অনলাইন ডেস্ক :
খেলার দুনিয়ার সবকিছুকে ছাড়িয়ে যার অবস্থান। যেখানে সুযোগ পাওয়া প্রতিটি অ্যাথলেটের কাছে সর্বোচ্চ প্রাপ্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ তো আর এমনি এমনি বলা হয় না অলিম্পিককে। সেই মহাযজ্ঞের আনুষ্ঠানিক পর্দা উঠতে যাচ্ছে। প্রেমের শহর, ঐতিহ্যের শহর, সৌন্দর্যের শহর প্যারিসের কাঁধে এবার গুরুদায়িত্ব। বাংলাদেশ সময় আজ ২৬ জুলাই শুক্রবার জমকালো উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে অলিম্পিক। কেমন হচ্ছে এবারের উদ্বোধন, কতজন অ্যাথলেটের মিলনমেলা হচ্ছে যাচ্ছে প্যারিসে? সিন নদীর তীরে চোখ রাখার আগে জেনে নেওয়া যাক- উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কোথায়: অলিম্পিকের আয়োজক হিসেবে কোনও দেশের নাম থাকে না। থাকে শহরের নাম। এবারের অলিম্পিক হচ্ছে প্যারিসে। তো এই শহরের মূল ভেন্যু, অর্থাৎ প্রধান অ্যাথলেটিক স্টেডিয়ামে হওয়ার কথা উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। যেটা হয়ে এসেছে আগের আসরগুলোতে। কিন্তু এই জায়গায় প্যারিস অলিম্পিক ব্যতিক্রম। মূল স্টেডিয়ামে নয়, এবারের অলিম্পিকের উদ্বোধন সিন নদীতে। ৬ থেকে ৭ হাজার অ্যাথলেট অস্টারলিটজ সেতু থেকে নৌকা ও বার্জে করে সিন নদীর ৬ কিলোমিটার পাড়ি দেবেন। উদ্বোধন দেখার জন্য প্রায় প্রায় ৫ লাখের বেশি দর্শকের জন্য বানানো হয়েছে বিশেষ স্ট্যান্ড। আগ্রহ যে তুঙ্গে সেটার প্রমাণ পাওয়া যায় ২ হাজার ৭০০ ইউরোর বেশি দামে টিকিট বিক্রির চিত্রে। উদ্বোধন কখন: শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ৩০ মিনিটে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হবার কথা রয়েছে। প্রায় চার ঘণ্টাব্যাপী এই অনুষ্ঠানের বেশিরভাগ সময় দিনের আলোয়। তবে সূর্যাস্তের সময়ও রয়েছে আয়োজন। যাতে প্রেমের শহর হিসেবে পরিচিত প্যারিসের গোধূলির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন দর্শকেরা। অনুষ্ঠানে কী রয়েছে: ঐতিহ্য মেনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সবার আগে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হবে অলিম্পিকের জন্মভূমি গ্রিসকে। এরপর শরণার্থী অলিম্পিক দলের পরিচিতি পর্ব। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দেশের পতাকায় অংশ নিতে পারবেন না রাশিয়া ও বেলারুশের অ্যাথলেটরা। তারা অংশ নেবেন ব্যক্তিগত পরিচয়ে। পরিচয় পর্ব শেষে রয়েছে বিনোদন পর্ব। এই অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা সাজিয়েছেন বিখ্যাত থিয়েটার পরিচালক টমাস জলি। অনুষ্ঠানটিকে ১২টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যেখানে ৩ হাজার নৃত্যশিল্পী, সংগীতশিল্পী ও বিনোদনকর্মী অংশ নেবেন। অংশগ্রহণকারী শিল্পীরা সিন নদীর তীরে, সেতুতে ও কাছাকাছি স্মৃতিস্তম্ভগুলোয় থাকবেন। খরচ কত: প্যারিস অলিম্পিক আয়োজক ঠিক কত খরচ হচ্ছে, সেটি নিশ্চিত করতে পারেনি ফ্রান্স। তবে ফ্রান্সের জাতীয় নিরীক্ষণ সংস্থার প্রধান পিয়েরে মসকোভিচি জানিয়েছেন, ৩০০ থেকে ৫০০ কোটি ইউরো খরচ হবে। মসকোভিচির বলেছেন, ‘অলিম্পিক আয়োজনের খরচ এখনও আমরা জানি না। এ গেমস আয়োজনে তিন, চার কিংবা পাঁচ শত কোটি ইউরো খরচ হতে পারে।’যদি এই খরচের পরিমাণ সত্যি হয়, তাহলে সেটি ফ্রান্সের অলিম্পিক বাজেট ছাড়িয়ে যাবে। কারণ অলিম্পিকের বাজেট করার সময় ফরাসি সরকার জানিয়েছিল, অলিম্পিক আয়োজনে তাদের বাজেট ধরা হয়েছে ২৪৪ কোটি ইউরো।
