চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুজব প্রতিরোধে আজ ২৭ মার্চ বুধবার মানববন্ধন ও গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) নামে একটি এনজিওর উদ্যোগে এই কর্মসূচী পালিত হয়।
বুধবার বেলা ১১টায় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় অংশগ্রহনকারীদের হাতে ‘গুজবে হয় ক্ষতি, নষ্ট করে সম্প্রীতি’, ‘শেয়ার করার আগে তথ্য যাচাই করুন’- ইত্যাদি লেখা পোস্টার দেখা যায়। অংশগ্রহনকারীরা গুজব প্রতিরোধে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
মানববন্ধন শেষে প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় শিক্ষা’ শীর্ষক এ গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন মাওলানা ক্বারী আনিসুর রহমান, খতিব তৌফিক আহমেদ, প্রদীপ বল্লভ, ছবি ভট্টাচার্য। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদ সদস্য অধ্যাপক রুমানুল ফেরদৌসি, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি পিযূষ কান্তি আচার্য্য, ফারহানা মিলি প্রমুখ।
এসময় জানানো হয় গুজব প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা গড়তে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কাজ শুরু করেছে সাকমিড। সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে সেতু থেকে বাস, ট্রাক পড়ে ২৭ জন নিহত হওয়ার গুজব নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
মহামান্য আপীল বিভাগের রায়ের প্রেক্ষিতে সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে কোটা সংস্কার সংক্রান্ত সমস্যা সমাধান হয়েছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে হতাহতদের বিচার ও ক্ষতি পূরণের দাবি করেন নেতৃবৃন্দ। এছাড়া কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের ও গ্রেপ্তারের নিন্দা জানিয়েছেন তারা। আন্দোলনকারীদের হয়রানি না করার জন্যও সরকারের নিকট জোর দাবি জানান। বর্তমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের বিষয়ে উদ্দেশ্যমূলক ও দূরভিসন্ধিমূলক কর্মসূচির প্রতি আন্দোলনকারীদের কোন সম্পর্ক ও সমর্থন নেই। এটি সম্পূর্ণ মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্র। বিবৃতিদাতারা হলেন, আইরিন মৃধা, ফাহিম মুনতাসির, সানিউর রহমান, শাহ আলম পালোয়ান।
স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুনরায় আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সকল আদালত বর্জনের ঘোষণা দিলেন আইনজীবীরা। আজ ৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে জেলা আইনজীবীর সমিতিরি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত বিশেষ সাধারণ সভা ও সম্প্রতি অনুষ্ঠিত আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নব-নির্বাচিত নেতৃবৃন্দের কাছে দায়িত্বভার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এই সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। আগামীকাল ৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার থেকে তাদের সকল আদালত বর্জন কর্মসূচি শুরু হবে চলবে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
জেলা আইনজীবী সমিতির সূত্রে জানা গেছে, আদালতের শীতকালীর ছুটির আগে গত ১ ডিসেম্বর আদালতের শেষ কার্যদিবস ছিল। ওই দিন তিনটি মামলা না নেয়ায় ১ জানুয়ারি থেকে নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল -১ এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ ফারুকের আদালত বর্জন শুরু করেন আইনজীবীরা। ২ জানুয়ারি বিচারক মোহাম্মদ ফারুকের সাথে আইনজীবীদের বাদানুবাদের একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে বিচারকের সাথে অশোভন আচরণের অভিযোগে গত ৪ জানুয়ারি আদালতের কক্ষে ও প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে একদিনের কর্মবিরতি ও মানববন্ধন পালন করে জেলা বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন।
এ ঘটনার পর গত ৫ জানুয়ারি থেকে পুরো আদালত বর্জনের কর্মসূচি শুরু করেন আইনজীবীরা। তারা জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ ফারুকের অপসারণ ও জজ আদালতের নাজির মমিনুল ইসলামের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
এদিকে বিচারকের সাথে অশোভন আচরনের অভিযোগে সভাপতিসহ তিন আইনজীবীকে ১৭ জানুয়ারি উচ্চ আদালতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।
এছাড়াও আন্দোলন চলাকালে জেলা ও দায়রা জজের বিরুদ্ধে অশালীন শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে গত ১১ জানুয়ারি ২১ আইনজীবীকে হাইকোর্টে তলব করা হয়।
এমন পরিস্থিতিতে গত ১২ জানুয়ারি রাতে ঢাকায় আইনমন্ত্রীর বাসভবনে বৈঠক করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দ। বৈঠকে আইনমন্ত্রী আইনজীবীদের তিনটি দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে আদালতে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন আইনজীবীরা।
মন্ত্রীর সাথে বৈঠকের পর ২৪ জানুয়ারির মধ্যে জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ ফারুকের অপসারণ ও ও জজ আদালতের নাজির মমিনুল ইসলামের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করে গত ১৫ জানুয়ারি থেকে দুই আদালত ব্যতিত (জেলা জজ শারমিন নিগার এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক (জেলা জজ) মোহাম্মদ ফারুকের আদালত) সকল আদালতে ফিরে যান আইনজীবীরা। এতে আদালতের অচলাবস্থা দূর হয়।
গত ২৪ জানুয়ারির মধ্যে আইনজীবীদের দাবি পূরন না হওয়ায় তারা ওইদিন বিশেষ সাধারণ সভা করে তারা তাদের কর্মসূচি ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করে। ৩০ জানুয়ারি মধ্যে তাদের দাবি পূরন না হওয়ায় তাদের কর্মসূচি আবার ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়।
গতকাল মঙ্গলবার আইনজীবীরা তাদের দাবি পূরন না হওয়ায় বিশেষ সাধারণ সভা করে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সকল আদালত বর্জনের ঘোষণা দেন।
এ ব্যাপারে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মোঃ তানবীর ভূঞা জানান, গত ৩০ জানুয়ারি সমিতির সাধারণ সভা করে তাদের কর্মসূচি ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। ওই সভায় বলা হয়েছিল উল্লেখিত সময়ের মধ্যে আমাদের দাবি পূরণ না হলে পুনরায় বিশেষ সাধারণ সভা করে পরবর্তী কর্মসূচি দেয়া হবে।
