চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে টিসিবির নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় শুরু হয়েছে। আজ ১৬ জুলাই মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে নিম্ন আয়ের কার্ডধারী মানুষের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে এ বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন সদর ইউএনও মোহাম্মদ সেলিম শেখ। প্রত্যেক কার্ডধারী ২ কেজি করে মশুর ডাল, ২ লিটার সয়াবিন তেল, ৫ কেজি চাল পাচ্ছেন। মশুর ডাল ৬০ টাকা কেজি, সয়াবিন তেল ১০০ টাকা লিটার ও চাল ৩০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়।
টিসিবির পণ্য হাতে পেয়ে ক্রেতারা জানান, বর্তমান বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য অনেক বেশি। এই ঊর্ধ্বগতি বাজারে স্বল্প মূল্যে তেল, ডাল ও চাল পেয়ে অনেক খুশি। টিসিবিতে আরো কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস দিলে আমাদের উপকার হতো। সদর ইউএনও মোহাম্মদ সেলিম শেখ জানান, সদর উপজেলার স্বল্প আয় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পৌরসভায় ৪ হাজার ৯৫২ জনসহ সদর উপজেলায় ১৬ হাজার ৬৮ জন নিম্ন আয়ের কার্ডধারী মানুষের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে জুলাই মাসের টিসিবির এ পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
পৌরসভার সদর উপজেলা পরিষদ চত্বর, কালভৈরব, কারখানাঘাট আনন্দবাজার ও শেরপুর ঈদগাহ মাঠে চারটি স্থানে এই টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, স্বল্প আয়ের মানুষের টিসিবির পণ্য অনেকটায় সহযোগিতা হবে। মঙ্গলবার ২ কেজি তেল, ২ কেজি ডাল, ৫ কেজি চাল দেওয়া হচ্ছে। চিনির বরাদ্দ না থাকায় চিনি দেওয়া হচ্ছে না। পরে পর্যায়ক্রমে সদর উপজেলার ইউনিয়ন পর্যায়ে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে।
টিসিবির পণ্য নিয়ে কেউ যেন কোনো রকম দুর্নীতি করতে না পারে সেজন্য আমাদের মনিটরিং অব্যাহত থাকবে। এ সময় সদর উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ইসমাইল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটবল খেলা নিয়ে একপক্ষের ছুরিকাঘাতে একজন নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছে।
আজ ২৬ এপ্রিল শুক্রবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের নরসিংসার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম ইয়াকুব মিয়া (৩৫)।
এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নরসিংসার গ্রামে সামিউন বাসির ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা ছিল শুক্রবার। বিকেলের ফাইনাল খেলায় পশ্চিম পাড়া দলকে উত্তর পাড়া দল পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়। খেলা শেষে পশ্চিম পাড়া দল উল্লাস শুরু করলে উত্তর পাড়া দলের কয়েকজন বাধা দেন। পরে তাদের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। এ সময় কয়েকজনের নেতৃত্বে ধারালো ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করলে ৫/৬ জন আহত হন। তাদেরকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ইয়াকুব মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চিকিৎসক ডা. শরিফুল হক বলেন, ইয়াকবের পিঠে ছুরিকাঘাত লাগে। তার শরীর থেকে অধিক রক্তক্ষরণ হয়েছে। ধারণা করছি রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসলাম হোসাইন বলেন, হত্যার খবর পেয়ে এলাকায় পুলিশ পাঠানো হয়েছে। হত্যাকারীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বহুল প্রচারিত একমাত্র ইংরেজি পত্রিকা দি ডেইলী পেনব্রীজ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ এমদাদুল হক এর ৬০তম জন্মদিন উদযাপিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে আজ ৩১ জানুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় শহরের কাজীপাড়াস্থ পেনব্রীজ কার্যালয়ে পেনব্রীজ পরিবার এক আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতি ও পীস ফর অল এর সভাপতি হাজী মোঃ জসিম উদ্দিন জমসেদ। অধ্যাপক এম এ হানিফ এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক আব্দুল গণি, স্বপ্নতরী সিইও মোঃ তাহের উদ্দিন ভূইয়া, সোনালী ব্যাংকের সাবেক ডিজিএম সেলিম জাহাঙ্গীর, অধ্যাপক আজিজুর রহমান, প্রভাষক তোফায়েল আজম, সাংবাদিক এ কে এম বাবুল হক, সাংবাদিক নিশাদুল ইসলাম, সাংবাদিক আশরাফুল হক চৌধুরী, কবি রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস, শহিদ তালুকদার, সাজ্জাদ ইসলাম জুনাঈদ প্রমুখ। আলোচনা সভা-কেক কাটা শেষে অধ্যাপক মোঃ এমদাদুল হকের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
