চলারপথে রিপোর্ট :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ১০০ জন প্রতিবন্ধীর মাঝে চাল বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ১৭ মার্চ রবিবার সকালে প্রতিবন্ধীদের সংগঠন ড্রিম ফর ডিসঅ্যাবিলিটি ফাউন্ডেশনের সমন্বয়ে এ আয়োজনে প্রত্যেককে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের মাঝে এ চাল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। এ সময় তিনি প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমীন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু প্রমুখ।
ড্রিম ফর ডিজঅ্যাবিলিটি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মো. হেদায়েতুল আজিজ মুন্না বলেন, ‘এমন একটি দিনে জেলা প্রশাসন আমাদেরকে স্মরণ করায় আমরা খুবই খুশি। কৃতজ্ঞতা জানাই মন্ত্রী মহোদয়কেও। আশা করি সকলের সহযোগিতায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্নরা আরও এগিয়ে যাবে।’
এরপর মন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাগেজ থেকে উদ্ধার মাথা ও দুই পা বিহীন তরুণীর মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়নি গত দুদিনেও। মরদেহটি উদ্ধারের পর ফিঙ্গারপ্রিন্ট মেলাতে পারেনি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ও সিআইডির পৃথক দুটি দল। মরদেহের পরিচয়, খণ্ডিত মাথা ও দুই পা উদ্ধার এবং হত্যাকারীকে ধরতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে জেলা পুলিশের সবকটি ইউনিট।
এদিকে, ১ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বিকেলে উদ্ধার হওয়া মরদেহটির ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মরদেহ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গের হিমাগারে রাখা হয়েছে।
ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক দীপঙ্কর ঘোষ সাংবাদিকদের বলেন, ‘মরদেহের বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করা হয়েছে। তবে শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন মেলেনি। যৌন নিপীড়ন করা হয়েছে কি না তা নিশ্চিত হতে ভেজাইনাল সোয়াব সংগ্রহ করে ফরেনসিকে পাঠানো হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে, মরদেহ খণ্ডিত করতে প্রথমে দা ও পরে ধারালো মেশিন জাতীয় কিছু ব্যবহৃত হয়েছে। কারণ একটি পা কাটা অংশের হাড় কিছুটা আঁকাবাঁকা আছে। তবে আরেকটি পা এবং গলা থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করা অংশের হাড় সমান, নিখুঁতভাবে কাটা।’
লাল একটি লাগেজে মাথা ও দুই পা বিহীন মরদেহটি উদ্ধারের পর থেকেই জেলাজুড়ে আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মরদেহ উদ্ধারের আগে এক যুবককে লাল লাগেজ নিয়ে ঘোরাঘুরি করতে দেখেছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তবে ওই যুবককে কেউ চিনতে পারেননি।
গত শুক্রবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, এখন পর্যন্ত খণ্ডিত মরদেহটির পরিচয় মেলেনি। এর খণ্ডিত মাথা ও দুই পা উদ্ধার করা যায়নি। লাল লাগেজ নিয়ে ঘোরাঘুরি করা ছেলেটিকে খোঁজা হচ্ছে।
এর আগে ৩১ জানুয়ারি বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের সেন্দ গ্রামের পুকুরপাড় থেকে একটি লাল লাগেজে মাথা-দুই পা বিহীন একটি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পাদুকা শিল্পে আঁচ লেগেছে। এক সময় ঈদের আগে জেলার পাদুকা পল্লীতে চরম ব্যস্ততা থাকতো। কিন্তু এবারে দেখা মিলছে চিত্র ভিন্ন।
একদিকে উপকরণের মূল্য বৃদ্ধি, অন্যদিকে মন্দার প্রভাবে কাজ কমে যাওয়ায় কারখানা টিকিয়ে রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে মালিকদের। সেইসঙ্গে যেটুকু কাজ মিলেছে, তাও করতে গিয়ে লোডশেডিংয়ের ছোবল পহাতে হচ্ছে।
