চলারপথে রিপোর্ট :
প্রতিষ্ঠার ৬ বছর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ ৫০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো সিজারিয়ান অপারেশন হয়েছে।
আজ ৯ জুলাই মঙ্গলবার উপজেলার চাতাল শ্রমিক শফিকুল ইসলামের স্ত্রী চম্পা বেগম (২২) নামে এক মা সিজারের মাধ্যমে কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। এটি এ চাতাল শ্রমিক দম্পতির প্রথম সন্তান। এতে দারুন খুশি তারা। বর্তমানে মা ও নবজাতক উভয়েই সুস্থ রয়েছে।
সিজারিয়ান অপারেশনে দায়িত্ব পালন করেন গাইনি কনসালট্যান্ট ডাক্তার কামরুন্নাহার, অ্যানেস্থেশিয়া কনসালট্যান্ট ডাক্তার অর্পা দাস, সহযোগিতা করেন মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার নুর-ই জান্নাত ও ডাক্তার মুন্নী প্রমুখ। এ সময় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার নূপুর সাহা উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার নূপুর সাহা বলেন, আমরা প্রথম সিজারে আমরা সফল হয়েছি। এ সফলতায় হাসপাতালের সব ডাক্তার ও নার্সরা সহযোগিতা করেছেন।
তিনি বলেন, প্রসুতি মাতা চম্পা বেগম ও তার স্বামী আশুগঞ্জের চাতাল কলের শ্রমিক। সোমবার রাতে প্রসব ব্যথা নিয়ে চম্পা বেগম হাসপাতালে আসে। আমরা প্রথম নরমাল ডেলিভারি করানোর চেষ্টা করি। কিন্তু নরমাল ডেলিভারি সম্ভব না হওয়ায় পরে সিজারের সিদ্ধান্ত গ্রহন করি। আমরা সম্পূর্ণ বিনা খরচ এ সেবা দিচ্ছি। প্রয়োজনীয় ঔষধপত্রও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই সরবরাহ করছে। বর্তমানে মা ও নবজাতক উভয়েই সুস্থ রয়েছে। দুদিনের মধ্যেই রিলিজ দেয়া সম্ভব হবে বলে আশা করছি।
তিনি জানান, বর্তমানে হাসপাতালটিতে সার্জারি, চক্ষু, অ্যানেসথেসিয়া, মেডিসিন, ডেন্টাল, অর্থোপেডিক, চর্ম ও যৌন বিভাগ এবং নার্সসহ পূর্ণ জনবল রয়েছে। ওটি চালু হবার আগে আমরা নরমাল ডেলিভারির সংখ্যা বাড়িয়েছি। অপারেশন থিয়েটারটি চালু হওয়ায় আমরা এ ক্ষেত্রেও সফল হয়েছি।
উল্লেখ্য, বিগত ২০০০ সালে আশুগঞ্জ উপজেলা হিসেবে স্বীকৃতি পেলেও ২০১৮ সালে এখানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জে ১৭৫ বোতল বিদেশী মদ এবং ৩০ কেজি গাঁজাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ১ সেপ্টেম্বর রবিবার সকাল ৮টা এবং ভোর রাতে পৃথক অভিযানে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
এসময় মাদক বহনকারী একটি পাজেরো জীপ ও প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন নারায়ণগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার চাষাড়া এলাকার মো. বিল্লাল হোসেন (৫০), মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার মালির পাথর (পঞ্চসার) গ্রামের মো. আলমগীর হোসেন (৪৪), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার ফুলবাড়িয়া গ্রামের মো. রফিক (৩১) ও একই এলাকার মো. তানভীর (২০)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সফিউল কবির বলেন, সকাল ৮টার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর টোল প্লাজার সামনে অভিযান চালিয়ে একটি পাজেরো জীপ আটক করা হয়। গাড়িটি তল্লাশি করে ১৭৫ বোতল বিভিন্ন ব্যান্ডের বিদেশি মদের বোতল উদ্ধারসহ মাদক ব্যবসায়ী মো. বিল্লাল হোসেন এবং আলমগীর হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়।
অপরদিকে ভোরে একই এলাকায় অপর অভিযানে একটি প্রাইভেটকার আটক করা হয়। পরে প্রাইভেটকারে অভিযান চালিয়ে ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধারসহ মাদক ব্যবসায়ী মো. রফিক ও তানভীরকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় আশুগঞ্জ থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে মো. কবির মিয়া নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন।
আজ ২৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে আশুগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক উপজেলার যাত্রাপুর এলাকার মো. আমির হোসেনের ছেলে।
পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, নিহত কবির পেশায় একজন প্লাম্বার মিস্ত্রি ছিলেন। সকালে কবির যাত্রাপুর থেকে রেলপথ ধরে আশুগঞ্জে যাওয়ার পথে এই ঘটনার শিকার হন। ধারণা করা হচ্ছে ঘন কুয়াশায় কিছু দেখতে না পাওয়ায় তিনি ট্রেনের নিচে কাটা পড়েন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কোন ট্রেনের নিচে তিনি কাটা পড়েছেন তা জানা যায়নি। তিনি আরো জানান, ঘটনার তদন্ত চলছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের সাবেক এমপি মঈন উদ্দিন মঈনসহ আওয়ামী লীগের ১৩৫ জন নেতাকর্মীকে আসামী করে আশুগঞ্জ থানায় দুটি পৃথক মামলা রুজু করা হয়েছে।
২০ আগস্ট মঙ্গলবার সকালে আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা গ্রামের নাসির মিয়ার ছেলে মোঃ রমজান মিয়া ও মইশার গ্রামের মফিজ মিয়ার ছেলে হাসান মিয়া বাদী হয়ে এসব মামলা দায়ের করেন। তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সক্রিয় সদস্য বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
মামলায় সাবেক এমপি ছাড়াও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী মোঃ সফিউল্লাহ মিয়া, সাধারণ সম্পাদক আবু নাসের, ৫জন ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন শাখার নেতৃবৃন্দকে আসামী করা হয়েছে।
পৃথক দুটি মামলার অভিযোগে প্রায় অভিন্ন ভাষায় বলা হয়, গত ৪ আগস্ট (রবিবার) ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জ গোল চত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শান্তিপূর্ণ মিছিলে অভিযুক্তরা সংঘব্ধভাবে হামলা করে। এসময় তারা বেশকয়েকটি ককটেল বিষ্ফোরণসহ ছাত্র-জনতার মিছিলে অতর্কিতভাবে গুলি ছুড়ে। এতে ককটেলের স্পিøন্টার ও গুলিতে কয়েকজন আন্দোলনকারী মারাত্মক আহত হয়। এছাড়া আক্রমণকারীরা লাঠিসোটা দিয়ে পিটিয়ে অনেক আন্দোলনকারীকে আহত করে। এসময় আক্রমণকারীরা অন্তত বিশটি মোটর সাইকেল পুড়িয়ে দেয়াসহ নানা ধরনের নাশকতা করে বলে মামলা দুটিতে উল্লেখ করা হয়।
মামলা দু’টির বাদী মোঃ রমজান মিয়া ও হাসান মিয়া জানান, ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ মিছিলে অতর্কিত হামলা করে আওয়ামী লীগ সেদিন তাদের ফ্যাসিবাদী চরিত্র পূর্ণভাবে প্রকাশ করেছে। আমরা ভিক্টিম এবং সংক্ষুব্ধ। তাই নৈরাজ্যকারীদের বিচারের জন্য মামলা করেছি।
আশুগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ সফিউল কবির জানান, লিখিত অভিযোগ পেয়ে পৃথক দুটি মামলা রুজু করা হয়েছে। তদন্ত করে আসামীদের গ্রেফতার ও পরবর্তী আইনানুগ ব্যাবস্থা নেয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
একই বিদ্যালয়ে পাশাপাশি দুটি ভবন। একটি নির্মাণের চার বছর পর আরেকটি নির্মাণ করা হয়। পুরাতন ভবনটির সব ঠিক থাকলেও পরবর্তীতে নির্মাণ করা ভবনটি মাত্র ১৭ বছরে জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। ভবনের পিলারে পলেস্তারা খসে পড়ে দেখা দিয়েছে ফাটল এবং বের হয়ে এসেছে রড। বিদ্যালয়ের ছাদ থেকেও খসে পড়ছে পলেস্তারা। ছাদের বেশ কয়েকটি জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় নতুন ভবনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি দেওয়া হলেও মেলেনি কোনো সাড়া। ঝুঁকি নিয়ে চলছে বিদ্যালয়ের পাঠদান।
এমন চিত্র ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের খড়িয়ালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আশুগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের খড়িয়ালা পূর্বপাড়ায় ১৯৬৮ সালে খড়িয়ালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ে ২৪৭ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। এর মধ্যে ছেলে শিক্ষার্থী ১০৮ ও মেয়ে শিক্ষার্থী ১৩৯ জন আছে। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও একজন সংযুক্তি শিক্ষকসহ পাঁচজন আছেন।
