চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ব্যবসায়ী ফজলুল হকের কাছ থেকে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় মূলহোতা সহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ২৮ মার্চ বৃহস্পতিবার ভোর রাতে নরসিংদী জেলার ব্রাহ্মণদী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার দক্ষিণ পৈরতলা এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার পূর্ব মেড্ডার হাবিবুর রহমানের ছেলে মোঃ এনায়েত উল্লাহ ও দক্ষিণ পৈরতলার রশিদ মিয়ার ছেলে মোঃ আকাশ মিয়া।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বুধবার সকাল ১০ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার পাইকপাড়া জামে মসজিদ এলাকা থেকে ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসায়ী ফজলুল হককে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে জোরপূর্বক মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।
পরে তাকে মারধোর করে তার কাছ থেকে ৩৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে ফজলুল হককে শহরের পীরবাড়ি এলাকায় মাইক্রোবাস থেকে ফেলে দিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা এসে তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসেন। বিকেলে বিষয়টি জানাজানি হলে ঘটনার রহস্য উদঘাটন ও দুর্বৃত্তদের গ্রেফতারে মাঠে নামে পুলিশের একাধিক টিম ও ডিবি পুলিশ।
পরে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় বৃহস্পতিবার ভোরে পুলিশ ঘটনার মূলহোতা এনায়েত উল্লাহকে নরসিংদী জেলার ব্রাহ্মণদী গ্রাম থেকে গ্রেফতার করে। এ সময় পুলিশ তার কাছ থেকে ২ হাজার ইউরো উদ্ধার করে। পরে তার দেয়া স্বীকারোক্তি অনুযায়ী মাইক্রোবাসের চালক মোঃ আকাশ মিয়াকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার দক্ষিণ পৈরতলা থেকে গ্রেফতার করে। এ সময় তার বাড়ি থেকে ছিনতাইকাজে ব্যবহৃত কালো রঙের হাইয়েস মাইক্রোবাসটি জব্দ করা হয়।
এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেফতারের কথা স্বীকার করে বলেন, ছিনতাইকারীরা মাইক্রোবাস স্ট্যান্ডের নৈশ প্রহরী এরশাদের মাধ্যমে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত মাইক্রোবাসটি ভাড়া করে।
তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, আসামীরা ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী ফজলুল হকের পূর্ব পরিচিত। প্রধান আসামী এনায়েত উল্লাহ এক সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মেড্ডায় বসবাস করতেন। তারা আগে থেকেই জানতেন ট্রাভেল ব্যবসায়ী ফজলুর রহমানের কাছে হুন্ডিসহ বিভিন্ন দেশে লোক পাঠানোর টাকা থাকে।
ছিনতাইকারীরা তাদের সোর্সের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়, ফজলুল হক টাকা নিয়ে কখন বের হবেন। এই তথ্য অনুযায়ী তারা আগে থেকে উৎপেতে থেকে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটায়। পুলিশ বাকী দুই আসামীকে গ্রেফতারের জন্য ও বাকি টাকা উদ্ধারের জন্য অভিযান চালাচ্ছে।
উল্লেখ, ব্যবসায়ীয় ফজলুল হক ঢাকায় ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসা করেন। তার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের বাঘাউড়া গ্রামে।
এদিকে ছিনতাইয়ের শিকার ফজলুল হক জানান, জমি বিক্রির টাকা ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য তিনি বুধবার সকালে বাসা থেকে রিকসাযোগে রওনা দেন। তিনি বাসা থেকে বের হয়ে পূর্ব পাইকপাড়া জামে মসজিদ রোডের সামনে আগে থেকে দাঁড়িয়ে থাকা কালো রঙের একটা মাইক্রোবাস থেকে তিন জন আমার রিকসা গতিরোধ করে। এদের মধ্যে এক জন ছিলো পুলিশের ড্রেস পড়া ও বাকী দুই জন ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে আমার নাম জানতে চায়।
