অনলাইন ডেস্ক :
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে দেশে ফিরেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
আজ ১৩ জুন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ০৫৮৫ নম্বর ফ্লাইটযোগে ঢাকায় পৌঁছান ওবায়দুল কাদের।
গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ।
এর আগে গত ১১ জুন স্বাস্থ্য পরীক্ষার উদ্দেশে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে যান ওবায়দুল কাদের।
অনলাইন ডেস্ক :
পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ইউএন সিস্টেম অফ এনভায়রনমেন্টাল ইকোনমিক অ্যাকাউন্টিং-এর ফ্রেমওয়ার্ক এবং এ সংশ্লিষ্ট থিমেটিক এরিয়াসমূহের বিবেচনায় সরকার প্রাকৃতিক সম্পদের হিসাব প্রণয়নের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। পরিবেশ পরিসংখ্যান প্রণয়নের জন্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এ সংক্রান্ত একটি সেল গঠন করেছে। এ সেলের আওতায় বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের মাধ্যমে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক সম্পদ, জীববৈচিত্র্য, দুর্যোগ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত পরিসংখ্যান প্রণয়ন করছে।
আজ ১৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁও পরিসংখ্যান ভবনে ‘ন্যাচারাল রিসোর্স একাউন্টস আন্ডার সিস্টেম অন এনভায়রনমেন্টাল ইকোনমিক একাউন্টিং ইন ফোকাসিং ল্যান্ড এন্ড ফরেস্ট একাউন্টস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন, এনডিসির সভাপতিত্বে সেমিনারে বক্তৃতা করেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশ রিপ্রেজেনটেটিভ জিয়াওকুন শি এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো’র উপমহাপরিচালক পরিমল চন্দ্র দাস প্রমুখ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্পের পরিচালক সাদ্দাম হোসেন খান।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘উন্নয়ন ও পরিবেশ পরস্পর অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। প্রকৃতির সুরক্ষায় আমাদের আন্তরিক হতে হবে।
পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেগোসিয়েশনের জন্য বিবিএস-এর পরিবেশগত কার্যক্রম হতে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘এসডিজি, পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, পারসপেক্টিভ প্ল্যান, ডেল্টা প্ল্যান-২১০০, মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান প্রভৃতি বাস্তবায়নে টেকসই পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন অগ্রগতি পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নে ন্যাচারাল রিসোর্স অ্যাকাউন্টস এবং এতদসংক্রান্ত আরো পরিবেশ পরিসংখ্যান অতীব জরুরি, যা বিবিএস প্রণয়ন করবে।’ পরিবেশ পরিসংখ্যান প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর, সংস্থাকে তথ্য-উপাত্ত দিয়ে সহায়তা করার আহ্বান জানান তিনি।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার বলেন, ‘প্রাকৃতিক সম্পদের জরিপ বিষয়টি আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতোভাবে জড়িত, একটি বাঁচা-মরার বিষয়।
পরিবেশ পরিসংখ্যান প্রণয়নে জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যভাণ্ডার আরো সমৃদ্ধ হবে। এটি হবে জীবন রক্ষাকারী কাজ হবে। সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয় ও সংস্থার সমন্বিত উদ্যোগে এ কাজ সফল করতে হবে।’ প্রাকৃতিক সম্পদের জরিপ প্রক্রিয়া সুসম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।
অনলাইন ডেস্ক :
এখন থেকে সপ্তাহের ছয়দিন খোলা থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সেই হিসেবে শনিবারও খোলা থাকবে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। অন্যান্য কর্মদিবসের মতোই পুরোদমে ক্লাসও চলবে এ দিনে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে।
আজ ২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তাপপ্রবাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা পূরণ এবং নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহের শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তারের সই করা প্রজ্ঞাপনে চারটি নির্দেশনা দেওয়া হয়। তার মধ্যে অন্যতম শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা।
অন্য তিনটি নির্দেশনা হলো-
১. আগামী ২৮ এপ্রিল রোববার থেকে যথারীতি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে এবং শ্রেণি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
২. তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।
৩. শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাইরে পরিচালিত হয়ে থাকে এবং শিক্ষার্থীদের সূর্যের সংস্পর্শে আসতে হয়, সেসব কার্যক্রম সীমিত থাকবে।
পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতর ও গ্রীষ্মকালীন অবকাশ শেষে গত ২১ এপ্রিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ছিল। তবে দেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দীর্ঘ ছুটি শেষেও খোলেনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ২১ এপ্রিল ছুটি বাড়িয়ে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার।
২৬ ও ২৭ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার হওয়ায় আরো এক সপ্তাহ বন্ধ রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকায় আরও কিছুদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের দাবি জানান অভিভাবকদের একটি অংশ। কেউ কেউ অনলাইনে ক্লাস চালুর দাবিও তোলেন।তবে সার্বিক দিক বিবেচনায় ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস চালুর নির্দেশনা দিলো সরকার।
অনলাইন ডেস্ক :
