চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতীক (টেলিফোন) বরাদ্দ পাওয়ার কিছুক্ষণ পরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সহায়তায় শাররীক অসুস্থ্যতার কারণে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন যুবলীগ নেতা ও শাহবাজপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান রাজিব আহমেদ রাজ্জি। বেলা ২টার পর থেকে ওঁর মুঠোফোন বন্ধ থাকলেও তিনি বিকাল ৩টার সামান্য আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ষ্ট্যাটাসের মাধ্যমে জনগণকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে ওই ষ্ট্যাটাসের খবরে অনেকেই বলেন হঠাৎ এমন সিদ্ধান্ত শুনতে প্রস্তুত ছিলাম না। আমরা তো অনেকের কাছে আপনার জন্য ভোট চেয়েছি। কাজ করেছি। কাজ করছি। এমনটি করা ঠিক হয়নি বলে কমেন্স করছেন। কেউ কেউ লিখছেন ভাল ও সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। আপনাকে ইউনিয়ন পরিষদেই মানায়। বিকাল সোয়া ৫টা পর্যন্ত বন্ধ ছিল মুঠোফোন। সূত্র জানায়, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী মঙ্গলবার ছিল প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ। প্রতীক আনতে চেয়ারম্যান পদের ৫ প্রার্থী রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তরে গেলেও যাননি রাজিব আহমেদ। ৪ জন প্রার্থীর প্রতীক বরাদ্দ দেয়ার কাজ শেষ। বাকি দুইজন। এরমধ্যে মো. মুখলেছুর রহমান ও রাজিব আহমেদ দু’জনই চেয়েছেন আনারস। লটারি করতে হবে। কিন্তু প্রার্থী রাজিবের অনুপস্থিতিতে লটারি করাও সম্ভব নয়। চলে অপেক্ষার পালা। বেলা ১২টায় মুখলেছুর রহমান রাজিবকে ফোন দেন। রাজিব বলেন আমি আসছি। তারপরও আসেননি রাজিব। পোনে ১টায় ফোন মুখলেছুর রহমান রাজিবের কাছে আনারস প্রতীকটি চান। রাজিব রিটার্নিং কর্মকর্তাকে মুঠোফোনে আনারস প্রতীকটি মুখলেছুর রহমানকে দিয়ে দিতে বলেন। তখনও রাজিব রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তরে যাননি। বেলা দেড়টার দিকে রাজিব আহমেদকে টেলিফোন প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। প্রতীক বরাদ্দের কিছুক্ষণ পরই বেলা ৩ টার সামান্য আগে রাজিব আহমেদের ফেসবুক ভেরিফাইড আইডিতে একটি ষ্ট্যাটাস। ষ্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন-প্রিয় এলাকাবাসী আস্সালামু আলাইকুম। আশা করি ভাল আছেন সবাই। আমি ব্যক্তিগত কিছু কারণে ও আমার শারিরীক অবস্থা বিবেচনা করে আসছে উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম। আমার শুভানুধ্যায়ীদের কাছে আমি আন্তরিকভাবে দু:খিত। আলহামদুলিল্লাহ। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম বলেন, তিনি প্রতীক নিতে অফিসে আসেননি। একসময় মুঠোফোনে নির্বাচন করবেন না বলে জানান। কিন্তু আজকে তো আর প্রত্যাহারের কোন সুযোগ নেই। ৪ টা পর্যন্ত অফিস চলবে আপনি আসেন। বেলা ২টার রাজিব আহমেদ বলেন আমাকে টেলিফোন প্রতীক দেন। ওই প্রতীকটি থাকায় উনাকে বরাদ্দ দিয়েছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে দাঙ্গা-ফ্যাসাদরোধে বিভিন্ন ধরনের ৯৯টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ।১৫ জুন বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে তল্লাশী চালিয়ে বিপুল পরিমান এই দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃত দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১২টি পল, ৮টি চল, ৪টি বর্শা, ৩৪টি বাঁশের কঞ্চি (মাথা সুচালো) ও ৪১টি লাঠি।
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, উপজেলায় মাঝে মধ্যে ছোট-খাটো ঝগড়া হয়। অনেক সময় সামান্য মারামারির ঘটনা দাঙ্গায় রূপ নেয়।
দাঙ্গা-ফ্যাসাদে কোন মানুষ যাতে হতাহত না হয়, উপজেলার আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি যাতে ভালো থাকে সেজন্য পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেনের নির্দেশে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে।
এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন ধরনের ৯৯ টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। জনস্বার্থে পুলিশের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামীকাল ৮ মে বুধবার প্রথম ধাপে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ও সরাইল উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন উপলক্ষ ইতিমধ্যেই ভোট গ্রহনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
