অনলাইন ডেস্ক :
হজযাত্রীদের ভিসা আবেদনের সময় এক সপ্তাহ বাড়িয়েছে সৌদি সরকার। চলতি বছর হজে যেতে চূড়ান্ত নিবন্ধনকারীরা আগামী ৭ মে পর্যন্ত হজ ভিসার আবেদন করতে পারবেন। এর আগে হজ যাত্রীদের ভিসা আবেদনের শেষ সময় ছিল ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত।
ভিসা আবেদনের সময় বৃদ্ধির বিষয়টি নিশ্চিত করে ধর্মসচিব মু. আবদুল হামিদ জমাদ্দার বলেন, ‘বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় যাওয়া হজযাত্রীদের বেশিরভাগ এখনো ভিসার আবেদন করতে পারেননি।
বাড়িভাড়া করতে না পারা অন্যতম কারণ। অল্প কয়েকদিনে এত সংখ্যক হজযাত্রীর ভিসার আবেদন করাও সম্ভব নয়। পুরো বিষয়ে সংকটের কথা উল্লেখ করে সৌদি সরকার ও দূতাবাসকে হজের ভিসার আবেদনের সময় বাড়ানোর জন্য আবেদন করা হয়েছিল। ধর্মমন্ত্রী সৌদি সরকার এ বিষয়ে ডিও দিয়েছিল।’
আগামী ৯ মে থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে। ৮ মে বাংলাদেশিদের হজযাত্রার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
২১ ফেব্রুয়ারি মহান ভাষা দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ২০০৩ সালে বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি’র মাতৃভাষা পদক -২০২৫ এ মনোনীত হয়েছেন বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক। হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ইকবাল আলমগীর বলেন আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ টায় জহুর হোসেন চৌধুরী হল, জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকায় বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উনাকে মাতৃভাষা পদক ২০২৫ এ ভূষিত করা হবে।
অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৪০ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলায় জন্ম গ্রহন করেন।তার পিতা মুহাম্মদ আবদুল হাকিম এবং মাতা জাহানারা খাতুন। এ সংবাদ দিয়েছেন মিজানুর রহমান।
তিনি ১৯৫৯ সালে ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ন হন। ১৯৬১ সালে আনন্দমোহন কলেজ থেকে বিজ্ঞানে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৫ সালে তিনি অনার্স এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাষ্টার্স পাশ করেন।
আবুল কাশেম ফজলুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে দীর্ঘ চার দশক শিক্ষকতা করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের একজন অধ্যাপক ও বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২১ টির ও অধিক গ্রন্থের প্রণেতা আবুল কাশেম ফজলুল হক। পত্র-পত্রিকায় তিনি নিয়মিত কলাম লিখে থাকেন। তিনি লোকায়ত নামক একটি মননশীল পত্রিকা ১৯৮২ সাল থেকে সম্পাদনা করেছেন। তিনি সর্বত্র বাংলা ভাষার ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গঠিত” রাষ্ট্রভাষা বাংলা সুরক্ষা কমিটি” এর আহবায়ক।
তিনি ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৯৭ সালে আলাওল সাহিত্য পুরস্কার এবং ২০০৬ সালে আলক্ত সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।
২০২৪ সালের ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক কে বাংলা একাডেমির সভাপতি নিয়োগ প্রদান করেন। মাতৃভাষা ২১ পদকে ভূষিত হওয়ায় সম্মানিত অধ্যাপক ড.আবুল কাশেম ফজলুল হককে অভিনন্দন জানিয়েছেন কিশোরগঞ্জ জেলা সমিতি যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতি, লেখক, সিনিয়র সাংবাদিক ও রাজনৈতিক হাকিকুল ইসলাম খোকন ও সাধারণ সম্পাদক কবি ও সংগীত শিল্পী শেলি ভৌমিকসহ প্রবাসী বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
