চলারপথে রিপোর্ট :
মহামান্য আপীল বিভাগের রায়ের প্রেক্ষিতে সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে কোটা সংস্কার সংক্রান্ত সমস্যা সমাধান হয়েছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে হতাহতদের বিচার ও ক্ষতি পূরণের দাবি করেন নেতৃবৃন্দ। এছাড়া কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের ও গ্রেপ্তারের নিন্দা জানিয়েছেন তারা। আন্দোলনকারীদের হয়রানি না করার জন্যও সরকারের নিকট জোর দাবি জানান। বর্তমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের বিষয়ে উদ্দেশ্যমূলক ও দূরভিসন্ধিমূলক কর্মসূচির প্রতি আন্দোলনকারীদের কোন সম্পর্ক ও সমর্থন নেই। এটি সম্পূর্ণ মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্র। বিবৃতিদাতারা হলেন, আইরিন মৃধা, ফাহিম মুনতাসির, সানিউর রহমান, শাহ আলম পালোয়ান।
চলারপথে ডেস্ক :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারকের সঙ্গে অশালীন আচরণের ঘটনার একটি ভিডিও সরিয়ে নিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ভিডিওটি সরিয়ে নেওয়া হয়।আজ ১ ফেব্রুয়ারি বুধবার বিটিআরসির আইনজীবী ব্যারিস্টার রেজা ই রাকিব এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা দুটি ভিডিও ফেসবুক থেকে সরিয়ে নেওয়ার আবেদন করেছিলাম। এর মধ্যে একটি ভিডিও সরিয়ে নিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
গত ১৭ জানুয়ারি ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে অপসারণ করার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। বিটিআরসিকে দ্রুত এই নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়। আদালতে ভিডিও অপসারণের নির্দেশনা প্রার্থনা করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন ও সুপ্রিমকোর্ট বার সভাপতি অ্যাডভোকেট মোমতাজ উদ্দিন ফকির। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি জেবিএম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সুলতানপুর ৬০ বিজিবি সদস্যরা তাদের দায়িত্বপূর্ণ এলাকা বড়জ্বালা ও বুড়িচং সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমান ভারতীয় গাজা ও শাড়ী কাপড় জব্দ করেছে। আজ সোমবার ও রোববার সীমান্তে চোরাচালান বিরোধী অভিযানের সময় এসব চোরাই পণ্য উদ্ধার করেছে।
বিজিবি জানায়, সোমবার গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে সুলতানপুর ৬০ বিজিবি সদস্যরা কুমিল্লা আদর্শ উপজেলার বড়জ্বালা সীমান্তে অভিযান পরিচালনা করে। এসময় সীমান্তের মতিনগর নামক স্থান থেকে ৬০ কেজি গাজা উদ্ধার করে বিজিবি সদস্যরা। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ি পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়
এদিকে, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে রোববার ৬০ বিজিবি সদস্যরা চোরাচালান বিরোধী অভিযান চালায় বুড়িচং সীমান্ত এলাকায়।
এসময় বিজিবি সদস্যরা ৪৩০ পিস বিভিন্ন প্রকার ভারতীয় শাড়ী কাপড় উদ্ধার করে। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে এখানেও চোরাচালানীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। উদ্ধারকৃত ভারতীয় শাড়ীর মূল্য ৪৮ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
সুলতানপুর ৬০ বিজিবির অধিনায়ক লে: কর্ণেল এ এম জাবের বিন জব্বার জানান, সীমান্তে নিরাপত্তা রক্ষা ও চোরাচালান প্রতিরোধে বিজিবির আভিযানিক কার্যক্রম ও গোয়েন্দা তৎপরতা ব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সীমান্তে অভিযান পরিচালনা করে এসব অবৈধ মালামাল জব্দ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড জনবীমা ব্রাহ্মণবাড়িয়া এরিয়া-১৯ এর আয়োজনে ফেব্রুয়ারি ক্লোজিং মাস উপলক্ষে ম্যানেজার কনফারেন্স ও উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া টি.এ রোডস্থ ফারুক টাওয়ারে এরিয়া কার্যালয়ে ম্যানেজার কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়।