আজ ৭ মে মঙ্গলবার দুপুরে নাসিরনগর ও সরাইল উপজেলার ১৭৭ টি ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম বিতরণ করা হয়। স্ব-স্ব কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসারের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে ব্যালট বাক্স, ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনী সরাঞ্জাম। কড়া নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে এসব সরঞ্জাম ভোট কেন্দ্রে পৌছে দেয়া হয়।
জেলা নির্বাচন অফিসার ও নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ মোঃ সাদেকুল ইসলাম জানান, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে এবং শতভাগ অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
তিনি জানান, নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বিপুল পরিমান পুলিশ, র্যাব, ৬ প্লাটুন বিজিবিসহ আনসার বাহিনী দায়িত্ব পালন করবেন।
উল্লেখ, দুই উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১১জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) আরো ১০টি পণ্যকে মান সনদের আওতায় এনেছে। বিএসটিআই’র সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের ৩৭তম সভায় বাধ্যতামূলক মান সনদের তালিকায় ১০টি নতুন পণ্যকে মান সনদের অন্তর্ভূক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রোববার রাজধানীর তেজগাঁওস্থ বিএসটিআই’র প্রাধন কার্যালয়ে এই প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পমন্ত্রী ও বিএসটিআই কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এ সভায় সভাপতিত্ব করেন। নতুন যে ১০টি পণ্য মান সনদের আওতায় আনা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ডিসপোজেবল ডায়াপারস, ফেসওয়াস, পেট্রোলয়িাম জেলি, রুটি (ফ্ল্যাটব্রেড/ টরটিলা), এ্যারোসলস, গিজার, শেভিং ফোম/জেল, আই কেয়ার, হেয়ার ডাইস লিকুইড ও শু-পলিশিং লিকুইড। বর্তমানে বিএসটিআই’র বাধ্যতামূলক মান সনদের আওতাভুক্ত পণ্যের সংখ্যা ২২৯টি। বিএসটিআই কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি, দ্বিতীয় ভাইস চেয়ারম্যান শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা এ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, এ সভায় শিল্প, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, বাণিজ্য, বস্ত্র ও পাট, তথ্য, কৃষি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, তথ্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বিসিএসআইআর, আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রক, ইপিবি এবং এমসিসিআই, ক্যাবসহ কাউন্সিলের সদস্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। বিএসটিআই’র মহাপরিচালক ও কাউন্সিলের সদস্য সচিব মোঃ আবদুস সাত্তার এ সভা পরিচালনা করেন।
সভাপতির বক্তৃতায় শিল্পমন্ত্রী বলেন, বিএসটিআই সকলের জন্য একটি আস্থার জায়গা তৈরি করেছে। পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে আরও সক্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। অভ্যন্তরীণ বাজার এবং রপ্তানির ক্ষেত্রে পণ্যের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ করা এবং মানসম্মত পণ্য উৎপাদনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্বে হালাল পণ্যের সার্টিফিকেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিএসটিআইকে পণ্যের হালাল সার্টিফিকেশনের ক্ষেত্রে গুণগত মান ঠিক রেখে এগিয়ে যেতে হবে।
জনগণের স্বার্থ রক্ষার্থে প্রয়োজনে বিএসটিআইকে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানিয়ে কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, ব্যবসায়ীরা করোনা মহামারিকে পূঁজি করে অতিরিক্ত মুনাফা করেছে। তারা পণ্যে ভেজাল দিচ্ছে, সিন্ডিকেট করছে। তিনি বলেন, ১৭ কোটি মানুষকে রক্ষায় বিএসটিআইকে দায়িত্ব নিতে হবে। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় রেখে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে কাজ করতে হবে।
