চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুরাদ হোসেনের-(আনারস প্রতীক) সভা থেকে বিরিয়ানি জব্দ করে মাদরাসায় দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে পৌরসভার সড়ক বাজার এলাকায় চেয়ারম্যান প্রার্থী মুরাদ হোসেনের-(আনারস প্রতীক) সমর্থনে অনুষ্ঠিত সভায় অভিযান চালিয়ে বিরিয়ানি গুলো জব্দ করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস.এম রাহাতুল ইসলাম।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার রাতে আখাউড়ার সড়ক বাজারে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুরাদ হোসেন ভূইয়ার আনারস প্রতীকের সমর্থনে সভার আয়োজন করে জাতীয় রিকশা ও ভ্যান শ্রমিক লীগ এবং হকার্স লীগ। সেখানে হকার্স লীগের সভাপতি মুসলিম মিয়ার সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল্লাহ ভূইয়া বাদল, আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম সামদানী, দানিস খলিফা ও মহাবীর আলম প্রমুখ। সেখানে সভা শেষে ভুড়িভোজের জন্যে কয়েক ডেকচি বিরিয়ানি রান্না করে রাখা হয়।
এই খবরে সভায় উপস্থিত হন উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস.এম রাহাতুল ইসলাম। তিনি সেখান থেকে দুই ডেকচি বিরিয়ানি জব্দ করেন।
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস.এম রাহাতুল ইসলাম বলেন, আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। সেখান থেকে দুই ডেকচি বিরিয়ানি জব্দ করা হয়। বিরিয়ানি গুলো স্থানীয় একটি মাদরাসায় দিয়ে দেয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
পবিত্র মাহে রমজান মাস উপলক্ষে নিজ নির্বাচনী এলাকার জনগণের প্রতি বিশেষ আহবান জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক এম.পি।
সাহরী ও ইফতারের সময়সূচি সম্বলিত একটি লিফলেটে ‘রমজানের বিশেষ আবেদন’ শিরোনামে রমজান মাসে জিনিষপত্রের সরবরাহ, সংকটের গুজব ছড়িয়ে মূল্য বৃদ্ধির প্রবনতা এবং অতিরিক্ত জিনিষ ক্রয়ের ব্যপারে সকলকে সচেতন থাকার আহবান জানিয়েছেন তিনি। শুধুমাত্র পানাহার থেকে বিরত নয়, প্রতিটি ক্ষেত্রে সংযম প্রদর্শনেরও আহবান মন্ত্রী। আজ ৩ মার্চ রবিবার সকালে আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল দলীয় নেতাকর্মী ও পৌর কাউন্সিলরদের সঙ্গে নিয়ে পৌরশহরের সড়ক বাজারে সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের মাঝে আইনমন্ত্রীর এই বিশেষ প্রচারপত্রটি বিতরণ করেছেন।
‘রমজানের বিশেষ আবেদন’ শিরোনামে আইনমন্ত্রীর প্রচারপত্রে লেখা আছে, ‘রমজান মাসে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীর পর্যাপ্ত সরবরাহ ও দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের সরকার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। রমজান মাসে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীর যাতে কোনো ধরণের ঘাটতি বা সংকট না দেখা দেয়, এজন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পণ্যসামগ্রী দেশ-বিদেশ থেকে সংগ্রহ করে যথাসময়ে আপনাদের হাতের নাগালে সরবরাহের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্ত্রী আরো লিখেছেন, ‘রোজা শুরুর পূর্ব মুহুর্তে আমাদের মধ্যে অনেকেই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি কিংবা ঘাটতির আশঙ্কা করে, প্রয়োজনে অতিরিক্ত, প্রচুর পরিমাণ নিত্য পণ্যসামগ্রী একসাথে ক্রয় করার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। এই সুযোগে একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ি বাজারে কৃত্রিম ঘাটতি ও সংকটের গুজব ছড়িয়ে অযৌক্তিভাবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে দেয়। ফলে সাধারন জনগণকে অনেক সময় কষ্ট ভোগ করতে হয়। তিনি আহবান জানান, রমজান মাস আত্মশুদ্ধি অর্জনের মাস। শুধুমাত্র পানাহার করে বিরত থাকাই রমজানের শিক্ষা নয়। প্রতিক্ষেত্রে সংযম প্রদর্শন করাই রমজানের আদর্শ।
