চলারপথে রিপোর্ট :
সভাপতি পদে উপনির্বাচনের জন্য তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল মোতাবেক ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভোটগ্রহন আগামী ১০ আগস্ট বিকেল ৩ টা থেকে ৫টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের সহকারি কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব উপনির্বাচন ২০২৪ এর নির্বাচন কমিশনার মো. ইকরামুল হক নাহিদ ঘোষিত তফসিল সূত্রে জানা গেছে, মনোনয়ন ফরম বিতরণ ও দাখিল ৩ জুলাই মঙ্গলবার। মনোনয়ন ফরম দাখিলের শেষ দিন ১ আগস্ট বৃহস্পতিবার। মনোনয়ন ফরম দাখিলের শেষ দিন ২ আগস্ট শুক্রবার। যাচাই বাছাই ও বৈধ প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ ৩ আগস্ট শনিবার। আপলি দায়ের ৪ আগস্ট রবিবার। আপিল নিষ্পত্তি ৫ আগস্ট সোমবার। প্রার্থীতা প্রত্যাহার ও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ- ৬ আগস্ট মঙ্গলবার। ভোট গ্রহন ও ফল প্রকাশ ১০ আগস্ট শনিবার।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। আজ ৮ ডিসেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলা শহরের পশ্চিম পাইকপাড়ায় নিউ স্কয়ার জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর ওই হাসপাতালের অভিযুক্ত চিকিৎসক ওবায়দুল হক গাঢাকা দিয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের কাজিরখলা গ্রামের বাসিন্দা নবজাতকের বাবা শাহিদুল আলম জীবন বলেন, আমার স্ত্রী নূরুন্নাহার প্রথমবারের মতো গর্ভবতী হয়। গত ৫ ডিসেম্বর সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে নিউ স্কয়ার জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে একটি ছেলে সন্তান জন্ম দেয় সে। জন্মের পর শিশুটি অনেকটা সুস্থ ছিল। পরবর্তীতে শারীরিক লক্ষণ কিছুটা খারাপ দেখা গেলে একই হাসপাতালের শিশু চিকিৎসক ওবায়দুল হককে দেখানো হয়। তার পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা চলছিল। তবে শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছিল। কিন্তু চিকিৎসক ওবায়দুল হক আমাদের বলে যাচ্ছিলেন নবজাতকের শারীরিক অবস্থা ভালো।
তিনি বলেন, শিশুর অবস্থা খারাপ রেখেই তিনি আমাদের রিলিজ দিয়ে দিচ্ছিলেন। এই অবস্থায় আমার নবজাতক সন্তানকে অন্য একটি বেসরকারি শিশু হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে চিকিৎসক জানিয়েছেন, ‘ওই হাসপাতালের চিকিৎসক অবহেলা করেছেন। নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আরো আগেই ইনকিউবেটরে রাখা উচিৎ ছিল।’ পরে শিশু হাসপাতালে ইনকিউবেটরে রাখা অবস্থায় আমার প্রথম সন্তানটি মারা গেলো।
তিনি আরো বলেন, চিকিৎসকের অবহেলায় আমার সন্তান মারা গেছে। পরে স্কয়ার হাসপাতালে গিয়ে ওই চিকিৎসককে পাইনি। আমি এই ঘটনায় অভিযোগ দেবো।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিশু রোগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. আকতার হোসেন বলেন, শিশুটির জন্মের সময় ওজন কম হয়েছে এবং তার ইনফেকশন হয়েছিল। এই অবস্থায় সঙ্গে সঙ্গে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো উচিৎ ছিল। সেই হাসপাতালে থাকায় নবজাতকের অবস্থা খারাপ হয়। পরবর্তীতে শিশু হাসপাতালে নিয়ে আসার আধা ঘণ্টার ভেতর নবজাতকটি মারা যায়।
এ বিষয়ে জানতে নিউ স্কয়ার জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের শিশু চিকিৎসক ওবায়দুল হকের চেম্বারে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। মুঠোফোনে কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. একরাম উল্লাহ বলেন, আমাকে মৌখিকভাবে বিষয়টি জানানো হয়েছে। খোঁজ নিয়ে দেখছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ স্কাউটস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ৬০৯তম স্কাউটিং বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কোর্সের এবং সদর উপজেলা স্কাউটের ৩৮০টি ইউনিটের উদ্যোগে বিভিন্ন প্রজাতির ৪ হাজার বৃক্ষরোপন কর্মসূচি আজ ১৩ জুলাই বৃহস্পতিবার উদ্বোধন করা হয়েছে।
