চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ল্যাপটপ বিতরণ করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির নিরাপদ ব্যবহার ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানের লক্ষ্যে হারপাওয়ার প্রকল্পের মাধ্যমে এ ল্যাপটপ বিতরণ করা হয়।
এ উপলক্ষে আজ ৪ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। এতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানার সভাপতিত্বে অতিথি ছিলেন সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম শেখ, জেলা আইসিটি অফিসার (প্রোগ্রামার) মোঃ সামছু উদ্দিন।
এ সময় বক্তারা বলেন, প্রশিক্ষণ শেষে প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নারীদের দক্ষতা বৃদ্ধিসহ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। পাশাপাশি অর্থনৈতিক কর্মকান্ডেও নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাবে। বক্তারা, প্রশিক্ষণ লব্ধ জ্ঞানকে সঠিক উপায়ে কাজে লাগিয়ে প্রযুক্তিক্ষাতে দক্ষ কর্মী ও উদ্যোক্তা হয়ে উঠতে আহ্বান জানান।
এই প্রকল্পের আওতায় জেলা সদর, কসবা এবং নবীনগর উপজেলার ১শ জন নারী উদ্যোক্তকে ই-কমার্স ও কল সেন্টার এজেন্ট বিষয়ক ৫মাস ব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে এই ল্যাপটপ দেওয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের আয়োজনে “মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী” আন্তর্জাতিক দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে র্যালি, আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ১৪ জুলাই রোববার সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট জেসমিন সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ বেলায়েত হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) বিল্লাল হোসেন, এনএস আইয়ের উপ-পরিচালক মোঃ কামরুজ্জামান, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ জুলফিকার হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। মাদকের বিরুদ্ধে সবাইকে সচেতন হতে হবে। সন্তানের প্রতি সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। সমাজ ও দেশকে বাঁচাতে আমাদেরকে মাদক নির্মূল করতে হবে। আলোচনা শেষে চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। এর আগে এক বর্ণাঢ্য র্যালি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনের রাস্তা প্রদক্ষিণ করে। র্যালিতে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ গ্রহণ করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ভাটপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আব্দুল্লাহ আল মাহাদী (১৬) নামের কিশোর নিহত হয়েছেন। আজ ৫ নভেম্বর রবিবার দুপুর ২টার দিকে উপজেলার নাটাই দক্ষিন ইউনিয়নের বড়হরণ বাজারে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মাহাদী উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের ভাটপাড়া গ্রামের পশ্চিম পাড়ার মাসুকুল ইসলামের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাহাদী বড়হরণ বাজারে একটি দোকানে টেইলারিংয়ের কাজ করে। আজকে তার এক বন্ধুর সঙ্গে জুতা নিয়ে ঢিলাঢিলি করার সময় মাহাদীর জুতা বাজারের দোকানের চালে আটকিয়ে যায়। পরে মাহাদী জুতা জন্য চালে উঠলে ওইখানে থাকার বিদ্যুৎতিক তারের সঙ্গে স্পর্শ হইলে মাহাদী অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গেলে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক মাহাদীকে মৃত ঘোষনা করে।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসাইন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এক কিশোর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নিহত হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে রাখা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বুধলে মুক্তিপণ না পেয়ে সাব্বির মিয়া (৯) নামের এক শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। নিহত সাব্বির উপজেলার বুধল ইউনিয়নের পূর্ব খাঁটিহাতা গ্রামের শরাফত আলীর ছেলে। এ ঘটনায় শনিবার রাতে দু’জনকে আটক করেছে পুলিশ। নিহতের পিতা সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শিশু সাব্বির বাড়ি থেকে বের হয়। যাওয়ার সময় মা খালেদা বেগমকে (৩০) বলে যায়, সে পাঁচ টাকা নিয়ে বাড়ির পাশের দোকানে যাচ্ছে। ওই দোকানে যাওয়ার পর শিশুটি আর বাড়ি ফেরেনি। পরিবারের লোকজন নানা জায়গায় খুঁজেও শিশুটির কোনো সন্ধান পাননি। গত বুধবার সকাল ছয়টার দিকে বাড়ির প্রবেশপথে একটি চিরকুট পান শিশুটির মা। চিরকুটে দুই লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছিল। টাকা দিতে ব্যর্থ হলে শিশুটিকে মেরে ফেলার হুমকিও ছিল। চিরকুটে টাকা পাঠানোর জন্য একটি মুঠোফোন নম্বর দেওয়া হয়। বুধবার সকাল থেকে গত শুক্রবার রাত পর্যন্ত ওই মুঠোফোন নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগ করেছে শিশু সাব্বিরের পরিবারের লোকজন। তাঁরা টাকা দিতেও রাজি হয়েছেন। বুধবার রাতেই পরিবারের লোকজন সদর থানার পুলিশকে জানান। মুঠোফোনের সূত্র ধরে পুলিশ গত বৃহস্পতিবার থেকে অভিযানে নামে। একাধিক জায়গায় অভিযান চালানোর পর অপহরণকারী ব্যক্তিরা শুক্রবার রাতে ওই শিশুর লাশ বাড়ির কাছের নির্জন একটি পুকুরের কাঁদাজলের মধ্যে ফেলে রাখে। গত শনিবার দুপুরে গ্রামের শিশুরা ওই লাশ দেখতে পায়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্ত শেষে রাতেই শিশুর লাশ দাফন করে পরিবার।
