অনলাইন ডেস্ক :
দেশজুড়ে চলমান তীব্র তাপপ্রবাহে আবহাওয়া ঠাণ্ডা রাখতে রাস্তায় নিয়মিত পানি ছিটানোর সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। কমিটির পক্ষ থেকে উপজেলা পর্যায়ে জনগণের মাঝে স্যালাইন ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। কমিটির সভাপতি আ স ম ফিরোজের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমিটির সদস্য প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান, শাহীন আক্তার, মজিবুর রহমান চৌধুরী, সালাউদ্দিন মাহমুদ ও আশ্রাফুন নেছা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ।
কমিটি সূত্র জানায়, বৈঠকে জরুরি ভিত্তিতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলার পূর্বাভাস এবং সার্বিক সহযোগিতায় স্বচ্ছতা আনতে ‘বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর’ এবং ‘বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরকে’ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্ত করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করেছে কমিটি। বৈঠকে ইউনি ব্লক প্রকল্পের আওতায় গ্রামীণ রাস্তা নির্মাণ এবং আট মাত্রার ভূমিকম্প সহনীয় অবকাঠামো নির্মাণে বিল্ডিং কোড ব্যবহারের পরামর্শ প্রদানের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে টিআর কাবিখার মাধ্যমে গ্রামের মজা পুকুর খনন ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার মাধ্যমে মাছ চাষ বৃদ্ধি এবং বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের উদ্যোগ গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ও জামায়াতে ইসলামীর সাবেক নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মারা গেছেন।
আজ ১৪ আগস্ট সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। হাসপাতালের চিকিৎসক ও গোয়েন্দা সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে বুকে ব্যথা অনুভব করলে ১৩ আগস্ট রবিবার বিকেলে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
২০১৯ সাল থেকে কাশিমপুর কারাগারে আছেন দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। এর আগে ২০১০ সালের ২৯ জুন রাজধানীর শাহীনবাগের বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুণ্ঠন, ধর্মান্তর করাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের আটটি অভিযোগ প্রমাণিত হলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল দুটি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। পরে রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ তার মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
দেলাওয়ার হোসেন সাঈদী ১৯৪০ সালের ২ ফেব্রুয়ারি পিরোজপুরের ইন্দুরকানী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার প্রাথমিক ধর্মীয় শিক্ষা অর্জন করেন তার বাবার প্রতিষ্ঠিত স্থানীয় একটি মাদ্রাসায়। তিনি ১৯৬২ সালে ছারছিনা আলিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হন ও পরে খুলনা আলিয়া মাদ্রাসায় স্থানান্তরিত হন। বাংলা, উর্দু, আরবি ও পাঞ্জাবি ভাষায় দক্ষ এবং ইংরেজি ও ফরাসি ভাষায়ও তার দক্ষতা রয়েছে।
১৯৮০’র দশকের প্রথমদিকে সাঈদী দেশব্যাপী ইসলামী ওয়াজ-মাহফিল ও তাফসির করা শুরু করেন এবং তার সুন্দর বক্তব্যদানের জন্য দেশব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। এ সময়ই তিনি রাজনীতিতে প্রবেশের সিদ্ধান্ত নেন। তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অন্যতম নেতা নির্বাচিত হন।
১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে তিনি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। পরে ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল নির্বাচনী জোট গঠন করে এবং তিনি এই নির্বাচনে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
অনলাইন ডেস্ক :
খাগড়াছড়িতে স্কুলশিক্ষিকাকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বুলিং করার অপরাধে স্কুলশিক্ষক উদয়ন ত্রিপুরাকে (২৭) আটক করেছে পুলিশ। আজ ১৫ জানুয়ারি সোমবার দুপুরে খাগড়াছড়ি সদর থানায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মুক্তা ধর।
আটক উদয়ন ত্রিপুরা সদর উপজেলার অমৃত পাড়া এলাকার রঞ্জিত ত্রিপুরার ছেলে। ভাইবোন ছড়া বলং হামারি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
