অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ লালমনিরহাট জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আবু বকর সিদ্দিক শ্যামলকে শপথবাক্য পাঠ করান।
প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে (পিএমও) শপথ অনুষ্ঠানে জনপ্রতিনিধিদের জনগণের চাহিদার কথা মাথায় রেখে তাদের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করার আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী পরিপূর্ণ দায়িত্ব পালনে স্থানীয় পর্যায়ে সমন্বয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহাম্মদ ইব্রাহিম শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ৩ এপ্রিল লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচনে আবু বকর সিদ্দিক শ্যামল বিজয়ী হন।
চলারপথে রিপোর্ট :
মাত্র সাড়ে ৭ টাকার ইনজেকশন প্রায় ৫০ গুণ বেশি দাম চাওয়ায় এক ফার্মেসিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর আজ ২ জুলাই বুধবার দুপুরে শহরের কুমারশীল মোড় এলাকার জান্নাত ফার্মেসিতে অভিযান চালিয়ে এ জরিমানা করেন।
অভিযানের নেতৃত্ব দেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী। এ সময় কনজ্যুমার এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর সাধারণ সম্পাদক এস. এম. শাহীন অভিযানে সহযোগীতা করেন। সে সাথে ০৫ আনসার ব্যাটলিয়নের একটি দল নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, গত দুই দিন আগে মধ্য রাতে মুফতি কামরুল হাসান নামে একজন ভোক্তা জান্নাত ফার্মেসিতে একটি ইনজেকশন ক্রয় করতে যান। গভীর রাত হওয়ার কারণে এবং পার্শ্ববর্তী অন্যান্য ফার্মেসিগুলো বন্ধ থাকার কারণে ওই ওষুধ বিক্রয় প্রতিষ্ঠানের মালিক সাড়ে ৭ টাকার ইনজেকশন সাড়ে তিনশত টাকা দাম চান। ক্রেতা তখন তাকে ক্রয় রশিদ দিতে বলেন। কিন্তু দোকানদার তা দিতে রাজি হননি। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়। এতে জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। এরই প্রেক্ষিতে বুধবার দুপুরে প্রতিষ্ঠানটিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায় পাশাপাশি অন্যান্য ক্রেতারা ওই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কৃত্রিম সংকটকালে অতিরিক্ত দাম রাখার অভিযোগ করেন।
ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী জানান, এ ঘটনায় অভিযান চালিয়ে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। ফলে জান্নাত ফার্মেসিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। পাশাপাশি তাদেরকে সর্তক করে দেওয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের (ব্রি) অধীনে পরিচালিত ’যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধান চাষাবাদের লক্ষ্যে খামার যন্ত্রপাতি গবেষণা কার্যক্রম বৃদ্ধিকরণ (SFMRA) প্রকল্পের অর্থায়নে উন্নয়নকৃত ব্রি হেড-ফিড কম্বাইন হারভেস্টারের প্রথম প্রটোটাইপের মাঠ পরীক্ষণ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
সিলেটের খাদিমনগরে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) কৃষি খামারে সোমবার এই মাঠ পরীক্ষণ সম্পন্ন হয়। মাঠ পরীক্ষণ অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ) রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া এবং অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) মো: মাহবুবুল হক পাটোয়োরী এবং বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট (ব্রি) মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীর।
ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারকদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশীয় কাঁচামাল ব্যবহার করে আলীম ইন্ডাস্ট্রিজের কারিগরী সহযোগিতায় দেশে এই প্রথম আন্তর্জাতিকমানের দেশীয় উপযোগী ব্রি হেড ফিড কম্বাইন হারভেস্টারটি প্রস্তুত করা হয়েছে। এই যন্ত্রটি উন্নয়ন/উদ্ভাবন গ্রুপের প্রধান গবেষক ছিলেন এ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও ব্রি’র খামার যন্ত্রপাতি ও ফলনোত্তর প্রযুক্তি বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ কে এম সাইফুল ইসলাম, সহযোগী গবেষক ছিলেন একই বিভাগের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো: কামরুজ্জামান পিন্টু ও বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আরাফাত উল্লাহ খান।
