অনলাইন ডেস্ক :
প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার বিষয়ে আজ রবিবার বৈঠক ছিল বলে জানিয়েছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।
তবে সেই বৈঠক আজ হচ্ছে না। বরং আগামীকাল সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর প্রাথমিক বিদ্যালয় কবে খোলা হবে তা নিয়ে বৈঠক করবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেখানে সার্বিক দিক আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ ২৮ জুলাই রোববার সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন।
তিনি বলেন, ‘আগামীকাল ক্যাবিনেট (মন্ত্রিসভা) মিটিং আছে। এটা নিয়মিত মন্ত্রিসভার বৈঠক। কোনো স্পেশাল মন্ত্রিসভার বৈঠক নয়। এ বৈঠকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়েও আলোচনা হতে পারে। সেখানে কোনো ইঙ্গিত পাওয়া গেলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় আবার বৈঠক করে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করবে। তারপর সিদ্ধান্ত জানা যাবে। এটাই হয়ে থাকে, এবারও সেটাই হতে পারে।’
এর আগে গতকাল শনিবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ‘চলতি সপ্তাহে প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। রবিবার বৈঠক করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এর আগে গত ১৭ জুলাই রাতে দেশের ৮টি সিটি করপোরেশন এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে সারাদেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের প্রাথমিক বিদ্যালয় চালু ছিল। ২৪ জুলাই সারাদেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
অনলাইন ডেস্ক :
খুলনায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। আজ ২ আগস্ট শুক্রবার রাত পৌনে ৯টার দিকে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোজাম্মেল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সংঘর্ষে নিহত পুলিশ সদস্যের নাম সুমন। তিনি পুলিশ লাইনসে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
মোজাম্মেল হক বলেন, ‘পুলিশ সর্বোচ্চ ধৈয্যের পরিচয় দিয়েছে। অথচ আমার এক ভাইকে পিটিয়ে মেরে ফেলল।’ সংঘর্ষে আরো ২০ জন পুলিশ সদস্য আহত আছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে আজ ২ আগস্ট শুক্রবার বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত খুলনার জিরো পয়েন্ট, গল্লামারী মোড় এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের এ সংঘর্ষ হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও শিক্ষার্থীরা জানান, আজ ২ আগস্ট শুক্রবার দুপুর ২টায় খুলনা নিউ মার্কেট এলাকা থেকে বৃষ্টি ও পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আন্দোলনকারীরা গণমিছিল শুরু করেন। মিছিলটি বিকেল ৩টার দিকে শান্তিপূর্ণভাবে গল্লামারী মোড়ে পৌঁছায়। সেখানে বিপরীত দিক জিরো পয়েন্টের দিক থেকে পুলিশ মিছিল লক্ষ্য করে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।
এতে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। এ সময় স্থানীয় লোকজন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দেয়। পরে বিপুলসংখ্যক আন্দোলনকারী মিছিল নিয়ে এগিয়ে গেলে পুলিশ ধীরে ধীরে পিছু হটে যায়। এ সময় জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেয় বিক্ষুব্ধ জনতা।
বিকেল ৪টার দিকে পুলিশ সেখান থেকে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় দফা সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়। সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে শিববাড়ী মোড়ের দিকে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় গল্লামারী মোড়ে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষ চলাকালে নগরীর গল্লমারী এলাকায় একটি পুলিশ ভ্যানে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
অনলাইন ডেস্ক :
অতিবৃষ্টিতে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে চলন্ত অটোরিকশার ওপর আকাশ মণি গাছ ভেঙে পড়েছে। এতে চালকসহ দুজন আহত হয়েছেন।
আজ ৫ আগস্ট শনিবার সকাল ১০টার দিকে সড়কের তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এতে সড়কে প্রায় ৩ ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। দুপুর ১টার দিকে গাছটি সরিয়ে নিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