মামলা সূত্রে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি ফেক আইডি থেকে ভিকটিম স্কুলশিক্ষিকার মেসেঞ্জারে (ভিকটিমের একটি ছবি) এডিট করে অশ্লীলভাবে পাঠানো হয়। এছাড়াও ওই আইডিতে নানা অশ্লীল লেখালেখি করে ভিকটিমকে হেনস্থা করা হয়।
এ বিষয়ে গত ১৩ জানুয়ারি ভিকটিম ফেসবুক আইডিটির বিরুদ্ধে খাগড়াছড়ি সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করে। পুলিশের সাইবার টিম প্রযুক্তির সহায়তায় আইডি সনাক্ত করে ব্যবহৃত ডিভাইসসহ অভিযুক্তকে আটক করে।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর জানান, আটক অভিযুক্তকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া তিনি জানান, প্রযুক্তিগতভাবে পুলিশ এখন অনেক সমৃদ্ধ। সাইবার ক্রাইম দমনে পুলিশের স্পেশাল টিম রয়েছে। সাইবার অপরাধ করে কেউ বাঁচতে পারবে না বলেও জানান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার কুড়িঘর রোডে নান্দুরা অবস্থিত প্রভাতী ব্রিক্স। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে গোকর্ণ হয়ে নবীনগর এর সঙ্গে মূল সংযোগ সড়কের পার্শ্বে অবস্থিত এবং আশে পাশে জনবসতী ও লক্ষ্য করা যায়।
জানা যায়, প্রভাতী ব্রিক্স এর নামে জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তর এর ছাড়পত্র নিয়ে মালিক পক্ষ ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। কিন্তু ২০১৮ ইং সনে তাদের অনুমোদিত সকল কাগজপত্র মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যায়, তারপর থেকে মালিক পক্ষ কোন রকম সরকারি অনুমোদন বা ছাড়পত্র ছাড়াই আজ অবদী নির্বিঘ্নে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। দেখা যায় ব্রিক্স ফিল্ডের পার্শ্বে একাধিক জনবসতী যেখানে ছোট ছোট বাচ্ছা ও মহিলা বৃদ্ধসহ অনেক পরিবার বসবাস করে। কয়লা দিয়ে ইট পোড়ানো হলে পরিবেশের উপর সরকারি মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এতে বায়ু দূষণ, মাটি দূষণ এবং জলজ পরিবেশের ক্ষতি ও জনস্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে। যা আশে পাশে অবস্থিত জনবসতিকে সরাসরি প্রভাবিত করে এবং নবীনগর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া এলজিআরডি প্রধান সড়ক এর নিকটবর্তী হওয়ায় ব্রিক্স ফিল্ডের যাতায়াতকৃত যানবাহন এর দ্বারায় সড়কটি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
ছাড়পত্র বা সরকারি অনুমোদনের ব্যাপারে প্রভাতী ব্রিক্স এর একজন পরিচালক আমলগীর হোসেনের সঙ্গে মুটোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমাদের আগে অনুমোদন ছিল কিন্তু ২০১৮ইং সনের পরে মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যায়। এখন কিভাবে ব্যবসা পরিচালনা করচেন অনুমোদন ছাড়া জানতে চাইলে তিনি অপর একজন পরিচালকের নাম এবং নাম্বার দিয়ে ওনার সাথে বিস্তারিত জানতে বলেন এবং পরবর্তী অপর একজন পরিচালক শাহিন মিয়ার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ২০১৮ ইং সনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর আমরা পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসক এর কার্যালয়ে পুণরায় ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করলে তারা দেয়নী। তার প্রেক্ষিতে আমরা হাইকোর্ট একটি রিট করি তার প্রেক্ষিতে ব্যবসা পরিচালনা করিতেছি। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার বিবেচনায় পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক ব্রিক্স ফিল্ডের পরিচালনার ছাড়পত্র না দিলে হাইকোর্ট রিট করে ব্যবসা পরিচালনা করা যায় কিনা এই ব্যাপারে পরিবেশ অধিদপ্তর এর পরিদর্শক মোঃ রাকিবুল হাসানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেন নাই।
২০১৯ইং সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে একটি গেজেট পাস হয়। যার ৩নং অনুচ্ছেদে বলা আছে, ২০১৩ সনের ৫৯নং আইনের ধারা ৪এর প্রতিস্থাপন উক্ত আইনের ধারা ৪এর পরিবর্তে নিম্নরূপ ধারা প্রতিস্থাপন হইবে। যথা:- ৪। লাইসেন্স ব্যতীত ইটভাটা স্থাপন ও ইট প্রস্তুত নিষিদ্ধ:- আপাদত বলবৎ অন্য কোন আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, ইটভাটা যে জেলায় অবস্থিত সেই জেলার জেলা প্রশাসকের নিকট হইতে লাইসেন্স গ্রহণ ব্যতীত কোন ব্যক্তি ইটভাটা স্থাপন ও প্রস্তুত করিতে পারিবে না। এখন সচেতন মহলের প্রশ্ন পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় যথাযথ কর্তৃপক্ষ সঠিক ব্যবস্থা নিবেন কী না?
