চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ম্যারাথন প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা রানার্স কমিউনিটির উদ্যোগে আজ ১৭ মে শুক্রবার সকালে শহরের শেখ হাসিনা সড়কে তিতাস সেতু থেকে প্রতিযোগীতা শুরু হয়। এতে বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ সহ দৌড়বিদরা অংশ গ্রহণ করেন।
আয়োজক ও অংশ গ্রহণকারিরা জানান, সুস্থ দেহ এবং সবল মনের জীবন গড়তে দৌড়ের কোনো বিকল্প নেই। আগামী দিনে আরো বৃহৎ প্রতিযোগীতার কথা জানান আয়োজক সহ সংশ্লিষ্টরা।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জৈষ্ঠের প্রচন্ড দাবদাহে ভোরের আলো ফুটে উঠার আগেই শুরু হয় ম্যরাথন।
শহরের শেখ হাসিনা সড়কের তিতাস সেতু থেকে দৌড় শুরু করেন প্রতিযোগীরা। পরে মনিপুর সেতু ঘুরে আবারো তিতাস সেতুতে এসে ১০ কিলোমিটার দৌড় শেষ করেন অংশ গ্রহণকারিরা। সুস্থ, দেহ সবল মনের জন্যে দৌড়ের কোনো বিকল্প নেই বলে জানান তারা।
দৌড় প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়া শাহআলম পাটোয়ারি জানান, আমি সরকারী কলেজের ছাত্র। আজ এই প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহণ করতে পেরে আমি অনেকটাই খুশি। আমি মনে করি প্রত্যেকের জীবন সুস্থ এবং সবল রাখার জন্য দৌড়ের কোনো বিকল্প নেই। তাই আসুন আমরা সবাই প্রতিদিন দৌড়াই।
অপর প্রতিযোগী আমির হোসেন জানান, আমি পাঁচ কিলোমিটার প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহন করেছি বেশ ভাল লেগেছে। এমন আয়োজন আরো বেশি বেশি হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি।
অনুষ্ঠানের আয়োজক ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির সমন্বয়ক অলি আহাদ রতন জানান, ” আমরা সুস্থ দেহ সবল মনের জন্য এবং মাদক থেকে দূরে রাখার জন্যে এবং সুস্থ দেহ সবল মনের জন্যেই এই আয়োজন। আমরা আগামী অক্টোবর মাসে আর্ন্তজাতিক মানের বড় পরিবেশে হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগীতার আয়োজন করব।
দৌড় প্রতিযোগীতাকে সামাজিক আন্দোলন হিসেবে আখ্যায়িত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির উপদেষ্টা প্রফেসর দিলারা আক্তার, জানান, আমরা বেশ কয়েকবার এমন প্রতিযোগীতার আয়োজন করেছে। মূলত যুব সমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখার জন্য আমাদের এই প্রয়াস। তিনি বলেন, আগামী অক্টোবর মাসে আর্ন্তজাতিক মানের বড় পরিবেশে হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগীতার আয়োজন কবর। গতবার ৪ টি দেশের দৌড়বিদরা অংশগ্রহণ করেছিলো। আমরা আশা করি এবার আরো বেশি দেশের মানুষ আমাদের আয়োজনে অংশ নিবে।
ম্যারাথন প্রতিযোগীতায় মোট দুটি ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন বয়সী ১৪০ জন প্রতিযোগী অংশ নেন। প্রতিযোগীতা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরষ্কার পুরস্কার তুলে দেন আয়োজকরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের আয়োজনে ও জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির উদ্যোগে জেলা পর্যায়ে দুর্নীতি বিরোধী রচনা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা এবং পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৯ মে রবিবার সকালে শহরের সাবেরা সোবহান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ ইকরামুল নাহিদ।
জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি আবদুল মান্নান সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ জুলফিকার হোসেন, সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য, অধ্যাপক মানবর্ধন পাল, সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ বদিউজ্জামান, জেলা দুনীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ আরজু।
দুর্নীতি বিরোধী রচনা ও বিতর্ক প্রতিযোগীতায় সরকারি ও বেসরকারী ১২ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। বিতর্ক প্রতিযোগীতায় গভর্ণমেন্ট মডেল গার্লস হাই স্কুল চ্যাম্পিয়ন ও অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় রানার আপ হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্র জনতা ও পুলিশের উপর হামলাসহ থানা ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ, পুলিশের গাড়ি ভাংচুর ও অস্ত্র লুটপাট সংক্রান্ত মামলায় মোহাম্মদ হরমুজ আলী (৬০) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আজ ৫ অক্টোবর শনিবার অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ মিডিয়া উইংস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস রিলিজ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী মোহাম্মদ হরমুজ আলী (৬০) ৯নং ওয়ার্ড সেন্দ, রামরাইল ইউপি’র মৃত রহিজ মিয়ার ছেলে। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় বিস্ফোরক আইনের ৩/৬ মামলা রুজু করা হয়।
