চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তা ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ, জেলার বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে মিলনমেলায় পরিণত হয়।
২৯ মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলা পরিষদ ডাক বাংলোয় সরাইল প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ আলী মাস্টারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অংশ নেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সাবেক দুই সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ ড. মোঃ শাহজাহান আলম সাজু, সংরক্ষিত নারী আসনে সাবেক সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম (শিউলি আজাদ), বাংলাদেশ আইন সমিতি সভাপতি অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান আনসারি, সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রফিক উদ্দিন ঠাকুর, সরাইল প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা পীরজাদা আফজালুর রহমান, বাচসাসের সাবেক সভাপতি খন্দকার রফিকুজ্জমান, মাছরাঙা টিভির বার্তা সম্পাদক শাহ মোঃ মোতাসিন বিল্লাহ, দৈনিক প্রভাত নির্বাহী সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, অ্যাডভোকেট রাশেদ, এ্যাডভোকেট তানবীর হোসেন, সহকারী পুলিশ সুপার (সরাইল সার্কেল) মোঃ রকিবুল হাসান, সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ এমরানুল ইসলাম প্রমুখ।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোকেয়া বেগম, ভাইস চেয়ারম্যান আবু হানিফ, সরাইল সরকারি ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মৃধা আহমাদুল কামাল, অ্যাডভোকেট আশরাফ উদ্দিন মন্তু, আশুগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোজাম্মেল হক, নাসিরনগর প্রেস ক্লাবের সভাপতি সুজিত চক্রবর্তী, রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি নুরুল হুদা, আওয়ামী লীগ নেতা মাহফুজ আলী, সদর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বারসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন সরাইল বাজারের শাহী জামে মসজিদের ইমাম আমানউল্লাহ আমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সরাইল প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক তৌফিক আহমেদ তফসির।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে দিয়ে আজ ৫ নভেম্বর রবিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নির্বাচনে আওয়ামীলীগ প্রার্থী অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু (নৌকা প্রতীক) ৬৬ হাজার ৩১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি এই আসনের দুইবারের সাবেক সংসদ সদস্য ও স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা (কলার ছড়ি) পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৫৫৭ ভোট।
আজ ৫ নভেম্বর রবিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকার ১৩২টি ভোট কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
নির্বাচনে অপর প্রার্থীদের মধ্যে জাতীয় পার্টির প্রার্থী অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ (লাঙ্গল প্রতীক) পেয়েছেন ৩ হাজার ১৪২ ভোট, জাকের পার্টির প্রার্থী মোঃ জহিরুল ইসলাম জুয়েল (গোলাপ ফুল) পেয়েছেন ৫৬১ ভোট এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মোঃ রাজ্জাক হোসেন (আম প্রতীক) পেয়েছেন ৭৩৯ ভোট।
জেলা পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এই রিপোর্ট পাওয়া পর্যন্ত উপ-নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম আনুষ্ঠানিকভাবে কোন ফলাফল ঘোষনা করেননি। উল্লেখ্য ১৯৭৩ সালের পর এই আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী জয়লাভ করেছেন।
