অনলাইন ডেস্ক :
এ বছর ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বোচ্চ দুই হাজার ৯৭০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আজ ২১ মার্চ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ হার নির্ধারণ করা হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ইসলামি শরিয়াহ্ মতে, আটা, যব, কিশমিশ, খেজুর ও পনির ইত্যাদি পণ্যগুলোর যেকোনো একটির মাধ্যমে ফিতরা দেওয়া যায়।
এবার ৭০ টাকা দরে গম বা আটার মাধ্যমে আদায় করলে অর্ধ সা বা এক কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১১৫ টাকা দিতে হবে।
১২১ টাকা দরে যব দিয়ে আদায় করলে এক সা বা তিন কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ৪০০ টাকা, ৭৫০ টাকা দরে মধ্যম মানেন খেজুর দিয়ে আদায় করলে এক সা বা তিন কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য দুই হাজার ৪৭৫ টাকা দিতে হবে।
৬৫০ টাকা দরে কিশমিশ দিয়ে আদায় করলে এক সা বা তিন কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য দুই হাজার ১৪৫ টাকা, ৯০০ টাকা দরে পানির দিয়ে আদায় করলে এক সা বা তিন কেজি তিনশ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য দুই হাজার ৯৭০ টাকা দিতে হবে।
এসব পণ্যের স্থানীয় বাজারমূল্যে তারতম্য রয়েছে। সেদিক থেকে স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় হবে।
আগের বছর (২০২৩ সাল) ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গাঁর প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ২০১৫ সালের জুলাই মাস থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে লিগ্যাল এইড অফিসে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি (এডিআর) কার্যক্রম শুরু হয়। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, কেবল ২০২২ সালে ৩৭ হাজার ৮৬০ জন মামলা দায়ের করার এডিআর সহায়তার জন্য লিগ্যাল এইড অফিসে এসেছেন। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে যে, সাধারণ মানুষ এখন মামলা দায়ের করার আগে এডিআরের মাধ্যমে তাদের বিরোধ মিটাতে উৎসাহ বোধ করছেন। সারাদেশের লিগ্যাল এইড অফিসসমূহ শতভাগ দায়িত্ব ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে।
দেওয়ানি কার্যবিধিতে জেলা এইড অফিসারের মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তির সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, লিগ্যাল এইড অফিসসমূহে অসহায় সাধারণ বিচারপ্রার্থীকে আইনি পরামর্শ, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি এবং মামলায় আর্থিক সহায়তা সেবা দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালে ৩২ হাজার ৫৫৪ জনকে মামলা দায়েরের জন্য আইনগত সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
আজ ১৮ জানুয়ারি বুধবার সংসদের বৈঠকের প্রশ্নোত্তরে তিনি এসব তথ্য জানান। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদে বৈঠক শুরু হলে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গাঁর প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ২০১৫ সালের জুলাই মাস থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে লিগ্যাল এইড অফিসে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি (এডিআর) কার্যক্রম শুরু হয়। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, কেবল ২০২২ সালে ৩৭ হাজার ৮৬০ জন মামলা দায়ের করার এডিআর সহায়তার জন্য লিগ্যাল এইড অফিসে এসেছেন। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে যে, সাধারণ মানুষ এখন মামলা দায়ের করার আগে এডিআরের মাধ্যমে তাদের বিরোধ মিটাতে উৎসাহ বোধ করছেন। সারাদেশের লিগ্যাল এইড অফিসসমূহ শতভাগ দায়িত্ব ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। তিনি বলেন, বিদ্যমান আইন ও বিধিমালার মাধ্যমেই বিকল্প পদ্ধতিতে বিরোধ নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে, তাই এ পর্যায়ে প্রচলিত আইন সংশোধনের পরিকল্পনা সরকারের নেই।
গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খানের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, জমির মালিকানাসংক্রান্ত বিরোধ কমিয়ে আনার জন্য আইনানুগ কর্তৃপক্ষের মাধ্যেমে ছাড়পত্র প্রদানের বিধান করার কোনো পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। তবে জমির মালিকানাসংক্রান্ত বিরোধ হ্রাস করার জন্য সরকার কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
আনিসুল হক বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের ভূমি নিবন্ধনে জনবান্ধব ‘ই-রেজিস্ট্রেশন’ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসকে প্রশাসনিক এখতিয়ারের মধ্যে রেখে ইতোমধ্যে আন্তঃসংযোগ স্থাপন করা হয়েছে।
সারাদেশের দলিল নিবন্ধন ব্যবস্থাকে ডিজিটাইজড করার লক্ষ্যে ‘দলিল নিবন্ধন ব্যবস্থাপনা অটোমেশন’ শীর্ষক একটি উন্নয়ন প্রকল্পের প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানান আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সঙ্গে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসের আন্তঃসংযোগ কার্যক্রমকে অধিক ফলপ্রসূ করার লক্ষ্যে আইন ও বিচার বিভাগ এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে নিয়মিত সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। উভয় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি কমিটি আন্তঃসংযোগ কার্যক্রমের অগ্রগতি নিয়মিত পর্যালোচনা করছে।
সরকারের কার্যক্রমের ফলে দেশের ভূমিব্যবস্থা স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হয়েছে বলে সংসদে দাবি করেন আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, মানুষের ভোগান্তি লাঘব হয়েছে। আশাকরি, সুষ্ঠু ভূমিব্যবস্থাপনার মাধ্যমে জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধ ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাবে।
অনলাইন ডেস্ক :
রংপুরের পুলিশ কমিশনার (ডিআইজি) মো. মনিরুজ্জামানকে চাকরি থেকে অবসর দেওয়া হয়েছে। সরকারি চাকরি আইন ২০১৮-এর ৫৭ নম্বর আইনের ৪৫ ধারার বিধান অনুসারে তাকে অবসর দেওয়া হয়। ডিআইজি হিসেবে যোগ দেওয়ার দেড় মাসের মাথায় বাধ্যতামূলক অবসরে গেলেন তিনি।
আজ ১৩ আগস্ট মঙ্গলবার সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এ তথ্য জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের সদস্য মো. মনিরুজ্জামান বিপিএম (বার) পিপিএম (বার) পুলিশ কশিনার (ডিআইজি), রংপুর মহানগর পুলিশ, রংপুরকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইনের ৪৫) ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে অবসর প্রদান করা হলো। জনস্বার্থে জারীকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে।
এর আগে গত ২৫ জুন মো. মনিরুজ্জামান রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের তৃতীয় পুলিশ কমিশনার হিসেবে যোগ দেন। এর আগে তিনি ডিআইজি (অপারেশন্স) হিসেবে জঙ্গিবাদ ও উগ্রপন্থা দমনে বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত সংস্থা অ্যান্টিটেররিজম ইউনিটে কর্মরত ছিলেন।
এদিকে আজ ১৩ আগস্ট মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশের ১৮ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুলিশ পরিদর্শককে (নিরস্ত্র) পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে বদলি করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
কুমিল্লা ও ময়মনসিংহের নবনির্বাচিত দুই মেয়র এবং পাঁচ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নিয়েছেন।
আজ ৪ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে তারা শপথ নেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচিত মেয়র তাহসিন বাহার সূচনা, ময়মনসিংহের নির্বাচিত মেয়র একরামুল হক টিটু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো: বিল্লাল মিয়া, আনম ওবায়দুর রহমান, ঠাকুরগাঁওয়ের আবদুল মজিদ, সিরাজগঞ্জের শামীম তালুকদার এবং হবিগঞ্জের আলেয়া আকতারকে শপথবাক্য পাঠ করান।