এই কৃষিযন্ত্রটি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের কৃষকরা একই সাথে ধান কাটা, মাড়াই, ঝাড়াই ও বস্তাবন্দী করতে সক্ষম হবেন। প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে ধান সংগ্রহের ক্ষেত্রে এই যন্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের কৃষক ও কৃষি উদ্যোক্তারা তাদের সময়, শ্রম ও অর্থ সাশ্রয় করতে পারবেন। হেড ফিড হারভেস্টার দিয়ে ধান কাটলে খড়ের কোন ক্ষতি হবে না, খড় আস্ত থাকবে। আমাদের দেশের কৃষকরা যারা পশুপালন করেন তাদের কাছে পশুর খাদ্য হিসেবে খড়ের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। যেসব অঞ্চলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পশুপালন করা হয় সেখানে শুকনো খড়ের রয়েছে বিশেষ চাহিদা। তাছাড়া কৃষকরা জ্বালানী, কাঁচা ঘরের ছই দেয়া, বীজ জাগ দেয়াসহ নানা কাজে খড় ব্যবহার করেন। তাই ধানের খড় সংরক্ষণ করাও অত্যন্ত জরুরি যা এই যন্ত্রের একটি বাড়তি সুবিধা বলে বিবেচিত হবে।
মাঠ পরীক্ষণ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন প্রকল্প পরিচালক ও এই যন্ত্রের মূখ্য গবেষক ড. এ কে এম সাইফুল ইসলাম, আলীম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলীমুল এহছান চৌধুরী, প্রোডাকশন ম্যানেজার মাহবুব হাছান, ব্রি’র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আরাফাত উল্লাহ খান, আলীম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের গবেষণা কর্মকর্তা শ্যামল দেবনাথ ও অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
অনলাইন ডেস্ক :
গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচার শেখ হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লক করেছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অধীন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ। আজ ২১ এপ্রিল সোমবার নির্বাচন কমিশন সূত্র বিষয়টি জানিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, একটি চিঠির মাধ্যমে এ তালিকাভুক্ত ১০ জনের এনআইডি লক করা হয়। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান এবং এখনও সেখানেই অবস্থান করছেন। ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে বন্দী প্রত্যর্পণ চুক্তি থাকায় শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের কাছে আবেদনও জানিয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু হেনা মোঃ রহমাতুল মুনিম গত মে মাসের ৬ তারিখ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থল শুল্ক ষ্টেশনে স্থাপিত ব্যাগেজ স্ক্যানার উদ্বোধন করেন। আখাউড়া চেকপোস্ট দিয়ে আগত এবং বহিঃগমণকারী যাত্রীদের ব্যাগেজ চেকিং করার জন্য এই যন্ত্রটি স্থাপন করা হয়। ব্যাগেজ চেকিংয়ের পাশাপাশি কেউ মাদক কিংবা অবৈধ পণ্য বহন করছে কিনা সেটিও চিহ্নিত করা এর উদ্দেশ্য। কিন্তু উদ্বোধনের পর এক মাস পেরিয়ে গেলেও স্ক্যানার মেশিনে ব্যাগেজ চেকিং করা হয় না। স্ক্যানার বসানো কক্ষটি বেশির সময়ই থাকে তালাবদ্ধ। এতে এ চেকপোষ্ট দিয়ে পারাপার হওয়া যাত্রীদের ব্যাগেজ স্ক্যানিং কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে। শুল্ক কর্মকর্তাদের ইচ্ছার উপরও নির্ভর করছে চেকিংয়ের কার্যক্রম। ফলে কেউ মাদক বা অবৈধ কোন পণ্য নিয়ে আসা যাওয়া করছে কিনা তা চিহ্নিত হয় না।
আখাউড়া ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা গেছে, আখাউড়া আন্তর্জাতিক চেকপোষ্ট দিয়ে প্রতিদিন গড়ে এক হাজার পর্যটক আসা যাওয়া করে। এতদিন স্থল শুল্ক স্টেশনে ব্যাগেজ চেকিংয়ের কোন যন্ত্র না থাকায় শুল্ক কর্মকর্তারা যাত্রীদের ব্যাগেজ চেকিং করে আসছেন। সঠিকভাবে চেকিং কার্যক্রম করার লক্ষ্যে এক মাস আগে ব্যাগেজ স্ক্যানার মেশিন স্থাপন করা হয়। কিন্তু স্ক্যানার মেশিন উদ্বোধনের পরও এক মাস ধরে অজ্ঞাত কারণে ব্যাগেজ চেকিং কার্যক্রম করা হচ্ছে না।