সাব্বিরের মা খালেদা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, আমরা গরীব মানুষ। ট্যাহার জন্য আমার মানিকটারে মাইরা ফালাইছে। আমি এর বিচার চাই।
জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদর মডেল থানার এসআই মহিউদ্দিন।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসলাম হোসেন বলেন, দুপুরে লাশ উদ্ধার করা হলেও অনেক আগেই শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে। শিশুটিকে ঠিক কীভাবে হত্যা করা হয়েছে, তা বোঝা যাচ্ছিল না। শিশু হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে বলে জানান ওসি।
চলারপথে রিপোর্ট :
সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের ২৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো ২০০-৩০০ জনকে আসামি করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। ২০২১ সালের ২৭ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের টি.এ. রোডে সংঘর্ষের সময় মাওলানা হোসাইন আহাম্মদ হত্যার ঘটনায় তার বড় বোন তানিয়া আক্তার বাদী হয়ে গতকাল ২৩ আগস্ট শুক্রবার এ মামলাটি দায়ের করেন। নিহত হোসাইন আহাম্মদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদারাসার ছাত্র ছিলেন। তিনি জেলার আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দের বাসিন্দা।
মামলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি মুজিবুর রহমান বাবুল, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন শোভন, সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর ব্যক্তিগত সহকারী আবু মুছা আনছারি, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব রহমান (এম.এ.এইচ মাহবুব আলম), জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক এম. সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্র-সংসদের সাবেক ভিপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য হাসান সারোয়ার হাসান, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মাসুম বিল্লাহ, সদর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মো. আলী আজম, সাধারণ সম্পাদক জসিম রানা, ঠিকাদার হামদু মিয়া, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোমিন মিয়াসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের ২৬ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরো দুই-তিনশ’ লোককে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় তানিয়া আক্তার অভিযোগ করেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে কেন্দ্র করে আন্দোলন কর্মসূচির চলাকালে ২৭ মার্চ সকাল ১০টায় হেফাজতে ইসলামের উদ্যোগে পরের দিন হরতালের সমর্থনে শহরে একটি বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। ওই দিন সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে একটি মিছিল হয়। মিছিলটি জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার সামনে গিয়ে আসামিরা দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা করে। এ সময় হোসাইন আহাম্মদ মাথার ডানপাশে গুলিবিদ্ধ হন। আহত অবস্থায় প্রথমে তাকে জেলা সদর হাসপাতালে ও পরে ঢাকার একটি হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওই সময় পুলিশ ও সিভিল প্রশাসনের অসহযোগিতা এবং দমন-নিপীড়নের ভয়ে কোনো আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়ে উঠেনি। এমনকি পুলিশের চাপে তখন নিহতের লাশ ময়না তদন্ত ছাড়া দাফন করতে বাধ্য করা হয় বলে অভিযোগে উল্লেখ করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোজাফফর হোসেন মামলা দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলার মাধ্যমিক পর্যায়ে সকল শিক্ষার্থীর মাঝে ৫০ হাজার গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ৯ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্থানীয় অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী শিক্ষার্থীদের হাতে চারা গাছ তুলে দেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন, প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম. এ. এইচ মাহবুব আলম।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলআমিনুল হক পাভেল।
অনুষ্ঠানে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, সদর উপজেলায় ৬৩টি মাধ্যমিক স্কুলের প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে চারগাছ বিতরণ করা হচ্ছে। গাছ আমাদের ছায়া, অক্সিজেন ও ফল দেয়। গাছ আমাদের কাঠ দেয়, সেই কাঠ থেকে আমরা আসবাবপত্র তৈরি করতে পারি। একটি জনপদে শতকরা ২৫ ভাগ বনায়ন থাকলে তাকে আদর্শ ভ‚ভাগ বলেন। গ্রীণ পৃথিবী হিসেবে গ্রীন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বানাতে হবে। তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে।
তিনি আরো বলেন, গাছ ধ্বংস না করে বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যত। শিশুরা যেনো আগামীতে সুন্দর পৃথিবীতে বসবাস করতে পারে, তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। তিনি আরো বলেন, যেভাবে উষ্ণতা বাড়ছে, তা থেকে রক্ষা পেতে গাছ লাগানো ছাড়া বিকল্প কিছু নেই। তাই আমরা গাছ লাগাবো ও গাছের যত্ম নিব, যেনো গাছ বড় হতে পারে। তাহলে ভবিষ্যত প্রজন্ম একটি সুন্দর পৃথিবী পাবে।