অনলাইন ডেস্ক :
লোহিত সাগর ও এডেন উপ-সাগরে যুক্তরাষ্ট্রের একটি রণতরীতে হামলা করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ইরান সমর্থিত সংগঠন হুথি। খবর আল জাজিরার।
আজ ৯ মার্চ শনিবার সংগঠনটির মুখপাত্র ইয়াহিয়া স্যারি এক টেলিভিশন ভাষণে এ দাবি করেন। তিনি বলেন, লোহিত সাগর ও এডেন উপ-সাগরে মার্কিন ডেস্ট্রয়ার বা ছোট রণতরীতে হামলা চালানো হয়েছে। ৩৭টি ড্রোনের মাধ্যমে এ হামলা চালানো হয়।
হুথিদের হামলার দাবির আগে মার্কিন সামরিক বাহিনী জানায়, বাণিজ্যিক ও সামরিক জাহাজের জন্য হুমকি ১৫টি ড্রোন ধ্বংস করা হয়েছে।
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর ও ফিলিস্তিনিদের সমর্থন জানিয়ে গত কয়েক মাস ধরেই লোহিত সাগরে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে হুথি গোষ্ঠী। পশ্চিমাদের জাহাজ লক্ষ্য করে তারা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে ওই অঞ্চলে কার্যত অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
রিদম অফ লাইফ শিরোনামে প্রতি বছরের মতো এবারো জার্মানির বাণিজ্যিক রাজধানী ফ্রাঙ্কফুর্টে শুরু হলো বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ভোক্তা পণ্য বাণিজ্য মেলা ‘অ্যাম্বিয়েন্তে ২০২৫’। ফ্রাঙ্কফুর্টের আন্তর্জাতিক মেসেতে ৭ ফেব্রুয়ারি আয়োজিত এ মেলা শুরু হয়।
মেলার আয়োজক জার্মানি ছাড়াও বিশ্বের প্রায় কয়েক লাখ দর্শনার্থী এবং চার হাজারের বেশি উদ্যােক্তা, প্রস্তুতকারক, চিন্তক, ডিজাইনার ও প্রদর্শক মেলায় অংশ নিচ্ছে। বরাবরের মতো বাংলাদেশও আছে। দেশের ৪২টি প্রতিষ্ঠান বিশ্বখ্যাত এইমেলায় তাদের তৈরি নানা পণ্য প্রদর্শন করছে। যার মধ্যে ১২টি প্রতিষ্ঠান দেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) অধীনে। আর বাকিগুলো ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগে।
বাংলাদেশের অংশগ্রহণের গুরুত্ব তুলে ধরে বার্লিনে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাসের চার্জ দ্য আফেয়ার্স রাহাত বিন জামান বলেন, অ্যাম্বিয়েন্তের মতো আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলাগুলোতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ দেশের রপ্তানি পণ্যে তো বটেই, সামগ্রিক অর্থনীতি ও দেশের ভাবমূর্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জার্মানিতে বাংলাদেশ দূতাবাস সবসময়ের মতো বাংলাদেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশে থেকে আন্তর্জাতিক যেকোনো মেলায় অংশগ্রহণ নিশ্চিতে সার্বিক সহায়তা করে যাবে।
বাংলাদেশ দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর চৌধুরী মোহাম্মদ গোলাম রাব্বী বলেন, অ্যাম্বিয়েন্তে মেলা বিশ্বের বৃহত্তম ভোক্তা পণ্য বাণিজ্য মেলা, যেখানে বাংলাদেশের দৃঢ় উপস্থিতি আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করছে। এবারের মেলায় হস্তশিল্প, সিরামিকস ও কুকওয়্যারসহ বিভিন্ন বৈচিত্র্যময় পণ্য প্রদর্শিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, পণ্য বহুমুখীকরণই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বাণিজ্য সম্প্রসারণের মূল কৌশল এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও EPB-এর সহযোগিতার মাধ্যমে আগামী বছরগুলোতে বাংলাদেশ যাতে আরো বহুমুখী পণ্য নিয়ে এ মেলায় অংশগ্রহণ করতে পারে, আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।
এবারের মেলায় দেশের পণ্যের উচ্চমান ও পরিবেশবান্ধব হস্তশিল্পের পাশাপাশি বাংলাদেশি সিরামিকস, যা নান্দনিকতা ও টেকসই মানের জন্য পরিচিত, বৈশ্বিক খুচরা ক্রেতা, বিক্রেতা ও পরিবেশকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মেলা চলবে।
অনলাইন ডেস্ক :
যারা নারীদের হিজাব খুলে ফেলতে উদ্বুদ্ধ করবেন তাদের কঠোর শাস্তি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরান। দেশটির ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আলী জামাদী ১৫ এপ্রিল শনিবার এমন হুঁশিয়ারি বাক্য উচ্চারণ করে বলেছেন, যারা এ ধরনের কাজ করবে তাদের বিচার করা হবে অপরাধ আদালতে। এছাড়া এ অভিযোগে যারা শাস্তি পাবেন তারা শাস্তির বিরুদ্ধে কোনো ধরনের আপিল করার সুযোগও পাবেন না।
