চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ মামলার আসামিসহ ৩ ছিনতাইকারিকে গ্রেফতার করেছে সদর মডেল থানা পুলিশ।
১০ মার্চ রবিবার ভোরে জেলা শহরের পুনিয়াউট এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত পিয়াস (২৩) জেলা শহরের দক্ষিণ পৈরতলা এলাকার পাণ্ডু মিয়ার ছেলে, কাজীপাড়া এলাকার আবেদ মিয়ার ছেলে মো. রাব্বি (২৪) ও দক্ষিন পৈরতলা এলাকার ছায়েদ মিয়ার ছেলে মো. আল আমিন (২৬)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন বলেন, রবিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা শহরের পুনিয়াউট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৩ চিহ্নিত ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের তল্লাসী করে রাম দা, ছুরি ও ব্যানার চাকু উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা এলাকার চিহ্নিত ডাকাত, ছিনতাইকারী ও চোর। গ্রেফতার পিয়াসের বিরুদ্ধে ১০টি ও আল আমিনের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা রয়েছে। দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাদের জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় খাইরুল ইসলাম খোকন (৪০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
৩ জুন শনিবার রাতে উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কুড্ডা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত খাইরুল ইসলাম খোকন কুড্ডা গ্রামের কুড়াবাড়ির আবু সাইদ মিয়ার ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, সদর উপজেলার বাসুদেব গ্রামের মলাই মিয়ার কাছে একই এলাকার শাহ আলম ১ হাজার ৯০০ টাকা পেতেন। এর মধ্যে মলাই মিয়া কিছু দিন আগে শাহ আলমকে ৫০০ টাকা ফেরত দেন। বাকি ১ হাজার ৪০০ টাকা নিয়ে শাহ আলমের সঙ্গে মলাই মিয়ার বিরোধ চলে আসছিল। বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য শনিবার রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কুড্ডা গ্রামের মেহের আলী শা মাজারের সামনে সালিশ বসে। সালিশে বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে মলাই মিয়া গ্রুপের লোকজন শাহ আলম গ্রুপের লোকদের ওপর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে। এতে খায়রুল ইসলাম খোকনের গলায় বল্লম (দেশীয় অস্ত্র) বিদ্ধ হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে গুরুতর আহত অবস্থায় পার্শ্ববর্তী আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরো বলেন, এ ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৯ জনকে আটক করেছে। পরে রাত ১২টায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে সদর উপজেলা স্কাউটসের উদ্যোগে সদর উপজেলার ১৩১টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ৫৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসায় সচেতনতামূলক অভিভাবক সমাবেশ ও লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ১৬ আগস্ট বুধবার দুপুরে শহরের আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত অভিভাবক সমাবেশ ও লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ সেলিম শেখ।
সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অভিভাবক সমাবেশ ও লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসাইন, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লে¬ক্সের মেডিকেল অফিসার ডঃ মোহাম্মদ ইসমাইল ভূঁইয়া, সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমা ও আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আবু জামাল।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে সকলকে সচেতন ও সর্তক হতে হবে। সচেতনতা ও সর্তকতাই পারবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে। তিনি বলেন, বাড়িতে কোন জায়গায় পানি জমতে দেওয়া যাবে না। যদি কোন শিক্ষার্থী বা অভিভাবক ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন সাথে সাথে তাকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, বুধবার একযোগে উপজেলার উপজেলার ১৩১টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ৫৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসায় সচেতনতামূলক অভিভাবক সমাবেশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশে প্রায় দুই শতাধিক অভিভাবক অংশ গ্রহন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের দাবিতে লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। আজ ১২ জানুয়ারি রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত পাডায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে এই লিফলেট বিতরণ করা হয়।
এসময় জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সহ মূখ্য সংগঠক মো. আতাউল্লাহ সহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত চত্বর, জেলা প্রশাসনের কার্যালয়সহ কয়েকটি সরকারি দপ্তরে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের দাবিতে লিফলেট বিতরণ করেন।
