চলারপথে রিপোর্ট :
উৎপাদন খরচ ও স্থানীয় চাহিদা বিবেচনা করে মূল্য নির্ধারণ করার কথা থাকলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন আড়ৎ ও খামারে ডিম ক্রয়-বিক্রির ক্ষেত্রে তা মানা হচ্ছে না। ফলে পাইকারি ও খুচরা ডিমের বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে।
বাজার নিয়ন্ত্রণে ১৪ অক্টোবর সোমবার বিকেলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর জেলা শহরের আনন্দ বাজারে অভিযান চালায়। এই সময় সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ডিম বিক্রি করায় তিতাস পোলট্রি ফার্মকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী জানান, চাহিদা ও যোগানের ভিত্তিতে বাজার মূল্য নির্ধারণ করার কথা থাকলেও তারা অতিরিক্ত দামে ডিম বিক্রি করছিল। প্রতিটি ডিম খামার পর্যায়ে ১৩ টাকা ৫০ পয়সায় বিক্রি করছিল। এছাড়া বিগত সময়ের ক্রয়-বিক্রয়ের প্রমাণ সংরক্ষণ করেনি। তাই প্রতিষ্ঠানটিকে ৫০ হাজার টাকা আর্থিক জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে অপর ১টি প্রতিষ্ঠানকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, বিএনপির নেতারা যতো সহজে জেল হতে ছাড়া পাচ্ছেন আমরা কিন্তু এমন সুযোগ পাইনি। বছরের পর বছর কারাগারে থাকতে হয়েছে। তিনি আরো বলেন, বিএনপির শাসন আমাদের জন্য যেমন সুখকর ছিলোনা তেমনি সুখকর ছিলোনা। তাই বিএনপি বারবার ডেকেও জনতাকে তাদের দিকে টানতে পারছেনা।
আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে জেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, যেখানে যেখানে ছিদ্র আছে তা তদন্ত করে ছিদ্র ঢেকে দিতে হবে। যেসব জায়গায় সাংগঠনিক দুর্বলতা আছে তা দূর করতে হবে। তারজন্য নিয়মিত সম্মেলন, কমিটি গঠন করতে হবে। দলের পরিক্ষীত তরুন নেতাদের পদে আনতে হবে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক মো মনির হোসেন এর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুর বারী চৌধুরী মন্টু।
বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এড মাহবুবুল আলম খোকন, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূঞা, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম,আওয়ামী লীগ নেতা শাহআলম, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এড তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত,জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এড লোকসান হোসেন, জেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন,জেলা তাতী লী সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল।
উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মো হেলাল উদ্দিন, সহসভাপতি হাজি হেলাল উদ্দিন, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবীর,সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল কালাম ভূহঞা,পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি মুসলিম মিয়া।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রত্যয়ে গত দু’দিন আগে জাতীয় বাজেট পেশ করা হয়েছে। বলা হয়েছে যে, স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রায় দেড় দশকের অর্জনকে ভিত্তি করে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু স্মার্ট বাংলাদেশ কিভাবে হবে যদি তারুণ্যকে স্মার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে না পারি ।
তিনি আজ ৩ জুন শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুবমৈত্রীর ৬ষ্ঠ সম্মেলন উপলক্ষে উদ্বোধনী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সরোদ মঞ্চে জেলা যুব মৈত্রীর আহবায়ক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ নাসিরের সভাপতিত্বে ও জেলা যুবমৈত্রীর সদস্য সচিব ফরহাদুল ইসলাম পারভেজের পরিচালনায় আয়োজিত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাশেদ খান মেনন এমপি আরো বলেন, অতীতে আমরা উন্নত অর্থনীতির কথা, নানা স্বপ্নের কথা বলেছি। কিন্তু আজ দুঃস্বপ্ন হচেছ দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতি, মূল্যস্ফীতি, নানা অপসংস্কৃতি, মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার নানা আক্রমণের দাপটে। আজ বেকারত্বে যুব সমাজ হতাশা ও নিরাশায় নিমজ্জিত।
তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরের ঘোষনা দিয়েছি। কিন্তু বেকারত্বের ফলে আমাদের যুব সমাজ মাদকসহ ডিজিটাল ব্যবস্থায় আসক্তিতে ভুগছে।
তিনি বলেন, বাজেটে একশ কোটি টাকা তারুণ্যের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে গবেষণা ও উদ্ভাবনীর জন্য। বলা হয়েছে ২লাখ বিরাশি হাজার কর্মসংস্থানের কথা। কিন্তু বাজেটে এ ব্যাপারে কোন সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা নেই । যুব সমাজকে স্বউদ্যোগী হতে বলা হয়েছে । কিন্তু স্বউদ্যোগের পাশাপাশি সরকারি সহযোগিতাও প্রয়োজন। কারণ আমাদের জনসংখ্যার শতকরা ৩৫ ভাগই হচ্ছে যুব সমাজ। তারাই দেশকে এগিয়ে নিযে যাবে। তাদের জন্য সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা না গেলে ২০৪১ সালে আমরা উন্নত বাংলাদেশ গড়তে পারবো না । তাই মাদকমুক্ত, সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গীবাদমুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে স্মার্ট যুবশক্তি গড়ে তোলার জন্য তিনি আহবান জানান।