তিনি এমন সময় এ হুঁশিয়ারি দিলেন যখন ইরানে দিনে দিনে নারীদের মধ্যে হিজাব ছাড়াই বাইরে বের হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। শপিং মল, রেঁস্তোরা, দোকান, রাস্তা এবং অন্যান্য পাবলিক এরিয়াগুলোতে হিজাব ছাড়া অসংখ্য নারীকে ঘোরাফেরা করতে দেখা যাচ্ছে।
ইরানের নারী অধিকারকর্মী ও তারকারা কয়েকদিন ধরে হিজাব ছাড়াই ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে প্রকাশ করেছেন। এরমাধ্যমে মূলত হিজাব না পরতে অন্যদের উদ্বুদ্ধ করছেন তারা।
এসব তারকা ও নারী অধিকারকর্মীদের আকারে-ইঙ্গিতে হুঁশিয়ারি দিয়ে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আলী জামাদী বলেছেন, ‘হিজাব খুলে ফেলতে উদ্বুদ্ধ করার অপরাধের বিচার করা হবে অপরাধ আদালতে। এই আদালতের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হবে এবং এর বিরুদ্ধে কোনো আপিল করা যাবে না।’
তিনি আরো বলেছেন, ‘হিজাব খুলে ফেলার চেয়ে হিজাব খুলে ফেলতে উদ্বুদ্ধ করার অপরাধের সাজা আরও কঠোর হবে। কারণ এটি দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার অন্যতম পরিষ্কার উদাহরণ।’
তবে কী ধরনের শাস্তি দেওয়া হবে এ বিষয়টি পরিষ্কার করে জানাননি তিনি।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে মাহসা আমিনী নামের এক কুর্দি তরুণী হিজাব ইস্যু নিয়ে পুলিশের হাতে আটক হন। এরপর পুলিশ হেফাজতেই মারা যান তিনি। তার মৃত্যুর পর পুরো ইরানজুড়ে হিজাব বিরোধী আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। ওই আন্দোলনের পরই অনেক নারী হিজাব ছাড়া বাইরে বের হওয়া শুরু করেন।
এদিকে হিজাব ছাড়া নারীদের শনাক্ত ও তাদের বিচারের মুখোমুখি করতে শনিবার বিভিন্ন জায়গায় ক্যামেরা বসিয়েছে ইরান পুলিশ। গত সপ্তাহে ক্যামেরা বসানোর ঘোষণা দিয়েছিল তারা।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বর্তমান প্রশাসনে হোয়াইট হাউস মিডিয়া নীতিতে বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এবার থেকে প্রচলিত সংবাদমাধ্যমের পাশাপাশি নতুন মিডিয়ার প্রতিনিধি—যেমন পডকাস্টার, ব্লগার এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্রভাবশালীদেরও সংবাদ ব্রিফিংয়ে অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে। গতকাল নিজের প্রথম সংবাদ ব্রিফিংয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের ২৭ বছর বয়সী কনিষ্ঠ প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ জনগোষ্ঠী এখন প্রচলিত টেলিভিশন এবং পত্রিকার পরিবর্তে পডকাস্ট, ব্লগ এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সংবাদ গ্রহণ করছে। এই পরিবর্তনকে বিবেচনায় রেখে হোয়াইট হাউসের বার্তা আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য আমাদের এই উদ্যোগ।
তিনি আরো জানান, ব্রিফিং রুমে ‘নিউ মিডিয়া আসন’ নামে একটি নির্দিষ্ট স্থান বরাদ্দ করা হয়েছে, যেখানে হোয়াইট হাউসের প্রচলিত প্রেস স্টাফের আসন থাকত। এখন থেকে নতুন মিডিয়ার প্রতিনিধি এই আসনগুলোতে বসবেন।
ট্রাম্প প্রশাসন পূর্ববর্তী সরকারের সময়ে বাতিল হওয়া ৪৪০টি প্রেস পাস পুনর্বহাল করবে বলে জানিয়েছে। একই সাথে, হোয়াইট হাউসের নতুন ওয়েবসাইট (whitehouse.gov/newmedia) থেকে নতুন মিডিয়ার প্রতিনিধিরা প্রেস ক্রেডেনশিয়াল আবেদন করতে পারবেন।
ক্যারোলিন লেভিট আরো জানান, আমাদের লক্ষ্য, বৈধ সংবাদ তৈরির কাজ যারা করেন, তাদের জন্য মাধ্যম নির্বিশেষে সমান সুযোগ তৈরি করা। হোক সেটা টিকটকের ভিডিও, ব্লগ বা পডকাস্ট। যদি সংবাদবিষয়ক কনটেন্ট হয়, তবে সবাই আবেদন করতে পারবেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ের প্রথম প্রশ্নটি তিনি কনজারভেটিভ সংবাদমাধ্যম ব্রেইটবার্টের একজন প্রতিনিধিকে করার সুযোগ দেন, যা প্রচলিত ধারা থেকে একটি নতুন পদক্ষেপ। তিনি আরও জানান, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসসহ অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরাও প্রতিদিনের ব্রিফিংয়ে তাদের জায়গা পাবে।
লেভিট বলেন, আমরা প্রথম সংশোধনী (First Amendment) রক্ষা করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এটি নিশ্চিত করা হবে যে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি বৈধ সংবাদমাধ্যম হোয়াইট হাউসে প্রতিনিধিত্ব পায়।