কিন্তু আমাদের দাবি পূরণ না হওয়ায় আমরা মঙ্গলবার পুনরায় সাধারণ সভা করে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সকল আদালত বর্জনের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছি। সকল আইজীবীর মতামতের ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। বুধবার থেকে তাদের সকল আদালত বর্জনের কর্মসূচি শুরু হবে।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নতুন পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেছেন মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। এ সময় শাখাওয়াত হোসেনকে স্বাগত জানান বিদায়ী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান। মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে কুশল বিনিময় শেষে বিদায়ী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান জেলার দায়িত্বভার তুলে দেন নবাগত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের হাতে। এ সময় জেলার উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কিট হাউজে আসলে নবাগত পুলিশ সুপারকে ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোজাম্মেল হোসেন রেজা, সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ এমরানুল ইসলামসহ জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা পুলিশের দায়িত্বভার গ্রহণ করে নবাগত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরস্থ বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্) মোঃ জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল), মোহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) মোঃ সিরাজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সরাইল সার্কেল) মোঃ আনিছুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার (কসবা সার্কেল) কামরুল ইসলামসহ জেলা পুলিশের অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সকল থানার অফিসার ইনচার্জগণ। পরবর্তীতে তিনি পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে জেলা পুলিশের সকল উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সকল থানার অফিসার ইনচার্জদের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা করেন। নবাগত পুলিশ সুপার দায়িত্ব পালনে এবং জেলার আইনশঙ্খলা রক্ষার্থে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রীড়া পরিদপ্তর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয় বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচী ২০২৩-২৪ এর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত আন্ত:উপজেলা এ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরন অনুষ্ঠান আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে জেলার ৯টি উপজেলার বিভিন্ন স্কুল এবং কলেজ পড়ুয়া শত শত ছাত্র/ছাত্রীদের অংশ গ্রহনে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত এ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় উদ্বোধনী ও পুরস্কার বিতরণ করেন সিনিয়র সহকারী কমিশনার মোঃ জামসেদুল আলম।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জুলফিকার হোসেন, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মাহ্ফুজা আখ্তার, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ সভাপতি আবুল কাশেম, জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক রাবেয়া খাতুন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য ও জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মহিম চৌধুরী, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য বুলবুল, মোঃ আজিম, মোঃ আজাদ, আতাউর রহমান ইয়াকুব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল ৫ হাজার মিটার দৌড়, বালক বালিকাদের ৪০০ এবং ২০০ মিটার দৌড়, গোলফ নিক্ষেপ, বর্ষা নিক্ষেপ, লং জাম, মোরগ লড়াইসহ মোট ৪২টি ইভেন্ট।
এসময় জেলার ৯টি উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/শিক্ষিকসহ অভিভাবকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সম্মেলনের দীর্ঘ একবছর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যুবলীগের ৪ টি ইউনিটের আংশিক কমিটি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা। ইউনিটগুলো হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা, সদর পৌরসভা, বিজয়নগর উপজেলা ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা।
জেলা যুবলীগের সভাপতি অ্যাড. মোঃ শাহানুর ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস আজ ২ মে বৃহস্পতিবার এ কমিটি ঘোষণা করেন।
ঘোষিত কমিটির নেতৃবৃন্দ হচ্ছেন সদর উপজেলা যুবলীগের আংশিক কমিটির সভাপতি মো. আলী আজম, সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন রানা ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. বিল্লাল আহমেদ। সভাপতি আলী আজম ও সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন সম্মেলন পূর্ব কমিটিতে একই পদে ছিলেন। যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল আহমেদ ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা শাখা যুবলীগের আংশিক কমিটির সভাপতি আল-আমিন সওদাগর, সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন রনি, সহ-সভাপতি মো. এমরান হোসেন মাসুদ এবং সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন লিটন।
বিজয়নগর উপজেলা যুবলীগের আংশিক কমিটির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি মুখলেসুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক মো. রাসেল খান।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা যুবলীগের আংশিক কমিটির সভাপতি সমাপ্ত রঞ্জন সাহা, সহ-সভাপতি মো. জাকির হোসেন, সহসভাপতি মো. ইমতিয়াজ উদ্দিন বেলাল, সাধারণ সম্পাদক আবু নাছির উদ্দিন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীর হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন টিপু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাইন উদ্দিন।
আগামী ৬০ দিনের মধ্যে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে জেলা যুবলীগের অনুমোদনের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৭ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা ও পৌসভা শাখা যুবলীগ, ২৮ এপ্রিল বিজয়নগর উপজেলা যুবলীগ ও ২৯ এপ্রিল বাঞ্ছারামপুর উপজেলা যুবলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।