চলারপথে রিপোর্ট :
এ যেন জীবন্ত পুতুল। যেন পুতুলে প্রাণের ছোঁয়া। গানের তালে তালে নাচছে পুতুল। দর্শকদের মুহুর্মুহু করতালি। মুখে হাসির ঝিলিক।
২৬ মার্চ মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবসের আয়োজনে পুতুল সেজে গানের সঙ্গে নেচেছে সূর্যমুখী কিন্ডার গার্টেনের শিশু শিক্ষার্থীরা।
সংখ্যায় ওরা ৪৮জন। সবাই সেজেছে পুতুলের সাজে। ওরা সবাই শিশু। মঙ্গলবার সকাল পৌণে দশটায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নিয়াজ মুহম্মদ স্টেডিয়ামে পুতুলের এই নাচ প্রদর্শিত হয়। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সূর্যমুখী কিন্ডার গার্টেনের শিশু শিক্ষার্থীরা পুতুল নাচের ডিসপ্লে করে।
ডিসপ্লের শুরুতেই হাজারো উপস্থিতি জীবন্ত পুতুলদের করতালি দিয়ে স্বাগত জানায়। ডিসপ্লে চলাকালেও ছিলো বেশ উচ্ছ¡াস। পুতুল নাচের এ ডিসপ্লে জেলার বেশ আলোচনার জন্ম দেয়।
পুতুল নাচ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য। তবে সেটা যেন বিলিনের পথে। তবে এই প্রথমবারের মতো জেলার কোনো বড় আয়োজনে শিশুদের পুতুল সাজিয়ে নাচানো হলো। এর আগে সূর্যমুখী কিন্ডার গার্টেন নিজেদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজনে শিশুদেরকে পুতুল সাজিয়ে নাচায়।
পুতুল নাচের অংশ নেওয়া মুনতাহা জানায়, সে আগে কখনো পুতুল নাচ দেখেনি। ডিসপ্লের জন্য বেশ কয়েকবার দেখেছে। এরপর প্রশিক্ষক তাদেরকে তৈরি করেছেন। এ নাচে অংশ নিতে পেরে সে বেশ খুশি।
কথা হয় অভিভাবক শ্যামল মোদক ও প্রিয়াংকা সাহার সঙ্গে। তারা বলেন, ‘আমাদের সন্তানরা এ আয়োজনের গর্বিত অংশীদার হতে পেরেছে। আমাদের খুব লাগছে। এ নাচের মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য ফুটে উঠেছে।
নাচের পরিকল্পনাকারি ও প্রশিক্ষক জিয়া আমিন জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুতুল নাচের ঐতিহ্য ফেরাতে এই প্রচেষ্টা। এতে তিনি অনেকটা সফল হয়েছেন বলে দাবি করেন।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানা বলেন, ‘পুতুল নাচ আমাদের ঐতিহ্য। আমরা চাই শিশুরা ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে থাকুক। এ ধরণের আয়োজনকে সমৃদ্ধ করতে আমাদের সহযোগিতা থাকবে।’
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমীন বলেন, ‘শিশুরা পুতুল নাচের ডিসপ্লে বেশ চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছে। জেলা প্রশাসন তাদের পাশে থাকবে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, আজকের তরুণরা বিজ্ঞানের অগ্রগতির সুযোগ গ্রহণ করে মেধা ও মননশীলতার বিকাশ ঘঠিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ধুদ্ব হয়ে আগামী দিনে শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের সাহসী সৈনিক হিসাবে নিজেদেরকে গড়ে তুলবে।
তিনি শুক্রবার অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ন্যাশনাল চিল্ড্রেন’স ট্রাস্ক ফোর্স ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার আয়োজনে ‘‘ম্যাথ ফেস্টিভ্যাল’’ শিক্ষার্থী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
জেলা শিশু বান্ধব (এনসিটিএফ) প্লাটফরম সভাপতি মোঃ সায়মা মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলাপরিষদ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম.এম. মাহমুদুর রহমান, অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক সাকিল মাহমুদ, শেখ মোঃ মহসিন ও শিশু সংগঠক নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু প্রমুখ।