বক্তারা বলেন, তিনি লোভহীন একজন মানুষ। তিনি গর্ব করার মতো একজন মহৎ মানুষ। যিনি আপাদমস্তক একজন মানুষ। সাংবাদিক জগতে তার সৃষ্টিশীলতা ঈর্ষনীয়। তিনি একজন সমাজ সংস্কারক।
চলারপথে রিপোর্ট :
মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাদীপ্ত জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া। সংস্কৃতির রাজধানীখ্যাত তিতাস বিধৌত জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া। মুক্তিযুদ্ধে এই জেলার রয়েছে গৌরবোজ্জল ইতিহাস। যুগে যুগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেছেন অনেক জ্ঞানী, গুনী মহাপুরুষ। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মানুষ সংস্কৃতিমনা ও অতিথি পরায়ন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া একটি ঐতিহ্যবাহী জেলা। এখানকার ঐতিহ্যের মধ্যে রয়েছে মিষ্টি, ছানামুখী, মেলা/বান্নি, হাঁসলি মোরগ, গরুর দৌড়, নৌকা বাইচ ও পুতুল নাচ।
এক সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুতুল নাচ দেশে ও বিদেশে বিখ্যাত ছিলো। পুতুল নাচের সংস্কৃতি ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে সমৃদ্ধ করেছিলো দেশে-বিদেশে। তবে কালের আর্বতে পুতুল নাচের আগের জৌলুস আর নেই। আধুনিক সংস্কৃতির আগ্রাসনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহী পুতুল নাচ এখন বিলুপ্তির পথে।
বাঙ্গালীর অন্যতম উৎসব পহেলা বৈশাখ, বসন্ত উৎসবসহ হাতেগুনা দুই/একটি উৎসবে পুতুল নাচে অনুষ্ঠান ছাড়া তেমন আর চেখে পড়েনা।
শহরের প্রবীন ব্যক্তিদের কাছ থেকে জানা গেছে, ভারতীয় উপমহাদেশে পুতুল নাচের সৃষ্টি করেছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের বিপিন পাল। বিপিন পালকে ভারতীয় উপমহাদেশে পুতুল নাচের জনক বলা হয়। তিনি প্রথম আধুসিক পুতুল নাচের প্রচলন করেন। তিনি হিন্দু ধর্মের বা পৌরাণিক কাহিনী অবলম্বনে ও তৎকালীন সময়ের সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় পুতুল নাচ করতেন।এ ছাড়াও গ্রামীন জীবনের নানা দৃশ্যপট তুলে ধরতেন তার পুতুল নাচে। তাঁর পুতুল নাচ দেখে শিশু থেকে সব বয়সী মানুষ আনন্দ পেতো। বিশেষ করে শিশুদের আনন্দের সীমা ছিল না, এই ভাবনা থেকেই তিনি প্রথমে মাটির পুতুল, ক্রমান্বয়ে স্টিক পুতুল, স্প্রিং পুতুল ও সূতোর তৈরি পুতুল তৈরী করেন। একই এলাকার কয়েক জন শিষ্যকে সাথে নিয়ে তিনি চমক তৈরি করে ছিলেন পুতুল নাচ সৃষ্টির মাধ্যমে। পুতুল নাচের ব্যাপক জনপ্রিয়তা দেখে তাঁর পরিবার সহ মতি মিয়া, রমনাথ বাবু, তারু মিয়া ও সিদ্দিক মিয়াকে সাথে নিয়ে বৃদ্ধি করেন পুতুল নাচের প্রচার ও প্রসার। তাঁর এ শিষ্যরা দীর্ঘবছর তাঁর সাথে থেকে পরবর্তীতে যার যার এলাকায় পুতুল নাচের দল তৈরি করে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জনপদে পুতুল নাচের সাথে জড়িত আরো কয়েকজনের নাম জানা যায়। এরা হলেন জেলার নবীনগরের কৃষ্ণনগর গ্রামের গিরীশ আচার্য্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মেড্ডা গ্রামের ধন মিয়া, কালু মিয়া ও মোঃ রাজ হোসেন। এক সময় ধন মিয়ার পুতুল নাচ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেন।
ধন মিয়ার পুতুল নাচ দলের নাম ছিলো রয়েল বীনা অপেরা। ধন মিয়া শুধু দেশে নয়, বিদেশে ও খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।
১৯৮০ সালে ধন মিয়া পুতুল নাচ দেখাতে সোভিয়েত ইউনিয়নে গিয়েছিলেন। তৎকালীন সময়ে ধন মিয়া রাশিয়ার মস্কো, তাসখন্দ, সমরখন্দসহ বিভিন্ন শহরে ২০ দিন অবস্থান করে পুতুল নাচ দেখিয়ে বাংলাদেশের নাম বিশ্ব পরিমন্ডলে ছড়িয়ে দেন। ধন মিয়ার পুতুল নাচের মধ্যে ছিলো “বড়শি বাওয়া” “বাঘে কাঠুরিয়াকে ধরে নেওয়া” এবং “বৈরাগী বৈরাগিনীর ঝগড়া” অন্যতম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুতুল নাচের জৌলুস এখন আর আগের মতো নেই। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য পুতুল নাচ এখন বিলুপ্তির পথে।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের সূর্যমুখী কিন্ডার গার্টেন এন্ড উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় শিশু শিক্ষার্থীদের দিয়ে পুতুলের আদলে অসাধারণ নৃত্য প্রদর্শন করা হয়। যা এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। অনুষ্ঠানে স্কুলের শিশু শিক্ষার্থীরা পায়ের আঙ্গুলের সাথে হাতে সূতো বেঁধে, মাথায় ঘুমটা দিয়ে ও গায়ে বাঙ্গালীয়ানা পোশাক পরিধান করে নাচ প্রদর্শন করে।