ফায়ার সার্ভিসের রাঙ্গুনিয়া স্টেশনের টিম লিডার জাহেদুল ইসলাম জানান, দেড় ঘন্টারও অধিক সময়ের চেষ্টায় গাছটি অপসারণ করা হয়। আহত চালককে স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, গত কয়েক বছর ধরে সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কের পাশের ঝুঁকিপূর্ণ গাছ উপড়ে পড়ছে। সড়কে হেলে পড়া গাছে ধাক্কা খেয়ে বাসের ছাদে থাকা এক যাত্রী মারা যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে কয়েকবছর আগে। অ্যাম্বুল্যান্সে মরা গাছের ঢাল পড়ে স্বজনসহ রোগী আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
চট্টগ্রাম–কাপ্তাই বাস মিনি বাস ওর্য়াকাস ইউনিয়নের সভাপতি আকদুল কুদ্দুছ জানান, এ সড়কে এ ধরনের অনেক গাছ রয়েছে। এসব গাছের কারণে এ সড়কে যান চলাচল ঝুকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির নেতারা এমন অনেক কিছু সামাজিক মাধ্যমে লিখছেন, যা লেখা উচিত নয় বলে জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আজ ৫ আগস্ট সোমবার বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে কয়েক মিনিটের আলাপে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের ঘটনায় সবাই উদ্বিগ্ন। কিন্তু সেটা নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে এমন কিছু বলবেন না বা লিখবেন না, যা বাংলাদেশ বা ভারতের জন্য সমস্যা হতে পারে। কারণ, বিজেপির লোকেরা এমন কিছু কথা সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, যা করা উচিত নয় বলে মনে করি।’
একই সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের দলের নেতা-কর্মীদেরও বাংলাদেশ নিয়ে কিছু লেখার বিষয়ে সাবধান করে দেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতাদেরও বলব, কেউ কিছু লিখতে যাবেন না। আপনাদেরও (সাংবাদিকদের) বলব। সমাজের প্রত্যেক মানুষকে বলব। প্রতিবেশীর কিছু হলে পাশের রাজ্যে তার প্রভাব পড়ে। সে ক্ষেত্রে শান্ত থেকে পরিস্থিতি বিবেচনা করতে হবে।’
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাদের একটা দায়িত্ব রয়েছে এবং তাঁদেরও এমন কিছু লেখা উচিত নয়, যা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জন্য সমস্যার হয়ে উঠতে পারে।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, বিষয়টা দেশের ওপর ছেড়ে দিন। দেশে সরকার আছে। কোনো রকম প্ররোচনামূলক বা হিংসাত্মক মন্তব্য করবেন না।
সাধারণ মানুষের কাছে মমতার আবেদন, তাঁরা যেন কোনো অবস্থাতেই সাম্প্রদায়িক কোনো আচরণ না করেন এবং আইন নিজের হাতে না নেন।
তৃণমূল নেত্রী বলেন, ‘আমাদের অনেকে ওখানে রয়েছেন। ভারত সরকার ও বাংলাদেশ সরকার অবশ্যই তাঁদের দেখে রাখবে। আমাদের (রাজ্য সরকারকে) ভারত সরকার যা বলবে, আমরা সেইভাবে কাজ করব।’
তাৎপর্যপূর্ণভাবে সপ্তাহ দু-এক আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, বাংলাদেশে বড় কোনো সমস্যা হলে এবং সেখানকার মানুষ পশ্চিমবঙ্গে এলে তাঁদের এখানে অবশ্যই আশ্রয় দেওয়া হবে। এই প্রসঙ্গে জাতিসংঘের একটি প্রস্তাবের উল্লেখ তিনি করেছিলেন।
বিষয়টি নিয়ে প্রবল বিতর্ক হয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য নিয়ে তাঁদের আপত্তির কথা ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানান। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই আপত্তির কথা স্বীকার করে বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রবিষয়ক আচরণ কী হবে, এ প্রসঙ্গে কথাবার্তা বলার অধিকার একমাত্র ভারত সরকারের রয়েছে, রাজ্যের নেই।
রাজ্য সরকারের গোয়েন্দা আধিকারিকদের কয়েকজন ৫ আগস্ট সোমবার বলেন, ‘সোমবারের ঘটনা দেখে আমাদের মনে হচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রীকে আগেই বাংলাদেশের অবস্থা সম্পর্কে জানানো হয়েছিল। তিনি হয়তো আগেই বুঝতে পেরেছিলেন, সোমবার যে ঘটনা বাংলাদেশে ঘটল, তা ঘটতে চলেছে। অনেক সময় মুখ্যমন্ত্রী সব কথা চেপে রাখতে পারেন না এবং প্রকাশ্যে বলে ফেলেন। সেটাই হয়তো তিনি জুলাইয়ের সভায় বলে ফেলেছিলেন।’
রাজ্য সরকারের গোয়েন্দা সূত্র এই দিন জানায়, বাংলাদেশের পদত্যাগী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রথমে আগরতলা নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখান থেকে তিনি দিল্লির উদ্দেশে যাত্রা করেন। তবে আগরতলায় সরকারি স্তরে এই বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। পশ্চিমবঙ্গও সরকারি স্তরে আনুষ্ঠানিকভাবে এ নিয়ে কেউ মুখ খোলেননি।