উল্লেখ্য, তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের সেন্দ ৯ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ সভাপতি ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৪ মামলার এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ২৮ জুন শুক্রবার সকালে পৌর শহরের কান্দিপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত রিগ্যান পাঠান (৩২) কান্দিপাড়া এলাকার ইয়াছিন পাঠানের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) সুমন বনিক জানান, শুক্রবার সকালে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে শহরের কান্দিপাড়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার রিগ্যানের বিরুদ্ধে ডাকাতি, ডাকাতির প্রস্তুতি, ছিনতাই, মাদক, চুরি, অস্ত্র, বিস্ফোরক আইনে ১৪টি মামলা রয়েছে। তিনি এলাকার চিহ্নত সন্ত্রাসী। দুপুরে কোর্টের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি মাসিক সভা আজ ২৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত মাসিক সভায় সভাপতিত্ব করেন সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার।
জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার রহিমা আলাউদ্দিন মুন্নি’র সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মীর মোঃ এমতাজুল হক, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আয়েশা আক্তার সুমি, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবার হোসাইন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ,কে এম কামরুজ্জামান মামুন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, জিপি অ্যাডঃ ওয়াসেক আলী, ডাঃ মোঃ মাহমুদ হাসান, সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উপ পরিচালক আঃ কাইয়ূম, জেল সুপার শহীদুল ইসলাম, এনটিভির স্টাফ রিপোটার শিহাব উদ্দিন বিপুর, এনজিও প্রতিনিধি এস.এম শাহীনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রতিনিধিবৃন্দ।
এসময় জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির সভাপতি ও সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার বলেন, গরীব অসহায় ব্যক্তিদের মামলা ব্যয় বাংলাদেশ সরকার দেয় এ শ্লোগানটি সর্বমহলে পৌছে দিতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আজ ২ অক্টোবর সোমবার সকাল ৮.২৫ মিনিটে তিনি শহরের বাগানবাড়ি এলাকায় তাঁর শ্বশুর বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর। তিনি স্ত্রী ও একমাত্র ছেলে সন্তানসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন রেখে যান।
আল-মামুন সরকারের শ্যালক তানভীর আহমেদ জানান, সোমবার সকাল সাতটার দিকে তিনি ঘুম থেকে উঠে শৌচাগারে যান। পরে আবার ঘুমিয়ে পড়েন। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তাঁর স্ত্রী জিনাত আখতার তাঁকে ডাক দেন। কিন্তু তাঁর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। পরে চিকিৎসক ডাকলে তিনি এসে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। আল-মামুন সরকার দীর্ঘদিন ধরে হার্ট, কিডনি, ফুসফুসসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন।
বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী আল-মামুন সরকার দশম শ্রেনীতে পড়ার সময় মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও জেলা কৃষকলীগের আহবায়ক ছিলেন। ১৯৯৩ সালে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
“নির্লোভ রাজনীতিবিদ ও সাদা মনের মানুষ হিসেবে পরিচিত আল-মামুন সরকার বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনার সাথে যুক্ত ছিলেন। সমাজসেবায় তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে মানবকল্যান পদক লাভ করেন।
এদিকে আল-মামুন সরকারের মৃত্যুর খবর শুনে সকালেই তার বাড়িতে ছুটে যান স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান, আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা, নবীনগর পৌরসভার মেয়র শিব শংকর দাস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বাদ আছর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ঈদগাহ ময়দানে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে জানাজার আগে মরহুমের কর্মময় জীবনের প্রতি সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা আহমদ হোসেন, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক এমপি, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী এমপি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনের সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অবঃ) এ.বি তাজুল ইসলাম এমপি, জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, মরহুমের শ্যালক তানভীর আহমেদ। নামাজে জানাযায় ইমামতি করেন জেলা জামে মসজিদের খতিব সিগবাতুল্লাহ নূর। নামাজে জানাযার আগে জেলা পুলিশের একটি দল রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শন করে।
পরে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবি সংগঠনের পক্ষ থেকে মরহুমের কফিনে পুষ্পস্তক অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। সকল আনুষ্ঠানিকতা শেষে শহরের শেরপুর কবরস্থানে মায়ের কবরের পাশে তার লাশ দাফন করা হয়।
এদিকে আল-মামুন সরকারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এমপি, আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক এমপি, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী এমপি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আসনের এমপি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অবঃ) এ.বি তাজুল ইসলাম এমপি, জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব, জেলা পরিষদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।