চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার শিবপুর সুর সম্রাট আলাউদ্দিন খাঁ ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে হিতৈষী সদস্য মো. আনোয়ার হোসেন প্রদত্ত জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান, বার্ষিক মিলাদ ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। কলেজ মাঠ প্রাঙ্গণে এই অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ সময় কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূইয়া টিপুর সভাপতিত্বে ও অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক মো. গোলাম কিবরিয়ার সঞ্চালণায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ নবীনগর আসনের সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জমান মনির, উপজেলা পরিষদের নব-নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান মাও. মেহেদী হাসান, নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মাহবুবু আলম, নবীনগর সরকারি কলেজের অধ্যাক্ষ রেজাউল করিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী সাহান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক চেয়ারম্যান শাহিন সরকার, শিবপুর ইউনিয়নের পরিষদের চেয়ারম্যান এম আর মুজিব, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ভিপি আব্দুর রহমান, সাবেক সহ প্রচার সম্পাদক প্রণয় কুমার ভদ্র পিন্টু।
এছাড়াও বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন শিবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক অলিউর রহমান ভূঁইয়া, কলেজের অভিভাবক সদস্য আশরাফ হোসেন আকছির।
এ সময় বিদ্যোৎসাহী সদস্য সুবোধ চন্দ্র চৌধুরী, বিদ্যোৎসাহী সদস্য সোহরাওয়ার্দীন চৌধুরী, হিতৈষী সদস্য মো. আনোয়ার হোসেন, সহকারী অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম, প্রভাষক দেলোয়ার হোসেন, দাতা সদস্য মহসিন সরকারসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে জুমার নামাজে লাইনে দাঁড়ানোকে কেন্দ্র করে কিলঘুষিতে সিজল মিয়া (৫০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ ৫ মে শুক্রবার জুমার নামাজের সময় পৌর এলাকার আলমনগরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সিজল মিয়া ওই এলাকার মৃত মমতাজ মিয়ার ছেলে। নবীনগর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দিন আনোয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, একই এলাকার শাহ আলম ও সিজল মিয়ার মধ্যে পূর্ব বিরোধ ছিল। শুক্রবার জুমার নামাজের সময় লাইনে দাঁড়ানো নিয়ে তাদের মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও কিলঘুষি দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে সিজল মিয়া নিহত হয়েছেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
মো. কামরুল ইসলাম, নবীনগর :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর প্রেসক্লাবের আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বি-বার্ষিক কার্যকরী কমিটি নির্বাচনের ৫টি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছে।
৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার বিকেলে প্রিজাইডিং অফিসার ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম লিটনের স্বাক্ষরযুক্ত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানা যায়।
চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় ১১টি পদের মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বিজয়ী হয়েছেন সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে মোঃ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, অর্থ সম্পাদক পদে মোঃ মনিরুল ইসলাম বাবু, দপ্তর ও আপ্যায়ন সম্পাদক পদে মোঃ সেলিম রেজা, সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ও পাঠাগার সম্পাদক পদে শফিকুল ইসলাম, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে এস. এ. রুবেল। বিজয়ী প্রার্থীরা সংশ্লিষ্ট সবাইকে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