এদিকে, অটো মেশিনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কুলিয়ে উঠতে পারছেন না হাতে জুতা তৈরির আদি কারাখানাগুলো। এছাড়া দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির বাজারে মজুরি না বাড়ায় হতাশ পাদুকা কারিগররা।
সরেজমিনে পাদুকা শিল্প পল্লীতে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে ঈদের আগে জুতা তৈরির যে ব্যস্ততা সচরাচর থাকতো সেটি আর আগের মতো নেই। হাতে তৈরির কারখানাগগুলোতে শ্রমিকের পরিমানও কমে গেছে। নেই কোনো কর্মচাঞ্চলতা। যে পরিমান অর্ডার পাওয়া গেছে, তা নিয়ে কাজ করছেন তারা।
পাদুকা তৈরির কারিগর এরশাদ মিয়া বলেন, বর্তমানে আমাদের কাজকর্ম অনেক কমে গেছে। চার বছর ধরে চায়না অটো মেশিনের কারণে আমাদের হাতে তৈরি জুতাগুলোর কদর কমে গেছে। আগে একটি কারখানাতে ২০/২৫ জন শ্রমিক কাজ করলেও এখন মাত্র চার থেকে পাঁচজন শ্রমিক আছে। রমজান মাস যে আমাদের মৌসুম তা বুঝাই যাচ্ছে না। কাজ না থাকায় অনেক কারিগররা এখন অন্যান্য পেশায় চলে গেছেন।
প্রবীণ কারিগর এরশাদ মিয়া বলেন, ৩০ বছর ধরে আমি এই পেশার সঙ্গে জড়িত। আগে চাহিদা অনেক ভালো ছিল। অটোমেশিনের কোম্পানি বের হয়ে আমাদের চাহিদা কমে গেছে। যে কাজ তা দিয়ে এখন আর কাঙ্খিত মুনাফা পাওয়া যায় না। পরিবার নিয়ে চলতে এখন কষ্ট হচ্ছে।
কারিগর বাদশা মিয়া বলেন, দিন দিন সবকিছুর দাম বাড়লেও আমাদের মজুরির দাম আর বাড়ছে না। প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা কাজ করে ৫০০ টাকা মতো রোজগার হয়। কিন্তু নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যর দাম বেড়ে যাওয়ায় এই টাকা দিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়।
পাদুকার একাধিক ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতির পর অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পাদুকা শিল্পে। আর যেটুকু জুতা তৈরির অর্ডার মিলেছে, লোডশেডিংয়ের কারণে তাও করতে গিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। বাজারের প্রতিযোগিতায় টিকতে গিয়ে কম মূল্যে তাদের জুতা বিক্রি করতে হচ্ছে। আর জুতা তৈরির উপকরণগুলোর দাম যেভাবে বেড়েছে, সেই অনুপাতে জুতার মূল্য বাড়ে নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৯৬৩ সাল থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় পাদুকা শিল্পের যাত্রা শুরু হয়। নান্দনিক ডিজাইন ও গুনগত মান ভালো হওয়ায় ক্রমেই বিকাশ ঘটতে থাকে এ শিল্পের। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখানকার জুতার বেশ শুনাম। তবে গেল কয়েক বছর ধরে এই শিল্প খাতটি অনেকটাই দমে গেছে।
মাত্র কয়েক বছর আগেও জেলায় ৫ শতাধিক পাদুকা কারখানা থাকলেও এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫০ এর ঘরে। কোনোরকমে টিকে থাকা অবশিষ্ট কারখানাগুলো চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। এসব কারখানার মধ্যে ২৫টি অটোমেটিক মেশিন এবং বাকিগুলোতে হাতেই তৈরি হয় লেডিস, জেন্টস, শিশুদের জন্য বিভিন্ন ডিজাইনের জুতা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফুট ওয়্যার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ মিয়া বলেন, জুতার উপকরণগুলোর দাম দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের জুতা তৈরি করে বিক্রি করতে লোকশান গুনতে হচ্ছে। এছাড়া লোডশেডিংয়ের কারণে কাজ করতে না পারায় আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি। সরকারিভাবে সহযোগিতা পেলে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখা যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সম্মিলিত সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম এর মাধ্যমে রেলওয়ের বৈষম্যমূলক কার্যক্রমের প্রতিবাদ এবং তা নিরসনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এই স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
এসময় বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে কমপক্ষে বিপুল সংখ্যক প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। স্মারকলিপিতে উপবন এবং কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপেজের দাবি জানানো হয়। চট্টগ্রাম-ঢাকা-ঢাকা-কক্সবাজার পথের ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবি জানানো হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-ঢাকা রুটে আন্ত:নগর মর্যাদার নতুন একটি ১৬ কোচ বিশিষ্ট ট্রেনের দাবি জানানো হয়। তিতাস কমিউটার ট্রেনের নতুন ১৬টি কোচের দাবি জানানো হয়। এছাড়া চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ রুটের বিজয় এক্সপ্রেস এর যাত্রাবিরতির দাবি জানানো হয়। স্মারকলিপিতে বলা হয়, আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে উক্ত দাবি বাস্তবায়ন না হলে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বুক দিয়ে কোনো ট্রেন যেতে আসতে পারবে না বলে জানানো হয়।
স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, সহ-সভাপতি সাংবাদিক ইব্রাহিম খান সাদাত, সাংবাদিক পীযুষ কান্তি আচার্য, জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা মোবারক হোসাইন আকন্দ, বীরমুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক মো. শামীম আহমেদ, সদস্য খালেদা মুন্নী প্রমুখ। এসময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম বেশ আন্তরিকতার সাথে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রীড়া পরিদপ্তর, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৩-২০২৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত আজ ২৩ মে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ (বোডিং মাঠ) সংলগ্ন পুকুরে অনুর্ধ্ব-১৪ বালক ও বালিকাদের মাস ব্যাপী সাঁতার প্রশিক্ষণ এর উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার জুলফিকার হোসেন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহ্মুদার আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ মোঃ আবুল কাসেম।
উদ্বোধনীয় অনুষ্ঠান পরিচালনায় করেন সিনিয়র ক্রীড়া শিক্ষক মোঃ আতাউর রহমান পলাশ।
এসময় বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র/ছাত্রীরা প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
চাকুরিচ্যুৎ বিডিআর সদস্যদের পুনর্বহাল ও কারাবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১২ জানুয়ারি রবিবার সকালে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার আয়োজনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিডিআর এর নায়েব বদরুল আলম, নায়েব জাহাঙ্গীর, সিপাহী আবদুল মান্নান, নায়েব জাহাঙ্গীর, মাসুদ পারভেজসহ বিডিআর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গ।
বক্তারা বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পিলখানায় সংগঠিত হত্যাকাণ্ডের দায় বিডিআর সদস্যদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। মূলত তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার তাদের ক্ষমতা স্থায়ী করার জন্য বিডিআর বাহিনী ধ্বংস করার জন্য এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র করে।
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের শিকার ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের পেছনে দায়ী ব্যক্তিবর্গ এবং নেপথ্যের নায়কদের চিহ্নিত করে করে অতি দ্রুত দৃষ্টান্মূলক শাস্তি নিশ্চিত করা এবং যে সকল সদস্যর সাজার মেয়াদ শেষ ও খালাস প্রাপ্ত তাদের মুক্তির দাবি জানানো হয়। পাশাপাশি তদন্ত কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও নির্ভয়ে কাজ করার সুবিধা দেয়াসহ গণহারে গ্রেফতার করে যাদের অন্যায় ভাবে চাকুরিচ্যুৎ করা হয়েছে তাদের সবাইকে সরকারি সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা দিতে হবে।