অনলাইন ডেস্ক :
এবার আরো এক দেশের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পেল ফিলিস্তিন। স্বীকৃতি প্রদানকারী নতুন দেশটি হলো আর্মেনিয়া। ২১ জুন শুক্রবার এই স্বীকৃতি দেয় দেশটি। যদিও এনে নাখোশ ইসরায়েল। প্রতিক্রিয়া সরূপ এরইমধ্যে আর্মেনিয়ার রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে দেশটি। খবর এএফপি ও আলজাজিরার।
ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, সাবেক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের দেশটি শুক্রবার ফিলিস্তিনকে আন্ষ্ঠুানিক স্বীকৃতি দিলে তারা ইসরায়েলে আর্মেনিয়ার রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে।
আর্মেনিয়ার ঘোষণার পরপরই এক বিবৃতিতে ইসরায়েল বলেছে, ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আর্মেনিয়ার স্বীকৃতিকে ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কঠোর তিরস্কারের জন্য রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে।
যদিও আর্মেনিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও গাজা উপত্যকায় বেসামরিক লোকজনের ওপর ইসরায়েলের সামরিকবাহিনীর আগ্রাসন ও ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাস সদস্যদের বন্দি বানানোর নিন্দা জানিয়েছে। তাদের মুক্তির দাবি জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। বলেছে, তারা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে এ বিষয়ে একমত।
অনলাইন ডেস্ক :
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের বিরুদ্ধে আবার সুর চড়ালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী ২০ জানুয়ারি তিনি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেবেন। এর আগেই হামাসকে নিশ্চিহ্ণ করার হুমকি দিয়েছেন তিনি। ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেয়ার ব্যাপারে হামাসকে নিজের শপথগ্রহণের তারিখ পর্যন্ত সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প।
তিনি জানান, ২০ জানুয়ারির মধ্যে হামাস যদি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ব্যর্থ হয়, তবে পশ্চিম এশিয়ায় ‘ধ্বংসলীলা’ চলবে।
স্থানীয় সময় ৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্পকে জিম্মিদের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয়। সেই প্রশ্নের উত্তরেই ট্রাম্প হামাসকে হুঁশিয়ারি দিয়ে রাখলেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আমি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার মধ্যে যদি তারা (হামাসের হাতে জিম্মি আমেরিকার নাগগিক) ফিরে না আসেন, তবে পশ্চিম এশিয়ায় ধ্বংসলীলা চলবে। যা হামাসের জন্য তো বটেই, কারও জন্যই ভালো হবে না।
অর্থাৎ, হামাসের সাথে সম্মুখসমরে নামতে পারে আমেরিকার সেনাবাহিনী। বিভিন্ন দিক থেকে হামাসকে আক্রমণ করা হতে পারে- এমন ইঙ্গিত দিলেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলের একটি শহরে হামলা চালিয়েছিল হামাস। এই হামলার জেরে নিহত হয়েছিল প্রায় ১২০০ জন। ২৫০ জন ইসরায়েলি নাগরিককে গাজায় ধরে এনে জিম্মি করেছিল হামাস। শুধু ইসরায়েলি নাগরিক নন, হামাসের হাতে জিম্মি অনেক আমেরিকার বাসিন্দাও।
এদের মধ্যে অনেকের মৃত্যু হয়েছে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই আবহে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারিকে যুদ্ধ ঘোষণার ইঙ্গিত বলে মনে করছেন অনেকে।
ট্রাম্পের দাবি, আমেরিকার বাসিন্দাদের বন্দি করে ঠিক কাজ করেনি হামাস। জো বাইডেনের জমানায় হামাসের কবল থেকে আমেরিকার বাসিন্দাদের মুক্তির জন্য কয়েক মাস ধরে চেষ্টা চলছে। বেশ কিছু পদক্ষেপও নেয়া হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বেঁকে বসে হামাস। প্রস্তাবিত ব্যবস্থায় রাজি হয়নি ইসরায়েলও। ফলে আলোচনা ব্যর্থ হয়।
ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধে আমেরিকা বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারকে সব রকম সাহায্য করে যাচ্ছে। প্রায় ১৫ মাস কেটে গেলেও যুদ্ধ থামেনি এখনও।
অনলাইন ডেস্ক :
সমালোচনার মুখে যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান আজ ১৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার তার পদত্যাগের বিষয়টি জানিয়েছে।