আল্লাহর সন্তুষ্টি পাওয়ার জন্য আমরা যার যার অবস্থান থেকে প্রকৃত সংযম প্রদর্শণ করে আত্মশুদ্ধি লাভে ব্রত হওয়ার আহবান জানান তিনি।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোঃ তাকজিল খলিফা কাজল। ‘রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ে সাধারন মানুষের মাঝে একটা বিভ্রান্তি ছড়ায়। এছাড়া অনেকে একসঙ্গে প্রয়োজনের অতিরিক্ত জিনিস কিনে জিনিসের দাম বাড়াতে নিজের অজান্তেই সহযোগিতা করে। এসব থেকে উত্তোরণে আইনমন্ত্রী সাধারন মানুষের প্রতি বিশেষ আবেদন জানিয়েছেন। পর্যায়ক্রমে উপজেলার প্রতিটি হাট-বাজার ও জনবহুল স্থানে লিফলেট বিতরন করা হবে। মাইকিং আকারেও প্রচার করা হবে।
লিফলেট বিতরণকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পৌর কাউন্সিলর মোঃ বাবুল মিয়া, বাহার মিয়া, শিপন হায়দার, সফিকুল ইসলাম স্বপন, মোঃ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, মিলি আক্তার, নার্গিস বেগম, রেখা খানম, উপজেলা আওয়ামীলীরে সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন বাবুল, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ হান্নান মেম্বার প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
গ্রীষ্ম আসার আগেই এর প্রভাব পড়লো রেললাইনে। গরমের কারণে সিলেট-ঢাকা পথের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার আজমপুর স্টেশনের অনতিদূরে ৩ মার্চ রবিবার দুপুরে ১৫ ফুট রেল লাইন বাঁকা হয়ে যায়। সংশ্লিষ্টরা খবর পেয়ে সেটি মেরামত করে দেন। তবে ওই সময়ে কোনো ট্রেন না থাকায় চলাচালে কোনো ধরণের ব্যাঘাত ঘটেনি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র দাবি করেছে।
আখাউড়া রেলওয়ে জংশনের সহকারি নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) মো. মেহেদী হাসান তারেক জানান, আজমপুর-মুকুন্দপুর সেকশনে ১৫ ফুটের মতো লাইন বাঁকা হয়ে যায়। রেলপথে দায়িত্বে থাকা লোকজন বেলা দুইটার দিকে বিষয়টি জানালে তাৎক্ষণিক ভাবে মেরামত করা হয়। তিনি বলেন, এখনো তেমন গরম পড়েনি। তবে কম গরমেও রেল লাইন বাঁকা হতে পারে। এখন গাড়ির গতি বাড়ানো হয়েছে। যেসব জায়গায় বাঁক আছে সেখানে কম গরমেও লাইন বাঁকা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
স্টাফ রিপোর্টার :
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের ঘাগুটিয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে যেতেন মুক্তিযোদ্ধা ও শরনার্থীরা। ওই স্মৃতিকে ধরে রাখার উদ্যোগ গ্রহন করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ।
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজরিত ওই স্থানে স্মৃতি কেন্দ্র নির্মাণ করার কথা জানিয়েছেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার।
তিনি আজ ১০ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার দুপুরে ঘাগুটিয়া এলাকার সেই স্থান পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি জানান, আগামী বর্ষার আগেই পরিকল্পনা মাফিক কাজ শেষ করা হবে।
আল-মামুন সরকার জানান, ঘাগুটিয়ার বর্তমান বিজিবি ক্যাম্পের পাশ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত যাতায়ত করেছেন মুক্তিযোদ্ধা ও শরনার্থীরা। তিনি নিজেও এ পথে বহুবার ভারত গেছেন। যে কারণে স্থানটি স্মৃতিবিজরিত ও গুরুত্বপূর্ন। এছাড়াও এর পাশে পদ্মবিল থাকায় জায়গাটিতে অনেক লোকের সমাগম হয়। এসব ভাবনাকে মাথায় রেখে এখানে স্মৃতিকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। ইতিমধ্যেই প্রস্তাবিত জায়গার মালিকের সাথে এ নিয়ে কথা হয়েছে। জায়গা দিতে তাঁর সম্মতি পাওয়া গেলেই কাজ শুরু করা হবে।