কোম্পানীর সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১৯ এর এরিয়া ইনচার্জ মো: রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রধান ইনর্চাজ মো: জহিরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট (উন্নয়ন) হেলাল আহমেদ জনবীমা পূবাঞ্চল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিমা কর্মীদের সঠিক সুন্দর দিক নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করেন বলেন, স্বচ্ছতা,বিশ্বস্ততা আর উন্নত গ্রাহক সেবার কারণে ন্যাশনাল লাইফ পৌঁছে গেছে মানুষের আস্থার শীর্ষে। গোটা বীমা খাত যখন বীমার ইমেজ পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে ব্যস্ত তখন ন্যাশনাল লাইফ কর্মীরা মানুষের ঘরে ঘরে বীমার ইতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কোম্পানীর সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট ও গাজীপুর এরিয়া ইনচার্জ মো: মনিরুল ইসলাম,সহকারী এরিয়া ইনচার্জ মো: কামাল হোসেন,সহকারী এরিয়া ইনচার্জ মো: জামাল উদ্দিন।
উন্নয়ন সভায় বক্তব্য রাখেন, সহকারী জোন ইনচার্জ, এজিএম ,ব্রাঞ্চ ম্যানেজারগন। এ সময় ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড জনবীমার ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নাসিরনগর ও নবীনগর বিকেন্দ্রীক জেলায় কর্মরত সহকারী জোন ইনচার্জ, এজিএম, ব্রাঞ্চ ম্যানেজারগণ অংশগ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ১৪ মার্চ জাতীয় সংসদের ৫০টি সংরক্ষিত আসনের নির্বাচন। গত ৬ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা তাদের মনোনয়নপত্র উত্তোলন ও দাখিল করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলায় ৬টি সংসদীয় আসন। জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়নের প্রত্যাশায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
প্রার্থীরা হলেন, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সংরক্ষিত আসনের সদ্য সাবেক এমপি উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম ওরফে শিউলী আজাদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মিসেস মিনারা বেগম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাছিমা লুৎফুর রহমান ওরফে নাছিমা মুকাই আলী, বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সহ-সভাপতি শামীমা চৌধুরী বিথি, বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য বিউটি কানিজ ওরফে এমবি কানিজ, নবীনগর উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য অধ্যাপিকা নুরুন্নাহার বেগম, নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি রুমা বেগম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক-(১) ফারহানা মিলি, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রয়াত তৌফিক আহমেদের ছোট ভাই পিপনের আহমেদের স্ত্রী সাবিহা হক মৌসুমী।
উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম ওরফে শিউলী আজাদ : শিউলী আজাদ সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের জনপ্রিয় নেতা ও সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম. ইকবাল আজাদের স্ত্রী। দলীয় গ্রুপিংয়ের কারনে ২০১২ সালের ২১ অক্টোবর সরাইল সদরের অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ইকবাল আজাদ ঘাতকদের হাতে খুন হন। এর পর থেকে শিউলী আজাদ রাজনীতিতে যোগদান করেন ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এবারো তিনি প্রার্থী হয়েছেন।
মিনারা বেগম : মিনারা বেগম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি। তিনি একজন রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে (মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা ছাড়া) হত্যাকান্ডের পর তিনি চরম প্রতিকূল পরিবেশে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হওয়া প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে ভ‚মিকা রাখেন। স্বৈরাচারি এরশাদ সরকারের পতনের দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা তৎকালীন সরকারের ক্যাডার বাহিনীর দ্বারা বিভিন্নভাবে নাজেহাল হন। ওয়ান ইলেভেনের সময় জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা হলে তিনি নেত্রীর মুক্তির আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। তিনি বর্তমানে জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যনের দায়িত্ব পালন করছেন।
বিউটি কানিজ : বিউটি কানিজ বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সংরক্ষিত সদস্য। তিনি ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সমিতির সদস্য। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (ঢাকা মহানগর) শাখার সাবেক সহ-সম্পাদক ও বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সাবেক শিক্ষা ও প্রক্ষিশন ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।