এ উদ্যোগের মাধ্যমে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন বর্তমান ডিজিটাল যুগের সংবাদ গ্রহণের ধরনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া প্রভাবশালী এবং স্বাধীন কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের সুযোগ দেয়ার মধ্য দিয়ে তারা প্রচলিত সংবাদমাধ্যমের বাইরেও নতুন মিডিয়ার সাথে যুক্ত হওয়ার দ্বার খুলে দিয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
লন্ডনে এক হোটেলের সামনে থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে যুক্তরাজ্যের পুলিশ। মঙ্গলবার ওই হোটেলে তেল ও গ্যস কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সম্মেলন চলছে।
সম্মেলনকে ঘিরে ‘ওয়েলি মানি আউট’ বিক্ষোভের আয়োজন করেছিল পরিবেশবাদী সংগঠন ফসিল ফ্রি লন্ডন ও গ্রিনপিস। থুনবার্গসহ টুনব্যার্গসহ কয়েকশ বিক্ষোভকারী হোটেলের সামনে উপস্থিত হয়েছিলেন। তারা হোটেলে প্রবেশের সব পথ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। খবর বিবিসির
গ্রেফতারের আগে থুনবার্গ গণমাধ্যমকে বলেন, দরজা বন্ধ করে সম্মেলনের নামে মেরুদণ্ডহীন রাজনীতিবিদেরা ধ্বংসাত্মক জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পের লবিস্টদের সাথে চুক্তি এবং আপস করছেন।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, জীবাশ্ম জ্বালানি নিয়ে কাজ করা কোম্পানিগুলো বেশি লাভের জন্য ইচ্ছে করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধির গতি ধীর করে দিচ্ছে।
থুনবার্গ বলেন, জীবাশ্ম জ্বালানিতে পৃথিবী ডুবে যাচ্ছে। ‘আমাদের আশা, স্বপ্ন এবং জীবন মিথ্যার বন্যায় ভেসে যাচ্ছে’ বলেন তিনি।
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সম্মেলন চলবে। সেই সময় পর্যন্ত বিক্ষোভ চলবে বলে জানিয়েছেন আয়োজকেরা।
লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ ‘এক্স’ এ বিক্ষোভস্থল থেকে ২০ জনকে গ্রেফতারের খবর জানিয়েছে।
এর আগে এবছর বিক্ষোভ করতে গিয়ে সুইডেন, নরওয়ে ও জার্মানিতে আটক হয়েছিলেন গ্রেটা থুনবার্গ।
অনলাইন ডেস্ক :
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সহিংসতায় মারাত্মকভাবে আহত আট হাজার জনকে সহায়তা দিতে একটি প্রকল্প চালু করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ১৯ মার্চ বুধবার চালু হওয়া প্রকল্পটি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির (বিডিআরসিএস) মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। এতে সহায়তা করবে বাংলাদেশ সরকার। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সহিংসতায় মারাত্মকভাবে আহত ব্যক্তিদের সহায়তায় ২০ লাখ ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
‘দ্য পাথওয়েজ টু হিলিং : এ সারভাইভার সেন্ট্রেড অ্যাপ্রোচ টু অ্যাড্রেস ভায়োলেন্স অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ভায়োলেশনস’ প্রকল্পে ২০ লাখ ইউরো বরাদ্দ দিয়েছে ইইউ। ২০২৬ সালের আগস্টের আগ পর্যন্ত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে যারা আহত হয়েছেন, তাদের শারীরিক, মানসিক উন্নতি ও সুস্থতার জন্য এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাদের সামাজিক সংহতি জোরদার ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে এই অর্থ খরচ করা হবে। বাংলাদেশ সরকার ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন যতদিন এই প্রয়োজনীয়তা অনুভব করবে, ততদিন এটা অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
এসব লক্ষ্য বাস্তবায়নে তাদের পুনর্বাসন ও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হবে। এছাড়া যারা শারীরিক প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হবেন, তাদেরকে সহায়ক উপকরণ সরবরাহ করা হবে। আহতদের ঔষধজাত পণ্য, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা ও কাউন্সেলিং নিশ্চিত করা হবে।
এছাড়া উপার্জন খাতেও বৈচিত্র্য আনতে সহায়তা করা হবে বলে জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাস।
ইইউ দূতাবাস জানিয়েছে, গত বছরের অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র, শ্রমিক, সাংবাদিক ও তাদের পরিবারসহ অন্যদের এ সহায়তা দেওয়া হবে। সরকার ও অন্যান্য অংশীজনের সহায়তায় প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও এটি অব্যাহত রাখার বিষয়টিও নিশ্চিত করা হচ্ছে।
সূত্র : ইউএনবি