া নদী থেকে ফরিদ মিয়া (৬৫) নামের এক জেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ ১০ জুলাই সোমবার দুপুরের দিকে নাসিরনগর উপজেলার ঘুজিয়াখাইল এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ফরিদ মিয়া সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের ধামাউড়া গ্রামের মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন বিকেলে মেঘনা ও বেমালিয়া নদীতে রিং জাল দিয়ে মাছ শিকার করতে যেতেন ফরিদ মিয়া। সারারাত মাছ ধরে সকালে বাজারে নিয়ে বিক্রি করে বাড়িতে ফিরতেন তিনি। রবিবার মাছ বিক্রি করে নির্দিষ্ট সময়ে বাড়িতে না আসার কারণে পরিবারের লোকেরা তার খোঁজে বের হন।
খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে সোমবার দুপুরে বেমালিয়া নদীতে ফরিদ মিয়ার মরদেহ ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে স্থানীয় লোকজন ও স্বজনেরা তার মরদেহ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ্ সরকার বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বেঙ্গাউতা গ্রামে বাস করেন এক হাজার পরিবারের প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ। অবস্থান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চাপরতলা ইউনিয়নে। উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরের এ গ্রামে শিশু রয়েছে অন্তত ৫০০। স্বাধীনতার ৫২ বছর পেরিয়ে গেলেও তাদের জন্য কোনো বিদ্যালয় নির্মিত হয়নি গ্রামটিতে। সবচেয়ে কাছের যে বিদ্যালয়, সেই কালিউতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবস্থানও প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে। রাস্তাঘাট বেহাল হওয়ায় বছরের প্রায় ছয় মাস নৌকা ছাড়া যাতায়াত করতে পারেন না বাসিন্দারা। এ সময় চলাচলে ঝুঁকি থাকায় শিশুরাও দূরের বিদ্যালয়ে যাওয়া বন্ধ করে দেয়।
এ গ্রামের বাসিন্দা বোরহান উদ্দিন খান পড়েন রাজধানী ঢাকার তিতুমীর কলেজে। সেখানকার অর্থনীতি বিভাগের স্নাতকোত্তর শ্রেণির ছাত্র বোরহান আক্ষেপের সুরে বলছিলেন, ‘আমাদের গ্রামে স্কুল নেই, রাস্তাঘাট নেই। মানুষের চেহারা নিয়ে কেবল বেঁচে আছি। শিক্ষার অভাবে প্রকৃত মনুষ্যত্ব জাগছে না।’ বোরহান আরও বলেন, এখানে শিক্ষিত কোনো মানুষ থাকেন না। যাঁদের অবস্থান একটু ভালো, তাঁরা চলে যান শহরে। ফলে বাসিন্দাদের সবাই নিরক্ষর।
মো. আমির বলেন, রাস্তাঘাট না থাকায় পাশের গ্রামেও যেতে হয় ফসলি জমি মাড়িয়ে। বর্ষায় তা-ও ডুবে যায়। যে কারণে ছয় মাস কোথাও যেতে পারেন না। নৌকার পথ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় শিশুরা পাশের গ্রামের বিদ্যালয়ে যেতে চায় না।
কালিউতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লুবনা আক্তার বলেন, বেঙ্গাউতায় আনুমানিক পাঁচ শতাধিক শিশু রয়েছে। নদী পার হয়ে বছরের তিন-চার মাস কিছু শিশু বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়া করে। সম্প্রতি তাদের আসা কমে গেছে। তিনি শুনেছেন মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছে অনেকে।
এর ইঙ্গিত মেলে বিদ্যালয়টির দুই ছাত্রীর কথায়। চতুর্থ শ্রেণির আফরোজা আক্তার বলল, ‘আমরার গ্রামে একটা ইস্কুল হইলে ভালা হইতো। এতো দূরের ইস্কুলে যাইতে মন চায় না। আব্বায় কইছে মাদ্রাসায় ভর্তি কইরা দিবো।’