গণিত উৎসবের সমাবেশে জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় একহাজার তরুণ শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে বিভিন্ন প্রতিযোগীতার বিজয়ীদের মধ্যে মেডেল ও সনদ পত্র বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, জেলা বিএনপি আহবায়ক প্রয়াত জিল্লুর রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে, শোকাহত পরিবার-পরিজনের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি প্রয়াত জিল্লুর রহমানকে ব্যতিক্রমধর্মী এক প্রগতিশীল রাজনৈতিক নেতা হিসাবে আখ্যায়িত করে তাঁর মৃত্যুতে তাঁর দল ও জেলাবাসী একজনযোগ্য নেতাকে হারিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের ব্যবস্থাপনায় “শিশু, কিশোর-কিশোরী ও নারী উন্নয়নে সচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের” আওতায় আজ ২২ অক্টোবর মঙ্গলবার সিভিল সার্জনের সম্মেলন কক্ষে “জেলা পর্যায়ে এইচপিভি টিকাদান কার্যক্রম ২০২৪” নামে একটি ওরিয়েন্টেশন কর্মশালার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ডিডিএলজির মোহাম্মদ রুহুল আমিন এর সভাপতিত্বে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালায় প্রধান অথিতি ছিলেন সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ নোমান মিয়া।
কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন এবং পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপন করেন জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন বাংলাদেশের যত নারী ক্যান্সারে মারা যায় তার অর্ধেক মারা যায় জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে। সাধারণত নারীরা যে সকল ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় বৈশ্বিকভাবে জরায়ুমুখ ক্যান্সার চতুর্থ সর্বোচ্চ। প্রতিবছর বিশ্বের ছয় লক্ষ নারী জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় তার মধ্যে তিন লক্ষ বিয়াল্লিশ হাজার জন মৃত্যু বরন করেন। এর প্রায় ৯০% বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল ও স্বল্পোন্নত দেশে হয়ে থাকে।
বক্তারা আরো বলেন, বাংলাদেশী নারীদের ক্ষেত্রে জরায়ুমুখ ক্যান্সার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। বাংলাদেশে প্রতি এক লক্ষ নারীর মধ্যে এগারজন জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। প্রতি বছর ৪৯৭১ জন মহিলা মৃত্যুবরন করেন। বর্তমান সরকার এই ভয়াবহ রোগের কথা চিন্তা করে ৫ম -৯ম শ্রেণী ছাত্রীদের এবং ১০-১৪ বছর বয়সী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত কিশোরীদের বিনামূল্য এইচপিভি টিকাদান ব্যবস্থা করে দেন। এইচপিভি টিকা জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকার একটি ডোজই যথেষ্ট। এইচপিভি টিকা বিশ্বব্যাপী পরীক্ষিত,নিরাপদ ও কার্যকর। ১ ডোজ টিকা পেতে www.vaxepi.gov.bd ভিজিট করে জন্ম সনদ দিয়ে নিবন্ধন করে ৫ম -৯ম শ্রেণী ছাত্রীদের এবং ১০-১৪ বছর বয়সী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত কিশোরীরা টিকা গ্রহন করতে পারে।
বক্তারা আরো বলেন, জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ করার জন্য একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। যার জন্য প্রয়োজন সর্বস্তরের মানুষের সহায়তা।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাকের পার্টির মহাসচিব মোঃ শামীম হায়দার বলেছেন, জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে শহীদানরা একটি নতুন বাংলাদেশ এনে দিয়েছে। সেখানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব শুধু তড়িঘরি করে নির্বাচন ডেকে দেয়া নয়। বরং নির্বাচন ব্যবস্থা, রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং নির্বাচন পদ্ধতির জঞ্জাল শতভাগ সংস্কার করে জনগণের বহুল কাঙ্ক্ষিত একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া উচিত। তবে যেকোনো ধরণের পক্ষপাত ঠেকাতে এবং বিতর্কমুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন ও নন হ্যাকেবল পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচন করতে হবে।
আজ ১৯ অক্টোবর শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পৈরতলা এলাকার একটি কমিউনিটি সেন্টারে জাকের পার্টির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি আরো বলেন, ষড়যন্ত্র দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়না। তাই ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে সকল ভেদাভেদ ভুলে ইসলামি দল ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সুসম্পর্ক ও সাম্য গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় সংলাপের বিকল্প নেই। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে যে জাতীয় সংলাপ হচ্ছে সেখানে সবার আগে সাম্য প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
