চলারপথে রিপোর্ট :
কোটা সংস্কার ও মেধাবীদের কর্মসংস্থানের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ-মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১১ জুলাই বৃহস্পতিবার বিকেলে “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের” ব্যানারে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
পরে এক বিক্ষোভ মিছিল কুমারশীল মোড় প্রদক্ষিণ করে পুনরায় প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
মানববন্ধনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী শাহ আলম পালোয়ান বলেন, বৈষম্যমূলক কোটার মাধ্যমে আমাদের হেনস্তা করা হচ্ছে। আমরা কোটা বা সরকারের বিরুদ্ধে নই। আমরা চাই কোটা সংস্কার করে পাঁচ ভাগে নামিয়ে আনা হোক।
ফাহিম মুনতাসির বলেন, আমরা হাইকোর্টের রায়কে সবসময় সম্মান জানাই। আমরা কোটা বাতিল চাই না, কোটার যৌক্তিক সংস্কার চাই। আমাদের আন্দোলন সরকারের বিরুদ্ধে না, আমাদের অবস্থান কোটা সংস্কারে পক্ষে। আমরা চাই কোটাকে সংস্কার করে মেধাবীদের কর্মসংস্থান করা হোক।
চলারপথে রিপোর্ট :
সাত বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে মোহাম্মদ রিফাত (২৭) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ। আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বিকেলে শহরের মেড্ডা তিতাসপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী শিশুটি শহরের একটি ভাড়া বাসায় মা–বাবার সঙ্গে থাকত। তার বাবা রিকশাচালক ও মা গৃহকর্মীর কাজ করেন। আটক রিফাত জেলা শহরের বাসিন্দা। ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শিশুটিকে চকলেট খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করা হয় বলে স্বজনেরা অভিযোগ করেন।
পুলিশ, হাসপাতাল ও ভুক্তভোগীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল বিকেলে এলাকার একটি গণশিক্ষা কার্যক্রমে শিশুটিকে পাঠান মা। পড়া শেষে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরে শিশুটি। তখন মা অন্যের বাড়িতে কাজ করছিলেন, বাবাও বাড়ি ছিলেন না। শিশুটিকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে নিজ বাড়িতে নিয়ে রিফাত ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ করে ভুক্তভোগীর পরিবার। সন্ধ্যায় শিশুটি পেটব্যথায় চিৎকার শুরু করে। কারণ জানতে চাইলেও কিছুই বলছিল না। আজ সকালে শিশুটির রক্তক্ষরণ শুরু হয়। পরে মায়ের কাছে গতকালের ঘটনা খুলে বলে। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে ভুক্তভোগী শিশু ও তার পরিবারের বক্তব্য শোনে। বিকেলে শহরের মেড্ডা তিতাসপাড়া এলাকা থেকে রিফাতকে আটক করা হয়।
হাসপাতালের কয়েকজন নার্স জানান, নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
অভিযুক্ত রিফাত পুলিশের হেফাজতে থাকায় অভিযোগের বিষয়ে তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে তাঁর বাবার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ধরেননি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের ২ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক আইয়ুব আলী বলেন, বিকেলে অভিযুক্ত রিফাতকে জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের পূর্ব পাশে মেড্ডা তিতাসপাড়া এলাকা থেকে আটক করে ফাঁড়িতে আনা হয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গুজব না ছড়িয়ে বাংলাদেশ থেকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শিক্ষা নিতে ভারতের প্রতি আহবান জানিয়েছেন হেফাজত ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান।
আজ ১৩ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের বজাবে তিনি একথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় আছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এ ধরণের কোনো হামলা হতে দেওয়া হবে না। আমাদের নেতৃবৃন্দ জেলার সর্বত্র এই নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
