চলারপথে রিপোর্ট :
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় দ্রব্যমূল্যের বাজার মনিটরিং বিষয়ক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আখাউড়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে আজ ১১ মার্চ সোমবার বেলা ১১টায় উপজেলা সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বাজার কমিটির নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়ী, প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা অংশ নেয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তার।
বক্তারা রমজানে বাজার মনিটরিং করার জন্য একটি মনিটরিং সেল গঠন করার প্রস্তাব করেন। বাজারমূল্য তদারকিতে মাঝে মাঝে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করার কথা বলেন। জনসাধারণের চলাচলের সুবিধার্থে বাজার জানজট মুক্ত রাখার আহবান জানান। ব্যবসায়ীদেরকে অতিরিক্ত মুনাফা না করার আহবান জানানো হহয়। ক্রেতা সাধারণকেও প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত পণ্য না কেনার অনুরোধ করা হয়।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবর্তী, আখাউড়া থানার ওসি মোঃ নূরে আলম, সড়ক বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সহ সভাপতি মোঃ হুমায়ুন কবির খোকা, কারিমা চাইনিজ রেষ্টুরেন্টের স্বত্বাধিকারী আব্দুল মমিন বাবুল, মোগড়া বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ সেকান্দার প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা। মার্কেটগুলোতে সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড় দেখা যায়। এবছর মেয়েদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে নায়রা। নায়রা নামের মেয়েদের পোষাকটি সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও সারেরা, গারেরা, ডিভাইডার, গাউন, লেহেঙ্গা, স্কার্ট রয়েছে পছন্দের তালিকায়। তবে দাম অনেকটা বেশি বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা।
আখাউড়া শহরের মায়াবী শপিং কমপ্লেক্স, আদর আলী কমপ্লেক্স, আলী মার্কেট, চৌধুরী শপিং কমপ্লেক্স, সরকার প্লাজাসহ কয়েকটি মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে বিভিন্ন ডিজাইনের আকর্ষণীয় পোষাক সাজিয়ে রেখেছেন। পছন্দের জামা-কাপড় কিনতে দোকানে ভিড় করছেন ক্রেতারা।
বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে শহরের প্রতিটি বিপণিবিতানে কেনাকাটার ধুম পড়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ক্রেতা-বিক্রেতার সরগরম প্রতিটি জামা-কাপড়ের দোকান। বেচাকেনা জমে ওঠায় খুশি বিক্রেতারাও। নতুন জামা-কাপড়ের পাশাপাশি জুতা এবং কসমেটিকস্ দোকানগুলোতেও ভিড় দেখা গেছে। তবে সব পণ্যের দামই দোকানিরা অনেক বেশি চাচ্ছেন এমন অভিযোগ ক্রেতাদের। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ায় প্রতিটি জিনিষেই এর প্রভাব পড়েছে। তাছাড়া পোষাক তৈরির সরঞ্জামের দাম বেড়েছে এজন্য দাম কিছুটা বেড়েছে।
এদিকে মেয়েদের পোষাকের পাশাপাশি ছেলের পোষাকের দোকানগুলোতে তরুনদের উপস্থিতি বেড়েছে। ছেলেরা জিন্স প্যান্ট বেশি কিনছেন। সাথে স্টিচ শার্ট, টি-শার্ট। এছাড়াও পাঞ্জাবি-পায়জামার চাহিদাও রয়েছে। কালারফুল পাঞ্জাবিই ছেলেদের বেশি পছন্দ।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রমজানের শুরুর দিকে মার্কেটে বেশি বিক্রি হয় শিশু ও নারীদের জামা-কাপড়। ঈদ যতই এগিয়ে আসে এসব পণ্যের বিক্রিও ততই বাড়ে।
সড়ক বাজারের মরিয়ম লেডিস ফ্যাসনের মালিক মোঃ কাওছার আহমেদ বলেন, রোজার প্রথম কয়েকদিন ক্রেতারা শুধু জামাকাপড় দেখে নাম শুনে চলে যেত। এখন আল্লাহর রহমতে বেচাকেনা বেড়েছে। ঈদ যত ঘনিয়ে আসবে বিক্রির পরিমাণও তত বাড়বে। তিনি আরও বলেন, করোনার কারণে গত কয়েক ঈদে লোকসান হয়েছে। আশা করি, এবার করোনার লোকসান এবার পুষিয়ে উঠতে পারবো।
দুই মেয়েকে নিয়ে মার্কেটে এসেছেন স্মৃতি আক্তার। তিনি বলেন, বড় মেয়ের জন্য নায়রা কিনেছি। ছোট মেয়ে পছন্দ করেছে স্কার্ট। এবার দাম একটু বেশি। গত বছর যে পোষাক ১ হাজার দেড় হাজার টাকায় কিনেছে। সে পোষাক এবার তিন হাজার দাম চাচ্ছে বিক্রেতারা।