নাম বলার সাথে সাথে তারা বলে আমার সাথে অবৈধ জিনিস আছে বলে জোড় করে আমাকে মাইক্রোবাসে তুলে। পরে তারা আমাকে বেধরক মারধর আমার সাথে থাকা ৩৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার ব্যাগসহ নিয়ে আমাকে পীরবাড়ি এলাকার গাড়ি থেকে নামিয়ে দেয়। স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের কাউতলী এলাকায় অভিযান দুই ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। ৫ নভেম্বর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত সায়মন মিয়া (২৪) ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের ভাদুঘর এলাকার শফিক মিয়ার ছেলে ও দাতিয়ার এলাকার আবুল ফায়েজের ছেলে ওমর ফারুক রনি (২০)।
আজ ৬ নভেম্বর বুধবার দুপুরে র্যাব-৯, সিলেট ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মো. মশিহুর রহমান সোহেলের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের কাউতলী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা। গ্রেফতার সায়মন মিয়া ডাকাত দলের সর্দার। তার বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। জনস্বার্থে তাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের নতুন এ্যাডহক কার্যনির্বাহী কমিটি হয়েছে। সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে আজ ৩ জুন সোমবার।
পদাধিকার বলে এই কমিটির চেয়ারম্যান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ বিল্লাল মিয়া।
এ্যাডহক ভাইস চেয়ারম্যান করা হয়েছে বিশিষ্ট নারী নেত্রী এডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাতকে এবং সেক্রেটারী হয়েছেন মোহনা টেলিভিশন ও দৈনিক মুক্ত খবর পত্রিকার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি মোঃ শাহাজাদা।
১১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির সদস্যরা হচ্ছেন প্রফেসর ড. মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়াহিদ খান লাভলু, এম. এ. এইচ মাহাবুব আলম, এম সাইদুজ্জামান আরিফ, রবিউল হোসেন রুবেল, এডভোকেট ইফতেখার বারী তানভীর, মোঃ নাজির হোসেন ভূঁইয়া ও খন্দকার রায়হান। উল্লেখ্য, ইউনিটের ভাইস চেয়ারম্যান পদে এই প্রথম একজন নারীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
কমিটির বিষয়ে দেয়া বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের কার্যনিবাহী কমিটির কার্যক্রম সচল ও গতিশীল রাখার লক্ষ্যে সোসাইটির চেয়ারম্যানের অনুমোদনক্রমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের এ্যাডহক কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৩ জুন থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩ মাস মেয়াদী এই কমিটি নির্বাচনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ নির্বাহী কমিটি গঠনে কাজ করবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় নাগরিক কমিটির তিন নেতাকে মারধরের ঘটনায় মামলা হয়েছে। মামলায় জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বাবুলসহ দুইজনকে আসামি করা হয়েছে।
আজ ১৮ ডিসেম্বর বুধবার বিকেলে জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মো. আতাউল্লাহ বাদী হয়ে সদর থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা আরো ৫-৬জনকে আসামি করা হয়েছে। মফিজুর রহমান বাবুল জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক। মামলায় তার পিয়ন সাদ্দাম হোসেনকে (৩৭) আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী আতাউল্লাহ বিজয়নগর উপজেলার সিঙ্গার বিল গ্রামের বাসিন্দা। মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, সাংগঠনিক কাজে গত রোববার নাসিরনগর উপজেলায় যান আতাউল্লাহ। সেখানে গিয়ে জানতে পারেন নাসিরনগর উপজেলা সংগঠক আসাদুজ্জামান খোকনকে একটি মামলায় গ্রেফতার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতে পাঠায় পুলিশ। জাতীয় নাগরিক কমিটির জেলার সংগঠক মামলার এক নম্বর সাক্ষী জিহান মাহমুদ ও ২ নম্বর সাক্ষী সদর উপজেলার সংগঠক হাসান নাসিমুল আদালতের কাজ শেষ করেন। আতাউল্লাহর পূর্ব পরিচিত ফয়েজ মিয়া পরিচয় করে দিবে বলে তাদেরকে আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদকের কক্ষে নিয়ে যান। নাগরিক কমিটির নেতা পরিচয় দেয়ার সাথে সাথে মফিজুর রহমানের প্ররোচনায় ও হুকুমে বাতি ও দরজা বন্ধ তাদেরকে হত্যার উদ্দেশ্যে আক্রমন করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামিরা মারধর করে তাদের টাকা-পয়সা জোরপূর্বক ছিনিয়ে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ সুপার, সেনাবাহিনী এবং তাদের কিছু সহযোদ্ধা তাদের উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়ে চিকিৎসা দেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মোজাফফর হোসেন বলেন, নাগরিক কমিটির নেতা বাদী হয়ে আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদকসহ দুইজনের নামসহ অজ্ঞাতনামা ৫-৬ জনকে আসামি করে মামলা দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
একশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার গভীর রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের বিজেশ্বর গ্রাম থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন বিজেশ্বর গ্রামের মোঃ আহাদ (২৮), একই গ্রামের নাঈম ওরফে কালু (২০) ও ইফতেখার মিয়া ওরফে রবিন-(২২)।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদেরকে কাছ থেকে ১০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ রবিবার দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে আদালতে প্রেরণ করা হয়।
স্টাফ রিপোর্টার :
ঐতিহাসিক জেলা আন্দোলনের স্মৃতির ধারক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগে আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার আনন্দ র্যালি, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল এর মাধ্যমে ৩৯তম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাস্তবায়ন দিবস উদযাপিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদের গৃহীত কর্মসূচি অনুসারে “১৫ ফেব্রুয়ারি” বুধবার বিকেলে জাতীয় বীর আব্দুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্তমঞ্চ চত্ত্বর হতে একটি আনন্দ র্যালি বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
পরে মুক্তমঞ্চে সংগঠণ সভাপতি সাবেক পৌর কাউন্সিলর মোঃ আহসান উল্লাহ হাসান এর সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা সভায় ঐতিহাসিক রক্ত ঝরা জেলা আন্দোলনের স্মৃতিচারণ করেন মীর মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, মোঃ আরমান উদ্দিন পলাশ, অ্যাডঃ শেখ জাহাঙ্গীর, সাংবাদিক মোঃ আবুল হাসনাত অপু, শরীফ আহমেদ খান, আলী মাউন পিয়াস, বাবুল চৌধুরী, কামরুল হাসান নান্টু, তোফাজ্জল হোসেন জীবন, অ্যাডঃ মোঃ কামরুজ্জামান অপু, মোঃ শফিকুল ইসলাম তৌছির, শাহাবুর হোসেন খান অপু, আলী হায়দার তুষার, বশির আহমেদ, কামরুজ্জামান সবুজ, মোজাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ হোসেন, সুবল সূত্রধর, রোমানা আক্তার শ্যামলী, হাজী সিরাজুল ইসলাম, হানিফুর রহমান প্রমুখ।
পরে জেলা আন্দোলনে শহীদ উবায়দুর রউফ পলুর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া মিলাদ অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, সর্বদলীয় উদ্যোগে ১৯৮৩ সালে মহকুমা হতে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে জেলায় রূপান্তরের দাবিতে কয়েক মাস ব্যাপী একটানা আন্দোলন কর্মসূচীর চূড়ান্ত পর্বে ২৭ নভেম্বর হরতাল চলাকালে তৎকালীন সরকারের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র উবায়দুর রউফ পলু শাহাদাৎ বরণ করে। এর প্রেক্ষিতে ঐ সরকারের রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় নিয়াজ মোহাম্মদ ষ্টেডিয়ামে বিশাল জনসভায় মহকুমা হতে উন্নীত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে জেলায় মর্যাদা দিয়ে জেলা ঘোষণা করেন। যা সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে লিখিত নথীতে বাস্তবায়িত রয়েছে।