চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে লায়নস ক্লাব অব ঢাকা নর্দানের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার গোর্কণ গ্রামে চার শতাধিক অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী ও দরিদ্র ১৫ জনের মাঝে সোলার বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ৩ আগস্ট শনিবার সকালে গোর্কণ সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গণে প্রধান অতিথি হিসেবে গেট এরিয়া লিডার পিডিজি কাজী সাইফুল ইসলাম এসব খাদ্য সামগ্রী ও সোলার লাইট বিতরণ করেন। খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে ছিলো চাল, ডাল, পেঁয়াজ, তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন সামগ্রী।
লায়নস ক্লাব অব ঢাকা নর্দানের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোহাম্মদ শরীফের সভাপতিত্বে ও সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা সৈয়দ সালাউদ্দিন মুকুলের সঞ্চালনায় খাদ্য সামগ্রী ও সোলার লাইট বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, মাল্টিপোল জেলা-৩১৫ এ-৩ এর বাংলাদেশের কাউন্সিল চেয়ারপার্সন লায়ন ফারহানা বক্স, জেলা গর্ভনর লায়ন সামসুল ইসলাম, লায়ন এস.কে বামরুল, লায়ন মোঃ জাকির হোসেন, লায়ন রিয়াজ বশির, আহমেদ কাজল, গোকর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহিন, গোকর্ণ সৈয়দ ওয়াল্লী উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) সনজিৎ কুমার দেব, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রফিজ মিয়া, প্রাছাসের সভাপতি অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন চৌধুরী শরীফ, বিশিষ্ট সমাজসেবক হুমায়ুন রেজা চৌধুরী। এসময় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
লায়নস ক্লাব অব ঢাকা নর্দানের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোঃ শরীফ জানান,লায়নস ক্লাব অব ঢাকা নর্দান জনসেবামূলক কাজ করে থাকে। অসহায় ও গরীব মানষের বিনামূল্যে চোখের চিকিৎসা, শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সহযোগিতা ছাড়াও ত্রাণ বিতরণসহ জনসেবামূলক কাজ করছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে নাসিরনগরে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিয়ন শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকালে উপজেলার চাতলপাড় ওয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ প্রাঙ্গনে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন, জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, ধর্মগ্রন্থ পাঠ এবং শান্তির প্রতীক পায়রা অবমুক্ত করণের মধ্য দিয়ে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এসময় বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধন ঘোষণা করেন উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল চন্দ্র চৌধুরী ।
সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্ম আহবায়ক প্রভাষক শাহাদাত হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির হিসেবে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম। এছাড়া প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাখাওয়াত হোসেন।
এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অসীম কুমার পাল, সাধারণ সম্পাদক মোঃ লতিফ হোসেন, চাতলপাড় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও চাতলপাড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ আব্দুল আহাদ ও চাতলপাড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবুল কাশেম ইদু মিয়া।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ালীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ লিয়াকত আব্বাস টিপু, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক রুবিনা আক্তার, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এইচএম শুভ সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক রাহুল রায়, হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক মিয়া, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মিজানুর রহমান, মোঃ রবিউল ইসলাম, চিত্তরঞ্জন দত্ত, গোকর্ণ ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ শাহজালালসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবীত হয়ে সবাইকে জনগণের সেবার মন মানসিকতা নিয়ে এগুতে হবে এবং স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এছাড়াও এ সময়ে তিনি জনগণের সামনে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম তুলে ধরেন।
সন্ধ্যার পর সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ ১নং চাতলপাড় ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখায় আমিনুল হক চৌধুরীকে সভাপতি ও আব্দুল মজিদকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে মাইশা আফরিন সুবর্ণা (১৪) নামের এক কিশোরী বিয়ের তিনমাসের মাথায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে কিশোরীর মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মাইশা আফরিন সুবর্ণা উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের বীরপাশা গ্রামের নাসির উদ্দিনের মেয়ে। নাসির উদ্দিন বলেন, তার কিশোরী মেয়ে সুবর্ণা অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পার্শ্ববর্তী বিন্নিঘাট এলাকার ইদ্রিস মিয়ার ছেলে মনির হোসেন (২২) তার মেয়েকে পছন্দ করতেন। পরে পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের টাকার জন্য তার মেয়ে সুবর্ণাকে অত্যাচার করতো মনির। বিয়ের সময় মনিরকে ১ লাখ টাকা যৌতুক দেওয়ার পর সে আরও যৌতুককের টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে তার মেয়েকে তালাক দিবে একথা বলেন মনির। সে কথা শুনে সুবর্ণা শনিবার বিকেলে শোবার ঘরের বাশের তীরের সাথে ওড়না পেচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। তিনি আরও বলেন, মনিরের চাপের কারণে তার মেয়ে সুবর্ণাকে বিয়ে দিতে হয়। মনিরের কারনে তার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