কাজী স্নেহ ও তোড়া বলেন, তারা নায়রা কিনেছেন। কারণ এ পোষাকটি এবার অনেক চলছে। আর দেখতেও সুন্দর লাগে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় মাদক বিরোধী অফিযানে রেলওয়ে থানা সংলগ্ন রেলওয়ে ক্লাবের জুয়ার আসর থেকে এক পৌর কাউন্সিলরসহ ১৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
৬ জুলাই বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় জুয়ার খেলার নগদ ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা এবং ১০৪টি তাস উদ্ধার করা হয়।
আটককৃতরা হলো আখাউড়া পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর রাধানগরের সুজন মিয়া (৩০), উপজেলার নুরপুর গ্রামের বাবুল মিয়া (৬০) ও সোহাগ খান (৩০) কুড়িপাইকা গ্রামের সবুজ খন্দকার (৩৫) ও মোঃ রবিউল (৩০), শান্তিনগরের আমজাদ হোসেন (৩০), ধরখারের আব্দুর রউফ (৪৪), হীরাপুরের এমদাদ ভূইয়া (৫০), ছয়গড়িরার মুজিবুর (৫৫), এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার বরিশল গ্রামের ফরিদ মিয়া (৬০), সুহিল পুরের ফুল মিয়া (৬৮), চানপুরের ফখরুল মিয়া (৪৫) ও বাগেরহাট জেলার মোঃ ইমরান (৪৮)। শুক্রবার দুপুরে তাদেরকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আখাউড়া থানার সাব ইন্সপেক্টর আবু ছালেক এবং সাব ইন্সপেক্টর মাহমুদ মঈনের নেতৃত্বে আখাউড়া থানার একটি টিম রাত সাড়ে ১১টার দিকে আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনের পশ্চিমে রেলওয়ে ক্লাবে অভিযান চালায়। এসময় ক্লাবের পশ্চিম পাশের একটি রুমে জুয়া খেলা অবস্থায় ১৩ জুয়ারিকে আটক করে। এসময় জুয়ার খেলার সরঞ্জামন এবং নগদ প্রায় দেড় লক্ষ টাকা উদ্ধার করা হয়।
এ ব্যপারে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসাদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। শুক্রবার তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় বিয়ের ৪ দিনের পর নববধুকে গলা কেটে হত্যা করেছে পাষন্ড স্বামী।
আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুর ১টা থেকে ২ টার মধ্যে উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর মধ্যপাড়ায় স্বামী আব্দুল হামিদ হত্যা কান্ডের ঘটনা ঘটান। এ ঘটনা টের পেয়ে বড় ভাই আব্দুল হানিফ এগিয়ে গেলে তাকে ছুড়িকাঘাত করে পালিয়ে যায় পাষন্ড হামিদ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আখাউড়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি ছুরি উদ্ধার করেছে।
এলাকাবাসী ও নববধূর স্বজন সূত্রে জানা গেছে, হীরাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফ মিয়ার প্রবাসী পুত্র আব্দুল হামিদের সাথে ৭/৮ মাস আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের বাসুদেব গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জামের মেয়ে তাছলিমা আক্তারের সঙ্গে মোবাইল ফোনে বিয়ে হয়। গত ৯ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার দুই পরিবারের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে আসে আব্দুল হামিদ। এরমধ্যে একবার তাছলিমাকে নিয়ে শ্বশুর বাড়ি থেকে বেড়িয়ে আসে। মঙ্গলবার দুপুরে হঠাৎ আশে পাশের লোকজন হৈ চৈ শুনে হামিদের বাড়িতে এসে দেখে হামিদ কলা কেটে স্ত্রীকে হত্যা করেছে।
এদিকে খবর পেয়ে নিহতের ভাই আব্দুল কুদ্দুছ ঘটনাস্থরে এসে বার বার মুর্ছা যাচ্ছিলেন আর বোনের নাম নিয়ে বিলাপ করছিলেন। তিনি বলেন, ৭/৮ মাস আসে বিদেশে থাকা অবস্থায় হামিদের সাথে বোনের বিয়ে হয়। গত শুক্রবার অনুষ্ঠান করে বোনকে স্বামীর বাড়িতে পাঠাই। এসময়ের মধ্যে কোন ঝামেলা হয়েছে কিনা বলতে পারিনা। আমি আমার বোনের হত্যার বিচার চাই।
স্থানীয় কয়েজন জানায়, হামিদ ৬ বছর বিদেশ ছিল। ১৫/২০ দিন আগে দেশে ফিরে আসে। সে কারও সাথে মিশতো না। সামাজিক মাধ্যমেও একটিভ ছিল না।
হীরাপুর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ হেলাল মিয়া বলেন, দুপুরের নামাজ পড়ে হৈ চৈ শুনে দৌড়ে গিয়ে দেখি হামিদ তার স্ত্রীকে হত্যা করেছে।