বৃহস্পতিবার দুপুরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, স্ক্যানার মেশিনের কক্ষটি তালাবদ্ধ। এক ঘন্টা অবস্থানকালে কোন যাত্রীর ব্যাগেজ স্ক্যান করতে দেখা যায় নি।
এ ব্যপারে জানতে চাইলে আখাউড়া স্থল শুল্ক ষ্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ খান বলেন, স্ক্যানার কক্ষের রংয়ের কাজসহ কিছু কাজ এখনও শেষ হয়নি। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বিল্ডিংটি আমাদেরকে বুঝিয়ে দেয়নি। তবে স্ক্যানার মেশিন ঠিক আছে। আমরা মাঝে মধ্যে স্ক্যান করি। বিল্ডিংটি বুঝিয়ে দিলে আশা করি আগামী মাস থেকে পুরোপুরি স্ক্যানিং করতে পারব।
অনলাইন ডেস্ক :
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ১৪-১৫ জুন অনুষ্ঠিত ‘ওয়ার্ল্ড অব ওয়ার্ক সামিট: সোশ্যাল জাস্টিস ফর অল’ এ যোগদান শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় সকাল আজ ১৬ জুন শুক্রবার সকাল ১১টা ৫০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট) জেনেভা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
গত ১৩ জুন চার দিনের সরকারি সফরে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় যান প্রধানমন্ত্রী।
সুইজারল্যান্ডে অবস্থানকালে ১৪ জুন জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার, ইউএনএইচসিআর প্রধান ফ্লিপো গ্র্যান্ডি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার বাসভবনে সাক্ষাৎ করেন।
পরে প্রধানমন্ত্রী প্যালাইস ডি নেশনস-এ সুইস কনফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট অ্যালেন বারসেটের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ডের মধ্যে জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।
ওইদিন বিকেলে প্রধানমন্ত্রী প্যালাইস ডি নেশনস-এ ‘ওয়ার্ল্ড অব ওয়ার্ক সামিট ২০২৩’ এর প্লেনারিতে ভাষণ দেন।
শেখ হাসিনা মাল্টার প্রেসিডেন্ট ডক্টর জর্জ ভেলার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। এরপর আইএলও মহাপরিচালক গিলবার্ট এফ হাউংবোর সঙ্গে বৈঠক করেন।
ওইদিন সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী আইএলও সদর দফতরে ডিজি আয়োজিত উচ্চ পর্যায়ের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে নৈশভোজে যোগ দেন।
১৫ জুন তিনি ‘এ টক অ্যাট দ্য ডব্লিউইএফ’ এ যোগ দেন। পরে ডব্লিউইএফ অফিসে এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ক্লাউস শোয়াবের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে তিনি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) আয়োজিত ‘নিউ ইকোনমি অ্যান্ড সোসাইটি ইন স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
সন্ধ্যায় ডব্লিউটিওর মহাপরিচালক ড. ওকোনজো-আইওয়ালা তার বাসভবনে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রধানমন্ত্রী একটি কমিউনিটি রিসেপশনেও যোগ দেন।
‘দ্য ওয়ার্ল্ড অব ওয়ার্ক সামিট ২০২৩: সকলের জন্য সামাজিক ন্যায় বিচার’ হল সামাজিক ন্যায়বিচারের সমর্থনে বর্ধিত, সমন্বিত এবং সুসংগত পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা মোকাবেলায় বিশ্বব্যাপী সোচ্চার হওয়ার একটি উচ্চ-স্তরের ফোরাম।
এটি সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য একটি গ্লোবাল কোয়ালিশন গঠনের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা ও অবহিত করার সুযোগ দিয়েছে, যা আন্তর্জাতিক শ্রম অফিসের ৩৪৭তম অধিবেশনে গভর্নিং বডি স্বাগত জানিয়েছে।
সম্মেলনে বেশ কয়েকজন উচ্চ পর্যায়ের অতিথিদের পাশাপাশি নিয়োগকর্তা ও শ্রমিকদের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।
দুই দিনের শীর্ষ সম্মেলনে আরও টেকসই এবং ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব তৈরিতে সামাজিক ন্যায়বিচারের মূল ভূমিকা তুলে ধরা হয়। সামাজিক ন্যায়বিচারকে এগিয়ে নিতে ও ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব নিশ্চিত করতে বর্ধিত এবং কার্যকর ধারাবাহিক যৌথ পদক্ষেপের কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়। সূত্র : বাসস