চলারপথে রিপোর্ট :
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৬ মে রবিবার বিকালে নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের হল রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আঃ কুদদূস।
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি এস.আর.এম ওসমান গনির সজিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাহিত্য একাডেমির সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি আব্দুল মান্নান সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সাহিদুল ইসলাম।
আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচিত গান কবিতা আবৃতি ও তার জীবনী আলোচনা করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ এর উদ্যোগে এক আনন্দ মিছিল ও গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৯ আগস্ট শুক্রবার জুমার নামাজের পর থেকে বিভিন্ন স্থান থেকে মিছিল সহকারে সমাবেশে যোগদান করেন দলীয় লোকজন।
জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন মুক্তমঞ্চে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে ও জয়েন্ট সেক্রেটারি মাওলানা মাহমূদুল হাসান হিফয্ এবং সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ মোহাম্মদুল্লাহর যৌথ সঞ্চালনায় গণ-সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সাবেক জেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ, সাবেক জেলা সভাপতি ও আখাউড়া উপজেলা সভাপতি আলহাজ্ব মুসলেহ উদ্দীন ভূঁইয়া, সাবেক সহসভাপতি আলহাজ্ব সৈয়দ আনোয়ার আহমদ, জেলা সেক্রেটারি আলহাজ্ব মাওলানা গাজী নিয়াজুল করিম, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মাওলানা সামছ্ আল ইসলাম ভূঁইয়া, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সভাপতি শেখ মুহাম্মদ শাহ আলম, ইসলামী যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি মুফতি আশরাফুল ইসলাম বিলাল, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের জেলা সভাপতি মাওলানা নূরুল আলম, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের জেলা সভাপতি এম আবু হানিফ নোমানসহ আন্দোলনের সকল উপজেলা সভাপতিবৃন্দ।
এসময় বক্তারা বলেন, স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতন হয়েছে। এর বিচার মহান আল্লাহ করেছেন। দীর্ঘদিন জুলুম-অত্যাচার করেছে আওয়ামী লীগ। এসময় তারা নবীন প্রবীণ মিশ্রিত নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অভিনন্দন জানান। বক্তারা ভেঙ্গে পড়া শাসন ব্যবস্থা পুনঃস্থাপনের করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোন রাজনৈতিক সংগঠনে পদ-পদবী রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা যাবে না। নির্বাচন করতে চাইলে ৬ মাস আগে দলত্যাগ করে পত্রিকায় ঘোষণা দিতে হবে। পরে আবার দলীয় পদে ফিরে গেলে প্রতারণা বিবেচনায় ক্লাবে যে পদে নির্বাচিত হয়েছেন সেটিসহ সাধারণ সদস্য পদ বাতিল হবে। ২৩ নভেম্বর শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের গঠনতন্ত্র সংশোধন বিষয়ক বিশেষ সাধারণ সভায় এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়। একইভাবে ক্লাবের সদস্যরা সাংবাদিকতার অন্য কোনো সংগঠনের নেতৃত্বে থেকে প্রেস ক্লাবের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ আরো কয়েকটি পদে নির্বাচন করতে পারবেনা বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। অন্য পদগুলো হচ্ছে সিনিয়র সহ-সভাপতি, সহ-সভাপতি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদক।
এ সব পদে নির্বাচন করতে হলে অন্য সংগঠনে যুক্ত থাকা পদ থেকে ৬ মাস আগে পদত্যাগ করতে হবে এবং এতদসংক্রান্ত প্রমাণাদি নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কাছে পেশ করতে হবে। নির্বাচন পরবর্তী অন্য সংগঠনের (যে সংগঠনের পদ থেকে পদ ত্যাগ করেছেন) পদে ফিরে গেলে তার সাধারণ সদস্যপদসহ বাতিল হবে।
গতকালের এই সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেস ক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন। সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লার সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন ক্লাবের সদস্য মোঃ আরজু, খ.আ.ম. রশিদুল ইসলাম, সৈয়দ মিজানুর রেজা, মোঃ সাদেকুর রহমান, মনজুরুল আলম, আ.ফ.ম কাউছার এমরান, নিয়াজ মোঃ খান বিটু, আল-আমিন শাহীন, দীপক চৌধুরী বাপ্পী, আবদুন নূর, সৈয়দ মোঃ আকরাম, পিযুষ কান্তি আচার্য, এমদাদুল হক, জয়দুল হোসেন, মফিজুর রহমান লিমন, শিহাব উদ্দিন বিপু, মোঃ নজরুল ইসলাম শাহাজাদা, এইচ.এম. সিরাজ, মোঃ নজরুল ইসলাম ভূইয়া বিল্লাল, উজ্জ্বল চক্রবর্তী প্রমুখ। অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মোঃ আশিকুল ইসলাম।
সভায় গঠনতন্ত্রের খসড়া অনুমোদিত হয়। সভায় ঐক্যবদ্ধ থেকে প্রেস ক্লাবের সুনাম, মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখার এবং সকল অপশক্তিকে গঠনতান্ত্রিক ভাবে মোকাবেলা করার আহবান জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধভাবে রেলওয়ের জলাশয় বালু ফেলে ভরাটের দায়ে জব্দ করা ১৫ হাজার ঘনফুট বালু উম্মুক্ত নিলামে বিক্রি করা হয়েছে। নিলামে ৮১ হাজার টাকায় এই বালু বিক্রি করা হয়।
গতকাল বুধবার বিকেলে সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেনের উপস্থিতিতে এই উম্মুক্ত নিলাম অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে রেলওয়ের জলাশয় অবৈধভাবে বালু ফেলে ভরাটের প্রতিবাদে গত রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলার বড় হরণ লেবেল ক্রসিং এলাকায় মানববন্ধন করে এলাকার সর্বস্তরের জনগণ।
