চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে রেলপথে ট্রেন চলাচলের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। সোমবার দুপুর থেকে বিকেল নাগাদ পূর্বাঞ্চলীয় রেলপথের বিভিন্নস্থানে নির্দেশিত গতি অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিতভাবে ট্রেন চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। যে কারণে ওই সময়টাতে নির্ধারিত সূচি মেনে ট্রেন চলাচল করতে পারেনি। এতে ট্রেনের নির্ধারিত সময় সূচির বিপর্যয় ঘটে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়।
সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, রেললাইনের উপর সাধারণত ৪৫ থেকে ৪৬ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা থাকলে সহনীয় ধরা হয়। তাপমাত্রা এর বেশি হলে রেললাইন বেঁকে গিয়ে দুর্ঘটনার শঙ্কা থাকে। যে কারণে গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচলের নির্দেশনা দেওয়া হয়।
সোমবার পূর্বাঞ্চল রেলপথের বিভিন্নস্থানে ৪৮ থেকে ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। যে কারণে দুপুর থেকে বিকেল নাগাদ ওই পথের আন্তঃনগরসহ সব ধরণের ট্রেন চলাচলে গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
লোকো রানিং স্টাফ সমিতি, আখাউড়ার সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, গরমের দিনে যখন তাপ বেশি থাকে তখন গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সকালে তিতাস কমিউটার ট্রেন নিয়ে আখাউড়া থেকে ঢাকা আসতে কয়েকটি জায়গায় বিভিন্ন কারণে গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা ছিলো। এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তালশহর স্টেশনের মাঝে একটি জায়গায় যেখানে সম্প্রতি দুর্ঘটনা ঘটে সেখানে ১০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলার নির্দেশনা ছিলো।
আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের সহকারি নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) মোঃ মেহেদি হাসান তারেক সোমবার সন্ধ্যায় জানান, তার আওতাধীন ঢাকা-চট্টগ্রাম পথের আখাউড়া থেকে আশুগঞ্জ ও আখাউড়া- সিলেট পথের শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশন নাগাদ গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। দুপুর একটা থেকে ৫টা নাগাদ যাত্রীবাহী ট্রেন সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার ও মালবাহী ট্রেন সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটার গতিতে চলার নির্দেশনা ছিলো।
উল্লেখ্য, গরম পড়ার আগেই পূর্বাঞ্চল রেলপথের সিলেট-আখাউড়া সেকশনের আজমপুর রেলওয়ে স্টেশন পার হয়ে রেললাইন বাঁকা হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। গত ৩ মার্চের এ ঘটনায় অন্তত ১৫ ফুটের মতো রেললাইন বেঁকে যায়। এর আড়ে গত বছরের ২৯ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দারিয়াপুর এলাকায় গরমে রেললাইন বাঁকা হয়ে কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি বিপনী বিতানের দুটি দোকান থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রায় সোয়া কোটি টাকার মোবাইল ফোন সেট চুরি হয়েছে।
গতকাল বুধবার গভীর রাতে শহরের কালীবাড়ি মোড়ের এল.আর প্লাজার “মোবাইল মেলা” নামক দুটি দোকানে এই চুরির ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে আজ ২৭ জুলাই বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
দোকান দুটির মালিক মোবারক হোসেন জিসান জানান, তিনি বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দোকানে গিয়ে দেখেন দোকানের সার্টার লাগানো, তবে তালা গুলো খোলা। পরে তিনি দোকানের ভেতর প্রবেশ করে দেখেন দোকানে থাকা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের দুইশতাধিক মোবাইল ফোন সেট চোরেরা নিয়ে গেছে।