প্রিজাইডিং অফিসার ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম লিটন জানান, বাকী ৬টি পদে ১২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ৩০ জন ভোটারের সরাসরি ভোটে প্রার্থীত পদে নির্বাচিত হবেন।
নবীনগর প্রতিনিধি :
নবীনগর পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূরে আলম এর বিরুদ্ধে ইউনিয়ন পরিষদের কর আদায়ের নামে জনসাধারণের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন।
বিগত কয়েক মাস ধরে ইউনিয়নের প্রতিটি বাড়ি বাড়ি গিয়ে জেলা প্রশাসকের ‘খন্ডকালিন কর আদায়কারি’ পরিচয় দিয়ে মাসুদ নামে এক ব্যক্তি বিগত ৫ বছরের কর আদায় করছেন। খন্ডকালীন কর আদায়কারী পরিচয় দানকারী আইডেন্টটি কার্ড কিংবা জেলা প্রশাসকের কোন অনুমোদন পত্র দেখাতে পারেননি।
জানা যায়, নবীনগর পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদের কর আদায়ের রশিদ বহিতে বিগত ২০১৭-১৮, ১৮-১৯, ১৯-২০, ২০-২১, ২১-২২ এই পাঁচ অর্থ বছরের বাস্তভিটা কর প্রতিটি বাড়ি ঘরের শ্রেনীভেদ অনুযায়ী ৩০০ থেকে ২০০০ টাকা করে আদায় করছে। অথচ ইউনিয়ন পরিষদের কর আদায়ের সরকারি তথ্য মোতাবেক বিগত২০১৭-১৮ থেকে ২১-২২ পাচঁ অর্থ বছরের কর পরিশোধিত রয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের বিধি অনুযায়ী কর আদায়ের রেজিস্ট্রার বহি শুধু এক অর্থ বছরের জন্য এবং কর আদায়ের বিগত বছরের রশিদ বহি তাদের নিজ নিজ পরিষদে রেজিস্ট্রার স্টকে সংরক্ষিত থাকে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের ইউনিয়ন পরিষদের বার্ষিক আয়-ব্যায়ের বিবরণীতেও প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের সকল তথ্য আলাদাভাবে হালনাগাদ করা রয়েছে। এরপরও জনগণের কাছ থেকে জোর পূর্বক কর আদায় করা হচ্ছে। এ নিয়ে এলাকায় জনসাধারণের ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিগত চেয়ারম্যানগণ বে-আইনিভাবে জোরপূর্বক কোন কর চাপিয়ে দেয়নি। জনগণের কথা চিন্তা করে সমন্বয়ের মাধ্যমে বিধি মোতাবেক সরকারি কোষাগারে তারা কর জমা দিয়েছে।
৯ নং ওয়াডের বাসিন্দা মজনু মিয়া জানান, বিগত সময়ে আমরা এমন দেখেনি, তারা আমার কাছ থেকে জোরপূর্বক ৫ বছরের কর আদায় করেছে।
এ ব্যাপারে ৯ নং ওয়ার্ডের অপর এক বাসিন্দা বাকির হোসেন বলেন,আমার ভাই ঘর তুলেছে পাঁচ মাস হয়েছে কিন্তু আমার কাছ থেকে তারা জোরপূর্বক ৫ বছরের কর আদায় করেছে।
২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য তাজুল ইসলাম বলেন,আমাদের অজান্তে বে-আইনীভাবে চেয়ারম্যন বিগত পাঁচ বছরের টাকা তুলছে যা সে ব্যক্তিগত ভাবে টাকা আত্মসাৎ-এর জন্য করেছে। আমরা নির্বাচিত হয়েছি ১ বছর হলো,বিগত চেয়ারম্যান তাদের আমলের কর সমন্বয় করে পরিশোধ করে দিয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে সাবেক চেয়ারম্যান ফিরোজ মিয়া বলেন, তিনি এবং তার পূর্বের সকল চেয়ারম্যানগণ সাধারণ জনগণের কথা চিন্তা করে কর সমন্বয় করে পরিশোধ করে দিয়েছেন। চেয়ারম্যান টাকা আত্মসাৎ-এর জন্য জনগণের উপর চাপ দিয়ে এ কর আদায় করছে। কর আদায় নিয়ে জনগনের মাঝে ক্ষোভের সৃস্টি হয়েছে।
এ ব্যাপারে চেয়াররম্যান নূরে আলম কর আদায়ের ব্যাপারে তার কোন এখতিয়ার নেই জানিয়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে সাংবাদিকদের তার অফিসে চায়ের আমন্ত্রন জানান।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম কে তাঁর সরকারি ০১৭৩০৪৪৯৬০ নাম্বারে বার বার যোগাযোগ করেও পাওয়া যায়নি। ক্ষুদেবার্তা পাঠালে কোন জবাব দেননি। তবে জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল ছিদ্দিক বলেন, আমার জানা মতে জেলা প্রশাসক অফিস থেকে কাউকে কর আদায়ের জন্য পাঠানো হয়নি। জেলা প্রশাসক মহোদয় আপনার ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে বিষয়টি অবগত হয়ে আমাকে খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৬ সেপ্টেম্বর ‘সুরসম্রাট’ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর ৫২তম মৃত্যুবার্ষিকী। তিনিই প্রথম বাঙালি, যিনি সর্বপ্রথম পাশ্চাত্যে উপমহাদেশের রাগসঙ্গীতকে পরিচিত করান।