বেলা ১১টায় প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসক ও বাংলাদেশ স্কাউট, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা শাখার সভাপতি মোঃ শাহগীর আলম পৌর এলাকার ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়োজিত স্কাউটিং বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কোর্সের এবং বৃক্ষরোপন কর্মসূচি উদ্বোধন করেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে ও শিক্ষিকা শারমীন সুলতানার সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জুলফিকার হোসেন, বাংলাদেশ স্কাউট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার কমিশনার ও প্রধান শিক্ষক সাহেদুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসাইন, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য, জেলা স্কাউটের সম্পাদক অধ্যক্ষ নিয়াজ মোহাম্মদ কাজল, ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ শামীম উদ্দিন প্রমুখ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাউটিং সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকতে হবে। স্কাউট যদি দাঙ্গা প্রতিরোধ বিষয়ে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে তাহলে লজ্জায় হলেও তারা দাঙ্গা করবে না। কর্মপরিকল্পনা করে স্কাউটের কার্যক্রম এগিয়ে নিতে হবে। মানুষকে সঠিকভাবে উদ্বুদ্ধ করতে পারলে, মানুষ পরিবর্তন হবে। তিনি আরো জানান, তিনি বলেন, এ বছর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে ৮জন মারা গেছেন। তালগাছ বজ্রপাত প্রতিরোধ করে। মানুষ তালগাছ কেটে ফেলেছে বলেই এর প্রতিদান মানুষকে প্রাণ দিয়ে দিতে হচ্ছে। এর আগে তিনি বিদ্যালয় চত্বরে বৃক্ষ রোপন করে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, পেশি শক্তির দাপট, ভিজিএফ ও ভিজিডির মাল আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার এক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা জানিয়েছেন সদস্যরা। সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের ৯ সদস্য এ অনাস্থা দিয়েছেন।
এ ঘটনায় সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু ছায়েদের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসকের কাছে ২৭ নভেম্বর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন তারা।
অভিযোগপত্রে ইউপি সদস্যরা উল্লেখ করেন, টিআর/কাবিখার জন্য ২০২১-২২ অর্থবছরের জেলা পরিষদ থেকে বরাদ্দ পাওয়া ৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন চেয়ারম্যান। সরকারের কৃষি প্রণোদনা সার এবং বীজ কৃষকের মাঝে বিতরণ না করে নিজেই তা লুটপাট করেছেন। এছাড়া গ্যাস ফিল্ড থেকে প্রাপ্ত ট্যাক্সের ৪ লাখ ১০ হাজার টাকার মধ্যে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা কাজ করে অবশিষ্ট টাকা আত্মসাৎ করেন। ট্রেড লাইসেন্স, হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ এলাকার জনগণ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায় করে সরকারি কোষাগারে সম্পূর্ণ টাকা জমা না রেখে বেশির ভাগ অংশ আত্মসাৎ করেন।
অভিযোগে আরো উল্লেখ করা হয়, এলাকার অসহায়-হতদরিদ্র মানুষদের কাছ থেকে জন্মনিবন্ধন আবেদন, সংশোধন পরিবর্তন, পরিবর্ধন বাবদ বিভিন্ন অসুবিধা জটিলতা দেখিয়ে দুই হাজার, তিন হাজার, পাঁচ হাজার টাকা নিয়া জনগণের কাজ করে দেয় এমনকি চাহিদা মত টাকা না পেলে দীর্ঘদিন হয়রানি করেন। চেয়ারম্যান আবু ছায়েদ নিজ ইচ্ছায় অসৎ উপায়ে টাকা উপার্জন করার লক্ষ্যে ডালিম নামে এক ব্যক্তিকে দিয়ে বিভিন্ন সরকারি অনুদান যেমন প্রেগনেন্সি ভাতা, কৃষি প্রণোদনা, সার, বীজ, ধান বীজ, সরিষাসহ সরকারি টিউবওয়েল, টিসিবির পণ্য বিক্রি করে টাকা উপার্জন করে।
এ বিষয়ে অভিযোগকারীদের একজন সংরক্ষিত ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য নাসরিন আক্তার বলেন, চেয়ারম্যান আবু ছায়েদ নির্বাচিত হওয়ার পর নাটাই উত্তর ইউনিয়নে বিভিন্ন প্রকল্পে তিনি স্বেচ্ছাচারিতা চালিয়ে গেছেন। অভিযোগপত্রে স্বাক্ষর করা সব ইউপি সদস্যরা চেয়ারম্যানের স্বেচ্ছাচারিতায় অতিষ্ঠ হয়ে আছেন।
৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আব্দুল হাই বলেন, লিখিত অভিযোগে যা লেখা হয়েছে, তা সামান্য মাত্র। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। সবশেষ বরাদ্দ পাওয়া টিউবওয়েলও লুট করে খেয়েছেন। তার সঙ্গে আমাদের কাজ করা সম্ভব নয়। তাই আমরা অনাস্থা দিয়েছি।
অভিযোগের বিষয়ে চেয়ারম্যান আবু ছায়েদ বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। ইউপি সদস্যরা অহেতুক কারণে এমন করছেন। তাদের সঙ্গে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক (উপসচিব) রুহুল আমিন বলেন, ইউপি চেয়ারম্যানের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে একটি আবেদন দেওয়া হয়েছিল জেলা প্রশাসকের কাছে। কিন্তু নিয়ম হচ্ছে অভিযোগ জানিয়ে আবেদন করবেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে। তিনি তদন্ত করে বিষয়টি জানাবেন জেলা প্রশাসককে। আমরা তাদের চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছি ইউএনওর কাছে আবেদন করতে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ছাত্র-জনতার উপর গুলি চালিয়ে গণহত্যার দায়ে শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আজ ১৫ আগস্ট বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে জেলা বিএনপি।
সকালে শহরের লোকনাথ উদ্যান থেকে জেলা বিএনপির একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে প্রেসক্লাবের সামনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা বিএনপির আহবায়ক আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে এ সময় বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, সদস্য নূরে আলম সিদ্দিকী, জেলা কৃষক দলের আহবায়ক আবু শামীম মোহাম্মদ আরিফসহ বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এ সময় বক্তারা বলেন, সরকার পতনে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা সব সময় পাশে ছিলো। গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদি সরকারের পতন হয়। বক্তারা শেখ হাসিনাকে দ্রুত দেশে এনে বিচারের দাবি জানান। এদিকে বৃহস্পতিবার সকালে আখাউড়াতেও একই ধরণের কর্মসূচি পালন করা হয়। বিএনপির একটি মিছিল মটর স্ট্যান্ড থেকে শুরু হয়ে পৌর এলাকার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
পরে নেতৃবৃন্দ পৌর মুক্তমঞ্চে এসে অবস্থান নেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে এডিপি ও রাজস্ব খাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাপরিষদ ১ম পর্যায়ে ২৯১টি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য প্রায় ১১ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে মর্মে জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার আজ ২ জুন শুক্রবার তাঁর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে আলোচনায় এই তথ্য প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, গৃহীত প্রকল্পের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি, শহীদ সমাধি, গণকবর, বধ্যভূমি সংরক্ষণ এবং খেতাবপ্রাপ্ত মুিক্তযোদ্ধাসহ সংগঠকদের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ এবং ওয়ার মেমোরী স্থাপনসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন, কবরস্থান ও শ্মশান এবং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান উন্নয়নসহ গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নয়নে এসব প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। দ্রুত দরপত্র আহবানের মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগ করে সহসাই প্রকল্প বাস্তবায়ন কাজ শুরু হবে।
তিনি আরো জানান, জেলার মাননীয় মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের বিশেষ বরাদ্দসহ ২য় পর্যায়ে প্রায় ৫ কোটি ২১ লক্ষ টাকা ব্যয় আরো ১৩৫টি প্রকল্পের শীঘ্রই মন্ত্রণালয় থেকে প্রশাসনিক অনুমোদনের পর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া শুরু হবে।