চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিনদিনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে জেলা আওয়ামী লীগ। বৃক্ষরোপন ও বৃক্ষ বিতরণের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি শুরু হয়।
২১ জুন শুক্রবার বেলা ১১ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের সীতানগর বালুরমাঠ এলাকায় এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শতাধিক মানুষের মধ্যে ফলদ-বনজ বৃক্ষ বিতরণ ও রোপণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন পিপি, আওয়ামীলীগে নেত্রী অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, আবদুল খালেক বাবুল, স্বপন রায়, অধ্যক্ষ আবুল কালাম, সুজন দত্ত, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, পরিবহন শ্রমিকলীগ সভাপতি বারীন্দ্রনাথ ঘোষ, জেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আফরিন ফাতিহা জুই, পৌর কাউন্সিলর মিজান আনসারী, সদর উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আলী আজম ও ইউপি সদস্য নিশিকান্ত ঋষী।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আনন্দময়ী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে মা সমাবেশ।
আজ ৭ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় বিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক (গ্রেড-১), ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুন।
তিনি সমাবেশে অংশগ্রহণকারী উপস্থিত অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, আমাদের সন্তানদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে তারা যেন কোনভাবেই মাদকাসক্ত, অমানবিক নৈতিকতাহীন হয়ে বেরিয়ে না উঠে।
এ ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। তারা সংযম, সততা, আদর্শবাদিতা, সর্বোপরি দেশপ্রেম নিয়ে যেন গড়ে ওঠে তার প্রথম দায়িত্ব পরিবারের পক্ষে সন্তানদের মাকেই নিতে হবে। এভাবে পারিবারিক শিক্ষায় তারা শিক্ষিত হয়ে যখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করবে তখন তাদেরকে মানুষ করার, জ্ঞানদীপ্ত করার, মানবিক করার দায়িত্ব আমাদের শিক্ষক সমাজই নিয়ে থাকেন। আর এজন্যই আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের বলা হয় মানুষ গড়ার কারিগর। আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নারী অগ্রগতির জন্য যা করেছেন তা অভাবনীয়। তার সরকার একটি মেয়ে শিশু জন্মের পর থেকেই তার বেড়ে ওঠার প্রতিটি ধাপে ক্রমান্বয়ে সরকারি পোষকতা দিয়ে চলেছে। আমাদের মেয়েদেরকে শিক্ষা জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সামাজিক নেতৃত্বে পুরুষের সমান্তরাল প্রতিষ্ঠিত করবার একমাত্র কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। আজকের নারীরা অবলা নয়। তারা তাদের যোগ্যতা দিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের অগ্রগতি উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন।’
তিনি আনন্দময়ী বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমাদেরকে মেধাবী হয়ে বড় হতে হবে। নিয়মিত পড়াশোনা করবে, স্যারদের পাঠক্রম শেখানোর প্রতি মনোযোগ দিতে হবে, পরীক্ষায় ভালো করার অদম্য ও প্রবল ইচ্ছা থাকতে হবে।’ তিনি মা অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনাদের জন্য তথা দেশের সকল নারী সমাজের জন্য প্রধানমন্ত্রী যা করেছেন তা তুলনাহীন। পিছিয়ে পড়া নারী সমাজকে বিভিন্ন সরকারি কর্মউদ্যোগ, যুগোপযোগী কর্মসূচি দিয়ে নারী উন্নয়নে যেভাবে বর্তমান সরকার বিশাল ভূমিকা রাখছেন, অতীতের সরকারগুলো এসবের কিছুই করতে পারেনি। আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে আছেন বলেই নারীরা আজকে পুরুষের সমান্তরাল হয়ে পুরুষের পাশাপাশি যোগ্য স্থানে অধিষ্ঠিত হচ্ছেন। দেশ গঠনে ভূমিকা রাখছেন। সামনে নির্বাচন। এ নির্বাচন নিয়েও আমাদের নারী সমাজকে ভাবতে হবে, ভাবতে হবে কিভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করা যায়। আমাদের বুঝতে হবে, শেখ হাসিনা সরকার প্রধান আছেন বলেই আমরা নারীরা সরকারের বিভিন্ন নারীবান্ধব রাষ্ট্রীয় পলিসির জন্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা ব্যাপকভাবে ভোগ করছি, আমরা নারীরা বাধাহীন এগিয়ে যাচ্ছি।’