এ সময় মাওলানা সাজিদুর রহমান বলেন, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই। আমরা সবাই দেশের নাগরিক এবং সমঅধিকার ভোগ করি। আল্লাহ রসুল বলেছেন, অমুসলিমের ওপর যারা জুলুম করে, তাদের অধিকারে কেউ কম দেয়, সাধ্যের বাইরে কোন কাজ তাদের ওপর চাপিয়ে দেয়, অন্যায় ভাবে তাদের কাছ থেকে কিছু নিয়ে নেয় কিয়ামতের দিন আমি নবী আল্লাহর কাছে বিচার প্রার্থী হবো। এই হচ্ছে সংখ্যালঘুর বিষয়ে নবীর নির্দেশনা। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাটিতে কোন সংখ্যালঘু আক্রান্ত হতে পারবে না, করতে দেওয়া হবে না।
এ সময় মাওলানা সাজিদুর রহমান আরো বলেন, বিগত সময়ে হেফাজত ইসলামসহ আলেমদের উপর অনেক অত্যাচার-জুলুম হয়েছে। ২০১৬ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার এক ছাত্রকে মাদরাসার ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ২০২১ সালে আমাদের ১৬জনকে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের আলেমদের বিরুদ্ধে জেলার বিভিন্ন থানায় ৬৩টি মামলা করে তাদেরকে হয়রানি করা হয়েছে। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করে তাদেরকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও ২০১৬ সালে আমাদের ৬জন ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ওই সময় আমরা যে মামলাগুলো করেছিলাম বৈরী পরিবেশের কারনে মামলাগুলো সঠিক ভাবে পরিচালনা করতে পারিনি। ইনশাল্লাহ ওই মামলাগুলো আমরা চালাব।
তিনি বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগষ্ট স্বৈরাচারি সরকারের পতন হয়েছে। এখন সবাই মিলে দেশটাকে গড়ে তুলতে হবে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হেফাজত ইসলামের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সভাপতি মাওলানা মুফতি মোবার উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক মুফতি বোরহান উদ্দিন কাসেমি, সহ-সভাপতি মাওলানা ক্বারী বোরহান উদ্দিন, মাওলানা বোরহান উদ্দিন আল মতিন, প্রচার সম্পাদক মুফতি জাকারিয়া খান প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে টিসিবির নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় শুরু হয়েছে।
আজ ৩ এপ্রিল বুধবার সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে নিম্ন আয়ের কার্ডধারী মানুষের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে এ বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম শেখ। এই কর্মসূচিতে প্রত্যেক কার্ডধারী পাচ্ছেন ২ কেজি করে মসুর ডাল, ২ লিটার সয়াবিন তেল, ৫ কেজি চাল ও ১ কেজি ছোলা বুট। মসুর ডাল ৬০ টাকা কেজি, সয়াবিন তেল ১০০ টাকা লিটার, চাল ৩০ টাকা ও চিনি ৭০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। টিসিবির পণ্য হাতে পেয়ে আয়শা বেগম বলেন, বর্তমান বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য অনেক বেশি। এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে স্বল্প মূল্যে তেল, ডাল, চিনি ও চাল পেয়ে অনেক খুশি। সরকার সব সময় যেন আরো কিছু নিত্য পণ্য যোগ করে স্বল্পমূল্যে আমাদের প্রদান করে, সে দাবি জানাই। মুক্তার ও রফিক টিসিবির পণ্য হাতে পেয়ে বলেন, রমজান মাসে সরকার আমাদের মতো নিম্ন আয়ের মানুষের কথা চিন্তা করে এই স্বল্পমূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস দেওয়ায় অনেক উপকার হয়েছে।
সদর ইউএনও মোহাম্মদ সেলিম শেখ জানান, সদর উপজেলার নিম্ন আয় ও সুবিধাবঞ্চিত কার্ডধারী মানুষের মাঝে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পৌরসভায় ৪ হাজার ৯৫২ জনসহ সদর উপজেলায় ১৬ হাজার ৬১৮ জন নিম্ন আয়ের কার্ডধারী মানুষের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির এ পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পৌরসভার সদর উপজেলা পরিষদ চত্বর, কালভৈরব, কারখানাঘাট আনন্দবাজার ও শেরপুর ঈদগাহ মাঠে চারটি স্থানে এই টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হয়। তিনি আরো বলেন, এই কার্যক্রমটি খুবই জনবান্ধব। নিম্ন আয়ের মানুষরা যেন সঠিকভাবে এই পণ্য পান, সে জন্য জোরদারভাবে তদারকি করা হচ্ছে। কোনো ডিলার দুর্নীতি করলে তার বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুই শিশু সন্তানসহ এক নারী বিষপান করে আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ ১৩ নভেম্বর বুধবার বেলা ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটুরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন- ঘাটুরা এলাকার আশরাফ মিয়ার স্ত্রী শারমিন আক্তার (২৪) এবং তর দুই কন্যা রওজা (৫) ও নওরিন (৩)।