চুনারুঘাট উপজেলার লক্ষীপুর বাজারে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৮টি দোকান ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আর এতে করে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে দোকান মালিকদের। আজ ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার দুপুরে লক্ষীপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছে স্থানীয়দের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। ততক্ষণে দোকানে থাকা বেশিরভাগ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানান, লক্ষীপুর বাজারে একটি দোকান ঘরে হঠাৎ করেই আগুনের লেলিহান শিখা দেখতে পান তারা। পরে তা আশপাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় স্থানীয়রা জগ, মগ ও বালতির পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও আগুনের লেলিহান শিখা বাড়তেই থাকে। পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়া হলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ততক্ষণে আগুনে পুড়ে যায় অন্তত ৮টি দোকানের মালামাল। দোকান মালিকদের দাবি আগুনে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তাদের। যদিও আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে ব্যবসায়ীদের ধারণা বৈদ্যুতিক সর্টশার্কিট থেকে সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে।
চুনারুঘাট থানার (ওসি) মোঃ রাশেদুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
খুলনার মুজগুন্নী মহাসড়কের নতুন রাস্তার মোড় থেকে বিজিবি ক্যাম্প পর্যন্ত প্রায় আধা কিলোমিটার স্থানে রোড ডিভাইডারে থাকা গাছ কাটার প্রতিবাদে এবং ওই স্থানে পুনরায় গাছ লাগানোর দাবিতে খুলনার নতুন রাস্তার মোড়ে ১৪টি নাগরিক ও পরিবেশবাদী সংগঠনের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ১০ সেপ্টেম্বর রবিবার অনুষ্ঠিত মামনববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ সুরক্ষা মঞ্চ সভাপতি অ্যাড. কুদরত-ই-খুদা।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা)’র বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুলের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, শহরের সৌন্দর্যবর্ধনের নামে এসব গাছ কাটা হচ্ছে। কিন্তু গাছ কেটে সৌন্দর্যবর্ধন বা উন্নয়ন কোনটাই হতে পারে না।
পরিবেশ বিধ্বংসী কর্মকাণ্ডকে উন্নয়নের নামে অর্থ অপচয় মন্তব্য করে বক্তারা খুলনাকে সবুজায়ন ও পরিবেশ-প্রকৃতি সুরক্ষার লক্ষ্যে খুলনা মুজগুন্নী মহাসড়কের রোড ডিভাইডারে থাকা সব ধরনের গাছ কাটা বন্ধের দাবি জানান।
প্রতিবাদ জানানো সংগঠন গুলো হলো, এএলআরডি, নিজেরা করি, টিআইবি, বেলা, বাপা, সনাক, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন), পরিবেশ সুরক্ষা মঞ্চ, পরিবর্তন-খুলনা, নাগরিক ফোরাম, আইআরভি, ক্লীন, ছায়াবৃক্ষ, হিউম্যানিটি ওয়াচ।
চলারপথে রিপোর্ট:
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে গ্রাম্য সালিশবৈঠকের মাধ্যমে স্ত্রী নয়ন বেগমকে তালাক দিয়ে মাত্র ৯ মাসের শিশুসন্তান ইসরাত জাহান ইভাকে অন্যত্র বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে বাবা ইকবাল মুন্সীর বিরুদ্ধে।
এদিকে সন্তানকে ফিরে পেতে থানায় লিখিত অভিযোগ করলেও দুই সপ্তাহেও সুরাহা পাননি শিশুটির মা।
থানায় লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, প্রায় দুই বছর আগে ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসারা গ্রামের আব্বাস মুন্সির ছেলে ইকবাল মুন্সির সঙ্গে একই উপজেলার পূর্ব দায়চারা গ্রামের মৃত শাহ আলম মোল্লার মেয়ে নয়ন বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে ইকবাল মুন্সি তার স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে বিভিন্ন অজুহাতে একাধিকবার মারধর করে। এরই মধ্যে ইসরাত জাহান ইভা নামে এক কন্যাসন্তানের জন্ম হয়।
পারিবারিক কলহের একপর্যায়ে গত ১৬ ডিসেম্বর গ্রাম্য সালিশবৈঠক হয়। বৈঠকে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নয়ন বেগমের কাছ থেকে তালাক নিয়ে খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রাখার অভিযোগ রয়েছে। পরে জোরপূর্বক ৯ মাসের শিশু ইসরাত জাহান ইভাকে মায়ের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয় ইকবাল মুন্সির পরিবারের লোকজন।