সভায় জেলা জাকের পার্টির সভাপতি মোঃ সেলিম কবিরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত মহাসচিব মাহাবুবুর রহমান হায়দার, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হুমায়ুন কবীর, কৃষক ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক কৃষক মহীউদ্দীন, শ্রমিক ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, বাস্তুহারা ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ, তালাবা ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মুফতী কাউসার আহমেদ চাঁদপুরী, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘প্রকৃতির সান্নিধ্যে শিশুরা’ এই শ্লোগানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু নাট্যমের উদ্যোগে তিনদিনব্যাপী বসন্তকালীন আর্ট ক্যাম্পের সমাপনী ৪ মার্চ শনিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের তালুকদার বাড়ি খলাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিল্পপতি কবি দেওয়ান মারুফ।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনদিনব্যাপী আর্ট ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে এক ঝাঁক শিশু, কিশোর-কিশোরী ও তরুণ-তরুণীর কেউ কেউ বাড়ির বারান্দা ও আঙ্গিণায়, কেউ কেউ গাছ-গাছালির নিচে, কেউ পুকুরপাড়ে আবার কেউ তিতাস নদীর পাড়ে দূরত্ব বজায় রেখে বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে সারিবদ্ধ ভাবে আসন পেতে বসেছে। সবার হাতেই বোর্ড, সাদা কাগজ ও নানা রঙের পেন্সিল। প্রকৃতির সান্নিধ্যে তারা সবাই নিজেদের চিন্তাকে রঙ তুলিতে রাঙিয়েছেন। গত তিনদিন ধরেই তারা এঁকেছে নানা ছবি। আর্ট ক্যাম্পে অংশ নেওয়া ২৬৫জন শিক্ষার্থী তিনদিনে প্রকৃতির সান্নিধ্যে দেড় হাজারের বেশি ছবি এঁকেছে।
তিনদিন ব্যাপী আর্ট ক্যাম্পে সংগঠনের চারুকলা বিভাগের প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেনীর ২৬৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। প্রতিদিন সকালে শিক্ষার্থীরা একটি ও বিকেলে একটি করে ছবি এঁকেছেন। তিনদিনের এই ক্যাম্পে একজন শিক্ষার্থীকে ৬টি করে ছবি আঁকতে হয়েছে। ২৬৫জন শিক্ষার্থী ১ হাজার ৫৯০টি ছবি এঁকেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা সাদা কাগজের নানা রঙের পেন্সিলের আঁচড় দিয়ে ঘর, নদী, সেতু, পুকুর, গাছ, নদীর তীরে খড়ের গাদা কিংবা প্রাকৃতিক দৃশ্য আাঁকছে।
শিক্ষার্থী ত্রিদিবা দেবনাথ ও সোহান আহমেদ বলেন, গত বছরও তারা এই আর্ট ক্যাম্পে অংশ নিয়েছিলো। খোলা জায়গায় বসে গ্রামের পরিবেশে চোখের সামনে প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে ছবি আঁকাটা অনেক দারুণ।
অভিজিত রায় ও রাখি আক্তার বলেন, চোখের সামনে থাকা দৃশ্য দেখে আঁকতে পেরে ভালো লেগেছে। সবাই যার যার মতো করে প্রকৃতির সান্নিধ্যে বসে ছবি আাঁকছে।
অভিভাবক শ্যামল চন্দ্র সরকার, হামজা ইসলাম ও চয়ন বিশ্বাস বলেন, প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে শিশুদের দিয়ে ছবি আঁকানোর উদ্যোগটা প্রশংসনীয় ও ব্যতিক্রম। এ থেকে শিশুরা অনেক কিছু শিখতে ও জানতে পারবে। পাঠ্য বইয়ের বাইরে যে আরো অনেক কিছু শিখা ও জানা যায় তা তারা এখান থেকে জানতে পারবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যমের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোহাম্মদ খান বলেন, শিশু নাট্যম প্রতি বছরই শিশুদের নিয়ে তিন দিনব্যাপী কর্মশালা আয়োজন করে থাকে। যাতে করে শিশুরা তাদের মাঝে প্রকৃতিকে খুঁজে পায়, প্রকৃতির পায়, প্রকৃতির সাথে তাদের একটা যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
এই পাথরে গড়া দালান-কোঠায় থেকে তাদের মন-মানসিকতা শক্ত হয়ে যাচ্ছে। সেই মন মানসিকতার পরিবর্তন জরুরি। আমরা প্রতি বছর শিশুদের গ্রামের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেই। এটি আমাদের প্রধান কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গ্রামের সাথে শিশুদের মানসিক সম্পর্ক গড়ে তুলে ও মানসিক পরিবর্তন ঘটাতেই এই আয়োজন।