সম্মেলন উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ যুবমৈত্রীর সভাপতি তৌহিদুর রহমান। সম্মেলনে অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরোর সদস্য মাহমুদুল হাসান মানিক, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট কাজী মাসুদ আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ খান, বাংলাদেশ যুবমৈত্রীর সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমেদ রুবেল, বিজয়নগর উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পী প্রমুখ।
সম্মেলনে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন জেলা যুবজোটের সভাপতি জাফর আহমেদ আকসির, বাচিক শিল্পী মনির হোসনে, জেলা ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি ফাহিম মুনতাসির। সম্মেলনে স্থানীয় বক্তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকরি মেডিকেল কলেজ, বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠার দাবি জানান।
সম্মেলনের সাংগঠনিক অধিবেশনে কাজী তানভীর মাহমুদ শিপনকে সভাপতি, ফরহাদুল ইসলাম পারভেজকে সাধারণ সম্পাদক এবং অ্যাডভোকেট বাছির মিয়াকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৪৯ সদস্য জেলা যুব মৈত্রীরকমিটি ঘোষণা করা হয় ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, আজ আমরা রাজনীতিবিদদের দুর্নীতি-লুটপাটের কথা বলছি, হাসিনার ফ্যাসিবাদের কথা বলছি। হাসিনা ফ্যাসিস্ট হওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী দেশের আমলাতন্ত্র।
তিনি বলেন, এসপি-ডিসিরা বহাল তবিয়তে আছেন। আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ দেশ ছেড়েছে। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ও গ্রেফতার হয়েছেন। কয়জন এসপি-ডিসি গ্রেফতার হয়েছেন? কয়জন ইউএনও-ওসি গ্রেফতার হয়েছেন? এই ইউএনও, ওসি, এসপি ও ডিসিরা হাসিনার আকাম-কুকামের সহযোগী ছিলেন। হাসিনার বিচারের পাশাপাশি প্রশাসনেও যারা ফ্যাসিবাদের দোসর ছিলেন, ফ্যাসিবাদের সহযোগী ছিলেন, তাদের ন্যূনতম বিচারের মুখোমুখি অবশ্যই করতে হবে।
২৪ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জুলাই বিপ্লব ও নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে জন-আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নুরুল হক নুর।
সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমান, বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নাদিম হাসান, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক রূপ মিয়া হোসাইন রাজ, আইনজীবী অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান, ঢাকা বারের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মুমিনুল ইসলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমানুষের নেতা, গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতাচ্যুত বা পড়ে যাওয়ার কোন শঙ্কা নেই। আমরা বেশ মজবুতভাবেই আছি। তবে দেশি বিদেশি চক্রান্ত আছে। তিনি বলেন, আমরা আগে দেখতাম বিএনপি তিন বেলা সরকার পতন করতো। এখন এক বেলা সরকার পতনের কথা বলে।
আজ ১ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় মন্ত্রী বলেন, আমাদের (সরকারের) ট্যাকনিক্যাল ভুল থাকতে পারে। তবে জ্ঞানত কোনো অন্যায় করিনি। আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছি। আন্দোলনটা কোটায় নেই। সেটা কোন দিকে গেছে সবাই দেখেছে। ইংরেজিতে আন্দোলনের ভাষা কেন? টোটাল সাটডাউন, কমপ্লিট সাটডাউন নামে কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে। তার মানে বুঝতে হবে বিদেশিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে এটা করা হচ্ছে। এতে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র রয়েছে।
তিনি বলেন, এক ভদ্রলোক ভারতে বসে বলেছেন আপনারা হস্তক্ষেপ করেন এবং নির্বাচন দেয়ার ব্যবস্থা করেন। তখন সেখানে ভারতীয় সাংবাদিকরা বলেছেন, আপনার এ কথাটা ভারতে বসে বলা ঠিক হয়নি। নিজের দেশের সমস্যা বাইরের দুনিয়াকে বলি না আমরা।
তিনি বিদেশী শক্তির প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ইসরাইল আমাদের বলেছিল, যে আমরা যদি শুধু অনুরোধ করি তাহলে শেখ মুজিবের হত্যাকারীরা কে কোথায় আছে তাদেরকে একদিনে সাবার করে দিবো। তখন আমরা বলেছি যে আমরা আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে কোথাও যাব না।
বিএনপির সরকার উৎখাত প্রসঙ্গ টেনে গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, তারা তো সরকার প্রতিদিনই উৎখাত করেন। গত ২০১৪ সালের পর থেকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সহ তার বন্ধুরা প্রতিদিন একবার করে সরকার উৎখাত করেন। মাঝে মাঝে তিন বেলা সরকার উৎখাত করেন তারা। একবার ফখরুল ইসলাম আলমগীর, একবার আমির খসরু আরেকবার রিজভি সাহেব। তারা প্রতিদিনই সরকার পতন করছেন। এটা চলতেই থাকবে।
এবার আন্দোলনের সময় বলা হয়েছে, হাসিনাকে নিয়ে হেলিকপ্টার চলে গেছে। এখন আপনারাই দেখেন হাসিনা কোথায় আছে। এত দরদী মানুষ বাংলাদেশে আছে তারা তো কেউ হাসপাতালে গিয়ে রোগীদের দেখেনি। শেখ হাসিনা হাসপাতালে যাচ্ছেন রোগীদের দেখছেন। এখানে পুলিশের গুলিতে কেউ আহত হলে তো মির্জা ফখরুল ইসলাম হাসপাতালে গিয়ে দেখার তার দায়িত্ব ছিল। যারা বিবৃতি দিয়েছিলো তাদেরও দায়িত্ব ছিল।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের কিছুই হবেনা, সরকার থাকবে। আমরা যথেষ্ট মজবুত ভাবেই আছি। আমরা আমাদের স্বাভাবিক কাজ করে যাচ্ছি, শেখ হাসিনাও স্বাভাবিক কাজ করে যাচ্ছেন। কোটা আন্দোলন নিয়ে তার নিজ জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোন ধরনের সহিংসতা না হওয়ায় তিনি জেলাবাসীকে ধন্যবাদ জানান।
এ সময় মন্ত্রীর সাথে ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী মোঃ হেলাল উদ্দিন, পৌর সভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন শোভন প্রমুখ।