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী বিলকিস আক্তারের আদর্শ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকারা। তাঁদের মতো সে ভবিষ্যতে শিক্ষাদান করতে চায় অন্যদের। তবে এ পথে যে বাধা অনেক। বিলকিস বলে, ‘এতো দূর থেকে ইস্কুলে আইতে পারি না। বৃষ্টি আইলে বইখাতা ভিইজ্জা যায়। বন্যার সময় নৌকা দিয়া আইতে ডর (ভয়) লাগে।’ তাই স্থানীয় খালের ওপর সেতু নির্মাণের দাবিও জানায় সে।
সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থেকে এ গ্রামের মানুষ বঞ্চিত বলে স্বীকার করেন চাপরতলা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মনসুর। তিনি বলেন, এখানে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন ও রাস্তাঘাট তৈরি জরুরি।
জানা গেছে, নাসিরনগর উপজেলার ১৩২টি গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ১২৪টি। তবে ১৭টি গ্রাম বিদ্যালয়হীন। এর একটি এই বেঙ্গাউতা। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইকবাল মিয়া বলেন, বিদ্যালয় স্থাপনে ৩৩ শতক জায়গার প্রয়োজন। জায়গার খোঁজ পেলে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠাবেন।
ইউএনও মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি জেনেছেন। ওই গ্রামে বিদ্যালয় নির্মাণে শীঘ্রই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ফান্দাউক দরবার শরীফের পীরে কামেলে মোকাম্মল হযরত শাহসূফী আলহাজ্ব সৈয়দ আবদুস ছাত্তার নকশে বন্দী(রঃ) ও পীরে কামেলে মোকাম্মেল হযরত শাহসূফী সৈয়দ নাছিরুল হক (মাসুম) নকশে বন্দী মোজাদ্দেদী ফান্দাউকী (রঃ) দ্বয়ের বার্ষিক ইছালে ছওয়াব উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী ফান্দাউকের সভা আখেরী মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে।
আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার বাদ ফজর নামাজের পর আখেরী মোনাজাত পরিচালনা করেন ফান্দাউক দরবার শরীফের গদ্দীনিশীন মাওলানা সৈয়দ ছালেহ আহ্মাদ (মামুন)। আখেরী মোনাজাতে লাখো মুসল্লির অংশগ্রহনে মুখরিত প্রায় ৩২ মিনিট মোনাজাতে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, ইমান-ইসলাম রক্ষায় এবং মুসলিম উম্মার ঐক্য কামনাসহ ফিলিস্তিনের জন্য রহমত কামনার করে আল্লাহর দরবারে দোয়া করা হয়।
গত শুক্রবার বাদ জুমা পবিত্র ফাতেহা শরীফ পাঠ করার মাধ্যমে মাহফিলের কার্যক্রম শুরু হয়।
মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন ফান্দাউক দরবার শরীফের গদ্দীনিশীন মাওলানা মুফতি সৈয়দ ছালেহ আহ্মাদ মামুন আল হোসাইনী।
দুই দিনব্যাপী মাহফিলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন দরবার শরীফের পীরজাদা মাওলানা মুফতি সৈয়দ মঈনুদ্দিন আহমাদ আল-হোসাইনী, পীরজাদা মাওলানা সৈয়দ আবুবক্কর সিদ্দিকী আল-হোসাইনী, পীরজাদা মাওলানা সৈয়দ বাকের মোস্তুফা আল-হোসাইনী।
