চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। তবে ৫ আগস্ট সোমবার দুপুর ১২টার পর থেকে জেলা শহর উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, দুপুর ১২টার দিকে জেলা শহরের বিরাসার থেকে পাঁচ শতাধিক লোকজনের একটি মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
এ সময় মিছিলকারীরা শহরের ব্যাংক এশিয়া ভাংচুর করে। পরে শহরের বিভিন্ন স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ করে। দুপুর একটার দিকে সদর থানার সামনে রাখা তিনটি ভ্যানে আগুন ধরিয়ে দেয় তারা।
পরে মিছিলকারীরা জেলা শহরের কাজীপাড়া এলাকায় সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন শোভন, মুন্সেফপাড়া এলাকায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য রিদোয়ান আনসারী রিমো, মেড্ডা এলাকায় শহর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মঞ্জুরে মাওলা ফারানির বাড়ি ভাংচুর করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালত ও এর অধীন আদালতে এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে আইন কর্মকর্তা নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগ (জিপি-পিপি শাখা), বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গণ, ঢাকা এর স্মারক নং- সলিসিটর/ জিপি-পিপি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)-১৯/২০২৪ (অংশ-১)-২১০, তারিখ-১৮/১১/২০২৪খ্রি. মূলে উপ-সলিসিটর (জিপি-পিপি) সানা মোঃ মাহ্রূফ হোসাইন স্বাক্ষরিত এক পত্রে এই আইন কর্মকর্তা নিয়োগ প্রদান করা হয়। এতে সরকারি কৌঁসুলি (জিপি) (জেলা জজ আদালত) হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতির প্রবীন আইনজীবী মোঃ সিরাজুল ইসলাম (আবিদ)। গত ২৭ নভেম্বর বুধবার সাবেক জিপি অ্যাড. মোঃ ওয়াসেক আলী এর নিকট থেকে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তিনি।
দায়িত্বভার গ্রহণকালে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি সৈয়দ ফারুক, মোঃ জাকির হোসেন (৪), মোঃ ইউনুস সরকার, সহকারী সরকারি কৌঁসুলি আবুল কালাম, মোহাম্মদুল্লাহ্ প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অ্যাড. তাছলিমুল হক, অ্যাড. রেজাউল ইসলামসহ জেলা আইনজীবী সমিতির অন্যান্য আইনজীবীগণ।
তিনি এই দায়িত্ব পালনে সকল আইনজীবীসহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সর্বস্তরের জনগণের সার্বিক সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক আহবায়ক কমিটি গঠনের জের ধরে আজ ১২ আগস্ট শনিবার বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এসময় ৮-১০ জন আহত হয়।
শনিবার বিকেল চারটার দিকে জেলা শহরের পাওয়ার হাউজ রোড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জেলা বিএনপির পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়।
কমিটিতে জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ও জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান ও জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলামকে সদস্য সচিব করা হয়।
আহবায়ক কমিটির অপর ৩জন সদস্য হলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন ও সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান নূরে আলম সিদ্দিকী।
এদিকে শনিবার বিকেল চারটার দিকে জেলা শহরের পাওয়ার হাউজ রোড (কান্দিপাড়া আখড়ার মোড়) এলাকায় আরাফাত রহমান কোকোর জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও আহবায়ক কমিটির সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আহবায়ক কমিটির সদস্য জহিরুল হক খোকনের নেতৃত্বে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নেন।
একই সময়ে শহরের শিমরাইল কান্দি বিএডিসি (শেখ হাসিনা সড়ক) মোড় থেকে সদ্য ঘোষিত আহবায়ক কমিটির সদস্য সচিব মোঃ সিরাজুল ইসলাম সিরাজের নেতৃত্বে নব-ঘোষিত কমিটির পক্ষে একটি আনন্দ মিছিল বের হয়ে কালীবাড়ি মোড়ের দিকে আসার পথে পাওয়ার হাউজ রোডের আখড়ার মোড়ে পৌছলে হঠাৎ করে দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়।
এ সময় উভয় পক্ষের নেতা-কর্মীরা লাটিসোটা ও বাঁশ নিয়ে একে অপরকে উদ্দেশ্য করে ইট-পাথর নিক্ষেপ করে। প্রায় ২০-২৫ মিনিট চলে উভয়পক্ষের মধ্যে ইট-পাটকেল বিনিময়। এ সময় হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও জহিরুল হক খোকনের অনুসারীরা সদ্য ঘোষিত কমিটির সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম ও বিএনপি নেতা (এই কমিটি ঘোষণার মূলহোতা) কবির আহমেদ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন শ্লোগান দেন। দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার সময় উভয়পক্ষের ৮-১০জন নেতা-কর্মী আহত হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছলে উভয়পক্ষের নেতা-কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। এ সময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একজনকে আটক করে। এ সময় বিএনপির নেতা-কর্মীরা অভিযোগ করে বলেন, সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের বরিশল গ্রামের বাসিন্দা আবদুর রহমান সানি লন্ডনে বসবাসরত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ব্যক্তিগত সহকারী। তার প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে সানির বড় ভাই এক সময়ের আখাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক কবির আহমেদ ভূঁইয়া (বর্তমানে বিএনপি নেতা) এই বিতর্কিত কমিটি করেছেন।