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ১৮৬২ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার শিবপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খ্যাতনামা উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী ও সরোদবিশারদ। বাবা সঙ্গীতজ্ঞ সবদর হোসেন খাঁ ওরফে সদু খাঁ, মা সুন্দরী বেগম। ছোটবেলায় তার বড় ভাই ফকির (তাপস) আফতাব উদ্দিন খাঁর কাছে সঙ্গীতের হাতেখড়ি। সুরের সন্ধানে মাত্র ১০ বছর বয়সে বাড়ি থেকে পালিয়ে এক যাত্রাদলে যোগ দিয়ে ঘুরে বেড়ান গ্রামে গ্রামে। ওই সময় তিনি জারি-সারি, বাউল, ভাটিয়ালি, কীর্তন, পাঁচালি প্রভৃতি গানের সাথে পরিচিত হন। পরে কলকাতায় গিয়ে প্রখ্যাত সঙ্গীত সাধক গোপাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য ওরফে নুলো গোপালের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। বাঁশি, পিকলু, সেতার, ম্যান্ডোলিন, বেঞ্জো ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্র বাজানো শেখেন সঙ্গীত পরিচালক অমৃত লাল দত্ত ওরফে হাবু দত্তের কাছে। সেই সাথে তিনি লবো সাহেব নামে এক গোয়ানিজ ব্যান্ডমাস্টারের কাছে পাশ্চাত্য রীতিতে এবং বিশিষ্ট সঙ্গীতজ্ঞ অমর দাসের কাছে দেশীয় পদ্ধতিতে বেহালা শেখেন। এ ছাড়া হাজারী ওস্তাদের কাছে শেখেন মৃদঙ্গ ও তবলা। ১৯১৮ সালের পর তিনি ভারতে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।
ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘খাঁ সাহেব’ উপাধিতে ভূষিত করে। আলাউদ্দিন খাঁ ১৯৭২ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ভারতের মাইহারে মদিনা ভবনে মারা যান। রাষ্ট্রীয়ভাবে ভারতে তার মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়। বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর জন্ম কিংবা মৃত্যু কোনো দিবসই পালন করা হয় না। অপর দিকে তার স্মৃতিচিহ্নগুলো সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ফলে নামে-বেনামে বেদখল হয়ে যাচ্ছে জমিজমা, বাড়িঘর, নিজ হাতে তৈরি করা মসজিদের জায়গা ও পুকুর। সবমিলিয়ে নিজ জন্মভূমিতেই অবহেলিত উপমহাদেশের সঙ্গীতজগতের কিংবদন্তি ‘সুরসম্রাট’ খ্যাত ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ।
চলারপথে রিপোর্ট :
শপথ গ্রহণ করেছেন ষষ্ঠ ধাপের উপজেলা নির্বাচনে নির্বাচিত চট্টগ্রাম বিভাগের ১২ উপজেলার চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানরা। গতকাল ৩ জুলাই বুধবার সকালে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ১২ উপজেলার নির্বাচিত চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করান চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম। এ সময় সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান বিভাগীয় কমিশনার। নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানরাও জনগণের সেবক হয়ে কাজ করে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলা, বিজয়নগর ও নবীনগর উপজেলা, চট্টগ্রামের বাঁশখালী, পটিয়া ও লোহাগাড়া, কক্সবাজারের টেকনাফ, কুমিল্লার হোমনা, চৌদ্দগ্রাম ও নাগঙ্গলকোট, চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যানরা শপথ গ্রহণ করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন শোভন বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশের ভিশন বাস্তবায়নে কাজ করেবো। সদর উপজেলাকে একটি সমৃদ্ধ, আধুনিক, স্মার্ট, পরিবেশবান্ধব, শিল্পোন্নত ও সারাদেশের মধ্যে মডেল উপজেলায় রূপান্তরে নিরলসভাবে কাজ করে যাবো। শহরের সঙ্গে উপজেলার সকল ইউনিয়নের যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও ভালো করে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সব সেক্টরে কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে তিনি জানান।