আনন্দময়ী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদ এর সভাপতি ডাঃ খালেদা আখতার এর সভাপতিত্বে মা সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন নিয়াজ মোহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি এসআরএম ওসমান গনি সজীব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রধান শিক্ষক আবু জামাল। প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাসনিয়াহ ইসলাম রিফা। অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন আফসানা ও গীতা পাঠ করেন অন্বেষা পাল। জাতীয় সংগীত ও সংগীতানুষ্ঠান পরিবেশন করে অন্বেষা পাল ও তার দল। অনুষ্ঠানটির সাবলীল উপস্থাপনা করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা নাহিদা কাউনাইন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জামালপুরের বকশিগঞ্জে সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিম হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৭ জুন শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়।
এ সময় বক্তারা বলেন, সাংবাদিক নাদিম হত্যার মাস্টার মাইন্ড ইউপি চেয়ারম্যান বাবু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তা খারিজ করে দেন। কিন্তু মামলা খারিজের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই চেয়ারম্যান বাবু নিজে উপস্থিত থেকে সাংবাদিক নাদিমকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা কোথায়? সঠিক সংবাদ প্রকাশ করেও সাংবাদিক নাদিমকে প্রাণ দিতে হয়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, দীর্ঘদিনেও সাংবাদিক সাগর-রুনি দম্পতির হত্যার বিচার হয়নি। আমরা জানি না নাদিম হত্যার বিচার হবে কিনা। হত্যাকারী ইউপি চেয়ারম্যান বাবুসহ সব খুনিদের ফাঁসির দাবি জানাই। পাশাপাশি আমরা সব সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের বিচার দাবি করছি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের আয়োজনে মানববন্ধনে ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম, প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল-আমিন শাহীন, দৈনিক সমকালের নিজস্ব প্রতিবেদক আব্দুন নূর, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পী, ইমজা সভাপতি পীযূষ কান্তি আচার্য, সাবেক সহ-সভাপতি মফিজুর রহমান লিমন, সাবেক সহ-সভাপতি সৈয়দ মো. আকরাম, সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন, টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জহির রায়হান ও প্রেসক্লাবের কার্যকরী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ।
উল্লেখ্য, গোলাম রাব্বানী নাদিম বকশিগঞ্জ উপজেলার নিলাখিয়া ইউনিয়নের গোমের চর গ্রামের আবদুল করিমের ছেলে ও বাংলানিউজটুয়েন্টিফোর.কমের জামালপুর ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট।
বুধবার (১৪ জুন) রাতে পেশাগত দায়িত্বপালন শেষে বাড়ি ফেরার পথে বকশীগঞ্জের পাথাটিয়ায় পৌঁছালে অস্ত্রধারী ১০ থেকে ১২ জন দুর্বৃত্ত নাদিমকে পিটিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এরপর রাত ১২টায় সেখান থেকে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি মারা যান।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেমকে (৭৩) রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামে নিজ বাসভবনে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। পারিবারিক সূত্র জানায়, আবুল হাশেম দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। গত শনিবার রাতে নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। গতকাল রোববার দুপুরে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের মাঠে তাকে নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভারপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীনের নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মো. ইসমত আলী, সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসলাম হোসেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৫ ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই ইন দ্যা ইউ কে’র সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সন্তান অ্যাডভোকেট মেসবাহ উদ্দিন ইকো। তিনি যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর অন্যতম সদস্য। দু’বছর মেয়াদী এই কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মারুফ আহমেদ চৌধুরী। গত ১২ নভেম্বর লন্ডনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র-ছাত্রীদের অন্যতম এই সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভা ও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ।
ইকো ব্রাহ্মণবাডিয়ার বিশিষ্ট আইনজীবী অ্যাডভোকেট শামসুদ্দিন-এর পুত্র। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেডক্রিসেন্টের নির্বাচিত সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
পূর্ব লন্ডনের ক্রিস্টাল ব্যাংকুয়েটিং হলে আনন্দঘন পরিবেশে অনুষ্ঠিত সংগঠনের ষষ্ঠ এ সাধারণ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম। বিদায়ী কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ডাকসুর সাবেক সদস্য দেওয়ান গৌস সুলতান এতে সভাপতিত্ব করেন। সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেনের পরিচালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মুসা হাসান, এমদাদ তালুকদার এম বি ই, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই ইন দ্য ইউ কের সভাপতি এ কে এম ইয়াহিয়া এবং বাংলাদেশ টিচার্স এসোসিয়েশন ইউ কের সভাপতি আবু হোসেন, প্রশান্ত পুরকায়স্থ, নিলুফা ইয়াসমীন হাসান, মেহেরুন আহমেদ মালা, মুস্তাফিজুর রহমান, ফয়জুল হক রিপন, ড. অজিত কুমার ঘোষ, কাজী কল্পনা, ব্যারিষ্টার আবুল কালাম, মতিন চৌধুরী প্রমুখ।
৩২ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অন্যান্য পদে নির্বাচিতরা হচ্ছেন সিনিয়র সহ-সভাপতি প্রশান্ত পুরকায়স্থ বিইএম, সহ-সভাপতি সহুল আহমেদ মকু, নিলুফা ইয়াসমীন হাসান ও সিরাজুল বাসিত চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক সলিসিটার সৈয়দ আবু আকবর আহমেদ ইকবাল, ব্যারিষ্টার মোহাম্মদ কামরুল হাসান ও ব্যারিস্টার মাহারুন আহম্মেদ মালা, সাংগঠনিক সম্পাদক ড. মোহাম্মাদ কামরুল হাসান, ব্যারিস্টার কামরুল হাসান ও বেলাল রশীদ চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ সৈয়দ জাফর, যুগ্ম কোষাধ্যক্ষ ফাইজুল হক রিপন ও খোকন কান্তি ঘোষ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার মিজানুর রহমান, রীপা সুলতানা রাকীব সাংস্কৃতিক সম্পাদক, খালিদ ইয়াহইয়া প্রেস অ্যান্ড পাবলিসিটি সম্পাদক ও এ্যারিনা সিদ্দিকী সুপ্রভা শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
কার্যকরি কমিটির সদস্যরা হলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ান গৌস সুলতান, ইসমাইল হোসেন, মাহফুজা রহমান, সৈয়দ সাইদুর রহমান ফারুক, সৈয়দ এনামুল ইসলাম, মির্জা আসাব বেগ, ফখরুল মোহাম্মদ ইসলাম, মোহাম্মদ রফিক আহমেদ, ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আবুল কালাম, শারমিন চৌধুরী, সৈয়দ হামিদুল হক, মিসেস কল্পনা কাজী ও সৈয়দ ফারহানা সুবর্ণা। সভায় সংগঠনের জ্যেষ্ঠতম সদস্য ‘একুশের গান’ খ্যাত আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও আরো তিনজন অ্যালামনাইর মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব গ্রহন এবং পরলোকগত সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন সংগঠনের সদস্য মাওলানা মোবারক আলী।
এছাড়া সভায় ইসরাইল কর্তৃক ফিলিস্তিনবাসীদের উপর নৃশংস আক্রমনের প্রতিবাদে ও অনতিবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে একটি বিশেষ প্রস্তাব পাশ এবং এক মিনিট নীরবতা পালন ও দোয়া করা হয়।
সভায় ফিলিস্তিনের গাজায় হামলার শিকার অগণিত অসহায় মানুষের সাহায্যার্থে তহবিল সংগ্রহ করা হয় এবং র্যাফেল ড্র এর মাধ্যমে সংগৃহিত সমুদয় অর্থ গাজার দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের ত্রাণকাজে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।