ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শোকের মাস আগস্টে মাসব্যাপী শোক কর্মসূচি শুরু করেছে শুরু করেছে জেলা আওয়ামী লীগ।
আজ ১ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় শোকর্যালির মধ্য দিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
তুমুল বৃষ্টি উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের শতশত নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে শোকর্যালির উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
শোক র্যালি কালো ব্যানার, কালো পতাকা বহন করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে গিয়ে শেষ হয়।
এসময় জেলা আওয়ামী লীগ সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সহ-সভাপতি হাজি হেলাল উদ্দিন, সৈয়দ মিজানুর রেজা, কামরুজ্জামান আনসারী, গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, ডা. আবু সাঈদ, জাতীয় পরিষদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঞা, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এড. মাহবুবুল আলম খোকন, এড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মো. মহসিন, তানজিন আহমেদ, সৈয়দ এহতেশামুল বারী তানজিল, দপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌম, যুব ক্রীড়া সম্পাদক এড. শাহানুর ইসলাম, ত্রাণ সম্পাদক আবদুল খালেক বাবুল, তথ্য গবেষণা সম্পাদক শেখ মো. আনার, বন ও পরিবেশ সম্পাদক শাহআলম আলম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম, শিল্প বাণিজ্য সম্পাদক স্বপন রায়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, শ্রম সম্পাদক মোস্তাক ভূঞা, উপদপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত, কার্যকরী সদস্য বাবুল মিয়া, হাসান সারোয়ার, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমএএইচ মাহবুব আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা কৃষকলীগ আহবায়ক সাদেকুর রহমান শরীফ, যুগ্ম-আহবায়ক সেলিম ভূঞা, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি কাউসার আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন, জেলা পরিবহন শ্রমিকলীগ সভাপতি বারীন্দ্রনাথ ঘোষ, জেলা যুব মহিলা লীগ সাধারণ সম্পাদক আলম তারা দুলি, জেলা তাতী লীগ সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি আবদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক শাহপরান সহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু বলেন, আমরা প্রতিবছরই জাতীয় শোকদিবস উপলক্ষে শোকের মাসে মাসব্যাপী শোক কর্মসূচি পালন করি। এবারো যথাযোগ্য মর্যাদায় পুরো মাসজুড়ে নানা কর্মসূচি পালন করবো। আজ শোক র্যালির মাধ্যমে আমাদের কর্মসূচি শুরু হয়েছে, চলবে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
চলন্ত উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে ঢিল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের শিমরাইলকান্দি এলাকায় আজ ২৬ এপ্রিল শনিবার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটের দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে ট্রেনের এসি ‘গ’ বগির একটি জানালার কাচ ভেঙে যায়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ট্রেনের স্টুয়ার্ড ম্যানেজার বুলবুল আহমেদ জানান, নোয়াখালী থেকে ঢাকাগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের কিছু আগে শিমরাইলকান্দি এলাকায় পৌঁছালে কে বা কারা বাইরে থেকে ট্রেন লক্ষ্য করে ঢিল ছোড়ে। জানালার গ্লাসটি ডাবল হওয়ায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে রেলপথে ট্রেন চলাচলের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। সোমবার দুপুর থেকে বিকেল নাগাদ পূর্বাঞ্চলীয় রেলপথের বিভিন্নস্থানে নির্দেশিত গতি অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিতভাবে ট্রেন চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। যে কারণে ওই সময়টাতে নির্ধারিত সূচি মেনে ট্রেন চলাচল করতে পারেনি। এতে ট্রেনের নির্ধারিত সময় সূচির বিপর্যয় ঘটে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়।
সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, রেললাইনের উপর সাধারণত ৪৫ থেকে ৪৬ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা থাকলে সহনীয় ধরা হয়। তাপমাত্রা এর বেশি হলে রেললাইন বেঁকে গিয়ে দুর্ঘটনার শঙ্কা থাকে। যে কারণে গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচলের নির্দেশনা দেওয়া হয়।
সোমবার পূর্বাঞ্চল রেলপথের বিভিন্নস্থানে ৪৮ থেকে ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। যে কারণে দুপুর থেকে বিকেল নাগাদ ওই পথের আন্তঃনগরসহ সব ধরণের ট্রেন চলাচলে গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
লোকো রানিং স্টাফ সমিতি, আখাউড়ার সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, গরমের দিনে যখন তাপ বেশি থাকে তখন গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সকালে তিতাস কমিউটার ট্রেন নিয়ে আখাউড়া থেকে ঢাকা আসতে কয়েকটি জায়গায় বিভিন্ন কারণে গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা ছিলো। এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তালশহর স্টেশনের মাঝে একটি জায়গায় যেখানে সম্প্রতি দুর্ঘটনা ঘটে সেখানে ১০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলার নির্দেশনা ছিলো।
আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের সহকারি নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) মোঃ মেহেদি হাসান তারেক সোমবার সন্ধ্যায় জানান, তার আওতাধীন ঢাকা-চট্টগ্রাম পথের আখাউড়া থেকে আশুগঞ্জ ও আখাউড়া- সিলেট পথের শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশন নাগাদ গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। দুপুর একটা থেকে ৫টা নাগাদ যাত্রীবাহী ট্রেন সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার ও মালবাহী ট্রেন সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটার গতিতে চলার নির্দেশনা ছিলো।
উল্লেখ্য, গরম পড়ার আগেই পূর্বাঞ্চল রেলপথের সিলেট-আখাউড়া সেকশনের আজমপুর রেলওয়ে স্টেশন পার হয়ে রেললাইন বাঁকা হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। গত ৩ মার্চের এ ঘটনায় অন্তত ১৫ ফুটের মতো রেললাইন বেঁকে যায়। এর আড়ে গত বছরের ২৯ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দারিয়াপুর এলাকায় গরমে রেললাইন বাঁকা হয়ে কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুত হয়।
চলারপথে ডেস্ক :
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার বন্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এই আইনের সঠিক ব্যবহার এবং আইনটি জনবান্ধব করার চেষ্টা চলছে। এ কথা বলেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদকদের সংগঠন এডিটরস গিল্ড বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বিতর্ক’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি। শনিবার রাজধানীর বনানীর ঢাকা গ্যালারিতে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের দফতর বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে সরকারের কাছে যে সুপারিশ পাঠিয়েছে, তাতে আইনটির দুটি ধারা (২১ ও ২৮) পুরোপুরি বাতিল এবং আটটি সংশোধনের কথা বলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘জাতিসংঘের টিমের সঙ্গে আমাদের দেশের একটি টিম (লেজিসলেটিভ সচিবকে প্রধান করে স্বরাষ্ট্র, পররাষ্ট্র, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে) করে দেওয়া হয়েছে। আলোচনা করে তারা একটি টেকনিক্যাল নোট পাঠিয়েছে।’
টেকনিক্যাল নোট -এর তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ধারা বাতিল করতে বলছে, কিন্তু সেটি আমার পক্ষে সম্ভব না। স্পষ্ঠভাবে বলতে চাই, আমাদের বাস্তবতায় ২১ ধারা প্রয়োজন রয়েছে; যা আলোচনায় উঠে এসেছে। আলোচনায় ওই আইনের অধীনে বিশেষ করে সংবাদমাধ্যমের রক্ষাকবচের কথাও উঠে এসেছে, সেটি অবশ্যই আমরা হাইলাইট করব।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ব্যাখ্যার কথা বলছেন, এই যে ধারাগুলো এবং কিছু টেকনিক্যাল ধারা; এগুলোর একটি সুবিধা আছে। সুবিধাটা হচ্ছে, এই যে ধর্মীয় অনুভুতি, স্বাধীনতা এগুলোর বিষয়ে অপরাধের বিষয়টি আগে দণ্ডবিধিতে ছিল; এমন বহু (আদালতের) রায় আছে। যেখান থেকে ব্যাখ্যাগুলো নেওয়া যায়। আমি মনে করি, প্রশিক্ষণে (আইন প্রয়োগের বিষয়ে) জোর দেওয়া উচিত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার মামলাতে এ ধরনের ব্যাখ্যা আছে। এক্ষেত্রে যারা মামলা তদন্ত করেন এবং যারা মামলা করেন, আইনজীবীরা এই ব্যাখ্যার বিষয়ে কাজ করতে পারবেন।’