তিনি বলেন, চুরি হওয়া মোবাইল ফোনের মধ্যে আইফোন-১৪ প্রো ম্যাক্স,আইফোন-১৩ প্রো ম্যাক্স, আইফোন-১৩, আইফোন-১২ প্রো ম্যাক্স, আইফোন-১১ প্রো ম্যাক্স, গুগল পিক্সেল ৭ প্রো, অপোর বিভিন্ন মডেলের, ভিভোর বিভিন্ন মডেলের, শাওমি বিভিন্ন মডেলের, ওয়ান প্লাস ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের, স্যামসাংয়ের, স্যামসাং ফোল্ড-৩ মডেলের, ফোল্ড-৪ মডেলের, ফ্লিপ-৩ মডেলের ও ফ্লিপ-৪ মডেলের মোবাইল চুরি হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। তিনি বলেন, তার প্রায় সোয়া কোটি টাকা মূল্যর মোবাইল ফোন সেট চুরি হয়েছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, চুরির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করেছি। ইতিমধ্যেই তদন্ত কাজ শুরু হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারকরণ প্রকল্পের আওতায় দুইদিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ আজ বুধবার সমাপ্ত হয়েছে।
আজ ৭ জুন বুধবার দুপুরে সদর উপজেলা পরিষদ কার্যালয় সংলগ্ন জেলা বীজ প্রত্যয়ন অফিসের হল রুমে সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে গত মঙ্গলবার দুদিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষনের উদ্বোধন করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মোহিত কুমার দে।
উপস্থিত ছিলেন ঢাকা খামার বাড়ির ক্রপস উইং অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ রবিউল হক মজুমদার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মুন্সী তোফায়েল হোসেন, সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শফিকুল ইসলাম ভূঞা, সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সালমা সুলতানা, সদর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ছায়েদুর রহমান প্রমুখ। দু’দিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণে সদর উপজেলার ৩০ জন কৃষক অংশ নেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় বাজেটে সংস্কৃতি খাতে পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ এবং বরাদ্দকৃত অর্থ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে সুষম বন্টনের দাবিতে গতকাল শুক্রবার বিকেলে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্যোগে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব প্রাঙ্গনে আয়োজিত মানববন্ধন ও সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জোটের আহবায়ক আবদুন নূর।
জোটের সদস্যসচিব সঞ্জীব ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় সমাবেশে দাবির প্রতি সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জাতীয় রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মিলন পরিষদের জেলা সহ সভাপতি ডা. অরুণাভ পোদ্দার, জেলা উদীচীর সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস রহমান, আবরণী আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্রের পরিচালক হাবিবুর রহমান পারভেজ, ভাষা ও সাহিত্য অনুশীলন কেন্দ্রের মুমিনুল ইসলাম বাবু, খেলাঘরের মিনহাজ নবী খান পলাশ, তরী বাংলাদেশের সভাপতি শামীম আহমেদ, নারী নেত্রী ফজিলাতুন্নাহার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে তৃণমূল পর্যায়ে সাংস্কৃতিক জাগরণের প্রয়াসে জাতীয় বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি সময়ের দাবি। তারা বরাদ্দকৃত অর্থ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে সুষম বন্টনের ও দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ উপলক্ষে আজ ৪ ডিসেম্বর সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এডাবের উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
দুপুরে শহর বাইপাস সড়কের সার্কিট হাউজের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম।
এডাব, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি এস.এম শাহীনের সভাপতিত্বে নারী ও কন্যা শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে বিনিয়োগ করি প্রতিপাদ্য বিষয়ে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু।