কতদিনের গেমস:
২৬ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে প্যারিস অলিম্পিক। তবে উদ্বোধনের আগেই শুরু হয়েছে বেশ কয়েকটি ইভেন্ট। এর মধ্যে ফুটবল অন্যতম।
তবে যদি আনুষ্ঠানিক সময়ের হিসাব টানা যায়, তাহলে প্যারিস অলিম্পিক চলবে ১৭ দিন। ২৬ জুলাই শুরু হয়ে পর্দা নামবে ১১ আগস্ট।
অ্যাথলেট সংখ্যা কত:
২০৬টি দেশের অ্যাথলেট অংশ নিচ্ছে এবারের অলিম্পিকে। আফ্রিকার ৫৪টি, ইউরোপের ৪৮টি, এশিয়ার ৪৪টি, আমেরিকার ৪১টি ও ওশেনিয়া অঞ্চলের ১৭টি দেশের সঙ্গে ব্যক্তিগত পরিচয় ও শরণার্থী দলের হয়ে অংশ নেবেন অ্যাথলেটরা। এবারের অলিম্পিকে ৩২টি খেলার ৩২৯টি ইভেন্টে প্রায় ৭ হাজার অ্যাথলেট অংশ নিচ্ছে পদকের লড়াইয়ে।
অলিম্পিক ফুটবল:
৩২টি খেলা নিয়ে সাজানো হয়েছে এবারের অলিম্পিক। অনেক আকর্ষণীয় খেলার মধ্যে আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে ছেলের ফুটবল। এবারের প্রতিযোগিতায় স্বাগতিক ফ্রান্স ছাড়াও রয়েছে আর্জেন্টিনা, স্পেন, মরক্কো, মিশরের মতো দলগুলো। তবে সুযোগ পায়নি গত টোকিও অলিম্পিকের সোনাজয়ী ব্রাজিল।
১৬ দল চার গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে প্রথম রাউন্ড। প্রত্যেক গ্রুপের শীর্ষ দুই দল নিশ্চিত করবে কোয়ার্টার ফাইনাল। এরপর চার দলের সেমিফাইনাল। জয়ী দুই দল খেলবে সোনার লড়াইয়ে। আর হেরে যাওয়ার দুই দল মুখোমুখি হবে ব্রোঞ্জের লড়াইয়ে। খেলাগুলো হবে ফ্রান্সের সাতটি ভেন্যুতে। প্রতিটি দলের স্কোয়াডে আছেন ২২ খেলোয়াড়। ১৮ জন মূল খেলোয়াড় ও ৪ জন বিকল্প। অলিম্পিক ফুটবল মূলত অনূর্ধ্ব-২৩ দলের লড়াই। তবে এই বয়সের উর্ধ্বে থাকা তিনজন খেলোয়াড়কে স্কোয়াডে রাখার অনুমোদন আছে। অর্থাৎ, ২৩ পেরিয়ে যাওয়া তিনজন খেলোয়াড় নিয়ে স্কোয়াড সাজিয়েছে সুযোগ পাওয়া ১৬ দল। আর্জেন্টিনা যেমন তাদের স্কোয়াডে রেখেছে হুলিয়ান আলভারেজ, নিকোলাস ওতামেন্দি ও থিয়াগো আলমাদাকে। মরক্কোর রেখেছে আশরাফ হাকিমিকে।
অনলাইন ডেস্ক :
লিওনেল মেসি ম্যাজিকে আরো একবার ইন্টার মায়ামি উদ্ধার হলো। কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের শেষ আটের দ্বিতীয় লেগে ১ গোলে পিছিয়ে পড়েও শেষ পর্যন্ত ৩-১ ব্যবধানে জয় পায় দলটি। যেখানে প্রথমে লেগে ১-০ গোলে হেরে আসা মায়ামি দুই লেগ মিলিয়ে ৩-২ ব্যবধানে জিতে আসরে সেমিফাইনালে উঠল।
আজ ১০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার চেজ স্টেডিয়ামে খেলার শুরুতেই এলএএফসির অ্যারন লং গোল করে বসেন। নবম মিনিটে তার করা এ গোলে মায়ামি অ্যাগ্রিগেটে ২-০ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়ে। তখন মনে হচ্ছিল, মায়ামির পক্ষে ফিরে আসা বুঝি কঠিনই হবে।
ম্যাচের নবম মিনিটে গোল খেয়ে বসে মায়ামি। অ্যারন লংয়ের গোলে এগিয়ে যায় লস অ্যাঞ্জেলেস। তবে প্রথম হাফেই মেসি মায়ামিকে সমতায় ফেরান। ৩৫তম মিনিটে গোল করেন এই আর্জেন্টাইন। দ্বিতীয় হাফে শুধুই মায়ামি শো। দুই লেগ মিলিয়ে মেসিরা সমতায় ফেরে ৬১ মিনিটে।