ভবিষ্যতে দিল্লিতে শেখ হাসিনার স্থান হবে কি না, এই প্রশ্নের উত্তরে ভারতের এক সাবেক রাজ্যপাল বলেন, তিনি মনে করেন, ভারতে হাসিনার স্থান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাঁর আশা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেবে। তবে সব দিক বিবেচনা করেই তাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
দ্বীনি শিক্ষার প্রসারে জামিয়া (আলীয়া) মাদরাসার শিক্ষকদের সঙ্গে সরকার আরো ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সময় বলেন, নৈতিকতা ও সত্যিকারের দ্বীনি শিক্ষা যেনও আমরা মানুষের মধ্যে দেই। বাংলাদেশে অনেক সমস্যা, অনেক বৈষম্য ও চ্যালেঞ্জ। এবং এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সত্যিকারের দ্বীনি শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই।
মাদরাসার উন্নয়নে সরকার বড় বড় প্রকল্প নিচ্ছে, বিল্ডিং হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
আজ বুধবার রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে দেশের সর্ববৃহৎ ফাযিল/কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষদের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সত্যিকারের দ্বীনি শিক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রী ইসলামিক আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি আমাদের যারা আলেম-ওলামা আছেন তাদের প্রতি সব সময় অনুরোধ করেন গবেষণা করতে।
গবেষণার করে আমাদের দ্বীনি ব্যবস্থায় এজমা, কিয়াস করে, বাহাস করে আমরা যাতে প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি সেই লক্ষে কাজ করবে সরকার। এই লক্ষ্যে সরকার জামিয়া (আলিয়া) মাদরাসার শিক্ষকদের সঙ্গে আরো ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে।’
এখনো আমরা অনেক বেশি অর্থডক্স এবং অপ্রচলিত বা কনভেনশনাল জায়গায় আছি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর অনেক দেশ আমাদের ধর্মতত্ত্ব, ইসলামি দ্বীনি জ্ঞান অনেক বেশি এগিয়ে নিয়েছেন। সেটা মানুষের অধিকার হোক, জাকাত বা ট্যাক্স কীভাবে দেবে সে বিষয়ে হোক, এই বিষয়গুলিতে আরো গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।
জ্ঞানী লোকরা নানান ধরনের গবেষণা, লব্ধ ফতোয়া দিয়েছেন। এই গবেষণার জন্য ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সৃষ্টি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষদের অধিক মনোযোগী হতে হবে। যারা সমাজে খতিব হবেন বা ইমামতি করবেন, তারা সমাজের নেতা। শুধু ধর্মীয় নেতা নন, সমাজেরও নেতা।
তারা সেই সমাজে প্রভাব বিস্তার করেন। তাদের মাধ্যমে আমরা নানান বিষয় সাধারণ জনগণকে শেখাতে পারি। সেটা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, দক্ষতানির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা বা নিষ্ঠাবান হওয়ার কথা বলি। একটি সময় ছিল মসজিদ ভিত্তিক শিক্ষা দেওয়া হত। কিন্তু আমরা সে পথে হাঁটতে পারিনি। বিজ্ঞানী, চিকিৎসক, ইমাম সবাই যেন সম্মিলিত উদ্যোগে একসঙ্গে কাজ করতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
অনলাইন ডেস্ক :
গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে নির্বাচন করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ ২৬ নভেম্বর রবিবার বিকেলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ২৯৮ আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণার সময় এ কথা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফরউল্যাহ, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ড. হাছান মাহমুদ; সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সবুর, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
এর আগে, সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভায় প্রার্থী নির্ধারণ করে আওয়ামী লীগ।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশের ৩০০টি সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে মনোনয়ন ফরম কেনেন ৩ হাজার ৩৬২ জন।
তফসিল অনুযায়ী আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে। ৩০ নভেম্বরের মধ্যে মনোনীত প্রার্থীদের নির্বাচন কমিশনে মনোনয়ন ফরম জমা দিতে হবে।