এ সময় আল মামুন সরকারের সাথে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র মোঃ তাকজিল খলিফা কাজল, উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ মুরাদ হোসেন, সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন শফিক আলেয়া, জেলা পরিষদ সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতি কে. এম. হাফিজুল আলম বলেন, কলেজ জীবনের ২টি বছর একজন শিক্ষার্থীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কলেজ জীবনকে সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে পারলে স্বপ্ন পূরণের পরের ধাপ ভার্সিটি, মেডিকেল বা ইঞ্জিনিয়ারিং যে যেখানে ভর্তি হতে চাও তা সহজ হবে। অনেকে এসময় ঝড়ে পড়ে যায়। তাই তাই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কলেজ জীবনকে গুরুত্বসহকারে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় ২০২৩ সনের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। আজ ২১ অক্টোবর শনিবার সকালে উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের ধলেশ্বর গ্রামের রাবিয়া খাতুন স্মৃতি পাঠাগার ও আকছির চৌধুরী চ্যারিটি ট্রাস্ট স্কুল যৌথভাবে এ সংবর্ধনার আয়োজন করে।
প্রধান অতিথি বিচারপতি কে. এম. হাফিজুল আলম আরো বলেন, আমি জানি ভবিষ্যৎ নিয়ে তোমাদের প্রত্যেকের একটি স্বপ্ন আছে। তোমাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত কলেজে ভর্তির সময়ই নিতে হবে।
ভবিষ্যতে তোমরা যা হতে চাও তার প্রতি গভীর অনুরাগ ও ভালোবাসা এবং চেষ্টা থাকতে হবে। সে অনুযায়ী কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। কোন পেশা-ই ছোট নয়, যে যেই পেশায় যেতে চাও সে পেশার যারা শ্রেষ্ট আছে তাদের মধ্যে থাকার জন্য চেষ্টা থাকতে হবে।
কাঙ্ক্ষিত পেশার শ্রেষ্ঠ মানুষদের মধ্যে এক বা একাধিক ব্যক্তিকে আইকন হিসেবে চিহ্নিত করে তাদেরকে অনুসরন করতে পারলে তোমাদের চলার পথ সহজ হবে। আমি বিশ্বাস করি লক্ষ্যে অটুট থেকে সঠিক ভাবে সময়কে কাজে লাগিয়ে পরিশ্রম করলে তোমরা নিশ্চয় সফল হতে পারবে।
ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে তিনি আরো বলেন, তোমাদেরকে মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন, সৎ এবং বিজ্ঞান মনস্ক সুনাগরিক হতে হবে। কোন ধরনের মাদক থেকে দূরে থাকতে হবে।
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী আকছির এম. চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা, জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ সাখাওয়াত হোসেন , যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ (২য় আদালত) মোঃ হারুন অর রশিদ, সহকারী পুলিশ সুপার (কসবা-আখাউড়া) সার্কেল মোঃ দেলোয়ার হোসেন, সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী এড. মৌলী মোর্শেদ মৌ প্রমুখ।
আখাউড়ায় বিনামূল্যে ধান বীজ বিতরণ
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলায় কৃষি পুনবার্সন কর্মসূচির আওতায় ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে ২ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে হাইব্রিড জাতের ধান বীজ বিতরণ করা হয়েছে। বোরো হাইব্রিড ধানের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে আজ ১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে কৃষি প্রণোদনা হিসেবে কৃষকদের মাঝে এ ধান বীজ বিতরণ করা হয়। প্রত্যেক কৃষককে ১ বিঘা জমির জন্য বিনামূল্যে ২কেজি করে হাইব্রিড জাতের ধান বীজ দেওয় হয়।
আখাউড়া উপজেলা কৃষি অফিস এ আয়োজন করেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানিয়া তাবাসসুমের পরিচালনায় বিনামূল্যে ধান বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) গাজালা পারভীন রুহি।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তী, উপ-সহকারী কৃষি অফিসার মো. মোস্তাফিজুর রহমান সহ অন্যান্য কর্মকর্তারা। কৃষকরা বিনামূল্যে হাইব্রিড জাতের ধানবীজ পেয়ে খুবই খুশি।
আখাউড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানিয়া তাবাসসুম বলেন, কৃষি উৎপাদনের ধারা অব্যাহত রাখা ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক ২ হাজার কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে ২ কেজি করে হাইব্রিড জাতের ধান বীজ দেওয়া হয়। কৃষি ও কৃষকদের উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এটি তার একটি অংশ।