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন ফুলকুঁড়ি আসর’র সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে শিশু-কিশোর সমাবেশ ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৩০ নভেম্বর শনিবার সকালে লক্ষ্মীপুর টাউন হল মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ফুলকুঁড়ি শহর শাখা।
ফুলকুঁড়ি শহর শাখার প্রধান উপদেষ্টা আবু খালেদ মো. সাইফুল্লাহর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সম্রাট খীসা। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন সচেতন নাগরিক কমিটির (সনাক) জেলা সভাপতি প্রফেসর জেড এম ফারুকী। প্রধান আলোচক ছিলেন ফুলকুঁড়ির কেন্দ্রীয় সহকারী প্রধান পরিচালক মুজাহিদুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কালচারাল ও স্কুল পরিচালক রাকিবুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাহির আসহাব, অ্যাডভোকেট শাহাতাদ হোসেন ও কবিরুল ইসলাম আরজুসহ অন্যান্য উপদেষ্টারা।
অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন ফুলকুড়ি লক্ষ্মীপুর শহর শাখার উপদেষ্টা সভাপতি মোন শাহাদাত, পরিচালক শাফায়াত উল্লাহ, রায়পুর শাখা পরিচালক আহমেদ ফরিদ, কার্যকরী সদস্য কায়সার আহমেদ আফিফ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে কুঁড়িদের বিভিন্ন অনবদ্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় মুখরিত এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয় আসরের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে শাখার আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণীর মধ্য দিয়ে। এতে বৃক্ষরোপণ, চিত্রাঙ্কনসহ ৮টি ক্যাটাগরিতে সর্বমোট ৪৯ জনকে ক্রেস্ট এবং সনদ বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন ভাওয়ারভিটি এলাকায় এক যুবক ভুয়া পুলিশ অফিসার পরিচয় দিয়ে সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা করার সময় র্যাব-১০-এর একটি টিম সেই প্রতারককে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত যুবকের নাম মো. লিটন খান (৩০) বলে জানা গেছে।
র্যাব-১০-এর মিডিয়া সেল থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারে যে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন ভাওয়ারভিটি এলাকায় এক যুবক ভুয়া পুলিশ অফিসার পরিচয় দিয়ে সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা করছেন। এমন সংবাদের ভিত্তিতে ৩১ মে রাতে র্যাব-১০-এর একটি আভিযানিক দল উক্ত স্থানে অভিযান পরিচালনা করে।
অভিযানে সহকারী পুলিশ সুপার পরিচয় দিয়ে প্রতারণাকারী চক্রের এক ভুয়া পুলিশকে হাতেনাতে গ্রেফতার করে র্যাব। এ সময় তার নিকট হতে দুটি ভুয়া পুলিশ আইডি কার্ড, দুটি ল্যাপটপ, একটি সিডি ড্রাইভ, তিনটি হার্ডডিস্ক, দুটি ভুয়া এনআইডি কার্ড, দুটি পেনড্রাইভ, তিনটি মডেম, তিনটি মোবাইল ফোনসেট ও ৫০ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
র্যাব-১০-এর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত যুবক একজন প্রতারকচক্রের সক্রিয় সদস্য। সে বেশ কিছুদিন যাবৎ কেরানীগঞ্জসহ ঢাকা জেলার বিভিন্ন এলাকায় সাময়িক বাসা ভাড়া নিয়ে অবস্থান করে এবং পুলিশের এএসপির পরিচয় প্রদান করে জনসাধারণের মূল্যবান জিনিসপত্র প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ করে আসছিল।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় নিয়মিত মামলা করা হয়েছে।