চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গ্যাসের বিতরণ প্ল্যান্টে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্রাহকপর্যায়ে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
গতকাল ২১ এপ্রিল রবিবার দিবাগত রাত ১টা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের ঘাটুরা এলাকায় অবস্থিত তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের বিতরণ প্ল্যান্টে ত্রুটির কারণে গ্যাস সরবাহ বন্ধ রয়েছে। এর ফলে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের অন্তত ১২ হাজার গ্রাহক দুর্ভোগে পড়েছেন।
মূলত তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কাছ থেকে গ্যাস নিয়ে তা গ্রাহক পর্যায়ে সরবরাহ করে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড।
প্রতিষ্ঠানটির বৈধ গ্রাহক সংখ্যা ২২ হাজারেরও বেশি। এসব গ্রাহকদের প্রতিদিন প্রায় ১২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা রয়েছে।
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. শাহ আলম জানান, গতকাল রাতে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশনের বিতরণ প্ল্যান্টে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। এর ফলে বাখারাবাদের গ্রাহক পর্যায়ে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। জেলা সদর ও সরাইল উপজেলার একাংশের গ্রাহকরা গ্যাস পাচ্ছেন না।
তিনি বলেন, ত্রুটি মেরামতে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন কর্তৃপক্ষ কাজ করছে। ইতোমধ্যে অর্ধেক কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আশা করছি দুপুরের মধ্যেই গ্যাস সরবরাহ কার্যক্রম স্বাভাবিক হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
গত এক বছরে একজনও কালো টাকা সাদা করেনি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
আজ ২ জুন শুক্রবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা জানতে চান, গত বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিলেও এবারের বাজেটে এ ধরনের কোনো সুযোগ কেন রাখা হয়নি। পরে এ কথা জানান মন্ত্রী।
মুস্তফা কামাল বলেন, গত বছরের বাজেটে বলেছিলাম, কেউ যদি অপ্রত্যাশিত টাকা দেশে নিয়ে আসে, তাহলে সেই টাকার কোনো কর দিতে হবে না। গত বাজেটে এ সুযোগটি দেওয়ার পরও এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রত্যাশিত টাকা বাংলাদেশে আসেনি। তাই এবারের বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি।
গত অর্থবছরের বাজেটে অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, কেউ যদি বিদেশ থেকে অর্থ আনেন, তাহলে ৭ শতাংশ কর দিলেই হবে। আর বিদেশে থাকা স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশে না আনলে ওই সম্পদের মূল্যের ওপর ১৫ শতাংশ এবং বিদেশে থাকা অস্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশে না আনলে এর ওপর ১০ শতাংশ হারে কর আরোপ করা হবে। গত বছরের ১ জুলাই থেকে চলতি মাসের ৩০ জুন পর্যন্ত অর্থাৎ এক বছরের জন্য এ সুবিধা বহাল থাকবে বলে জানানো হয়েছিল।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড.আব্দুর রাজ্জাক, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, অর্থসচিব ফাতেমা ইয়াসমিন, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবরা।
এর আগে ১ জুন বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট সংসদে পেশ করেন অর্থমন্ত্রী। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ধরা হয় ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।
অনলাইন ডেস্ক :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সাংবাদিক নাদিম হত্যা মামলা তদন্তের পর দ্রুততম সময়ের মধ্যে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হবে এবং সেখানেই এ হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা হবে।
আজ ১৮ জুন রবিবার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের এক কর্মশালা উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
জামালপুরের সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিম হত্যাকাণ্ডে গভীর শোক প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, এই হত্যাকাণ্ড অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হবে। অপরাধীদের ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