এ ব্যাপারে বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এক কিশোরী গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মরদেহ উদ্ধারের পর জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছি। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ হেলথ্ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশন নাসিরনগর উপজেলা শাখার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এবং সরাসরি প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। নির্বাচিত কমিটির আহবায়ক হলেন আলী আকরাম খন্দকার স্বপন, সদস্য সচিব ফজল ভূইয়া, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ ছোয়াব মিয়া।
গত ১৮ আগস্ট নাসিরগর উপজেলার হেলথ্ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশন এর নেতৃবৃন্দের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী আকরাম খন্দকার স্বপনের আহবানে এবং শরীফ রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন মোঃ ফিরোজ আহমেদ, ছোয়াব মিয়া, মাজহারুল হক, হালিমা বেগম, সোহেল রানা, জুলহাস শাহ, আলমাছ উদ্দিন, জহির উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, পলাশ দেবনাথ, বিজয় সূত্রধরসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
সকলের মতামতের ভিত্তিতে একটি শক্তিশালী আহবায়ক কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
আহবায়ক ও সদস্য সচিব, যুগ্ম আহবায়ক পদে একাধিক প্রার্থী থাকায় গোপন ভোটের মাধ্যমে আহবায়ক ও সদস্য সচিব নির্বাচন করা হয়।
আহবায়ক হিসেবে আলী আকরাম খন্দকার স্বপন ও সদস্য সচিব হিসেবে মোঃ ফজল ভূইয়াকে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়।
যুগ্ম আহবায়ক এর পদে একজন প্রার্থীর নাম প্রত্যাহার করায় মোঃ ছোয়াব মিয়া নির্বাচিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরের রতনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে জাল ভোটে বাধা দেওয়ায় পোলিং অফিসারকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় কেন্দ্রটিতে ভোটগ্রহণ কিছুটা ধীরগতিতে চলছে।
আজ ৮ মে বুধবার উপজেলা নির্বাচনের নাসিরনগরের রতনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। রতনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার পলাশ মজুমদার অভিযোগ করে বলেন, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হুমায়ূন কবির (চশমা প্রতীক) তার কয়েকজন সমর্থক নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করেন। এরপর তার সমর্থকরা জাল ভোট দিতে চাইলে কর্মরত পোলিং অফিসার ফয়সাল ইসলাম বাধা দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রার্থীর সমর্থকরা পোলিং অফিসারকে চড়-ধাপ্পড় মারতে থাকেন। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহাগ রানা জানান, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্তমানে ওই কেন্দ্রের পরিস্থিতি শান্ত আছে। ভোটগ্রহণও চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ছাত্রীদের উত্যক্তের ঘটনায় সাক্ষী হওয়ায় এক যুবক পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল ২১ এপ্রিল রবিবার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই যুবকের মৃত্যু হয়।
নিহত হুসাইন মুন্না উপজেলার রতনপুর গ্রামের পল্লী চিকিৎসক খুরশিদ আলমের ছেলে। গত বুধবার তাকে মারধর করে স্থানীয় ৫-৬ জন বখাটে।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত তিনজনের নাম জানা গেছে। তারা হলো– একই এলাকার মো. আল-আমিন, সাব্বির মিয়া ও মাসুম মিয়া।
স্থানীয়রা জানান, চাতলপাড় ইউনিয়নের ইকরা দারুল কুরআন বালিকা মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা আসা-যাওয়ার সময় স্থানীয় কিছু যুবক তাদের উত্যক্ত করত। প্রতিবাদ করায় মাদ্রাসার শিক্ষকদের হুমকি-ধমকিও দিয়েছে তারা। মাসখানেক আগে উত্যক্ত করার ঘটনায় অভিভাবক সুমন মিয়া সংশ্লিষ্ট পুলিশ ফাঁড়ি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। মুন্না ছিলেন ওই অভিযোগের দ্বিতীয় সাক্ষী।
ওই ঘটনার পর বুধবার মুন্নাকে স্থানীয় চকবাজারে মারধর করে ৫-৬ জন। এতে সে মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পায়। পরে প্রথমে তাকে কিশোরগঞ্জের ভাগলপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে রাজধানীর হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
ওই অভিযোগ তদন্ত করা পুলিশ কর্মকর্তা এসআই জাকির হোসেন অবশ্য জানিয়েছেন ভিন্ন কথা। তার দাবি, তদন্তে উত্যক্তের ঘটনার সত্যতা পাননি। পরে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে নিষ্পত্তি করা হয়। মিথ্যা সাক্ষী দেওয়ায় মুন্নাকে স্থানীয় আল-আমিন, মাসুম, সাব্বিরসহ কয়েক যুবক পিটিয়ে আহত করে বলে শুনেছেন।
তবে মুন্নার পরিবারের দাবি, হত্যার উদ্দেশেই মুন্নাকে মারধর করা হয়। পুলিশ অভিযুক্তদের পরিবারের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিয়ে তদন্ত ভিন্নখাতে নিয়েছে।
মাদ্রাসাটির শিক্ষক আরিফ বিল্লাহ উত্যক্তের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ মাদ্রাসার ছাত্রীদের প্রায় সময়ই বখাটেরা উত্যক্ত করে। এর আগে আল-আমিন ও মাসুম উত্যক্ত করলে তাদের পরিবার মুচলেখা দিয়ে ছাড়িয়ে নেয়। ফের উত্যক্ত করলে অভিভাবক সুমন লিখিত অভিযোগ দেন। এতে তিনি প্রথম ও মুন্না দ্বিতীয় সাক্ষী হন। সাক্ষী হওয়ায় মুন্নাকে হত্যার উদ্দেশে মারধর করা হয়।
অভিযোগকারী সুমন মিয়া বলেন, আমি লিখিত অভিযাগ দিলেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত আল-আমিনের বড় ভাই শফিক মিয়া জানান, উত্যক্ত করার বিষয়টি তিনি জানেন না। তবে বুধবার মুন্নার সঙ্গে তার ভাইয়ের কথাকাটাকাটি হয়েছিল বলে শুনেছেন।
নাসিরনগর থানা ওসি সোহাগ রানা বলেন, ইউএনও অফিসে দেওয়া লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে থানা তদন্ত করে। তবে অভিযোগের সত্যতা মেলেনি। এ নিয়ে দ্বন্দ্বে অভিযুক্তরা মুন্নাকে মারধর করতে পারে। তবে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ ময়নাতদন্ত ছাড়া বলা যাবে না।