এদিকে আওয়ামীলীগ প্রার্থী অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজুর বিজয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু বলেন, শাহজাহান আলম সাজুকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করায় আমি সংসদীয় আসনের ভোটারদেরকে ধন্যবাদ জানাই। শান্তিপূর্ণ একটি নির্বাচন উপহার দেয়ায় জেলা প্রশাসন, আইন-শৃংখলাবাহিনী সহ নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাই ও শাহজাহান আলম সাজুকে দলীয় মনোনয়ন দেয়ায় আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই।
উল্লেখ্য, ১৯৭৩ সালের নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামীলীগ প্রার্থী হিসেবে তাহের উদ্দিন ঠাকুর বিজয়ী হয়েছিলেন। এর পরের নির্বাচনগুলোতে আওয়ামীলীগ প্রার্থী দিলেও তারা জয়লাভ করতে পারেননি । নবম, দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনটি আওয়ামীলীগ মহাজোটের শরীক দল জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে বিভিন্ন মামলার গ্রেফতারী পরোয়ানার ৭ আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, মোঃ রাজিব মিয়া (২৫), রাজন মিয়া (৩০), আমিন মিয়া (২৫), সমুজ আলী (৩৫), লিটন মিয়া (৫০), নাছিমা বেগম (২৫) মোঃ আল আমিন (১৯)।
পুলিশ জানায়, তাদের মধ্যে ২জন নিয়মিত মামলার, ৪জন সিআর মামলার ও একজন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী। আজ ৪ মে বৃহস্পতিবার সকালে তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে গ্রেফতারকৃতদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ১৬ আগস্ট শুক্রবার দুপুরে সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নের বৈশামুড়া এলাকায় যাত্রীবাহি দিগন্ত সার্ভিসের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে হাজেরা খাতুন নামে এক নারী নিহত হয়। এ ঘটনায় অন্তত ১৫ যাত্রী আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। নিহত হাজেরা খাতুন সরাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের মোগলটুলা গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস মিয়ার স্ত্রী। সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আহতদের উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মাধবপুর দিকে যাচ্ছিল দিগন্ত পরিবহনের একটি লোকাল বাস। বাসটি সরাইল উপজেলার বৈশামুড়া নামক স্থান এলাকায় পৌঁছালে বেপরোয়া গতিতে ওভারটেক করতে গিয়ে ঢাকা-সিলেট মহা সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে বাসটি। এতে ঘটনাস্থলে এক মহিলা যাত্রীর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় অন্তত ১৫ জন যাত্রী আহত হয়।
খাটিহাতা হাইওয়ে থানা অফিসার ইনচার্জ(ওসি) আর্শীষ কুমার সান্যাল দুর্ঘটনার কথা স্বীকার করে বলেন, চালক-হেলপার পালিয়ে যান ও ঘাতক বাসটিকে পুলিশ আটক করেছে। তিনি বলেন, একজন নারী নিহত ও ১৫ জন যাত্রী আহত হয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে কৃষকদের নিকট থেকে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ধান চাল সংগ্রহের নিমিত্তে অনলাইন লটারি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ধান-চাল সংগ্রহ ও মনিটরিং কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও কমিটির সভাপতি মো. মেজবা উল আলম ভূইঁয়া। সভায় অনলাইনে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা আবেদনকারী কৃষকদের মাঝে অনলাইন লটারি অনুষ্ঠিত হয়।
উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. এমরানুল ইসলাম, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো. পারভেজ আহমেদ, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মো. নুর আলী, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (গুদাম) ওসি এলএসডি মো. আব্দুল হাই সিদ্দিকী, সরাইল উপজেলা রিপোর্টার্স ইউনিটি মো. তাসলিম উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা মো. মাহফুজ আলী, সরাইল প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক তৌফিক আহমেদ তফসির, শাহজাদাপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোছা. আছমা আক্তার, কালিকচ্ছ ইউপি চেয়ারম্যান মো. সায়েদ মিয়াও সাংবাদিকবৃন্দ।
সভা সূত্রে জানা যায়, অনলাইনে নিবন্ধিত কৃষকের মধ্যে ২৩ শত ৯ জন কৃষক ধান বিক্রির জন্য আবেদন করে। আবেদনকৃত কৃষকদের মধ্যে অনলাইনে লটারির মাধ্যমে উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের ৪৮০ জন কৃষক নির্বাচিত হয়। আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ধান- চাল সংগ্রহ চলবে। সরাইল উপজেলা চলতি মৌসুমে সরাইল উপজেলা থেকে ৯ হাজার ৪’শ ৮২ মেট্রিক টন ধান-চাল সংগ্রহ করা হবে। এর মধ্যে সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা কেজি দরে ৬ হাজার ৯’শ ৩২ মেট্রিক টন, আতব চাল ৪৪ টাকা কেজি দরে ১ হাজার ১’শ ৯ মেট্রিক টন ও ধান ৩২ টাকা দরে ১ হাজার ৪ শ’৪১ মেট্রিক টন ক্রয় করবে খাদ্য বিভাগ।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ফটকের তালা কেটে চুরির ঘটনা ঘটেছে। উপজেলা সদরের সৈয়দটুলা উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গত রবিবার দিবাগত রাতে দেড় লক্ষাধিক টাকার মালামাল চুরি হয়েছে। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছেন, নৈশ প্রহরী রাসেল মিয়া নিয়মিত দায়িত্ব পালনে অবহেলা করে আসছেন। নৈশ প্রহরী রাসেল বলছেন রাত ১২টা পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করে বাড়িতে চলে যান। তার বদলে ঝাঁড়- দেন সামছু বেগম।
প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, থানায় সাধারণ ডায়েরী করতে গেলে মঙ্গলবারে ঘটনাস্থল সরজমিনে তদন্ত করে শেষে জিডি গ্রহনের কথা জানিয়েছেন পুলিশ। বিদ্যালয় সূত্র জানায়, অন্যান্য দিনের মত গত রবিবারও বিদ্যালয়ের পাঠদানসহ অন্যান্য কাজ শেষ করে দরজা জানালা বন্ধ করে প্রধান ফটকে তালা দিয়ে বিদ্যালয় ত্যাগ করেন সকল শিক্ষক শিক্ষিকা। পরের দিন অর্থাৎ গতকাল সোমবার সকালে যথা নিয়মে যথা সময়ে বিদ্যালয়ে হাজির হন শিক্ষকরা। তারা বিদ্যালয়ের নীচতলার তালা কাটা দেখতে পেলেও বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষ বন্ধ দেখতে পান। কিন্তু পাশের একটি কক্ষে রক্ষিত সোলারে ব্যবহৃত বড় ১টি ব্যাটারী ও একটি পানির পাম্প নেই। পরে দ্বিতীয়তলায় গিয়ে দেখেন গেইটের তালা কাটা। সেখানে ১টি কক্ষে রক্ষিত বড় ব্যাটারিও নেই। অর্থাৎ ২টি ব্যাটারীসহ প্রায় দেড় লক্ষাধিক টাকা মূল্যের মালামাল নিয়ে গেছে চোরেরা।
তবে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে বিদ্যালয়ে নৈশ প্রহরী পদে নিয়োগ পাওয়া রাসেল মিয়ার বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষের রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। কর্তৃপক্ষ বলছেন সঠিক সময়ে নিয়মিত ভাবে দায়িত্ব পালন করেন না নৈশপ্রহরী। দিনে রাতে যখন মন চায় বিদ্যালয়ে আসেন। ইচ্ছেমত আবার বাড়ি চলে যান।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কথা শুনেন না। নৈশ প্রহরী রাসেল নিজেই মুঠোফোনে বলেন, আমি রাত ১২টা কোন সময় ১টা পর্যন্ত বিদ্যালয়ে থাকি। এরপর বাড়িতে গিয়ে ঘুমায়। কারণ আবার মাঝে মধ্যে সকালে আসতে হয়। বিদ্যালয় ঝাঁড়- মুছার কাজটি আমি বদলি দিয়ে রেখেছি সামছু আপাকে। আমি মাস শেষে ১৬ হাজার ১ শত টাকা পায়। সামছু আপাকে ২ হাজার টাকা দেয়। দায়িত্ব ঠিক মতই পালন করছি। কে বা কাহারা চুরি করেছে বলতে পারছি না। তবে খোঁজ খবর নিয়ে চোর ধরা পড়তে পারে।
প্রধান শিক্ষক মাহবুবা আক্তার শাপলা চুরির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, প্রায় ১১ বছর আগে বিদ্যালয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত নৈশ প্রহরী মো. রাসেল মিয়া দায়িত্ব পালনে চরম অবহেলা করে আসছেন। তার অবহেলার বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে একাধিকবার লিখিত ভাবে অবহিত করেছি। রবিবারের চুরির বিষয়টি এসএমসিকে জানিয়েছি। জিডি করার জন্য সরাইল থানায় গিয়েছিলাম। পুলিশ বলেছেন মঙ্গলবারে সরজমিনে ঘটনাস্থল তদন্ত করে জিডি নথিভুক্ত করবেন।
বিষয়টি দেখার দায়িত্বপ্রাপ্ত এস আই মো. রহমান খান পাঠান বলেন, মঙ্গলবার এসে জিডিতে স্বাক্ষর করে জমা দিতে বলেছি। তারপর চেষ্টা করে দেখি বের করতে পারি কিনা।