সদর উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় লোকজন ও নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, বড়হরণ এলাকায় রেলের জলাশয় বালু ফেলে ভরাট করে ফেলে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী চক্র। বিষয়টি জানতে পেরে গত সোমবার দুপুরে সেখানে ভ্রাম্যমান অভিযান পরিচালনা করেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন।
এ সময় বালু ভরাটের কাছে ব্যবহৃত একটি ভেকু ও জলাশয়ে ফেলা সকল বালু জব্দ করা হয় এবং চার কার্যদিবসের মধ্যে জব্দ করা বালু নিলাম ডেকে বিক্রি করে জলাশয়কে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আনতে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলমকে নির্দেশ দেন তিনি।
এসিল্যান্ডের নির্দেশে বুধবার বিকেলে নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে উম্মুক্ত নিলাম আহবান করেন ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম। সেসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন। নিলামে নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের পয়াগ নরসিংসার গ্রামের খলিলুর রহমান নামে এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ মূল্য ৮১ হাজার টাকা ডাক তোলেন।
এ ব্যাপারে নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ আলম বলেন, ৮১হাজার টাকায় সর্বোচ্চ মূল্য উঠে উম্মুক্ত নিলামে। আগামী শনিবার থেকে ওই ব্যক্তির কাছে বালু বুঝিয়ে দেয়া হবে।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন বলেন, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ এর আলোকে সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের বড়হরণ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
রেলওয়ের মালিকানাধীন একটি জলাশয় বালু ফেলে ভরাট করার অপরাধে একটি ভেকু ও ভরাট করা বালু জব্দ করা হয়। তিনি বলেন, এর আগেও গত ১৯ ফেব্রিয়ারি বালু ফেলে জলাশয় ভরাটের দায়ে বড় হরণে অভিযান চালিয়ে খননযন্ত্র জব্দসহ এক লাখ টাকা করিমানা করা হয়। তিনি বলেন, পরিবেশ আইনে জলাশয় কোনোভাবেই ভরাট করার সুযোগ নেই।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সমাজসেবা অধিদপ্তরের উদ্যোগে চলতি অর্থ বছরে ক্যান্সার-কিডনীসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত সাতশত রোগীর মধ্যে সাড়ে তিন কোটি টাকার চেক বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ২৫ জুন রবিবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনে কক্ষে প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার ৫৬জন রোগীর প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দেন।
সমাজসেবা অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক আবু আবদুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ’র সভাপতিত্বে চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ রুহুল আমিন এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, ক্যান্সার, কিডনী, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ ও থ্যালাসেমিয়া কঠিন দূরারোগ্য ব্যাধি। এসব রোগের চিকিৎসা ব্যয়বহুল। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগ হিসেবে এসব রোগীদেরকে জনপ্রতি ৫০ হাজার টাকা করে দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে সমাজসেবা অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক আবু আবদুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার ৫৬জন রোগীর হাতে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম অনুদানের চেক তুলে দিয়েছেন। বাকী রোগীদেরকে স্ব-স্ব উপজেলায় অনুদানের চেক দেয়া হয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
যথাযোগ্য মর্যাদা ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫১তম মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। বিজয়টি উপলক্ষে শুক্রবার প্রথম প্রহরে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে স্থানীয় ফারুকী পার্কের শহীদ স্মৃতিসৌধে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা করা হয়। পরে রাষ্ট্রীয় সালামের মধ্য দিয়ে ৭১এর বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পরে শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। জেলা প্রশাসনের পক্ষে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, জেলা পুলিশের পক্ষে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদের পক্ষে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার। পরে পর্যায়ক্রমে পৌর সভার পক্ষে মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেডক্রিসেন্ট ইউনিটসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগন শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন করে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে আমরা যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছি। আমরা সকলের সহযোগীতা নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে চাই। সে লক্ষ্যেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার কাজ করছে।
শহীদ স্মৃৃতি সৌধে পুষ্পস্তক অর্পন শেষে সকাল ৮টায় স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম। পরে কুচকাওয়াজ, শিক্ষার্থীদের ডিসপ্লে, ঐতিহ্যবাহী মোরগ লড়াই প্রতিযোগীতা, কারাতে প্রতিযোগীতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।