ঘটনাস্থলে আসা আখাউড়া থানার সাব ইন্সপেক্টর নিজাম উদ্দিন বলেন, সোয়া ২টার দিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে দেখি বিছানায় গলাকাটা রক্তাক্ত অবস্থায় নববধু পড়ে আছে। খাটের চারপাশে তখনও ঝুলছে বিয়ের রাতের ফুলের মালা।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় সম্পূর্ণ জাতীয় সঙ্গীত বলতে না পারায় এক শিক্ষকের বেতন স্থগিত এবং শিক্ষা কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নিদের্শ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
আজ ২৮ মার্চ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় তিনি উপজেলার মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয় পরিদর্শনে এসে এ নির্দেশ দেন। ওই শিক্ষক হলো শরীর চর্চা শিক্ষক মোঃ সোহরাব হোসন। এসময় বিদ্যালয়ে উপস্থিত না থাকায় শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আবুল হোসেনকে কারণ দর্শানোর জন্য ইউএনওকে নির্দেশ দেন।
জানা গেছে, জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম মঙ্গলবার সকাল বেলা সাড়ে ১০টার দিকে মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে পরিদর্শনে যান। পরিদর্শনকালে তিনি বিদ্যালয়ের বিভিন্ন খোঁজ খবর নেন।
এক পর্যায়ে শরীর চর্চা শিক্ষক মোঃ সোহরাব হোসেনকে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে বলেন। কিন্তু তিনি সম্পূর্ণ সঙ্গীত গাইতে না পারায় জেলা প্রশাসক রাগান্বিত হয়ে শরীর চর্চা শিক্ষকের বেতন স্থগিত রাখার নির্দেশ দেন।
যতোদিন পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা শুদ্ধভাবে সম্পূর্ণ জাতীয় সঙ্গীত গাইতে না পারবে ততদিন পর্যন্ত বেতন স্থগিত থাকবে। এসময় মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আবুল হোসেন বিদ্যালয়ে উপস্থিত না থাকায় তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে বলেন জেলা প্রশাসক।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন বলেন, ডিসি স্যার যে বিদ্যালয় পরিদর্শনে এসেছেন বিষয়টি আমি জানি না। স্যার তো শোকজ করতেই পারেন।
জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ডিসি স্যার মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে বিভিন্ন খোঁজ খবর নেন সম্পূর্ণ জাতীয় সঙ্গীত বলতে না পারায় ওই বিদ্যালয়ের শরীর চর্চা শিক্ষক মোঃ সোহরাব হোসন জাতীয় সঙ্গীত গাইতে না পারায় তার বেতন স্থগিত রাখার নির্দেশ দেন। শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আবুল হোসেনকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দরে আধুনিক যাত্রীসেবা দিতে হেল্প ডেস্ক চালু হয়েছে।
আজ ২৩ আগস্ট বুধবার দুপুরে ভার্চুয়ালি হেল্প ডেস্কটির উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. জিল্লুর রহমান। এই হেল্প ডেস্ক থেকে যাত্রীরা সীমিত ফি দিয়ে বাগী কার, হুইলচেয়ার ও ট্রলি সার্ভিসসহ অন্যান্য সেবা নিতে পারবেন। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান টুয়েলভ ইভেন্টস মিট গ্রেট এসিস্ট এ ডেস্ক খুলেছেন।
জানা যায়, অল্প খরচে মাধ্যমে ইলেকট্রিক্যাল বাগীকার দিয়ে শূন্য রেখা পর্যন্ত যেতে পারবে যাত্রীরা। সেই সাথে অসুস্থ রোগীদের জন্য হুইলচেয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, যাত্রীদের সুবিধার্থে এখান থেকে বিমান ও ট্রেনের টিকেট কাটা যাবে বলে জানান আয়োজকরা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হেল্প ডেস্ক স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক আতিকুল ইসলাম ও আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা, ৬০ বিজিবি সহকারী পরিচালক মতিউর রহমান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবর্তী, স্থলশুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ খান, ইমিগ্রেশন ইনচার্জ হাসান আহমেদ ভূইয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যাজাই মারমা বলেন, আশা করছি যাত্রীরা এখন সহজেই পারাপার করতে পারবে।
উল্লেখ্য, আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রায় ১ হাজার থেকে ১২শ জন যাত্রী পারাপার করে থাকেন।