চলারপথে রিপোর্ট :
দেশের চলমান পরিস্থিতিতে জেলার শান্তি-শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য জেলাবাসীর প্রতি আহবান জানিয়েছেন জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
আজ ৬ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে পৃথক সময়ে দুর্বৃত্তদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রেসক্লাব পরিদর্শনে এসে জেলা বিএনপির দুইপক্ষের নেতারা এ আহবান জানান।
দুপুর ১টার দিকে প্রেসক্লাব পরিদর্শনে আসেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান কচি ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক জহিরের নেতৃত্বে জেলা বিএনপির একটি অংশ।
এসময় তারা সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে বলেন, সাংবাদিকরা জাতির বিবেক। তারা পেশাদারিত্বের সাথে সাংবাদিকতা করেন।
এ সময় তারা বলেন, প্রেসক্লাব সকলের। প্রেসক্লাবে হামলা কারো কাম্য নয়। নেতৃবৃন্দ প্রেসক্লাবে হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেন, আমরা মঙ্গলবারের জেলা বিএনপির বিজয় মিছিল বাতিল করেছি। এ সময় নেতৃবৃন্দ বলেন, আজকে ছাত্র সমাজ জাতিকে স্বৈরাচারের হাত থেকে মুক্ত করেছে। সাংবাদিকদের স্বধীনভাবে তাদের কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছে। বক্তারা সরকারি স্থাপনা, প্রতিপক্ষের নেতা-কর্মীদের বাড়ি এবং সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালিয়ে কেউ যাতে অরাজকতা সৃষ্টি করতে না পারে সে জন্য জেলা বিএনপির সকল নেতা-কর্মীকে সজাগ থাকার আহবান জানান।
দুপুর দেড়টার দিকে প্রেসক্লাবে আসেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ সিরাজুল ইসলাম সিরাজের নেতৃত্বে বিএনপির অপর অংশ।
এ সময় তিনি বলেন, জনগণের কাঙ্ক্ষিত বিজয় যাতে কেউ নস্যাৎ করতে না পারে সেজন্য জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীদেরকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কেউ যাতে সরকারি স্থাপনা ও আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীদের বাড়ি-ঘরে হামলা করতে না পারে সেজন্য শহরের প্রতিটি ওয়ার্ডে দলের সকল নেতাকর্মী সজাগ থাকার আহবান জানান। জনসচেতনা বৃদ্ধির জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে শহরে মাইকিং করা হচ্ছে। তিনি বিশেষ করে কেউ যাতে সংখ্যালঘুদের বাড়ি-ঘর, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা করতে না পারে সেজন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের খেয়াল রাখার আহবান জানান। নেতৃবৃন্দ পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে জেলায় কর্মরত বিভিন্ন সাংবাদিকের উপর হামলা ও প্রেসক্লাবে হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয় তছনছ করেছে চোরেরা। গত শনিবার বিকেলে শহরের হালদারপাড়ায় অবস্থিত জেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অফিসের কেয়ারটেকার দীপ্ত চক্রবর্তী ওরফে জনি বাদি হয়ে শনিবার রাতে সদর মডেল থানায় একটি জিডি করেছেন।
জিডিতে উল্লেখ করা হয়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সদর আসনের সংসদ সদস্য র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের অফিস ত্যাগ করার পর বিকেল ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে অজ্ঞাতনামা চোরেরা অফিস কক্ষের পেছনের বারান্দার গ্রীলে থাকা এসএস পাইক ফাঁক করে অফিসে প্রবেশ করে। পরে চোরেরা পিছনের দরজার ছিটকারি ভেঙ্গে বিভিন্ন রুমে প্রবেশ করে ও কার্যালয়ে থাকা সভাপতির কক্ষ ( সংসদ সদস্য মোকতাদির চৌধুরী) কক্ষ তাঁর ব্যক্তিগত ড্রয়ার এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তছনছ করে।
এ সময় কার্যালয়ের ৪ নম্বর কক্ষে থাকা অফিসের কেয়ারটেকার ভেতরে থাকা দীপ্ত চক্রবর্তী ওরফে জনি ও অফিসের পিয়ন মোঃ ছাদেকুল ইসলাম শব্দ পেয়ে সভাপতির কক্ষের দিকে গিয়ে দেখেন কক্ষটি ভেতর থেকে বন্ধ। তখন অফিসের পিয়ন পেছনের বারান্দায় গিয়ে দেখতে পান গ্রীলের এসএস পাইপ ফাঁক। পরে তারা অফিসের বিভিন্ন রুম ঘুরে জিনিসপত্র তছনছ অবস্থায় দেখতে পান।
পরে তারা বিষয়টি জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সদর আসনের সংসদ সদস্য র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে জানালে সভা শেষে সন্ধ্যা ৭টার দিকে অফিসে এসে অফিসে জিনিসপত্র তছনছ অবস্থায় দেখতে পান ও সদর থানার পুলিশকে বিষয়টির আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন।
এ ব্যাপারে জিজিতে থাকা স্বাক্ষী ও জেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সুজন দত্ত বলেন, এটি পরিকল্পিত ঘটনা। তিনি এই ঘটনার সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে ও সভাপতির কক্ষের জিনিসপত্র ও মালামাল তছনছ করা হয়েছে তবে কোন কিছু চুরি হয়নি। কারা এমন কাজ করেছে সেখানে থাকা সিসিটিভির ফুটেজের মাধ্যমে বের করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, অভিযোগটি কিছু সংশোধন করে মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হবে।
স্টাফ রিপোর্টার:
যথাযোগ্য মর্যাদা ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫১তম মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। বিজয়টি উপলক্ষে শুক্রবার প্রথম প্রহরে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে স্থানীয় ফারুকী পার্কের শহীদ স্মৃতিসৌধে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা করা হয়। পরে রাষ্ট্রীয় সালামের মধ্য দিয়ে ৭১এর বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পরে শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। জেলা প্রশাসনের পক্ষে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, জেলা পুলিশের পক্ষে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদের পক্ষে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার। পরে পর্যায়ক্রমে পৌর সভার পক্ষে মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেডক্রিসেন্ট ইউনিটসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগন শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন করে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে আমরা যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছি। আমরা সকলের সহযোগীতা নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে চাই। সে লক্ষ্যেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার কাজ করছে।
শহীদ স্মৃৃতি সৌধে পুষ্পস্তক অর্পন শেষে সকাল ৮টায় স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম। পরে কুচকাওয়াজ, শিক্ষার্থীদের ডিসপ্লে, ঐতিহ্যবাহী মোরগ লড়াই প্রতিযোগীতা, কারাতে প্রতিযোগীতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দ্রুতগতির মোটর সাইকেলের ধাক্কায় নিলুফা আক্তার (৫০) নামে এক মহিলা নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯ টায় বিরাসার-লালপুর আঞ্চলিক সড়কের সদর উপজেলার নাটাই এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত নিলুফা সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের নাটাই গ্রামের সফর বাড়ির আকবর মাস্টারের স্ত্রী।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, রাত ৯টার দিকে নিলুফা আক্তার বাড়ি থেকে বের হয়ে সামনের দিকে যাওয়ার পথে হঠাৎ দ্রুতগতির একটি মোটর সাইকেল তাকে ধাক্কা দিয়ে চলে যায়। স্থানীয়রা নিলুফাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, ঘাতক মোটর সাইকেল চালককে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস-২০২৫’ উদযাপন উপলক্ষে অগ্নিকাণ্ড বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১০ মার্চ সোমবার দুপুর ১টার দিকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সামনে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এ মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। অগ্নিকাণ্ড বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন মো. মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিরাচাল নিউটন দাস, জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আবাসিক চিকিৎসক ডঃ কাজী সানজিদা হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিরাচাল নিউটন দাস জানান, যারা ভবন তৈরি করবেন তারা অবশ্যই বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড অনুসরন করে ভবন তৈরি করবেন। সচেতন হলে যে কোন দুর্যোগ অনেকাংশে কমে আসবে।
জেলা ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, দুর্যোগের পূর্বভাস প্রস্তুতি বাঁচায় প্রাণ ক্ষয়ক্ষতি” এই প্রতিবাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে এই মহড়া। দুর্যোগে ক্ষতিগহ মানুষকে যত তাড়াতাড়ি ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারি এটাই আমাদের উদ্দেশ্য। জনগন সচেতন হলে যে কোন দুর্যোগ থেকে খুব সহজে রক্ষা পাওয়া যায়। সাধারণ মানুষকে সচেতন করতেই এই মহড়া। পরে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠিত হয় অগ্নিকান্ড বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি মহড়া। এতে জেলা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিয়নের সদস্যরা অংশ গ্রহন করেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মধ্যপাড়া দিঘীরপাড় এলাকাবাসীর উদ্যোগে আজ ৫ জানুয়ারি রবিবার মধ্যপাড়া দিঘীরপাড় জামে মসজিদ সংলগ্ন মাঠে ১৩তম বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। বাদ আছর হতে উক্ত ইসলামী মহাসম্মেলনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া এর মুহাদ্দিস আল্লামা আব্দুল মালেক এর সভাপতিত্বে উক্ত সম্মেলনে প্রধান অতিথি থাকবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া এর মুহাদ্দিস আল্লামা মুফতি সিবগাতুল্লাহ নূর।
প্রধান আকর্ষণ থাকবেন ঢাকা নারায়নগঞ্জের জামিয়া দায়েমিয়া ফতুল্লা এর মুহতামিম হযরত মাও: কামাল উদ্দিন দায়েমী। বিশেষ অতিথি থাকবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া আল বাতুল মাদ্রাসা কলেজপাড়া এর মুহাদ্দিস মুফতি তোফায়েল আহমদ নোমান। বিশেষ বক্তা থাকবেন মৌলভীপাড়া জামে মসজিদের খতিব মুফতি জাকারিয়াসহ তাশরিফ আনবেন দেশ বরেণ্য ওলামা-মাশায়েখ ও ইসলামী চিন্তাবিদগণ। সহ-সভাপতিত্ব করবেন মধ্যপাড়া দিঘীরপাড় জামে মসজিদের খতিব মুফতি তাফাজ্জুল হক।
মাহফিল পরিচালনা করবেন হাফেজ মাওঃ খালেদ সাইফুল্লাহ, হাফেজ তাহসিন আহমদ, হাফেজ খালেদ সাইফুল্লাহ। উক্ত মাহফিলের উপস্থিত থেকে দ্বিন ও আখেরাতের অশেষ নেকী হাসিলের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মধ্যপাড়া আলোকিত দিঘীরপাড় সামাজিক সংগঠন।