পুতুলের আদলে ২৬ জন শিশু গানের তালে তালে অসাধারণ নৃত্য প্রদর্শন করে। ৫ মিনিটের মনোমুগ্ধকর পুতুলের আদলে নাচের ভিডিও উপস্থিত অতিথি ও অভিভাবকদের মুগ্ধ করে, তাদের হৃদয় জয় করে। সেই নাচের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে তা দেখে সূধীজনরা প্রশংসা করছেন। পুতুলের আদলে শিশুদের নাচ নতুন প্রজন্মের সাথে পুতুল নাচের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে।
পুতুলের আদলে শিশুদের দিয়ে এই নৃত্যের মূল কারিগর শহরের পশ্চিম মেড্ডা এলাকার তরুন নৃত্য শিল্পী মোহাম্মদ আল সাইফুল আমিন জিয়া। তিনি পশ্চিম মেড্ডা এলাকার মৃত রমজান মিয়ার ছেলে। তিনি সূর্যমূখী কিন্ডার গার্টেন এন্ড উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রায় ১১ বছর ধরে সহকারী শিক্ষক (নৃত্য) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এ ব্যাপারে নৃত্যশিল্পী মোহাম্মদ আল সাইফুল আমিন জিয়া বলেন, ছোট বেলায় পুতুল নাচ দেখতাম। সূতা দিয়ে পুতুল নাচানো হতো। তবে এখন আর পুতুল নাচ সেভাবে হয় না। আমি ভাবলাম একজন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সন্তান ও সংস্কৃতির কর্মী হিসেবে বিলুপ্ত হতে থাকা পুতুল নাচের জৌলুসকে আবারো আনতে। নতুন প্রজন্মকে পুতুল নাচের সাথে পরিচিত করার ভাবনা থেকেই এই পুতুল নাচটি তৈরী করি। তিনি আরো বলেন, আমার প্রদর্শিত পুতুলের আদলে শিশুদের নৃত্যটি দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হওয়ায় আমি অনেক খুশি। আমি মনে করি আমার কষ্ট সার্থক হয়েছে। তিনি বলেন, আমি নিজের চেষ্টায় ৬ বছর বয়স থেকে নাচ করি, এবং ১৫ বছর বয়স থেকে নাচ করাই। আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে কাজ করছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোটা সংস্কার ও মেধাবীদের কর্মসংস্থানের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ-মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১১ জুলাই বৃহস্পতিবার বিকেলে “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের” ব্যানারে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
পরে এক বিক্ষোভ মিছিল কুমারশীল মোড় প্রদক্ষিণ করে পুনরায় প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
মানববন্ধনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী শাহ আলম পালোয়ান বলেন, বৈষম্যমূলক কোটার মাধ্যমে আমাদের হেনস্তা করা হচ্ছে। আমরা কোটা বা সরকারের বিরুদ্ধে নই। আমরা চাই কোটা সংস্কার করে পাঁচ ভাগে নামিয়ে আনা হোক।
ফাহিম মুনতাসির বলেন, আমরা হাইকোর্টের রায়কে সবসময় সম্মান জানাই। আমরা কোটা বাতিল চাই না, কোটার যৌক্তিক সংস্কার চাই। আমাদের আন্দোলন সরকারের বিরুদ্ধে না, আমাদের অবস্থান কোটা সংস্কারে পক্ষে। আমরা চাই কোটাকে সংস্কার করে মেধাবীদের কর্মসংস্থান করা হোক।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আশা আয়োজিত জেলা মৎস্য অফিস হলরুমে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২২ এপ্রিল মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় মৎস্যচাষিদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, আশা’র কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকা এর এসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর (ফিসারিজ) সবুজ কুমার চৌধুরী।
আশা’র সিনিয়র জেলা ম্যানেজার মো: আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে ও জেলা টেকনিক্যাল অফিসার (কৃষি) সোহাগ আলম এর সঞ্চালনায় প্রশিক্ষণ প্রদান করেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাকির হোসেন, জেলা খামার ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আনোয়ার কামাল।
উপজেলা সদর সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো: ছায়েদুর রহমান।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, আশা’র জেলা রিজিওনাল ম্যানেজার মো: আব্দুল হাকিম, সাংবাদিক খন্দকার আলমগীর হোসেন সহ আরো অনেকেই।প্রশিক্ষণ কর্মশালায় ব্রাহ্মণবাডিয়া সদর, নবীনগর, কসবা ও আখাউড়া উপজেলার মোট ৩০ জন মৎস্য চাষীদের প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়।