এ ব্যাপারে ৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক আহবায়ক কমিটির আহবায়ক আবদুল মান্নান বলেন, আমি ঢাকায় অবস্থান করছি। নতুন কমিটি দেয়ায় আনন্দ মিছিল হয়েছে বলে শুনেছি। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা আমি জানি না।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান আহবায়ক কমিটির সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি বলেন, আরাফাত রহমান কোকোর ৫৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নেতা-কর্মীরা পাওয়ার হাউজ রোডে কেক কাটার আয়োজন করে। সেখানে সবাইকে উপস্থিত হতে বলা হয়েছে। কিন্তু কেউ কেউ আসেনি। আহবায়ক কমিটির ঘোষণা করায় একটি পক্ষ আনন্দ মিছিল ও সংবর্ধনার আয়োজন করে। আমাদেরকে উদ্দেশ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসাইন বলেন, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। এ সময় একজনকে আটক করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন দিনব্যাপী জেলা ফল মেলা শুরু হয়েছে। আজ ১৯ জুন বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলা পরিষদের হল রুমে প্রধান অতিথি হিসেবে তিন দিনব্যাপী ফল মেলার উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মাহমুদা আক্তার।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক ড. মোস্তফা ইমরান হোসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়া, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মুনসী তোফায়েল হোসেন, উপ-পরিচালক (শস্য) মইনুল হক সরকার, সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শাহানা বেগম, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ জিল্লুর রহমান রাশেদ, সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ নুরুল মাহমুদ ভূইয়া, অতিরিক্ত কৃষি অফিসার সালমা সুলতানা প্রমুখ।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মাহমুদা আক্তার বলেন, দেশী ফল বেশি করে খেতে হবে, তাই বেশি করে দেশী ফলের গাছ লাগাতে হবে। বেশি করে গাছ লাগালে যেমন ফল পাওয়া যায়, তেমনি করে পরিবেশের ভারসাম্যও ঠিক থাকবে। বর্তমান প্রজন্ম অনেক দেশী ফলের নাম জানে না, তাই বেশি করে ফলের গাছ লাগাতে হবে, যাতে করে তাদের বিভিন্ন ফলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে পারা যায়। তিনি আরো বলেন, ভাত আমাদের প্রধান খাদ্য। ভাতের পাশাপাশি বেশি করে ফলও খেতে হবে। তাই বেশি করে ফলের গাছ লাগাতে তিনি কৃষকদের কাছে অনুরোধ করেন। আগামী ২১ জুন শনিবার পর্যন্ত ফল মেলা চলবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
একটি নান্দনিক সাহিত্য সংকলন-‘তিতাস পাড়ের পদ্য পাতায় পদ্মাসেতু’র মোড়ক উন্মোচন হলো।
আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। এসময় মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সাহিত্য একাডেমির সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, অধ্যাপক-লেখক মানবর্দ্ধন পাল, অধ্যক্ষ বিভূতি ভুষণ দেবনাথ, কবি মনির হোসেন, কবি আমির হোসেন, কবি হেলাল উদ্দিন হৃদয়, কবি রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস, কবি মনিরুল ইসলাম শ্রাবণ প্রমুখ।
এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক মেয়র মো. হেলাল উদ্দিন, সহসভাপতি হাজী মো. হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা বারের পিপি এডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন প্রমুখ।
এসময়, গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীকে আমি সালাম ও শুভেচ্ছা জানালাম।
এসময় তিনি পৃথিবীর বুকে বাংলার গর্ব পদ্মাসেতু নিয়ে এই বিশেষ সংকলনের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন দুই বাংলার খ্যাতিমান ও জনপ্রিয় বাচিকশিল্পী মো. মনির হোসেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দেয়া সকল রিকসার লাইসেন্স বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা রিকসা শ্রমিক ইউনিয়ন (চট্ট-২৫৩০)। পাশাপাশি প্রকৃত রিকসা শ্রমিকদের মাঝে এই লাইসেন্স প্রদানের আহবান জানানো হয়।
আজ ৩ নভেম্বর রবিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচিতে এ ঘোষণা দিয়েছেন নেতৃবৃন্দ। সংগঠনের সভাপতি রফিক ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তারিকুর রউফ, সংগঠনের উপদেষ্টা সাচ্চু মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শাহেদ মিয়া, সহ সম্পাদক রমজান মিয়া অর্থ সম্পাদক জাকির হোসেন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক রিকসার লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করা হয়নি। সিন্ডিকেট করে পছন্দের ও দলীয় ব্যক্তিদের নামে-বেনামে লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। যার ফলে প্রকৃত রিকসা শ্রমিকরা লাইসেন্স থেকে বঞ্চিত হয়েছে। সব লাইসেন্স বাতিল করে প্রকৃত রিকসা শ্রমিকদের মাঝে লাইসেন্স প্রদান করতে হবে। অন্যথায় পৌরসভা ঘেরাও সহ কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছে।