চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা সদরের সাথে সরাইল-লাখাই আঞ্চলিক সড়কের সংযোগ রক্ষাকারী দু‘টি পুরাতন আরসিসি ব্রিজ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ব্রিজগুলো হলো-নাসিরনগর-সরাইল সড়কের দাতঁমন্ডল নামক স্থানে ব্রিজ ও নাসিরনগর-লাখাই সড়কে আশুরাইল (বেনীপাড়া) মহাখাল নামক ব্রিজ। সরেজমিনে দেখা গেছে, আশুরাইল (বেনীপাড়া) মহাখাল নামক ব্রিজ মধ্যবর্তী স্থানে সংযোগ থেকে সরে গেছে। ফলে স্থানচ্যুত হয়ে যাওয়ায় মূল ব্রিজটি হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা জানান, নাসিরনগর-লাখাই আঞ্চলিক সড়কে আশুরাইল (বেনীপাড়া) মহাখাল ব্রিজটি অনেক বছরের পুরনো। ব্রিজের মধ্যবর্তী স্থানে হঠাৎ করেই সংযোগ থেকে সরে গেছে। পাশের রেলিংও ভেঙে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ঝুকিঁপূর্ণ ব্রিজটি দিয়ে যানবাহন চলাচল করলেও হঠাৎ করে ব্রিজের মধ্যবর্তী স্থানে সংযোগ সরে যাওয়ায় মনে আতঙ্ক নিয়েই চলাচল করছে হাজারো মানুষসহ ভারী যানবাহন। অন্যদিকে নাসিরনগর-সরাইল সড়কের দাতঁমন্ডল নামক স্থানে ব্রিজটি গতবছর বর্যার স্রোতে একদিকে হেলে পড়েছে। দীর্ঘ এক বছর যাবৎ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করলেও আজো মেরামতের কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি বলে স্থানীয়রা জানান। তাই ব্রিজ দুইটি অপসারণ করে এখানে নতুন ব্রিজ নির্মাণ না করলে যেকোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
এ বিষয়ে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূঁইয়া জানান, তিনি ডিসি অফিসে জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীকে ঝুঁকিপর্ণ দুইটি ব্রিজের বিষয়ে অবহিত করেছেন।
এ বিষয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজের পুন:নির্মাণের বিষয়ে এখনো সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কোন অনুমোদন পাননি। তবে অনুমোদন পেলে টেন্ডারে যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষায় অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নাসিরনগর উপজেলা সদরের নাসিরনগর সরকারি কলেজ কেন্দ্রে ভূগোল বিষয়ের পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে এ অর্থ আদায় করা হয়েছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ফরম পূরণের সময় কলেজ থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার ফী বাবদ টাকা নেওয়া হলেও পরীক্ষার্থীদের থেকে পূনরায় ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য টাকা চাওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ২৯ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ভূগোল বিষয়ের প্রায় তিন শতাধিক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে জনপ্রতি দুইশ থেকে তিনশ টাকা করে আদায় করা হয়েছে। এছাড়া আইসিটি বিষয়ের জন্য পরীক্ষার্থীদের থেকে দুইশ ও বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষার্থীদের থেকে তাদের ব্যবহারিক সকল বিষয়ের জন্য ২৫শ টাকা করে চাওয়া হয়েছে বলে জানান শিক্ষার্থীরা।
নাসিরনগর সরকারি কলেজ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার এই কেন্দ্রে চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক ব্যবহারিক পরীক্ষায় নাসিরনগর সরকারি কলেজ ও বিজয়লহ্মী স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ভূগোল বিষয়ে প্রায় তিনশ পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। অন্যদিকে ঐ কেন্দ্রে আগামী ৫ অক্টোবরের মধ্যে আইসিটি বিষয়ে প্রায় ছয় শতাধিক পরীক্ষার্থী এবং বিজ্ঞান বিভাগে তিন বিষয়ের প্রায় ৫০ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করবে।
শুক্রবার সকালে সরেজমিনে নাসিরনগর সরকারি কলেজ কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় নাসিরনগর সরকারি কলেজের ভূগোল বিষয়ের প্রভাষক সাহিদুল ইসলাম ও বিজয়লহ্মী স্কুল এন্ড কলেজের ভূগোল বিষয়ের প্রভাষক সম্রাট হোসেন ভূগোল বিষয়ের ব্যবহারিকের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা উত্তোলন করছেন।
এ বিষয়ে একাধিক পরীক্ষার্থী জানান, ফরম পূরণের সময় আমাদের কাছ থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার ফি নেওয়া হয়েছে। তারপরও এখন ব্যবহারিকের প্রতিটি বিষয়ের জন্য অতিরিক্ত অর্থ নেওয়া হচ্ছে।