নিহতদের মরদেহ জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে রাখা হয়েছে।
জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিন মিতুল জানান, বিষপান করা এক নারীকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়। এরপর তাকে মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি করতে বলার কিছুক্ষণ পর দুই শিশুকে আনা হয়। তাদের পরীক্ষা নিরীক্ষা করে মৃত পাওয়া যায়। কিছুক্ষণ পর মাও চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
হাসপাতালের কর্মচারীরা জানান, স্ত্রী ও দুই শিশুকে নিয়ে স্বামী আশরাফ হাসপাতালে আসেন। তার সাথে থাকা স্বজনরা জানিয়েছেন স্ত্রী তার দুই সন্তানকে বিষপান করিয়ে নিজে বিষপান করেন। তিনজনের মৃত্যু হওয়ার পর আশরাফসহ অন্য স্বজনরা হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যান বলে জানান তারা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোজাফফর হোসেন জানান, খবর পেয়ে ঘটননাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরে দুই সন্তানসহ মা বিষপান করেছেন। এ ঘটনায় পলাতক স্বামী ও স্বজনদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রাণবন্ত এক হঠাৎ আড্ডায় মেতে উঠেছিলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া। দেশবরেণ্য এই জ্ঞানী গুণীদের আড্ডায় স্থান পেয়েছে সাহিত্যের সমকালীন অনেক বিষয়। সাহিত্যের গতিপ্রকৃতি। আগামীদিনের করণীয় ইত্যাদি ইত্যাদি। বলছিলাম ২২ নভেম্বর শুক্রবারের এক ভিন্নমাত্রার সন্ধ্যার কথা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পশ্চিম মেড্ডার দারোগা বাড়ি। সেখানেই জন্ম গ্রহণ করেন এই জেলার কৃতি পুরুষ ডক্টর শাহ মোহাম্মদ সানাউল হক। যিনি একজন আপাদমস্তক বিনয়ী মানুষ। সাবেক এই আমলা ভদ্রলোকটিই আয়োজন করেন বিশাল এক সাহিত্যমেলার। আর সেটি তাঁর বাসার বিশাল ড্রয়িংরুমে। উৎসবমুখর এই মিলনমেলায় অংশ নেন, ডক্টর গোলাম কিবরিয়া পিনু, কথাসাহিত্যিক ফরিদ আহমেদ দুলাল, কবি ও সাংবাদিক ফারুক মাহমুদ। আর আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে অংশ নেন, কবি ও সংস্কৃতিজন আব্দুল মান্নান সরকার, কবি জয়দুল হোসেন, অধ্যাপক মানবর্দ্ধন পাল, কবি মো. আব্দুর রহিম, কবি-অধ্যাপক মোসলমে উদ্দিন সাগর, কবি এডভোকেট মানিক রতন শর্মা, কবি শাদমান শাহিদ, কবি এড. হুমায়ুন কবীর, কবি ও কথাশিল্পী আমির হোসেন, কবি ও সংগঠক হেলাল উদ্দিন হৃদয়, কবি রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস, আধুনিক পুতুল নাচের নবসংস্করণের পুরোধা জিয়া আমিন, কণ্ঠশিল্পী আনিসুল হক রিপন, সংগঠক ফারুক আহমেদ ভুঁইয়া, কবি মাশরেকী শিপার, কবি ও সংগঠক শাহাজাদা জালাল, কবি ও চিত্রশিল্পি কাজী বর্ণাঢ্য, কবি মাসুদ হাসান শিহাব, কবি এসএম ইউনূস, কবি ও ছড়াশিল্পী মনিরুল ইসলাম শ্রাবণ প্রমুখ। সভায় বক্তারা বলেন, সাহিত্য চর্চার জন্য গভীর পর্যবেক্ষণ আর অভিজ্ঞতা দরকার। অবশ্যই নিজস্ব সৃজনশীলতা থাকতে হবে। উদার মানসিকতা না থাকলে উত্তম সাহিত্য বেরিয়ে আসবে না। পুরনো পদ্ধতি ফিরিয়ে এনে তাতে নিজেদের চিন্তার সংমিশ্রণ ঘটিয়ে কল্যাণমুখি সাহিত্যকর্ম বের করে আনতে হবে। তারা বলেন, সাহিত্যের জন্য এখন আর রাজধানী আর মফসল শব্দ গুলো অনিবার্য নয়। কারণ প্রযুক্তির কল্যাণে এখন ঢাকা যা মফসলও তা। তাছাড়া এদেশের অনেক বিখ্যাত লেখক বেরিয়ে এসেছেন মফসলে থেকেই। তারা নিজের কাজটি কাজের মতো করেছেন। মুল কথা সাহিত্যের জন্য পরিশ্রম করতে হবে। কাজ করতে হবে। কাজের মূল্যায়ন হবেই। সভায় বাংলা সাহিত্যের বেশ কয়েকজন প্রবাদ পুরুষকে নিয়ে গবেষণাধর্মী কাজের উপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
প্রসঙ্গত: মনোজ্ঞ এই আড্ডার শুরু থেকে শেষ অবধি হরেক রকমের ভর্তাসমেত শীতের বাহারি পিঠা, কলা আর চা পরিবেশন অব্যাহত ছিলো।