এই হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য যা যা করা দরকার তাই করা হবে বলেও এ সময় উল্লেখ করেন আইনমন্ত্রী।
অনলাইন ডেস্ক :
রিজার্ভ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘করোনার সময় আমাদের আমদানি, রপ্তানি, ব্যবসা-বাণিজ্য সব বন্ধ ছিল। তবুও রিজার্ভ বেড়েছে। ২০০৯ সালে যখন ক্ষমতা গ্রহণ করি তখন রিজার্ভ কত ছিল। এক বিলিয়নও নয়। ১৯৯৬ সালে যখন ছিলাম কয়েক মিলিয়ন মাত্র। বেশি কথা বললে সব বন্ধ করে দিয়ে বসে থাকব। নির্বাচনের পর আবার চালু করব। সব নিশ্চিত করে এখন নির্বাচনের কথা গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয়। আমি এই দেশে নতুন নয়। স্কুলজীবন থেকে শুরু করেছি।’
আজ ৬ অক্টোবর শুক্রবার গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য শেষে প্রশ্নোত্তর পর্বে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের নির্বাহী সম্পাদক শাহরিয়ার খানের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘৮০০ ডলারের পরিবহন খরচ তিন হাজার চার হাজার ডলার লাগছে। তারপরও পাওয়া যাচ্ছে না। রিজার্ভ নিয়ে অনেকে অনেক কিছু বলতে পারে। যদি এত বেশি কথা হয়, যখন সরকার গঠন করেছিলাম ওইখানে রেখে ছেড়ে দিব। আবার সেখান থেকে বাড়ানো হবে। বিদ্যুৎ কমিয়ে দেব? পানি দেওয়া বন্ধ করে দেব?’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগে বাংলাদেশ শুনলে আলাদাভাবে তাকাতো। এটা বাতাসে হয়নি, আওয়ামী লীগ এটা করেছে। এখন বাংলাদেশে কেউ তো না খেয়ে কষ্ট পায় না, উত্তরবঙ্গে সবাই খেয়েপরে বেঁচে আছে।’
দেশবাশীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না রাখা হয়। বিশ্বব্যাপী খাদ্যমন্দা চলছে।’
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে ১৬ দিনের সরকারি সফর শেষ করে বুধবার দেশে ফেরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছিলেন। নিউইয়র্ক সফরে প্রধানমন্ত্রী ১৭-২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দেন। অধিবেশনের ফাঁকে অন্যান্য উচ্চ-পর্যায়ের ও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ দেন। তিনি ৩০ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের একটি বিমানে ওয়াশিংটন ডিসি থেকে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে যান। লন্ডনে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত শেখ হাসিনা বাংলাদেশিদের পক্ষ থেকে দেওয়া সংবর্ধনায় যোগ দেন।
এছাড়া বাংলাদেশ ও রোহিঙ্গা বিষয়ে গঠিত এপিপিজি’র সভাপতি এবং যুক্তরাজ্যের বিনিয়োগ ও ক্ষুদ্র ব্যবসা বিষয়ক ছায়ামন্ত্রী রুশনারা আলী এমপির নেতৃত্বে অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপের (এপিপিজি) এক প্রতিনিধি দলসহ বেশ কয়েকজন বিশিষ্টজন তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। ওয়াশিংটন ডিসিতে শেখ হাসিনা ২৩ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করেন।
aঅনলাইন ডেস্ক :
রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অভিযানে সহযোগিতার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার আপডেটেড যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
আজ ১৩ মে মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইএসপিআরের সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান এই তথ্য জানান। আইএসপিআর জানায়, নিম্নোক্ত এলাকায় সেনা ক্যাম্পের সহায়তা প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট নম্বরসমূহে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে-
বিজ্ঞপ্তিতে গাজীপুর, কোনাবাড়ী, পূবাইল, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, টঙ্গি, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ, কাশিমপুর, শ্রীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, সোনারগাঁও এবং গজারিয়ার জন্য ০১৭৬৯-০৯৫১৯৮, ০১৭৬৯-০৯৫২৫০ ও ০১৭৬৯-০৯১০২০ নাম্বারে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
ডেমরা, ওয়ারী, রমনা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শাহজাহানপুর, কোতোয়ালী, বংশাল, গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এবং কদমতলী এলাকার জন্য ০১৭৬৯-০৯২৪২৮, ০১৭৬৯-০৯৫১৯৮, ০১৭৬৯-০৯৫২৫০ ও ০১৭৬৯-০৯১০২০ নাম্বারে যোগাযোগ করতে হবে।
সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, হেমায়েতপুর, বাইপাইল, দোহার, গাজীপুর, মৌচাক ও মানিকগঞ্জের জন্য ০১৭৬৯-০৯৫২০৯, ০১৭৬৯-০৯৫১৯৮, ০১৭৬৯-০৯৫২৫০ ও ০১৭৬৯-০৯১০২০ মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগের অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
ফরিদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুর এলাকায় থাকা সেনাক্যাম্পে যোগাযোগের নম্বরসমূহ হলো ০১৭৬৯-০৯৩৫০৯, ০১৭৬৯-০৯৫১৯৮, ০১৭৬৯-০৯৫২৫০ ও ০১৭৬৯-০৯১০২০।
বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, দক্ষিণ খান, উত্তরখান ও উত্তরা পূর্ব এলাকায় থাকা সেনাক্যাম্পে যোগাযোগের নম্বরসমূহ হলো ০১৭৬৯-০২৫৭৬৬, ০১৭৬৯-০২৫৭৬৯, ০১৭৬৯-০২৫৮৬৫, ও ০১৭৬৯-০২৫৭৬৭।
মিরপুর মডেল থানা, মিরপুর-২, ৬, ৭, ১০, দুয়ারীপাড়া, রুপনগর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া ও মনিপুর এলাকার যোগাযোগের নম্বরসমূহ হলো ০১৭৬৯-০৫০৭১০, ০১৭৬৯-০৫০৬৯৩, ০১৭৬৯-০৫০৬৯৫ ও ০১৭৬৯-০৫০৬৯৬।
উত্তরা তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকায় থাকা সেনাক্যাম্পে যোগাযোগের নম্বরসমূহ হলো ০১৭৬৯-০৮২৮৩৬, ০১৩১৮-৩৭১৫৫৪, ০১৩১৮-৩৭১৫৫৫।
দারুসসালাম থানা এবং শাহআলী থানার জন্য যোগাযোগের নম্বরসমূহ হলো ০১৭৬৯-০৩৩৭০০, ০১৭৬৯-০৩৩৭০২, ও ০১৭৬৯-০৩৩৭০৪।
গুলশান, বনানী, ভাটারা এবং বাড্ডা থানা এলাকার যোগাযোগের নম্বরসমূহ হলো ০১৭৬৯০৫০২৮৩, ও ০১৭৬৯০১১৫৫৯।
এছাড়াও খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানার জন্য ০১৭৬৯০৫৩১৪৪; রামপুরা, সবুজবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় ০১৭৬৯০৫৩১৬৮; ক্যান্টনমেন্ট, কাফরুল ও ভাসানটেক এলাকায় ০১৭৬৯-০৫১৮২৫, ০১৭৬৯-০১৯০৭৩ ও ০১৭৬৯-০১৩২৩৬; হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান এবং নিউমার্কেট থানায় ০১৮৯৭৯১৪৮৬২, ০১৮৯৭৯১৪৮৬৩, ০১৮৯৭৯১৪৮৬৪, ০১৮৯৭৯১৪৮৬৫, ০১৭৬৯০৫১৮৩৮, ০১৭৬৯০৫১৮৩৯।
শের-ই-বাংলা নগর, আদাবর এবং মোহাম্মদপুর থানা এলাকায় ০১৮১৫৭৯৫৯৫১, ০১৭৬৯০৫৯৮৮৮, ০১৭৬৯০৫১৮৩৮, ০১৭৬৯০৫১৮৩৯; তেজগাঁও থানা এলাকার জন্য ০১৭৬৯০১৯৪০৯, ০১৭৬৯০১৯৪১৫, ০১৭৬৯০৫১৮৩৮, ০১৭৬৯০৫১৮৩৯; লালবাগ, চকবাজার এবং কামরাঙ্গীরচর থানা এলাকার সেনাক্যাম্পের সহায়তা পেতে ০১৭৬৯০১৩৪৩৯, ০১৬১৯৮৩২০৬৯, ০১৭৬৯০৫১৮৩৮ ও ০১৭৬৯০৫১৮৩৯ মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগের অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার- এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে গতকাল বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে জেলা প্রশাসন, জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস এবং কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উদ্যোগে আজ ১৮ ডিসেম্বর বুধবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া র্যালি ও আলোচনা সভা হয়েছে।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গন থেকে একটি র্যালি বের হয়ে প্রধান প্রদক্ষিণ শেষ করে। পরে জেলা প্রশাসকের হলরুমে জেলা প্রশাসক মোঃ দিদারুল আলমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবদুল মতিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার মোঃ ইকরামুল হক নাহিদ, জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের সহকারী পরিচালক গনেশ চন্দ্র মন্ডলী, কারিগরি প্রশিক্ষন কেন্দ্রের অধ্যক্ষ মোঃ মাইনু উদ্দিন, জেলা ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সহকারী পরিচালক মোঃ কামরুজ্জামান, সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার মাহমুদুল হাসান, ইসলামী ব্যাংক কর্মকর্তা মোঃ নূরুল্লাহ, ওকআপ কর্মকর্তা সনজিৎ কুমার নাথ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে প্রবাসী কর্মীদের ১০ জন মেধাবী সন্তানের মাঝে ৩ লাখ ৫ হাজার টাকা মেধা বৃত্তি এবং ৫ প্রতিবন্ধী সন্তানকে ৬০ হাজার টাকা ভাতার চেক প্রদান করা হয়। এছাড়া সৌদি আরব ও বাহরাইন প্রবাসে গমনেচ্ছু ২ জনের মাঝে ঋনের ৫ লাখ টাকা, প্রবাসে এক প্রবাসীর মৃত্যুর পর তার পরিবারের নিকট প্রায় ১৭ লক্ষ টাকার বিতরণ করা হয়। তাছাড়া ৫ জন প্রবাসীর মাঝে বকেয়া বেতন ও আর্থিক অনুদান হিসেবে প্রায় ২৯ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়।