শামীমা চৌধুরী বিথি : শামীমা চৌধুরী বিথি বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সহ-সভাপতি। তিনি ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সমিতির সদস্য, তিনি ইডেন মহিলা কলেজ শাখার (১৯৯১-১৯৯২) সালে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত : অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি, সাপ্তাহিক গতিপথ’র সম্পাদক। তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ শাখার সাবেক মহিলা সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন।
রুমা বেগম : রুমা বেগম নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র- সভাপতি। তিনি বাংলাদেশ কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক নাজির মিয়ার স্ত্রী। তার পিতা লে. গোলাম নূর নাসিরনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রুমা বেগম ও তার স্বামী নাজির মিয়া দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন।
নাছিমা লুৎফুর রহমান ওরফে নাছিমা মুকাই আলী : নাছিমা লুৎফুর রহমান ওরফে নাছিমা মুকাই বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। তিনি গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়নগর উপজেলায় আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি বিশিষ্ট সমাজসেবক ও ব্যবসায়ী লুৎফুর রহমান ওরফে মুকাই আলীর স্ত্রী।
সাবিহা হক মৌসুমী : সাবিহা হক মৌসুমী একজন শিক্ষানবিশ আইনজীবী। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রয়াত তৌফিক আহমেদের ছোট ভাই পিপন আহমেদের স্ত্রী।
নূরুন্নাহার বেগম : অধ্যাপিকা নূরুন্নাহার নবীনগর উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক। তিনি জেলা পরিষদের সাবেক সংরক্ষিত আসনের সদস্য।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উৎসব মুখর পরিবেশে জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন ২৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে কার্যকরি পরিষদের ১৫টি পদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ মনোনীত প্যানেল থেকে সভাপতিসহ ১০ জন এবং জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম মনোনীত প্যানেল থেকে সাধারণ সম্পাদকসহ ৪ জন বিজয়ী হয়েছেন। স্বতন্ত্র হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন ১ জন।
নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ মনোনীত তানবীর-তপন প্যানেল থেকে ৪১৩ ভোট পেয়ে সভাপতি পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন অ্যাডভোকেট মোঃ তানবীর ভূঞা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম মনোনীত করিম-কানন প্যানেলের অ্যাডভোকেট এ.কে.এম আবদুল করিম পেয়েছেন ১১৬ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে ২৭৮ ভোট পেয়ে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট সামসুজ্জামান চৌধুরী কানন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ আবদুল কবির তপন পেয়েছেন ১৪৭ ভোট।
এছাড়া অন্যান্য পদে মধ্যে সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তাক আহমেদ, সহ-সভাপতি মোঃ ফরহাদ আহমেদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক-১ পদে বসির আহমেদ খান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক-২ পদে রাশেদ মিয়া হাজারী, পাঠাগার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক পদে মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুল জব্বার মামুন, কল্যাণ ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন (আতিক), মহিলা বিষয়ক সম্পাদক দিলশাদ ইয়াছমিন (স্বতন্ত্র), অডিটর পদে রফিকুল ইসলাম (সুমন), কার্য নির্বাহী সদস্য পদে রেজুয়ানুর রহমান রনি, মোহাম্মদ আল মামুন, জিল্লুর রহমান ও মীর মোহাম্মদ রাইসুল আহমেদ রাসেল জয়লাভ করেছেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত সমিতি ভবনের দ্বিতীয় তলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ভোট গণনা শেষে বৃহস্পতিবার রাত ৩ টায় নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করে। নির্বাচনে মোট ৫৬০ জন ভোটারের মধ্যে ৫৫০ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
সাত সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন সিনিয়র আইনজীবী মোঃ ইসমাইল মিয়া।