অ্যালেন চিপ করে বল দেন রেদোনদোকে। বল পেয়ে গোল করেন তিনি। তবে অ্যাওয়ে গোল নিয়মের কারণে তখনও কার্যত এগিয়ে ছিল এলএএফসি। ৬৭ মিনিটে সুয়ারেজের গোল অফসাইডের কারণে বাতিল হয়।
৮৪তম মিনিটে পেনাল্টি পায় মায়ামি। স্পট কিক থেকে গোল করতে ভুল করেননি মেসি। শেষ দিকে মায়ামির গোলরক্ষক অস্কার দুইটি দুর্দান্ত সেভ করেন। যার ফলে মায়ামির জয় নিশ্চিত হয়। সেমিফাইনালে মেসিদের সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ মেক্সিকান ক্লাব পুমাস অথবা এমএলএসের কানাডিয়ান ক্লাব ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপস।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রীড়া পরিদপ্তর, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৩-২০২৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত আজ ২৩ মে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ (বোডিং মাঠ) সংলগ্ন পুকুরে অনুর্ধ্ব-১৪ বালক ও বালিকাদের মাস ব্যাপী সাঁতার প্রশিক্ষণ এর উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার জুলফিকার হোসেন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহ্মুদার আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ মোঃ আবুল কাসেম।
উদ্বোধনীয় অনুষ্ঠান পরিচালনায় করেন সিনিয়র ক্রীড়া শিক্ষক মোঃ আতাউর রহমান পলাশ।
এসময় বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র/ছাত্রীরা প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলায় ছিল ক্রীড়ামোদী উৎসুক জনতার উপচে পড়া ভীড়। গতকাল ১ মে শনিবার বিকালে সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে উক্ত লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
সাদা ধুতি কাপড় পড়ে ভিন্ন রকম সাজে সজ্জিত হয়ে ঢোলের তালে তালে হেলে দোলে ও নেচে গেয়ে লাঠি খেলার মনোমুগ্ধকর নানা কসরত প্রদর্শন করেন লাঠি খেলোয়ারগণ। বিভিন্ন এলাকার ৭ টি টিম উক্ত লাঠি খেলায় অংশগ্রহন করেন। এ সময় উৎসব মুখর পরিবেশে খেলা উপভোগ করেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার উৎসুক লোকজন।
সরাইল সদর ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার সালাউদ্দিন সুরুজের সভাপতিত্বে লাঠি খেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: শের আলম মিয়া।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সরাইল সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার, উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি এডভোকেট আশরাফ উদ্দিন মন্তু।
খেলার বাড়তি আকর্ষণ ছিল সরাইল সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার ও সদর ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার সালাউদ্দিন সুরুজ এর মধ্যকার লাঠি খেলা।
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য এই লাঠি খেলা এখন অনেকটা বিলুপ্তির পথে হলেও মাঝে মধ্যে বিভিন্ন এলাকায় ঢোলের শব্দের তালে তালে এই খেলা অনুষ্ঠিত হতে দেখা যায় যা ক্রীড়ামোদী মানুষকে বিশেষ আনন্দ প্রদান করে বলে স্থানীয় লোকজনের ধারনা।
অনলাইন ডেস্ক :