অতিরিক্ত অর্থ নেওয়ার বিষয়ে ভূগোল বিষয়ের প্রভাষক সাহিদুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করতে তার মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।
নাসিরনগর সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও নাসিরনগর পরীক্ষা কেন্দ্র-১ এর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিল ফোরকান জানান, আমি এদের টাকা নিতে নিষেধ করে দিয়েছি, যাদের থেকে নেওয়া হয়েছে সেটা ফেরত দেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, ফরম পূরণের পর পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য টাকা নেওয়ার কোন বিধান না থাকলে টাকা নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। এ ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছি।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, ফরম পূরণের সময়ই ব্যবহারিকের টাকা সংগ্রহ করা হয়, এর বাইরে টাকা নেওয়ার কোনো বিধান নেই। এ ব্যাপারে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বেঙ্গাউতা গ্রামে বাস করেন এক হাজার পরিবারের প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ। অবস্থান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চাপরতলা ইউনিয়নে। উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরের এ গ্রামে শিশু রয়েছে অন্তত ৫০০। স্বাধীনতার ৫২ বছর পেরিয়ে গেলেও তাদের জন্য কোনো বিদ্যালয় নির্মিত হয়নি গ্রামটিতে। সবচেয়ে কাছের যে বিদ্যালয়, সেই কালিউতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবস্থানও প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে। রাস্তাঘাট বেহাল হওয়ায় বছরের প্রায় ছয় মাস নৌকা ছাড়া যাতায়াত করতে পারেন না বাসিন্দারা। এ সময় চলাচলে ঝুঁকি থাকায় শিশুরাও দূরের বিদ্যালয়ে যাওয়া বন্ধ করে দেয়।
এ গ্রামের বাসিন্দা বোরহান উদ্দিন খান পড়েন রাজধানী ঢাকার তিতুমীর কলেজে। সেখানকার অর্থনীতি বিভাগের স্নাতকোত্তর শ্রেণির ছাত্র বোরহান আক্ষেপের সুরে বলছিলেন, ‘আমাদের গ্রামে স্কুল নেই, রাস্তাঘাট নেই। মানুষের চেহারা নিয়ে কেবল বেঁচে আছি। শিক্ষার অভাবে প্রকৃত মনুষ্যত্ব জাগছে না।’ বোরহান আরও বলেন, এখানে শিক্ষিত কোনো মানুষ থাকেন না। যাঁদের অবস্থান একটু ভালো, তাঁরা চলে যান শহরে। ফলে বাসিন্দাদের সবাই নিরক্ষর।
মো. আমির বলেন, রাস্তাঘাট না থাকায় পাশের গ্রামেও যেতে হয় ফসলি জমি মাড়িয়ে। বর্ষায় তা-ও ডুবে যায়। যে কারণে ছয় মাস কোথাও যেতে পারেন না। নৌকার পথ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় শিশুরা পাশের গ্রামের বিদ্যালয়ে যেতে চায় না।
কালিউতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লুবনা আক্তার বলেন, বেঙ্গাউতায় আনুমানিক পাঁচ শতাধিক শিশু রয়েছে। নদী পার হয়ে বছরের তিন-চার মাস কিছু শিশু বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়া করে। সম্প্রতি তাদের আসা কমে গেছে। তিনি শুনেছেন মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছে অনেকে।
এর ইঙ্গিত মেলে বিদ্যালয়টির দুই ছাত্রীর কথায়। চতুর্থ শ্রেণির আফরোজা আক্তার বলল, ‘আমরার গ্রামে একটা ইস্কুল হইলে ভালা হইতো। এতো দূরের ইস্কুলে যাইতে মন চায় না। আব্বায় কইছে মাদ্রাসায় ভর্তি কইরা দিবো।’
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী বিলকিস আক্তারের আদর্শ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকারা। তাঁদের মতো সে ভবিষ্যতে শিক্ষাদান করতে চায় অন্যদের। তবে এ পথে যে বাধা অনেক। বিলকিস বলে, ‘এতো দূর থেকে ইস্কুলে আইতে পারি না। বৃষ্টি আইলে বইখাতা ভিইজ্জা যায়। বন্যার সময় নৌকা দিয়া আইতে ডর (ভয়) লাগে।’ তাই স্থানীয় খালের ওপর সেতু নির্মাণের দাবিও জানায় সে।
সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থেকে এ গ্রামের মানুষ বঞ্চিত বলে স্বীকার করেন চাপরতলা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মনসুর। তিনি বলেন, এখানে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন ও রাস্তাঘাট তৈরি জরুরি।