এরপর ৪৪টি সিটি করপোরেশনের সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলরদের শপথ পড়ান স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম। শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইবরাহিম। সূত্র : বাসস
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া- ব্রাহ্মণবাড়িয়া-ঢাকা রেল পথে চলাচলকারী তিতাস কমিউটার ট্রেন ভাতশালা স্টেশনে যাত্রা বিরতির দাবিতে মানববন্ধন করেছে সুলতানপুর, মাছিহাতা ও বাসুদেব ইউনিয়নের কয়েকশত গ্রামবাসী। আজ ২০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ভাতশালা রেলওয়ে স্টেশন চত্বরে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা সহ ১৮টি গ্রামের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার সাধারণমানুষ অংশগ্রহণ করেন।
তিতাস কমিউটার যাত্রা বিরতি আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসানুজ্জামান ভূইয়া (তায়েফ) বলেন, ভাতশালা স্টেশনে ট্রেনটি গত ৮মাস আগেও যাত্রাবিরতি করতো। কিন্তু হঠাৎ করেই এই যাত্রাবিরতি বাতিল করেন তিতাস কমিউটার কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকেই এই অঞ্চলে যাত্রী প্রবাসী এবং শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়েন। তারা ঢাকা যাতায়তের ক্ষেত্রে আখাউড়া অথবা ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাতায়াত করতে হচ্ছে। এতে চরম দূর্ভোগে পরেছেন যাত্রীরা। ছাত্র জনতা অবিলম্বে ট্রেন টি পুনরায় ভাতশালা স্টেশনে যাত্রা বিরতির দাবি জানাই। আমরা জেলা প্রশাসকের কাছে গণসাক্ষর জমাদেবো। যদি আগামী ৬ অক্টোবরের মধ্যে আমাদের দাবি না মানা হয়, তাহলে আমরা দ্বিতীয় ধাপে আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবো।
মানববন্ধন চলাকালে জয়নাল আবেদীন ভূইয়া বলেন, “আখাউড়া থেকে ভোরে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় তিতাস কমিউটার ট্রেনটি। আবারো রাতে আখাউড়ার উদ্যোশে ফিরে আসে। যাত্রা পথে গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভাতশালা স্টেশনে ট্রেনটি গত ৮মাস আগেও যাত্রাবিরতি করতো। কিন্তু হঠাৎ করেই এই যাত্রাবিরতি বাতিল করেন তিতাস কমিউটার কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকেই এই অঞ্চলে যাত্রী প্রবাসী এবং শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়েন। তারা ঢাকা যাতায়তের ক্ষেত্রে আখাউড়া অথবা ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাতায়াত করতে হচ্ছে। এতে চরম দূর্ভোগে পরেছেন যাত্রীরা। ছাত্র জনতা অবিলম্বে ট্রেন টি পুনরায় ভাতশালা স্টেশনে যাত্রা বিরতির দাবি জানান। অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারন করেন বক্তারা।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কবির আহম্মেদ ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক মহিউদ্দিন মুক্তা বলেন এটা আমাদের নাগরিক যুক্তি দাবি এই দাবি অবিলম্বে কার্যকর করা হোক।
মো: আক্কাছ মীর সমন্বয় বলেন, এখানে আগে তিতাস ট্রেন দাঁড়াতো। কিন্তু এখন অজানা কারণে ট্রেন আর দাঁড়ায় না। এতে করে আমরা তিন ইউনিয়নের মানুষ চরম ভোগান্তীতে আছি। আমরা চাই আগামী ১৫ দিনের মধ্যে তিতাস ট্রেন আমাদের স্টেশনে না দাড়ালে আমরা কঠোর আন্দোলন করতে বাধ্য হবো।
চলারপথে রিপোর্ট :
দিনাজপুরের মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুই ফার্মেসিকে জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। আজ ২৬ আগস্ট শনিবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে চিকিৎসকদের জন্য দেওয়া ট্রায়াল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ রাখায় ১০ হাজার করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চালিয়ে জরিমানা করেন দিনাজপুর জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা সহকারী পরিচালক মমতাজ বেগম রুনী।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর জেলা সহকারী পরিচালক মমতাজ রুনী বলেন, ভোক্তার অভিযোগ ও তদারকির অংশ হিসেবে নিয়মিত অভিযান চলছে। অনিয়ম পেলে তথ্য দিয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানান তিনি।