আলোচকদের উদ্দেশ করে আনিসুল হক বলেন, ‘আপনারা বলতে পারেন যদি ব্যাখ্যাটি জানেন, তাহলে আইনের মধ্যে আনছেন না কেন? এর উত্তর হলো যদি সেসব (ব্যাখ্যা) আইনের মধ্যে আনা হয়, তাহলে আইনটি অনেক বড় হয়ে যাবে। সেজন্যই আইনের ব্যাখ্যার বিষয়টি বিচার বিভাগের ওপর দেওয়া হয়েছে। আমাদের সৌভাগ্য যে আজকে এসব ব্যাখ্যার জন্য অন্য কোথাও যেতে হয় না, বই খুললেই পাওয়া যায়। এসবই প্রতিষ্ঠিত সিদ্ধান্ত।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটা যে উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল, সেটা যে রকম চলছে তাতে কিছু অপব্যবহার হয়েছে। এই আইনের প্রয়োজনীয়তা আছে, যা আপনারা সবাই স্বীকার করছেন। কিন্তু একটা গোষ্ঠী আছে, যারা এই আইনটিকে রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে প্রচার করে। আমি নিশ্চিতভাবে বলছি, তারা এই আইন নিয়ে জনগণের কাছে যায় না। তারা ওয়াশিংটন ডিসি, ব্রাসেলস এবং জেনেভাতে গিয়ে বলে এই আইনটা খারাপ। তারা এখানে বলে না। কারণ তারা জানে যে, এখানে বললে হালে পানি পাওয়া যাবে না। আমি বলব, এই আইনটি সংখ্যালঘুদের আঘাত রোধের জন্য নয়, এটি সারা দেশের জনগণের জন্য।
অনলাইন ডেস্ক :
জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করে জারি করা প্রজ্ঞাপন বাতিল করা হয়েছে। এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সন্ত্রাস-সহিংসতার সাথে সম্পৃক্ততার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যায়নি। সরকার বিশ্বাস করে, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ এর অঙ্গসংগঠন সন্ত্রাসী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত নয়।
তাই সরকার সন্ত্রাসবিরোধী আইন ২০০৯-এর ১৮ (১) ধারার ক্ষমতাবলে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ এর সব অঙ্গ সংগঠনকে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণাসংক্রান্ত ১ আগস্টের প্রজ্ঞাপন বাতিল করল।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ১ আগস্ট জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা ভারতে চলে যান। ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে সিএনজি-ট্রাক সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছে। ৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মল্লিকা সিএনজি গ্যাস পাম্প হতে গ্যাস ভরে সিএনজি চালক সড়কের উলটো পাশ দিয়ে সুলতানপুর অভিমুখে যাচ্ছিল। একটি ট্রাক ব্রাহ্মণবাড়িয়া অভিমুখে আসার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে ।
নিহত সিএনজি চালক মো. বায়জিদ মিয়া (১৪) ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের গজারিয়ার মো. শুক্কু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, সিএনজিটি গ্যাস নিয়ে সড়কের উল্টো পাশ দিয়ে সুলতানপুর দিকে যাচ্ছিল এসময় উল্টো পথ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে একটি ট্রাক যাওয়ার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই সিএনজি চালক মারা যান। পরে কিছু সংখ্যক এলাকার লোকজন একটি ট্রাক ধাওয়া করে চালকসহ ট্রাকটি আটক করে। কিন্তু যে ট্রাকটির সাথে সংঘর্ষ হয় সেটি আগেই পালিয়ে যায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ মোজাফফর হোসেন ঘটনার নিশ্চিত করে জানান, একজন নিহত হয়েছে ও একটি ট্রাকসহ চালক আটক করেছে এলাকার লোকজন। কিন্তু যে ট্রাকটির সাথে সংঘর্ষ হয় সেটি আগেই পালিয়ে যায় শুনেছি। তবে এ বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশ তদন্তের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।