মাওলানা সৈয়দ আশরাফ শামীম আল-হোসাইনীর সঞ্চালনায় দুইদিন ব্যাপী মাহফিলে মহান রাব্বুল আলামিনের গুণগান, কুরআন ও হাদিস থেকে শান্তির ধর্ম ইসলাম সর্ম্পকে গুরুত্বপূর্ণ এবং সঠিক জীবন বিধান নিয়ে মূল্যবান আলোচনা পেশ করেন ড. মাওলানা সাইফুল আজম বাবর আল-আজহারী, মৌকারা দরবার শরীফের পীর মাওলানা নেছার উদ্দিন ওয়ালী উল্লাহ, মাওলানা উসমান গণি ছালেহী, মাওলানা নেছার আহমেদ চাঁদপুরী, আল্লামা ড. কাফিল উদ্দিন সরকার, আল্লামা আবি আবদুল্লাহ আইনুল হুদা, হাফেজ মাওলানা নেছার উদ্দিন ফেনী, পীরজাদা মাওলানা মীর হাবিবুর রহমান যুক্তিবাদী, মাওলানা আনোয়ার হোসাইন সাইফী, মাওলানা মুফতি আলাউদ্দিন জিহাদী, মাওলানা মুফতি মোতালেব হোসাইন ছালেহী, মাওলানা হাফিজ আবু হানিফ আনোয়ারীসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম ও ওলামাগণ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রত্যন্ত জনপথ নাসিরনগরের ফান্দাউক। এ গ্রামে দ্ইু দিনব্যাপী মাহফিলের কাজ আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয় শুক্রবার জু‘মার নামাজ বাদ। মাহফিল উপলক্ষে প্রায় ১৫ দিন ধরে সামিয়ানা টানানো হয়। বিশাল প্যান্ডেল টানানো হয় আশেকানদের জন্য। বন(খড়)বিছিয়ে হাজার হাজার ভক্ত মুরিদান বসে বয়ান শুনেন। তাদের সুবিধার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ভৈরব, আশুগঞ্জ, নাসিরনগরসহ বিভিন্ন স্থ্ান থেকে লাখো মানুষের সমাগম ঘটেছে। ৫ হাজার লোক এক সাথে বসে খিচুরী খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। বিশাল এলাকা জুড়ে প্যান্ডেল নির্মান করা হয়। আর এর পুরোটাই করা হয় স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে। সভাকে ঘিরে অস্থায়ী ভিত্তিতে ছোট বড় কয়েক‘শ দোকান-পাট গড়ে উঠে। দূরের আশেকানদের থাকার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়। এ সভাকে ঘিরে এলাকার লোকজনের মধ্যে উৎসবের আমেজ দেখা দেয়। প্রতিবারের ন্যায় এবারও লাখো মুসল্লির অংশগ্রহনে মূখরিত ফান্দাউক দরবার শরীফ।
উল্লেখ্য, মাহফিলে দরবার শরীফের আওতায় পরিচালিত প্রতিবছরের ন্যায় এবারও ফান্দাউক মদিনাতুল উলুম মাদ্রাসার ৭ জন ছাত্রকে পাগড়ি প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে ভাষা শহীদদের স্মরণে বঙ্গবন্ধু নক-আউট ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করা হয়েছে।
আজ ২২ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকালে উপজেলার গোকর্ন ইউনিয়নের সূচীউড়া স্পোর্টিং ক্লাবের আয়োজনে চৈয়ারকুড়ি আলীয়া মাদ্রাসা সংলগ্ন মাঠে এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়।
সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে গোর্কণ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বেলায়েত ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপজেলা যুবলীগ নেতা বকুল চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামীলীগ নেতা দিলীপ বন্ধু বিশ্বাস, বিপ্লব দেব, গোর্কণ ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি মাহবুবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ আহমেদ, ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ পলাশ, সাধারণ সম্পাদক জহির খান প্রমুখ।
উদ্বোধনী ম্যাচে গোর্কণ সিক্সার্স ক্লাব বনাম চৈয়ারকুড়ি কাকলী স্পোটিং ক্লাব অংশ গ্রহণ করে। খেলায় চৈয়ারকুড়ি কাকলী স্পোটিং ক্লাব নির্ধারিত ১৪ ওভারে ৭৫ রান করে অল আউট হয়।
জবাবে গোর্কণ সিক্সার্স ক্লাব ১৪ ওভারে ৮ উইকেটে ৭৬ রান করতে সক্ষম হয়। আম্পায়ার ছিলেন মাহিদ চৌধুরী, জলিল মিয়া। স্কোরার ছিলেন শেখ আনিসুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু নক-আউট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের মোট ৩২টি দল অংশ গ্রহন করে।