টিউলিপ সিদ্দিক বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুৎ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার মেয়ে। তিনি ব্রিটিশ সরকারের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করলেও তার বিরুদ্ধে উঠেছে দুর্নীতির অভিযোগ।
টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাংলাদেশে অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার আত্মসাৎ এবং লন্ডনে একটি ফ্ল্যাট উপহার নিয়েছেন তিনি। অভিযোগ ওঠার পর টিউলিপকে বরখাস্ত করতে প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারকে আহ্বান জানান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির নেতা কেমি ব্যাডেনক।
এর একদিন পরই টিউলিপকে পদ ছাড়ার জন্য অনুরোধ জানায় দুর্নীতিবিরোধী জোট ইউকে অ্যান্টি-করাপশন কোয়ালিশন। এই জোটে রয়েছে ট্রান্সপ্যারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল ও অক্সফামের মতো আন্তর্জাতিক সংগঠন।
বিবৃতিতে জোটটি জানিয়েছে, টিউলিপ ব্রিটিশ সরকারে দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হিসেবে মানি লন্ডারিং নিয়ন্ত্রণ কাঠামো ও অর্থনৈতিক অপরাধ মোকাবিলার দায়িত্বে রয়েছেন। অথচ তার বিরুদ্ধেই দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, যা শপথ ভঙ্গের শামিল। তাই পদ থেকে সরে দাঁড়ানো উচিৎ টিউলিপের।
এদিকে, শেখ হাসিনার সাথে রাজনৈতিক বিষয়ে কখনোই আলোচনা হয়নি দাবি করলেও গণভবনে মিলেছে যুক্তরাজ্যের নির্বাচনি প্রচারপত্র, লেবার পার্টির পোস্টারসহ টিউলিপ সিদ্দিকের রাজনীতি সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু জিনিস।
যুক্তরাজ্যের দ্য সানডে টাইমস বলছে, টিউলিপকে বিদেশি বিশিষ্টজনদের উপহার দেওয়া পোশাক-গয়না, দামি কলমের মোড়কসহ নানা জিনিস গণভবনে তাদের প্রতিবেদক পড়ে থাকতে দেখেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ত্রিপুরা রাজ্যে ‘গণহত্যা দিবস’ পালন করা হয়েছে।
২৫ মার্চ শনিবার সন্ধ্যায় আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের উদ্যোগে যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ‘গণহত্যা দিবস’ পালিত হয়।
দিবসটি উপলক্ষে হাইকমিশন কার্যালয় প্রাঙ্গণে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শুরুতে মুক্তিযুদ্ধে সব শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা ও মোমবাতি প্রজ্জলন কর্মসূচি পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী সব শহীদের আত্মার মাগফিরাতের জন্য কোরআন তিলাওয়াত ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
দোয়া করা হয় বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদ এবং দেশের শান্তি ও অব্যাহত অগ্রগতি কামনার্থেও। মোনাজাত পরিবেশ করেন মিশন প্রধান আরিফ মোহাম্মদ।
পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ত্রিপুরায় নিযুক্ত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ অনুষ্ঠানে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং মিশনের প্রথম সচিব আল আমীন প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণীসমূহ পাঠ করেন ।
সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান রেজাউল করিম চৌধুরীর সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধের গবেষক ড. দেবব্রত দেব রায়, রাজ্যের শিক্ষাবিদ ড. মুজাহিদ রহমান, ড. আশিষ কুমার বৈদ্য, ড. মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ-ভারত সম্মননাপ্রাপ্ত সাংবাদিক মহিউদ্দিন মিশু।
অনুষ্ঠানে একাত্তরের গণহত্যার ওপর একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়। পরে গণহত্যা দিবসের ওপর আলোচনা করা হয়।
আলোচনায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বরতা ও গণহত্যার ব্যাপকতার ওপর আলোকপাত এবং ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার একদিনের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও চলছে গণনা। এরইমধ্যে ২৫১ আসনের ফলাফল অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ হয়েছে।
ভোট গণনায় বাংলাদেশ সময় ৯ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত এগিয়ে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আরেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দল পিএমএল-এন। তৃতীয় অবস্থানে বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পিপিপি।