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুলের উপর বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকিরসহ ১৯ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে সরকার। বিমানের পাইলটসহ ৭০ জন গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় বার্নিংসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মোট দেড়শ জনের মতো আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সেনাবাহিনী, নৌ, বিমান ও ফায়ার সার্ভিসের তত্ত্বাবধানে উদ্ধার কাজ চলছে। আগামীকাল ২২ জুলাই মঙ্গলবার শোক দিবস ঘোষণা করা হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সরকারি ডাক্তার সাইদুর রহমান হাসপাতালে চিকিৎসা কার্যক্রম তদারকি করছেন। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সংবাদ সম্মেলনে জানান, চিকিৎসার প্রয়োজনের সকল ব্যবস্থা সরকার করবে।
এদিকে আন্ত বাহিনী গণসংযোগ পরিদপ্তর সূত্র জানায়,
১. কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল:
– আহত:-০৮
– নিহত:-০০
২. বার্ন ইনস্টিটিউট:
– আহত:- ৭০
– নিহত:-০২
৩. সিএমএইচ-ঢাকা
– আহত:- ১৪
– নিহত:- ১১
৪. কুর্মিটোলা জেনারেল হসপিটাল:
– আহত:- নাই
– নিহত:-০২
৫. লুবনা জেনারেল হাসপাতাল এন্ড কার্ডিয়াক সেন্টার, উত্তরা:
– আহত:-১১
– নিহত:-০২
৬. উত্তরা আধুনিক হসপিটাল:
– আহত:-৬০
– নিহত:-০১
৭. উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতাল
– আহত: ০১
– নিহত: ০০
অনলাইন ডেস্ক :
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, আগে আন্দোলন ছিল ডাল-ভাতের জন্য, এখন দাবি মাছ-মাংসের দাম কমানোর।
আজ ৩১ মার্চ শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার শিলক এম শাহ আলম চৌধুরী ডিগ্রি কলেজ মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত চার ইউনিয়নের তৃণমূল প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘দেশ এখন বদলে গেছে, মানুষের ভাগ্যও পরিবর্তন হয়েছে। গ্রাম এখন শহরে পরিণত হয়েছে। আগে মানুষ আন্দোলন করতো ডাল-ভাতের জন্য। আর এখন মানুষের জীবন মানের উন্নয়ন হওয়ায় মাছ-মাংসের দাম কমানোর জন্য দাবি তোলে।’ খবর বাসসের
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘দেশের প্রতিটি গ্রাম-মহল্লায় পর্যন্ত যে উন্নয়ন হয়েছে তা সবার কাছে বলতে হবে। যারা শুধু ভোট আসলে লাফালাফি করে, লুকিয়ে লুকিয়ে শহরে গিয়ে খালেদা জিয়ার নামে স্লোগান দেয়, তারা যে সড়ক কিংবা ব্রিজের ওপর দিয়ে যায় সেটিও আওয়ামী লীগের করা। করোনাসহ কোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকে তাদের পাওয়া যায়নি, তাদের বয়কট করে আগামীতেও সাংগঠনিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে।’
দলের সাংগঠনিক বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তৃণমূলের নেতারাই আওয়ামী লীগের প্রাণ। গ্রামে-গঞ্জে-মহল্লায় আমাদের দলকে এই নেতারাই ধরে রেখেছেন। তাই সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। গ্রামে-গঞ্জে, হাটে-ঘাটে মাঠে সাধারণ মানুষের কাছে সরকারের উন্নয়নের কথা তুলে ধরতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাঙ্গুনিয়াসহ সারাদেশে সরকারের অভূতপূর্ব উন্নয়নের দাবিদার তৃণমূলের নেতারাও। দলের সুনাম বজায় রাখতে আমাদের দলের নাম বিক্রি করে কেউ যদি অপকর্ম করে তাদের ছাড় দেয়া হবে না, প্রকাশ্যে শায়েস্তা করতে হবে।’
রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু জাফরের সভাপতিত্বে এবং এমরুল করিম রাশেদ ও মাহমুদুল হাসান বাদশার যৌথ সঞ্চালনায় আওয়ামী লীগ নেতা স্বজন কুমার তালুকদার, আবুল কাশেম চিশতি প্রমুখ সভায় বক্তব্য দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
রাজধানীর কলাবাগান ক্রীড়াচক্র মাঠে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির মা ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রহিমা ওয়াদুদের নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ ৭ মে রবিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তাকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
জানাজায় মরহুমার মেয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, ছেলে ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান, পানিসম্পদ বিষয়ক উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদসহ পরিবারের সদস্য, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, তার প্রিয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহকর্মীসহ অন্যান্যরা জানাজায় অংশগ্রহণ করেন। জানাজা শেষে বিভিন্ন স্তরের মানুষের পক্ষ থেকে মরহুমার কফিনে ফুলের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।
রহিমা ওয়াদুদের ছেলে ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু বলেন, আমার মা সব সময় দেশের কথা ভেবেছেন, দেশের জন্য কাজ করেছেন। তিনি অত্যন্ত দেশপ্রেমিক মানুষ ছিলেন। নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক ছিলেন। আমি আপনাদের কাছে তার জন্য দোয়া প্রার্থী।
উল্লেখ্য, ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদের সহধর্মিণী ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির মা রহিমা ওয়াদুদ। তিনি ছিলেন একজন আদর্শবান, সৎ ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক। শিক্ষকতার জীবনে তিনি বহু শিক্ষার্থীর মানস গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদের মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেকে শুরু করে সব মুক্তির আন্দোলন-সংগ্রামে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছেন রহিমা ওয়াদুদ। তার মৃত্যুতে জাতি একজন নির্লোভ, দেশপ্রেমিক ও একনিষ্ঠ শিক্ষককে হারাল বলে মন্তব্য বিশিষ্টজনদের।
এর আগে ৬ মে শনিবার দুপুর ১১টা ৫৬ মিনিটে রাজধানীর কলাবাগানে নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেন রহিমা ওয়াদুদ। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি ছেলে ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু ও মেয়ে ডা. দীপু মনিসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।