চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় রোপা আমন ধানের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ১ হাজার ২শত জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ২৭ জুন বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ প্রধান অতিথি হিসেবে কৃষকদের মাঝে এই প্রণোদনা সার ও বীজ বিতরণ করেন।
সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শাহানা বেগমের সভাপতিত্বে সার ও বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত কৃষি অফিসার সালমা সুলতানা, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ ইমরান ভূঁইয়া, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, উপজেলা সমবায় অফিসার আজিজুর রহমান, তথ্য সেবা অফিসার ইতি রাণী দেবী, ইউপি চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ ভূঁইয়া প্রমুখ।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শাহানা বেগম জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় খরিপ-২ মৌসুমে রোপা আমন ধানের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১হাজার ২শত জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার দেয়া হয়েছে।
প্রতি কৃষককে ৫ কেজি বীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার ও ১০ কেজি এমওপি সার দেওয়া হয়।
চলারপথে ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘২০১৫ সালে আমরা যখন বেতন ভাতা বৃদ্ধি করি, আমরা একটা গবেষণায় দেখেছিলাম যে ইনফ্লেশনের (মুদ্রাস্ফীতি) সঙ্গে সঙ্গে একটা শতকরা হারে বেতন বাড়বে। প্রতি বছরের হিসাব মতে ইনফ্লেশন যত বাড়বে তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা বেতন বাড়াই। অনেক সুযোগও দিয়েছি, বৈশাখী ভাতা থেকে শুরু করে, ফ্ল্যাট কেনার ভাতা, গাড়ি কেনার লোন ইত্যাদি।’
প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আজ ১৫ মে সোমবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘যেহেতু মুদ্রাস্ফীতি কিছু বৃদ্ধি পেয়েছে, আমরা সেই জায়গায় আবার কতটুকু পর্যন্ত সুযোগ দেওয়া যায় সেই চিন্তা-ভাবনা করছি। কমিশন কর, এটা কর, সেটা কর, এতে খুব বেশি লাভ হয় না। কিছু লোক বঞ্চিত হয়ে যায়, আর কিছু লোক লাভবান হয়। এ জন্য প্রতি বছরের হিসাব মতো মুদ্রাস্ফীতি যত বাড়বে তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমরা বেতন বাড়াব। তাছাড়া অনেক সুযোগও দিয়েছি। বৈশাখী ভাতা থেকে শুরু করে ফ্ল্যাট কেনার লোন, গাড়ি কেনার লোনসহ অনেক সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়েছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বেতন যেভাবে বাড়িয়ে দিয়েছিলাম সেটা কিন্তু সবার জন্যই। তাই আমাদের মহার্ঘ্য ভাতার দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। যেহেতু ইনফ্লেশন বেড়ে গেছে, তাই ক্রয় ক্ষমতা অনুযায়ী এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেতন যেন বাড়তে পারে সেই ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি।’
বেসরকারি খাতের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটা তাদের বিষয়। এটা সরকারের ব্যাপার না। বেসরকারি খাত করোনাভাইরাসের সময় যেন বিপদে না পড়ে তার জন্য প্রণোদনা দিয়েছি। তাদেরকে স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়া হয়েছে। সেখানে আমরা ভর্তুকিও দিয়েছি। এই ভর্তুকিটা বাজেটে বিপদে ফেলেছে। পৃথিবীর কোনো দেশে এমন ভর্তুকি দেয় না। বিদ্যুতে ভর্তুকি দেওয়ায় কে বেশি লাভ পায়? যে সবচেয়ে বেশি এয়ারকন্ডিশন চালায় তার লাভ হয়। গরীব মানুষের তো লাভ হয় না। আসলে লাভবান হচ্ছেন বিত্তশালীরা। সব জায়গায় জ্বালানি তেল, পরিবহন এত বেড়েছে। এটা টানা আমাদের পক্ষে সম্ভব না। যে দামে উৎপাদন হবে সেই দামে কিনতে হবে। যে যতটুকু পারবেন ততটুকু কিনবেন। সাধারণ মানুষকে বঞ্চিত করে এসব জায়গায় ভর্তুকি দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। এই করোনার সময়, ইউক্রেন যুদ্ধের সময় বাজেট যে করতে পারছি এজন্য ধন্যবাদ জানাবেন। বাজেটের প্রস্তুতি ঠিকঠাক করে দিয়েছি।’
চলারপথে ডেস্ক :
কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ বিন খলিফা আল থানির আমন্ত্রণে দোহায় অনুষ্ঠেয় তৃতীয় কাতার ইকোনমিক ফোরামে অংশ নিতে আগামী ২৩-২৫ মে কাতার সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ ১৮ মে বৃহস্পতিবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক সংবাদ ব্রিফিংয়ে একথা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র সেহেলী সাবরীন।
তিনি জানান, দোহায় অনুষ্ঠেয় তৃতীয় কাতার ইকোনমিক ফোরামে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ বিন খলিফা আল থানির আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করবে।
সেহেলী সাবরীন আরো জানান, ব্লুমবার্গের সহায়তায় আয়োজিত কাতার ইকোনমিক ফোরামে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান, মন্ত্রী, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদসহ প্রযুক্তি, অর্থ ও ব্যবসা খাতের বিশেষজ্ঞগণ অংশগ্রহণ করবেন।
অনলাইন ডেস্ক :