নয়ন বেগম বলেন, আমার স্বামী আমাকে যৌতুকের জন্য বিভিন্ন সময়ে মারধর করত। সুখের আশায় সালিশের কাছে বিচার দিলেও উল্টো আমাকে তালাক দিতে বাধ্য করে। এমনকি তারা আমার সন্তানকেই কোল থেকে ছিনিয়ে নেয়। পরে আমি জেনেছি, আমার সন্তানকে চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার ওয়ারুক গ্রামে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেয় আমার স্বামী ইকবাল মুন্সি। আমি আমার সন্তানকে ফিরে পেতে চাই।
নয়ন বেগমের স্বামী ইকবাল মুন্সি জানান, নয়ন বেগমের সঙ্গে তার সালিশবৈঠকের মাধ্যমে তালাক হয়ে গেছে। আমাদের ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সুমন, আশু, জামাল, আবু তাহের, ফারুক হোসেন ও বাবুল নামে ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে তালাকের পর শিশুসন্তানকে আমার জিম্মায় দেওয়া হয়। সন্তান বিক্রির যে অভিযোগ থানায় করেছে, সেটি সঠিক নয়। আমি আমার এক সম্পর্কের খালাতো বোনের কাছে সন্তানকে লালন-পালন করার জন্য দিয়েছি।
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুবিদপুর পূর্ব ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সুমন সোমবার দুপুরে জানান, শুনেছি শিশুটিকে পালক দেওয়া হয়েছে, বিক্রির বিষয় আমি জানি না।
সুবিদপুর পূর্ব ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বেলায়েত হোসেন আজ সোমবার দুপুরে বলেন, প্রথম সালিশে আমি থাকলেও পরের বৈঠকে ছিলাম না। শিশুটির মা শিশুটিকে নেবে না বলায় তার বাবার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জেনেছি। পরে কি হয়েছে সেই বিষয়ে আমি জানি না।
অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে ফরিদগঞ্জ থানার এসআই মো. মাহফুজ সোমবার দুপুরে জানান, শিশুটির বাবাকে সংবাদ দিয়েছি আসার জন্য। সে আসলে শিশুটিকে উদ্ধার করা হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, সনাতন ও মুসলমানের কবি ছিলেন না; তিনি ছিলেন মানব জাতির কবি। তিনি মানবতার কথা বলে গেছেন।
তাঁর সাহিত্যের মধ্যে সবকিছু পাই। তাঁর প্রতিভা উপলব্ধি করতে হলে তাঁর সৃষ্টিকে প্রত্যক্ষ করতে হবে।
২৫ মে বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত গাহি সাম্যের গান মঞ্চে ১২৪তম নজরুল জন্মজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে নজরুল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দক্ষ কূটনৈতিকতায় ১৯৭২ সালের ২৪ মে কবি নজরুলকে স্বাধীন বাংলাদেশে আনেন এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেন। বঙ্গবন্ধুই কবি নজরুলকে ধারণ করে আমাদের মুক্তির চেতনায় স্থান দিয়েছিলেন, তার প্রমাণ পাই। জাতীয় কবি নজরুলের আলোচনা করতে গেলে কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম আলোচনায় আসে। সাহিত্যের মধ্য দিয়ে একটি জাতিকে কীভাবে জাগ্রত করা যায়, সেটি তাদের দু’জনের সাহিত্য কর্মে ফুটে উঠেছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলের চাওয়া-পাওয়াকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু। তিনি রবীন্দ্রনাথের ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’-এটিকে জাতীয় সঙ্গীত এবং নজরুলের ‘চল চল চল ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল’ এটিকে রণ সঙ্গীত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে তাদের দু’জনকেই সম্মানিত করেছেন। আমরা নজরুলের সাহিত্য চর্চাকে ছড়িয়ে দিয়ে তার প্রতি সম্মান দিতে পারব। সেই লক্ষ্যে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিকাশ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. আহমেদুল বারী, রেজিস্ট্রার
কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রামিম আল করিম, শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবু ও সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল হাসান রাকিব।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম ‘নজরুলের কাব্য প্রতিভার উন্মেষ ও বিকাশ’ বিষয়ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত ১২৪তম নজরুল জন্মজয়ন্তী-২০২৩ উদ্যাপন অনুষ্ঠানটি সদ্যপ্রয়াত কল্যাণী কাজীকে উৎসর্গ করা হয়।
অনুষ্ঠান শুরুর আগে প্রতিমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।