এসময় জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সহ মূখ্য সংগঠক মো. আতাউল্লাহ বলেন, সরকার আমাদের দাবি মেনে নিয়েছে। বলেছে সকল রাজনৈতিক দল সহ অংশিজনের মাধ্যমে তারা জুলাই বিপ্লবে ঘোষণা পত্র ঘোষণা করবে। আমরা সরকারকে সাধুবাদ জানাই। আমরা চাই জুলাই আন্দোলনকে বেগবান করেছে এবং সমর্থন দিয়েছে আমাদের ছাত্রজনতা, দেশের খেটে-খাওয়া মানুষ সহ নানান শ্রেণী পেশার মানুষের কথা যেন এই ঘোষণাপত্রে থাকে। এই নতুন বাংলাদেশ হবে সকলের। এখানে কোন বৈষম্য থাকবে না। এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই ছিল। এই উদ্দেশ্যে আমরা গণসংযোগ চালাচ্ছি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থী বুশরা আক্তার বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা এই প্রচারণা শুরু করেছি। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের পর রাষ্ট্রীয় ভাবে ঘোষণাপত্র স্বীকৃতি পেয়েছিল। ২০২৪ কেন পাবে না? ২০২৪ তো ২২ হাজার আহত ভাই-বোন আছে, আড়াই হাজার শহীদ হয়েছেন। দেখা যাবে আগামী ৫ বছর পর তা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আর জানতে পারবে না এই বিপ্লব গণঅভ্যুত্থানের কথা। আমরা চাই আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের শহীদ ও আহত ভাইদের কথা জানুক। তাদের স্বীকৃতি দেওয়া হোক। তাই আমরা সবার মতামত চাই।
চলারপথে রিপোর্ট :
সতিন মোচর, দুধপুলি, মিষ্টি কুমড়া, চিড়াপুলি, শুটকী পুলি, দুধ চিতই, ঝাল চিতই, হান্দেশ নামক নকশী, মাংসপুলি, পোয়া, মালপোয়া, ঝালভর্তা, ঝিনুক, চকলেট পাটিসাপটা, পাটিসাপটা, ঝুরি, পাপর, ঝিরমিল, শামুক, ঝাল ও মিষ্টি দুই ধরণের ভাপা, মাছ পিঠা, ফুল পিঠা, ভাপা, মেরা, গোল পিঠা, বউ সুন্দরী, আলু পিঠা প্রভৃতি বাহারী নামের অর্ধ শতাধিক জাতের মুখরোচক লোভনীয় পিঠার সমাহার নিয়ে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী পূর্বাঞ্চল সীমান্তের জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের ইন্ডাষ্ট্রিয়েল স্কুল চত্বরে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় চলছে ৩ দিনব্যাপী জাতীয় পিঠা উৎসব-১৪৩০ এবং লোক সংস্কৃতি অনুষ্ঠান পরিবেশনা।
স্থানীয় সরকারি মহিলা কলেজ, সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, উইজডম স্কুল এন্ড কলেজ, নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী মহিলা কলেজ, উপজেলা মহিলা উন্নয়ন ফোরাম, সরকারি শিশু পরিবার, ব্যাংকার্স এসোসিয়েশন, চাপুইর মহিলা উন্নয়ণ সমিতি, দরিদ্র মহিলা উন্নয়ন সংস্থা, আনোয়ারা পিঠাঘর সহ ১৭টি প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিগত ষ্টল প্রতিদিন বিকেল ৪টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত পিঠা প্রদর্শণ এবং বিক্রয় করছে। গত বুধবার বিকেলে প্রধান অতিথি নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান গেটে ফিতা কেটে উৎসব উদ্বোধন করেন।
এ উপলক্ষে প্রতিদিন ভেন্যু এলাকায় বিপুল সংখ্যক পিঠাপ্রেমী শিশু শিক্ষার্থী, নারী, পুরুষের সমাগম ঘটছে। এই উৎসব সমগ্র জেলা সদরে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে আয়োজিত শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম মাহমুদুর রহমান, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শামসুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ছড়াকার কবি জয়দুল হোসেন।
উপস্থাপনা করেন প্রভাষক ওসমান গণি সজিব।
বক্তারা বলেন, শীতকালে ঘরে ঘরে বাঙালী লোক সংস্কৃতির ঐতিহ্য পিঠা উৎসব আমরা ভুলতে বসেছি। ছোট বেলায় মায়ের বকুনি খেয়েও পিঠা না খাওয়া পর্যন্ত পড়তে বসতাম না। পিঠা উৎসব শুধু হিন্দুর নয়, শুধু মুসলমানের নয়। এটা বাঙালী জাতির লোকজ সংস্কৃতির ঐতিহ্য। এই পিঠা উৎসব আমাদের জাতির হারানো সংস্কৃতিকে ফিরিয়ে আনবে। জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সবাই ঘরে ঘরে পিঠা তৈরী করতে আবারো মনোযোগী হবে। ঘরে ঘরে মা চাচীদের শীতকালীন পিঠা আয়োজন আমাদের অতীত স্মৃতির একটা অংশ। পিঠা উৎসব আমাদের প্রাণের উৎসব। এটাকে আমরা ধরে রাখতে চাই, হারাতে দিব না।
প্রতিদিন বিকেল ৪টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত ১৭টি ষ্টলে বাহারী নাম ও সৌন্দর্যের পিঠা বিক্রির পাশাপাশি মঞ্চে জেলা শিল্পকলা একাডেমীর ব্যবস্থাপনায় লোকজ অনুষ্ঠানে স্থানীয় শিল্পীরা সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিবেশ করে সবাইকে মুগ্ধ করছেন। আগামী কাল শুক্রবার রাতে তিনদিন ব্যাপী পিঠা উৎসবের সমাপনী ঘটবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশের আকাশে আজ ৩০ মার্চ রবিবার ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে। আগামীকাল ৩১ মার্চ সোমবার সারা দেশে উদযাপিত হবে মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরে সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ-উল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে জেলা ঈদগাহ ময়দানে। এতে ইমামতি করবেন – জেলা জামে মসজিদের খতিব মাওলানা সিবগাহতুল্লাহ নূর।
তবে, বৈরী আবহাওয়া থাকলে জেলা জামে মসজিদে নির্ধারিত সময়ে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। ঈদ জামাত পালনে ইতিমধ্যে সব ধরনের প্রস্ততি সম্পন্ন করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন।
এছাড়াও জেলা শহরের ট্যাংকের পর জামে মসজিদ, শেরপুর জামে মসজিদ, কাউতলী নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামের আউটার স্টেডিয়াম, ভাদুঘর ফাঁটা পুকুর ঈদগাহ ময়দান, ভাদুঘর শাহী মসজিদ প্রাঙ্গণ, পূর্বমেড্ডা বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদ প্রাঙ্গণ, শরীফপুর ঈদগাহ মাঠ, মধ্যপাড়া ভাওয়াল দিঘীরপাড় মসজিদসহ জেলার ৭৮০টি ঈদগাহ ও ৫১০টি মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।