চলারপথে রিপোর্ট :
ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে চলাচলকারী ঢাকাগামী চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি ও কর্ণফুলি ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল হয়ে ট্রেন দুটি এক থেকে দুই ঘন্টা বিলম্বে চলাচল করেছে।
আজ ১৪ মে মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে ঢাকাগামী চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনটি কসবা স্টেশনে ও চট্টগ্রামগামী কর্ণফুলি এক্সপ্রেস ট্রেনটি দুপুর ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশনে আটকা পড়ে। তবে বিকল্প একাধিক লাইন থাকায় ওই সময়ে ট্রেন চলাচলে কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি। রেলওয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান, চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনটি কসবা এলাকায় পৌঁছলে ট্রেনের “গ”-বগি সংযোগ স্থলের নিচের দিকে হঠাৎ করে আগুনের সূত্রপাত হয়। এসময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে ট্রেনটি কসবা স্টেশন এলাকায় থেমে যায়। পরে বিকল হওয়া “গ”-বগিটি বিচ্ছিন্ন করে ওই বগিটি কসবা স্টেশনে রেখে দুই ঘন্টা পর ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশ্যে কসবা স্টেশন ত্যাগ করে। অপর দিকে চট্টগ্রামগামী কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল হয়ে দুপুর ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশনে আটকা পরে। পরে ইঞ্জিন সচল হওয়ার পর দুপুর সোয়া ১টার দিকে ট্রেনটি চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
এ ব্যাপারে কসবা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সফিকুল ইসলাম জানান, বিকল হওয়ার পর দুই ঘন্টা বিলম্বে চট্টলা ট্রেনটি গ-বগি রেখে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। দীর্ঘক্ষণ বিলম্বের কারণে যাত্রীরা চরম ভোগান্তির শিকার হন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোঃ জসিম উদ্দিন জানান, চট্টগ্রামগামী কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল হয়ে দুপুর ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশনে আটকা পরে। তবে ওই পথে বিকল্প একাধিক রেলপথ থাকায় ট্রেন চলাচলে কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি। পরে ১ঘন্টা বিলম্বের পর ট্রেনের ইঞ্জিনটি সচল হওয়ার পর দুপুর সোয়া ১টার দিকে ট্রেনটি চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবায় তীর্থযাত্রার একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। ৮ মার্চ শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের মনকাশাইর নামক এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আহতদের মধ্যে কয়েকজনের পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন- জয়দাস (২২), সুমন (৩৬), বাপন দাস (৩৬), সংগীতা দাস (৩০), সুনাকা (৬০), খুশি রায় (৪), কবিতা রানী (৪০), আশা রায় (২৪), রাহুল রায় (১৭), রাকেশ (২৫), কেশব (২৬), গোপাল (৩০), জনি দাস (৩৬), মমতা দাস (৬৮) ও বাপন দাস (৪২)। আহতরা শহরের পাইকপাড়া ও মেড্ডার বাসিন্দা।
হাসপাতাল সূত্রে ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড চন্দ্রনাথ মন্দিরে শিব চতুর্দশী মেলার তীর্থযাত্রায় অংশগ্রহণের জন্য সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের নিয়ে দুটি বাস জেলা শহরের পাইকপাড়া থেকে রওনা দেয়। পথে একটি বাস কসবার মনকাশাইর এলাকায় অন্য একটি বাসকে ওভারটেক করতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে খালে পড়ে যায়। স্থানীয়রা ও কসবা থানার পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠিয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবায় টিকটক করতে বাধা দেয়ায় তানিয়া আক্তার (২৮) নামে এক গৃহবধুর আত্মহত্যার অভিযোগ উঠেছে।
২৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার ভোরে উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের গাববাড়ী গ্রাম থেকে ওই গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
তানিয়া আক্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরের মোঃ জাহাঙ্গীর মিয়ার মেয়ে। তবে নিহতের পরিবারের দাবি তাদের মেয়েকে মেরে ফেলেছে স্বামীর বাড়ির লোকজন। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