২০০১-২০০২ অর্থ বছরে বিদ্যালয় চত্বরের পূর্বদিকে একটি পাকা ভবন এবং ২০০৫-০৬ অর্থবছরে পশ্চিমদিকে আরেকটি পাকাভবন নির্মাণ করা হয়। দুটি ভবনই পিলারের ওপর দাঁড়িয়ে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ২০০৫-২০০৬ সালে নির্মাণ করা বিদ্যালয়ের পশ্চিমদিকের ভবনের নিচের পিলার, বিমের পলেস্তরা খসে পড়েছে। বেশ কয়েকটি জায়গায় রড বের হয়ে গেছে। পশ্চিমদের ভবনে শ্রেণিকক্ষ, বারান্দা, দপ্তরের ছাদের ওপর একাধিক জায়গায় ফাটল আছে। খসে পড়ছে পলেস্তরা। এর মধ্যেই প্রধান শিক্ষক হাসিনা বেগমসহ অন্য শিক্ষকরা ঝুঁকি নিয়েই সেখানে পাঠদান চালিয়ে যাচ্ছেন। পশ্চিমদিকের জরাজীর্ণ ভবনে দুটি শ্রেণিকক্ষ, একটি দাপ্তরিক কাজ ও শিক্ষকদের বসার জন্য একটি কক্ষ এবং শৌচাগার আছে।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পশ্চিমদিকের ভবনে সকাল ৯টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রাক প্রাথমিকের এবং সাড়ে ১২টা থেকে সোয়া ৪টা পর্যন্ত পঞ্চম শ্রেণির পাঠদান চলে। পাশের ভবনে দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ শ্রেণির পাঠদান চলে। প্রধান শিক্ষক হাসিনা বেগম গত বছরের শেষ দিকে বিদ্যালয়ের জরাজীর্ণ ভবনের কথা উল্লেখ করে নতুন ভবনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি লিখেন। একাধিকবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে ভবনটির দুরবস্থার কথা জানালেও কোনো কাজ হয়নি। অনেকটা ঝুঁকি নিয়েই সেখানে পাঠদান চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষকরা।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী আবদুল হাই, রোমান মিয়া, জোনাকি আক্তার জানায়, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ক্লাস করতে তাদের ভয় লাগে। ছাদের রড বের হয়ে গেছে। স্কুলের ছাদ থেকে সিমেন্ট খসে খসে পড়ে। সিঁড়ির দেওয়ালও ভেঙে গেছে। সিঁড়ির দিকের ফাটল দেখলে ভয় লাগে। ভয় নিয়ে আমরা ক্লাস করি।
স্থানীয় হানিফ মিয়া বলেন, চার বছর আগে নির্মাণ করা ভবন ভালো আছে। পরে নির্মাণ করা ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। জরাজীর্ণ ভবনে আতঙ্ক নিয়ে চলে শিক্ষা কার্যক্রম।
খড়িয়ালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাসিনা বেগম বলেন, সর্বশেষ ২০২২ সালের শেষের দিকে বিদ্যালয়ের একটি ভবনের জরাজীর্ণের অবস্থা উল্লেখ করে নতুন ভবনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি দিয়েছি। আগেও বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। পাঠদান চালানোর জন্য বিকল্প কোনো ভবন নেই। তাই বাধ্য হয়েই জরাজীর্ণ ভবনে শ্রেণির কার্যক্রম এবং দাপ্তরিক কার্যক্রম চালাতে হয়।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খোরশেদ আলম বলেন, জেলা ও সব উপজেলার জরাজীর্ণ ভবনের তালিকা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। নতুন প্রকল্প বাস্তবায়নের তালিকায় এ বিদ্যালয়ের নামও আছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জে মহান স্বাধীনতা দিবসে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আশুগঞ্জ উপজেলা প্রশসানের উদ্যোগে দিবসটি উপলক্ষে ২৬ মার্চ মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব মঈন উদ্দিন মঈন এম.পি।
অনুষ্ঠানে আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র বসাকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সি, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিম পারভেজ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লিমা সুলতানা, উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি কাজী তাহমিনা শারমিন, আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাহিদ আহমেদ, আশুগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি মোজাম্মেল হক, সাধারণ সম্পাদক সাদেকুল ইসলাম সাচ্চু, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের নেতাকর্মী বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে স্মৃতিস্তম্বে পুষ্পস্তবক র্অপণ, ডিসপ্লে প্রর্দশনী, পুরষ্কার বিতরণসহ নানান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।