পাকিস্তানের গণমাধ্যম জিও টিভির অনলাইন সংস্করণ বলছে, নির্বাচন কমিশন ঘোষিত বেসরকারি ফল অনুযায়ী, ২৬৫ আসনের মধ্যে ইমরান খান সমর্থিত স্বতন্ত্ররা জয় পেয়েছেন ১০৬টি আসনে, নওয়াজের পিএমএল-এন জিতেছে ৬৭টি এবং বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি আসন পেয়েছে ৫১টি। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয় পেয়েছেন ১১ জন।
এর বাইরে এমকিউএম ৯টি, জেইউআই (এফ) ৩টি, আইপিপি দুটি এবং বিএনপি একটি জয় পেয়েছে।
অবশ্য ১৫০ আসনে জিতেছেন বলে দাবি করেছেন পিটিআই প্রধান গোহর খান। সেজন্য এককভাবে সরকার গঠন করতে কোনো দলের সঙ্গে জোট গড়বেন না বলেও ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে, নওয়াজকন্যা পিএমএল-এন-এর প্রধান সংগঠক মরিয়ম নওয়াজ জানিয়েছেন তার বাবা বিজয় ভাষণ দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট মরিয়ম নওয়াজ লিখেছেন, কিছু ফল এখনও ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু পিএমএল-এন একক বৃহত্তম দল হতে চলেছে। চূড়ান্ত ফল ঘোষণার পরপরই নওয়াজ শফির দলের প্রধান কার্যালয়ে যাবেন বিজয় ভাষণ দেওয়ার জন্য। সঙ্গে থাকুন।
উল্লেখ্য, পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে এককভাবে সরকার গঠন করতে চাইলে অন্তত ১৩৪ আসনে জয়লাভ করতে হবে।
পাকিস্তানে ভোটার সংখ্যা ১২৮ মিলিয়ন।
এ নির্বাচনে স্বতন্ত্র ও দল মিলিয়ে ১৭ হাজার ৮১৬ প্রার্থী জাতীয় পরিষদের ২৬৫টি, পাঞ্জাব পরিষদের ২৯৬টি, সিন্ধ পরিষদের ১৩০টি, খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের ১১৩টি ও বেলুচিস্তানের ৫১টিসহ মোট ৮৫৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
৮ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলে পাকিস্তানের বহুল প্রতীক্ষিত সাধারণ নির্বাচনে।
এদিন সারা দেশে মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিক্ষিপ্ত কিছু রাজনৈতিক সহিংসতার খবরও পাওয়া যায়। এদিন খাইবার পাখতুনখোয়াতে ভয়াবহ হামলার ঘটনাও ঘটে।
অনলাইন ডেস্ক :
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় প্রাথমিক তদন্তের ফল প্রকাশ করেছে দেশটির সেনাবাহিনী। ২৩ মে বৃহস্পতিবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। তাতে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়েছে।
এর আগে ২০ মে সোমবার ইরানের সামরিক কর্মকর্তার মাধ্যমে গঠিত একটি তদন্ত কমিটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার তদন্ত শুরু করে বলে জানিয়েছে মেহের নিউজ এজেন্সি।
ইরানের আধাসরকারি নিউজ এজেন্সিটি জানিয়েছে, প্রতিবেদনে রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার নতুন তথ্য উঠে এসেছে।
এতে দাবি করা হয়েছে, গুলি বা বোমা ছুড়ে রাইসির হেলিকপ্টারটিকে ভূপাতিত করা হয়নি। তদন্তকারীরা নিশ্চিত করেছে, মাটিতে আঘাত করার পরই হেলিকপ্টারটিতে আগুন ধরে গিয়েছিল। কারণ হেলিকপ্টারটির ধ্বংসাবশেষে গুলি বা বোমার আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
তদন্তে আরো জানা গেছে, পথে সব সময়ই অন্য দুটি হেলিকপ্টারের পাইলটদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে উড়ছিল রাইসির হেলিকপ্টার। এটি কখনই পথ হারায়নি, নির্ধারিত ফ্লাইট পথ ছাড়া অন্য কোনো দিকে যায়নি। কারণ বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় দেড় মিনিট আগেও হেলিকপ্টারটির পাইলট বহরের অন্য দুই হেলিকপ্টারের পাইলটদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন।
তাদের কথোপকথনের মধ্যে সন্দেহজনক কিছুই পাওয়া যায়নি বলেও তদন্তের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এ তদন্ত আরও চলবে বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, গত ১৯ মে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ দেশটির কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তা এক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত হন। আকাশের ঘন কুয়াশা ও বৈরী আবহাওয়ায় হার্ড ল্যান্ডিং করতে গিয়ে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয় বলে সে সময় জানানো হয়।