খেলাপি ঋণের লাগাম টানতে অর্থঋণ আদালতে বিচারাধীন মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ ৯ জুন রবিবার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ এবং সম পর্যায়ের বিচারকদের জন্য আয়োজিত ১৬তম ওরিয়েন্টেশন কোর্সের উদ্বোধন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। আইনমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সরকার সমৃদ্ধ অর্থনীতির শক্র হিসেবে খ্যাত খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমিয়ে আনতে চায়। তাই ঋণখেলাপি মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতিকে আরও কার্যকরভাবে অনুসরণ করতে হবে। এই মামলার শুনানি পর্যায়ে বিবাদীর অযৌক্তিক কালক্ষেপণ রোধ করতে হবে। তিনি বলেন, ঢাকায় বিদ্যমান চারটি অর্থঋণ আদালতের পাশাপাশি আরও তিনটি অর্থঋণ আদালত প্রতিষ্ঠা করা হবে। এছাড়া চট্টগ্রামে আরও দুটি অর্থঋণ আদালত প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রয়োজনে আদালত সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। আনিসুল হক বলেন, সরকারি চাকরিজীবী কেউ দুর্নীতি করলে ছাড় পাবে না। দুদক স্বাধীন প্রতিষ্ঠান, যে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে। বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটউটের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক শেখ আশফাকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার বক্তব্য রাখেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ভূমিকম্প সহনীয় নগরায়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, অভিবাসনের সঙ্গে সঙ্গে দিন দিন ঢাকায় ভূমিকম্পসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি বাড়ছে।
আজ ১ জুন শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল সেমিনার অন আর্থকোয়েক রেজিলিয়েন্স’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন তিনি।
মন্ত্রী মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, ভূমিকম্প সহনীয় স্থাপনা নির্মাণ এবং ভূমিকম্প সহনশীল নগরায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সরকার এবং জনগণ সবাইকে একসঙ্গে একযোগে কাজ করতে হবে। সরকারের একার পক্ষে এ কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। ভূমিকম্প সহনীয় নগরায়নে সমাজের প্রত্যেক স্তরের অংশীজনকে সম্পৃক্ত হতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।
দ্রুত নগরায়ন, নির্মাণ নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং নৈতিকতার অভাবের কারণে ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের সব জেলা শহর ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও আইনের সঠিক প্রয়োগের অভাবে শহরের উন্মুক্ত স্থানসমূহ বেদখল হয়ে যাচ্ছে। ঢাকার দ্রুত বৃদ্ধি এবং অভিবাসনের ফলে ভূমিকম্প এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক বিপদের ঝুঁকি ক্রমাগত বাড়ছে বলে জানান তিনি।
মন্ত্রী আরো বলেন, ভূমিকম্পের ঝুঁকি হ্রাসের জন্য বিল্ডিং কোডের প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন, তৃতীয় কোনো পক্ষের মাধ্যমে অবকাঠামোগত নকশা পরীক্ষা ও পরিদর্শন এবং গুণগত ও নিরাপদ নির্মাণ নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য সরকার, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানসমূহ সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে একযোগে কাজ করতে হবে। সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাই মিলে একটি উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।
অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। তিনি তার বক্তব্যে সেমিনার থেকে প্রাপ্ত পরামর্শ ও দিকনির্দেশনাসমূহ ঢাকা ও ঢাকার বাইরের সব জেলা ও উপজেলা শহরে প্রয়োগের জন্য গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানান।
রাজউক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নবিরুল ইসলাম।
এ ছাড়া গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী মো. শামীম আখতার, স্থাপত্য অধিদফতরের প্রধান স্থপতি মীর মঞ্জুরুর রহমান, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, বাংলাদেশ পুলিশ, বিশ্বব্যাংক, ইউএসএআইডি, জাইকা, এডিবি, আইইবি, বিআইপি, আইডিইবির প্রতিনিধিসহ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাস হচ্ছে দাসত্ব ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামের ইতিহাস।’ তিনি দাবি করেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনও অন্য কোনো দেশের আধিপত্য মেনে নেয়নি এবং ২০২৪ সালে স্বাধীনতার দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হয়েছে।
আজ ১৭ মে শনিবার জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্তমঞ্চে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস আয়োজিত এক গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা মামুনুল হক এসব কথা বলেন।
সমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক বলেন, আমরা দিল্লির দাসত্ব থেকে মুক্ত হয়েছি, ওয়াশিংটনের গোলামীর জন্য নয়। বাংলাদেশ মানবতাবাদী দেশ। যখনই প্রয়োজন, নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি এবং আমাদের সংগ্রাম কখনও অন্য দেশের স্বার্থের পক্ষে নয়।
ড. ইউনূস সাহেব, একসময় আপনি আদালতপাড়ায় ঘুরে বেড়াতেন, সেই জায়গা আমাদেরও চেনা। আমাদের ইসলামি নেতাদের বিরোদ্ধে যেসব মিথ্যা মামলা, গুম, খুন-এসব প্রত্যাহার করতে হবে। না হলে এই জনতা ক্ষমা করবে না।
এ সময় তিনি ২০১৩ সালের জুলাই গণহত্যা, শাপলা চত্বর গণহত্যাসহ অন্যান্য হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং হেফাজতের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার প্রত্যাহারের দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের এক অটুট ইতিহাস তৈরি করেছে। ২০২৪ সালে আমাদের সংগ্রাম নতুন এক দিগন্ত খুলবে, যেখানে দেশের স্বাধীনতা দ্বিতীয়বার প্রতিষ্ঠিত হবে।’
সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা রেজাউল করিম জালালী, মহাসচিব মাওলানা বেলাল উদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম মহাসচিব আল্লামা আহসানুল্লাহ আমির, কেন্দ্রীয় সচিব মাওলানা আব্দুল আজিজ এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা এনামুল হক মুসা প্রমুখ।
এ সমাবেশে বক্তারা সরকারের নীতি ও কার্যক্রমের সমালোচনা করে তাদের দাবি জানান যে, বাংলাদেশ যেন কোনো ধরনের বিদেশি আধিপত্য বা দাসত্বের কবলে না পড়ে।