কাউন্সিল সভার পরে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বিএসটিআই’র ৯১ জন নবনিযুক্ত কর্মকর্তার নিয়োগ, যোগদান এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, বিএসটিআই’র মহাপরিচালক, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনেন্দ্র নাথ সরকারসহ শিল্প মন্ত্রণালয় এবং বিএসটিআই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে প্রয়াত শিক্ষক জহিরুল ইসলাম ওরফে বাবরু মাষ্টারকে মরণোত্তর সম্মাননা ও ৩০ শিক্ষার্থীকে উপহার দিয়ে উদ্বুদ্ধ করেছেন স্থানীয় সামাজিক সংগঠন ‘সভ্যতার পথে’।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের উচালিয়াপাড়া গ্রামের দক্ষিণ পাড়ার এই সংঘঠনটি গত শনিবার সন্ধ্যায় এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মহৎ এই উদ্যোগের বাস্তবায়ন ঘটিয়েছেন। সমাজসেবক মো. ফজল মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কালিকচ্ছ পাঠশালা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম মানিক।
ক্বারী মো. জামাল হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন- সমাজসেবক মো. জাকারিয়া, মো. সোনা মিয়া ও মো. আলমগীর মিয়া। সংগঠন সূত্র জানায়, ওই গ্রামের কৃতি সন্তান উচালিয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক গুণী শিক্ষক প্রয়াত জহিরুল ইসলামকে সম্মানসূচক মরণোত্তন স্মারক প্রদান করা হয়েছে। শিক্ষায় গ্রামের অন্যান্য শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত ও উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে সংগঠনটি ৫ম থেকে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ও মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়া গ্রামের ৩০ জন শিক্ষার্থীর হাতে উপহার সামগ্রি তুলে দিয়েছেন। সকল অতিথিকে দেয়া হয়েছে সম্মাননা ক্রেষ্ট।
প্রধান অতিথি বলেন, যে দেশে গুণীর কদর নেই, সেই দেশে গুণী জন্মাতে পারে না। জ্ঞানার্জন ধনার্জনের চেয়েও বড়। আমাদের সন্তানরাই বড় সম্পদ। এই সম্পদকে কাজে লাগাতে হলে পড়ালেখার কোন বিকল্প নেই। তিনি সন্তানদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলার কাজে আরো মনযোগি হওয়ার জন্য গ্রামের সকল অভিভাবকদের অনুরোধ জানান। মহৎ ও সময়োপযোগি আয়োজনের জন্য তিনি ‘সভ্যতার পথে’ সংগঠনের সাথে জড়িত সকল যুবককে অভিনন্দন জানিয়েছেন। সেই সাথে এই ধারা অব্যাহত রাখারও অনুরোধ করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইল থেকে প্রকাশিত সরকার নিবন্ধিত সাপ্তাহিক পরগণা পত্রিকার বন্ধু ফোরামের উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বাদ জুম্মা উপজেলা পাবলিক লাইব্রেরী মিলনায়তনে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। প্রতি শুক্রবার ক্ষুধার্তদের মাঝে এক বেলা খাবার বিতরণের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে উক্ত দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
পরগণা পত্রিকার সম্পাদক ও সরাইল প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ কামরুজ্জামান ইউসুফ এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় দোয়া মাহফিল শেষে উপস্থিত অতিথিবৃন্দের মাঝে দুপুরের খাবার বিতরণ করা হয়।
এর আগে সাংবাদিক সৈয়দ কামরুজ্জামান ইউসুফ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন। এ সময় তিনি পরগণা বন্ধু ফোরামের এই মানবিক কার্যক্রমে যারা অর্থনৈতিকভাবে মানবিক এ কাজে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন সকলের নাম ঘোষনা করেন এবং এ কার্যক্রম যেন অব্যাহত থাকে এইজন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
উপস্থিত অতিথিবৃন্দের পক্ষ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের সাবেক এমপি এডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা পরগণা পত্রিকার সম্পাদক সৈয়দ মোহাম্মদ ইউসুফ এর এ ধরনের মানবিক কাজের ভূঁয়শী প্রশংসা করেন এবং এ কাজে তিনি সার্বিক সহযোগিতা করার আশ্বাস প্রদান করেন।
সরাইল বিকাল বাজার শাহী জামে মসজিদের খতিবসহ সরাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আইয়ুব খান, সাবেক সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট আব্দুর রাশেদ, সরাইল বিকাল বাজার কমিটির সভাপতি মাওলানা কুতুব উদ্দিন, সরাইল প্রেসক্লাবের সাংবাদিকবৃন্দ, সরাইল পরগণা বন্ধু ফোরামের সদস্যবৃন্দ ও বিভিন্ন স্তরের বিশেষ ব্যক্তিবর্গ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।