এ সময় বক্তারা, নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহবান জানান। মানববন্ধনে বিভিন্ন এনজিও নারী সংগঠনের প্রতিনিধি অংশ গ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অবৈধ সীমানা প্রাচীর, টিনের ঘর ও চার চালা টিনের ঘর উচ্ছেদ করে প্রায় তিন শতক খাস জায়গা উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ মোশারফ হোসাইন সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের সেন্দ গ্রামে এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সদর উপজেলার সুলতানপুর ও রামরাইল ইউনিয়নের অধীনে সেন্দ মৌজায় রামরাইল ইউনিয়নের শিলাউর গ্রামের সৈয়দ জাকির হোসেন বাহারের ব্যক্তি মালিকানাধীন জায়গা রয়েছে। জাকির হোসেনের জায়গার উত্তর পাশে রয়েছে সরকারি রাস্তা। সরকারি সার্ভেয়ার নিয়োগ করে সরকারি রাস্তার সীমানা নির্ধারণের জন্য ২০১৫ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি জাকির হোসেন বাহার জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করেন। ২০১৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি জেলা প্রশাসক এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে নির্দেশ দেন। ওই বছরের ৮ মার্চ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সার্ভেয়ারকে নিয়ে মাপঝোঁক করে সরকারি রাস্তার সীমানা নির্ধারণ করেন।
সে সময় ব্যক্তি মালিকানাধীন জায়গা ও রাস্তার সীমানার উপর ছয়টি পিলার স্থাপন করে জাকিরকে বুঝিয়ে দেন। কিন্তু সেন্দ গ্রামের চার ভাই সেলিম মিয়া, মনির মিয়া, খোকন মিয়া ও মামুন মিয়া নিষ্পত্তিকৃত সীমানা নির্ধারণ লঙ্ঘণ করে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান থেকে বরাদ্দ নিয়ে সরকারি রাস্তাটি বিভাজন করেন। পরে তারা জাকিরের জায়গা দখলের পায়তাঁরা শুরু করেন। এক পর্যায়ের তারা সরকারী রাস্তা দখল করে সীমানা প্রাচীর দিয়ে বাড়িঘর নির্মাণ করে বসবাস করা শুরু করেন। ২০২০ সালের ১২ জুলাই জাকির হোসেন বাহার নকশা অনুযায়ি সরকারি রাস্তাসহ তার ব্যক্তি মালিকানাধীন জায়গা উদ্ধারের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে কাছে লিখিত আবেদন করেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের সেন্দ গ্রামের চার ভাই সেলিম মিয়া, মনির মিয়া, খোকন মিয়া ও মামুন মিয়া সেন্দ মৌজার ১ নং বিএস খাস খতিয়ানভুক্ত ৫৬৩২ দাগে ২ দশমিক ৯৬ শতক খাস জায়গা অবৈধভাবে দীর্ঘদিন ধরে দখল করে রেখেছেন। সেখানে তারা অবৈধভাবে দুটি সীমানা প্রাচীর, একটি ভিটি পাকা টিনের ঘর ও একটি চার চালা টিনের ঘর নির্মাণ করে বসবসা করে আসছিলেন।
২০২০ সালে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের ( রাজস্ব) আদালতের এক উচ্ছেদ মামলার রায়ের নির্দেশনা এবং জেলা প্রশাসসক কার্যালয়ের এক চিঠি অনুযায়ী সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোশারফ হোসাইন অবৈধভাবে দখলদার চার ভাই সেলিম, মনির, খোকন ও মামুনকে প্রথমে গত ১০ এপ্রিল পরে গত ৫ জুনের মধ্যে ২ দশমিক ৯৬ শতক খাস জায়গা থেকে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন। কিন্তু নির্ধারিত সময় পার হলেও তারা কর্ণপাত না করায় বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোশারফ হোসাইন সেখানে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে তাদের চার ভাইয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেন। এসময় দুটি সীমানা প্রাচীর, একটি ভিটি পাকা টিনের ঘর ও একটি চার চালা টিনের ঘর উচ্ছেদ করে ২ দশমিক ৯৬ শতক খাস জায়গা উদ্ধার করেন।
এ ব্যাপারে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলা সহকারী কমিমশনার (ভূমি) মোশারফ হোসাইন জানান, অবৈধ স্থাপনাসহ দখল সরিয়ে নিতে তাদের দুই দফা নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কিন্তু দখলকারীরা কোনো কর্ণপাত করেননি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান চালিয়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে ২ দশমিক ৯৬ শতক খাস জায়গা উদ্ধার করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (রাজস্ব) আদালতের উচ্ছেদ মামলা মূলে খাস জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। উক্ত অবৈধ স্থাপনা সমূহের কারণে সেখানে সরকারি রাস্তা নির্মান করা যাচ্ছিল না।