৫ ম্যাচের টি-২০ সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ সফরে আসছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। ৩ মে শুরু হওয়া সিরিজের জন্য ১৫ জনের দল ঘোষণা করেছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। প্রথমবার দলে ডাক পেয়েছেন সাবেক ক্রিকেটার অ্যালিস্টেয়ার ক্যাম্পবেলে ছেলে জোনাথন ক্যাম্পবেল।
অ্যালিস্টেয়ার ক্যাম্পবেল জিম্বাবুয়ে জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন। সিকান্দার রাজার নেতৃত্বাধীন দলে ফিরেছেন ফারাজ আকরাম ও তাদিওনাসে মারুমানি। দলের বাকিরা জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলা সিরিজের অংশ ছিলেন।
এছাড়া অভিজ্ঞ ক্রেগ আরভিন, শন উইলিয়ামস, ব্লেজিং মুজারাবানিরা আছেন দলে। রায়ান বার্ল, জনজি লুকরাও ভালো টি-২০ খেলেন। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট বোর্ড এখনও দলটির হেড কোচ নিয়োগ দেয়নি। বাংলাদেশ সিরিজে স্টুয়ার্ট মাটসিকেনারি কোচের দায়িত্ব পালন করবেন।
জিম্বাবুয়ের দল: সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), আকরাম ফারাজ, বেনেত্তি ব্রেইন, রায়ান বার্ল, ক্যাম্পবেল জোনাথন, ক্রেগ আরভিন, জয়লর্ড গাম্বিয়া, লুক জনজি, ক্লিভ মাদান্দে, তাদিওনাসে কায়তানো, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ব্লেজিং মুজুরাবানি, আনিসলি এন্ডলভ, রিচার্ড এনগ্রাভা, শন উইলিয়ামস।
অনলাইন ডেস্ক
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হারের মধ্য দিয়ে পথচলা শুরু করেছিল উগান্ডা। তবে ৬ জুন বৃহস্পতিবার নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনিকে হারিয়েছে তারা। এতে ইতিহাসে প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জয়ের দেখা পেল দলটি।
প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেন উগান্ডার অধিনায়ক ব্রায়ান মাসাবা। উগান্ডার বোলিং তোপে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে পাপুয়া নিউগিনি। রানের খাতা খোলার আগেই অধিনায়ক আসাদ ভালাকে হারায় তারা।
এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পিএনজি। মাত্র ৭৭ রানেই গুটিয়ে যায় তাদের ইনিংস। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন হিরি হিরি। ১৯ বল খেলে করেন ১৫ রান। আর সিয়াকা ও ডোরিগা দুইজনই করেছেন ১২ রান। উগান্ডার হয়ে সব বোলারই উইকেট পেয়েছেন। তবে সবার চেয়ে ভালো বোলিং করেছেন জুমা মিয়াগি। তিনি ৪ ওভারে ১০ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। আলপেশ রামজানি, কসমাস কায়েটা এবং ফ্রাঙ্ক সুবুগাও পেয়েছেন দুইটি করে উইকেট।
ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে উগান্ডাও বিপদে পড়ে। স্কোরবোর্ডে ৬ রান তুলতেই ৩ উইকেট হারায় তারা। এরপর ছোট ছোট জুটিতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় দলটি। শেষ পর্যন্ত ৩ উইকেট ও ১০ বল হাতে রেখে জয় পায় উগান্ডা। রিয়াজত আলী শাহ উগান্ডার হয়ে ৩৩ রান করেছেন। উগান্ডা তাদের পুরো ইনিংসে মাত্র দুইটি বাউন্ডারি হাঁকাতে পেরেছে।
পিএনগি’র হয়ে ৪ ওভারে ১৬ রানে ২ উইকেট পেয়েছেন আলেই নাও। নরম্যান ভানুয়া ৪ ওভারে ১৯ রানে ২ উইকেট পেয়েছেন।