জানা গেছে, নাসিরনগর উপজেলার ১৩২টি গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ১২৪টি। তবে ১৭টি গ্রাম বিদ্যালয়হীন। এর একটি এই বেঙ্গাউতা। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইকবাল মিয়া বলেন, বিদ্যালয় স্থাপনে ৩৩ শতক জায়গার প্রয়োজন। জায়গার খোঁজ পেলে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠাবেন।
ইউএনও মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি জেনেছেন। ওই গ্রামে বিদ্যালয় নির্মাণে শীঘ্রই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে বালুবাহী ঠেলাগাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা লেগে সঞ্জিত দেব (৫৬) নামের এর চালক নিহত হয়েছে।
গতকাল সোমবার দুপুর ১টার দিকে উপজেলার নাসিরনগর সদর ইউনিয়নের আধুনিক হাসপাতালের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সঞ্জিত দেব উপজেলার সদর ইউনিয়নের নাসিরনগর নমসুদ পাড়ার সরাজ দেবের ছেলে।
হাসপাতাল ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সঞ্জিত দেব দীর্ঘদিন ধরে ঠেলাগাড়ি চালিয়ে আসছিল। বিকেলে বালু নিয়ে সদর ইউনয়নের আধুনিক হাসপাতালের এলাকার মাটির রাস্তা দিয়ে নিচে নামার সময় গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে সজোরে ধাক্কা লাগে। এতে সঞ্জিত গুরুত্বর আহত হয়। প্রথমে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আরিফুজ্জামান হিমেল মৃত ঘোষণা করে।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহাগ রানা জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশ জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে রাখা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে অসহায় ও দরিদ্র শতাধিক পরিবারের মধ্যে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ৭ এপ্রিল শুক্রবার বিকেলে খাগালিয়া মানব কল্যান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে “গরীব-দু:খীর সাহায্য কর, মানব কল্যাণ ফাউন্ডেশন গড়” এই স্লোগানকে সামনে রেখে নাসিরনগর উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া নতুন বাজার চত্বরে এসব খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
প্রত্যেককে চাল, ডাল, তেল, ছোলা, মুড়ি, পেয়াঁজ ও আলু দেয়া হয়। এ সময় সংগঠনের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক হাফেজ রুহুল আমিন রুবেল ও সাংগঠনিক সম্পাদক ফখরুল ইসলামসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে খাগালিয়া মানব কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলেন, পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে আমরা আমাদের ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সামান্য কিছু সহায়তা নিয়ে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি। আশা করি অন্যান্য সমিতি,সংগঠনসহ সমাজের বিত্তবান মানুষ যার যার সামর্থ্য অনুয়াযী এই পবিত্র রমজান মাসে অসহায় মানুষের পাশে এগিয়ে আসবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা কৃষকলীগের বিশেষ কর্মী সভা ১১ নভেম্বর শনিবার বিকেলে স্থানীয় আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নাজির মিয়া।
উপজেলা কৃষকলীগ সভাপতি মোঃ অলি মিয়ার সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক এস.এম নূরে আলমের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি রুমা আক্তার, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আবদুল আহাদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্বাস উদ্দিন, জেলা কৃষকলীগ নেতা আলী আশরাফ, উপজেলা কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান ও উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আরমান নূর।
এসময় কৃষকলীগের দলীয় নেতৃবৃন্দসহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বক্তারা বলেন, নাসিরনগর উপজেলা কৃষকলীগ বর্তমানে আগের চেয়ে অনেক বেশী শক্তিশালী ও সুসংগঠিত। উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের ১২৮টি ওর্য়াডে এখন কৃষকলীগের নেতারা সক্রিয়।
বক্তারা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) থেকে কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নাজির মিয়াকে মনোনয়ন দেয়ার দাবি জানান।
কর্মী সভা শেষে আলহাজ্ব মোঃ নাজির মিয়ার সমর্থনে উপজেলা সদরে একটি র্যালি বের করা হয়।