তানিয়ার বাবা জাহাঙ্গীর মিয়া জানান, উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের গাববাড়ী গ্রামের হামদু মিয়ার ছেলে এনামুল হকের সাথে ২০১৬ সালে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় তার মেয়ে তানিয়া আক্তারের। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে যৌতুকের জন্য তানিয়ার উপর নির্যাতন করতো স্বামীর বাড়ির লোকজন। এসব বিষয় নিয়ে আগে একাধিকবার সালিশ সভাও হয়েছে। তার দাবি, শনিবার রাতে শ্বশুরবাড়ির লোকজন তার মেয়ে নির্যাতন করে মেরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছে। পরে স্থানীয় মেম্বার তাকে তার মেয়ের মৃত্যুর খবরটি জানায় ।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ মুজিবুর রহমান জানান, গৃহবধু তানিয়া টিকটক করতো। স্বামী এনামুল হক সৌদি আরবে থাকেন। অন্য ছেলেদের সাথে টিকটক করার ছবি স্বামী এনামুলের নজরে আসলে প্রবাস থেকে স্ত্রী তানিয়াকে এসব করতে নিষেধ করেন। স্বামীর অবাধ্য হওয়ায় একপর্যায়ে স্বামী এনামুল এসব ছবি তার শ্বশুড়ের নিকট পাঠানো হবে বলে স্ত্রীকে ধমক দেন। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমলিন্যের সৃষ্টি হয়। এসব বিষয়কে কেন্দ্র করে তানিয়া আত্মহত্যা করেছে বলে জানান তিনি। তাদের তিনটি সন্তান রয়েছে।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাজু আহাম্মেদ জানান, গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে। শরীরে কোনো প্রকার আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়না তদন্ত শেষে প্রকৃত বিষয়টি জানা যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় শিশু শিক্ষার্থীদের অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চিলড্রেন পার্ক স্কুলের বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সনদপত্র বিতরণ ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অত্যন্ত জাকজমকপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
আজ ২৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের জয়নগরস্থ চিলড্রেন পার্ক স্কুল প্রাঙ্ণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মরহুম আবদুর রহিম ভুইয়া ফাউণ্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জাভেদুর রহমান ভুইয়া উৎপল।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের পাঠাগার সম্পাদক এইচ.এম. সিরাজ।
চিলড্রেন পার্ক স্কুল পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মো. আবুল কাহার মোল্লার সভাপতিত্বে ও মো. জাহাঙ্গীর আলমের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন নর্থ ইস্ট কিণ্ডার গার্টেন বৃত্তি এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. বাছির মিয়া, নর্থ ইস্ট কিণ্ডার গার্টেন বৃত্তি এসোসিয়েশনের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ফয়েজুর রহমান আখন্দ, বিশিষ্ট সমাজসেবক ফারুক মোল্লা, মো. শরীফ হোসেন, মেহেদী হাসান দেলোয়ার, মো. আনোয়ার হোসেন।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মোছা. তাসলিমা আক্তার, প্রধান শিক্ষক তাহমিনা আক্তার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, আজকের কোমলমতি শিশুরাই আগামী দিনে হবেন জাতির কর্ণধার। তাই তাদেরকে মেধা-মননে বেড়ে ওঠতে হবে। অনুষ্ঠানে ২৫ জন শিক্ষার্থীর মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয় এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৭০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছয়টি আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ৩৪জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে।
আজ ১৮ ডিসেম্বর সোমবার সকালে নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান তাঁর কার্যালয়ে প্রার্থী ও তাদের মনোনীত প্রতিনিধিদের কাছে প্রতীক বরাদ্দ দেন।
৩৪জন প্রার্থীর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) আসনে ০৫ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগগঞ্জ) আসনে ০৭ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে ০৮ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪-(কসবা-আখাউড়া) আসনে ৩, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫-(নবীনগর) আসনে ০৫জন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-০৬-(বাঞ্ছারামপুর) আসনে ০৪জন প্রার্থী প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) : এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য বি.এম. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম পেয়েছেন (নৌকা প্রতীক), স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টার পদ থেকে বহিষ্কৃত আলহাজ্ব সৈয়দ একে একরামুজ্জামান পেয়েছেন (কলার ছড়ি প্রতীক), জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মুহাম্মদ শাহনুল করিম পেয়েছেন (লাঙ্গল প্রতীক), বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী মোঃ ইসলাম উদ্দিন পেয়েছেন ( মোমবাতি প্রতীক) ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী মোহাম্মদ বকুল হোসেন পেয়েছেন ( হাতুড়ি প্রতীক)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) : এই আসনে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ মঈন উদ্দিন মঈন পেয়েছেন (কলার ছড়ি প্রতীক), জাতীয় পার্টির প্রার্থী অ্যাডভোকেট মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূইয়া পেয়েছেন (লাঙ্গল প্রতীক), ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মোঃ আবুল হাসনাত পেয়েছেন (মিনার প্রতীক), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মোঃ রাজ্জাক হোসেন পেয়েছেন (আম প্রতীক), তৃণমূল বিএনপির মাইনুল হোসেন তুষার পেয়েছেন (সোনালী আঁশ), সাবেক সংসদ সদস্য ও স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট মোঃ জিয়াউল হক মৃধা পেয়েছেন (ঈগল প্রতীক) ও বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের ছৈয়দ জাফরুল কুদ্দুছ পেয়েছেন (ফুলের মালা প্রতীক)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) : এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী পেয়েছেন (নৌকা প্রতীক), আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান ওলিও পেয়েছেন (কাঁচি প্রতীক), ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী সৈয়দ মোঃ নূরে আজম পেয়েছেন (মোমবাতি প্রতীক), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) মোঃ আবদুর রহমান খান (ওমর) পেয়েছেন (মশাল প্রতীক), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রার্থী মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী পেয়েছেন (বটগাছ প্রতীক), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির সৈয়দ মাকসুদুল হক আক্কাছ পেয়েছেন (আম প্রতীক), বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির সোহেল মোল্লা পেয়েছেন (একতারা প্রতীক) ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) জামাল রানা পেয়েছেন (নোঙ্গর প্রতীক)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪-(কসবা-আখাউড়া) : এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক পেয়েছেন (নৌকা প্রতীক), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) শাহীন খান পেয়েছেন (আম প্রতীক) ও বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের প্রার্থী ছৈয়দ জাফরুল কুদ্দুস পেয়েছেন (ফুলের মালা প্রতীক)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫-(নবীনগর) : এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বাদল পেয়েছেন (নৌকা প্রতীক), জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোঃ মোবারক হোসেন পেয়েছেন (লাঙ্গল প্রতীক), বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির প্রার্থী জামাল সরকার পেয়েছেন (একতারা), আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম মামিনুল হক সাঈদ পেয়েছেন (ঈগল প্রতীক), ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মোঃ মেহেদী হাসান পেয়েছেন (মিনার প্রতীক), বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের প্রার্থী ছৈয়দ জাফরুল কুদ্দুছ পেয়েছেন (ফুলের মালা প্রতীক) ও তৃনমূল বিএনপির প্রার্থী হাবিবুর রহমান পেয়েছেন (সোনালী আঁশ প্রতীক)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া -৬ (বাঞ্ছারামপুর) : এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অবঃ) এ.বি তাজুল ইসলাম পেয়েছেন (নৌকা প্রতীক), জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোঃ আমজাদ হোসেন পেয়েছেন (লাঙ্গল প্রতীক) ও বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির প্রার্থী কবির মিয়া পেয়েছেন (একতারা প্রতীক) ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) প্রার্থী সফিকুল ইসলাম পেয়েছেন (আম প্রতীক)।