চলারপথে রিপোর্ট :
ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্মবিরতির কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাত্রী পারাপার কার্যক্রম চার ঘন্টা ছিল।
আজ ৭ আগস্ট বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে যাত্রী পারাপার কার্যক্রম বন্ধ করে দেয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ। এতে আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে ভারতগামী প্রায় ১শ যাত্রী আটকা পড়ে। এতে দূর- দুরান্ত থেকে আসা যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েন। তবে বেলা ১ টার দিকে ভারতীয় নাগরিক এবং চিকিৎসাজনিত জরুরি কাজে যাওয়া যাত্রীদের ইমিগ্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করে পাঠানো হয়। তবে ট্যুরিস্ট ভিসা ও বিজনেস ভিসার যাত্রী পারাপার কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
কুমিল্লা থেকে আসা জান্নাত বেগম বলেন, আমার স্বামী ক্যান্সারে আক্রান্ত। চিকিৎসার জন্য ভারতে যাব। বিকেল ৪ টায় বিমানে উঠার সময়। সেজন্য সকাল ৯ টায় আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে আসি। আমাদেরকে বার বার অপেক্ষার জন্য বলা হয়। এতে আমাদের সময় যেমন নষ্ট হয়েছে, তেমনি দুর্ভোগও পোহাতে হয়েছে। কুমিল্লার ফরিদ উদ্দিন তার স্ত্রীকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ভারতে যাওয়া জন্য অপেক্ষা করছেন।
তিনি জানান, দেশের এমন পরিস্থিতিতে গাড়ি ভাড়া দ্বিগুণ দিয়ে সকাল ১০টায় ইমিগ্রেশনে এসে জানতে পারেন পুলিশের কর্মবিরতি চলছে। অসুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে এখন তিনি বিপাকে পরেন।
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. খায়রুল আলম জানান, সারাদেশে থানায় হামলা হয়েছে, অনেক পুলিশ সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে। বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় আছেন পুলিশ সদস্যরা। এর ফলে নিরাপত্তা নিশ্চিকরণসহ বিভিন্ন দাবিতে পুলিশ সদস্যরা কর্মবিরতি পালন করেছি। তবে বেলা ১ টার পর ভারতীয় নাগরিক এবং চিকিৎসা জনিত জরুরি কাজে যাওয়া যাত্রীদের পাঠানো হয়েছে। এখন আর কোন যাত্রী আটকা নাই। তবে বাংলাদেশী যাত্রীদেও মধ্যে শুধুমাত্র গুরুতর অসুস্থ মেডিকেল ভিসাধারী যাত্রীদেও ভারত গমনের সুযোগ দেয়া হচ্ছে। ট্যুরিস্ট ভিসা ও বিজনেস ভিসার যাত্রী পারাপার বন্ধ রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে ভ্রমণ কর জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে কাস্টমস ভবনে সোনালি ব্যাংক বুথে কর্মরত উত্তম চক্রবর্তী, কাস্টমসের উপ-পরিদর্শক জয়নাল আবেদীন ও বিমল চন্দ্র দাসের যোগসাজশে ভারতগামী যাত্রীদের দেওয়া ভ্রমণ করের টাকা দীর্ঘদিন থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছেন। আর এতে করে সরকার বিপুল পরিমান হারাচ্ছে রাজস্ব।
জানা যায়, আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে প্রতিদিন যাত্রী পারাপার হয় ৮০০ থেকে ১ হাজার জন। এসময় ভারতগামী যাত্রী প্রতি ১ হাজার টাকা ভ্রমণ কর পরিশোধ করতে হয়।
অভিযোগ উঠেছে, যাত্রীদের সেই অর্থ জালিয়াতির মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে এই অসাধু চক্র। এই চক্রটি ইমিগ্রেশনে জমা দেওয়া ভ্রমণ করের রশিদ সংগ্রহ করে পুনরায় অন্য যাত্রীকে দিয়ে দিচ্ছে ফলে রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
অনুসন্ধানে জানা যায়, গত ২ ফেব্রুয়ারি এপথে ৫ জন ভারতীয় নাগরিক ভারত ফেরার পথে ভ্রমণ ট্যাক্সের রশিদে পাসপোর্ট নম্বর দেখে ইমিগ্রেশন পুলিশের সন্দেহ হয়। পরে রশিদসহ ওই ৫ ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়। কারণ তাদের ভ্রমণ করের রশিদে বাংলাদেশী পাসপোর্ট নম্বর দেওয়া ছিলো। যদিও পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এর আগেও এমন জালিয়াতি রশিদ ধরা পরলেও ওই চক্রের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই।
কাস্টমসের উপ-পরিদর্শক জয়নাল আবেদীনকে ফোন করা হলে তিনি একটি অনুষ্ঠানে আছেন বলে ফোন কেটে দেন। আর বিমল চন্দ্র দাসের ফোনে একাধিক বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
আখাউড়া ইমিগ্রেশন ইনচার্জ হাসান আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারবো না। বিষয়টি আমার জানা নেই। ৫জন যাত্রী আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাদের সামান্য সমস্যা ছিলো। সমস্যা সমাধানের পর তারা চলে গেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় অগ্নিবীণা রেলওয়ে মুক্ত স্কাউট গ্রুপের ৩০ বছর পূর্তি ও ৩১ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আলোচনা সভা, লগো উন্মোচন ও কেক কেটে আনন্দ উদযাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে ১৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার সন্ধ্যায় আখাউড়া রেলওয়ে কুমার পাড়া কলোনীস্থ গ্রুপ কার্যালয় বর্ণিল সাজে সাজানো হয়।
কার্যালয় চত্বরে শিক্ষক, সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি ও স্কাউটদের অংশগ্রহণে আনন্দঘন পরিবেশে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীয় পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আসাদুজ্জমান খান। প্রধান অতিথি ছিলেন রেলওয়ে জেলা স্কাউটস এর সহ-সভাপতি ও রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মোঃ রাকিব উদ্দিন খান খাদেম, বিশেষ অথিথি ছিলেন আখাউড়া পৌরসভার কাউন্সিলর মোঃ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ইমরান, রেলওয়ে জেলা স্কাউট সম্পাদক এস. কে. খাদেম সেলিম।
অনুষ্ঠানের শুরুতে গ্রুপের প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ ৩০ বছরের কার্যক্রম তুলে ধরে স্বাগত বক্তব্য রাখেন গ্রুপের সম্পাদক মোহাম্মদ হালিম। তিনি জানান, ১৯৯৪ সালে মোস্তাক আহমেদ খাদেম টিটু অগ্নিবীণা রেলওয়ে মুক্ত স্কাউট গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। গ্রুপটি রেলওয়ে অঞ্চলে সুনামের সাথে স্কাউটিং কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এ গ্রুপের সদস্যরা বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় পুরস্কার অর্জন করেছে। তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন গ্রুপের সহ সভাপতি সাংবাদিক হান্নান খাদেম, শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের প্রভাষক সামসুল আরেফিন, রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ সেলিম, সাংবাদিক জুটন বনিক, সুর্য সৈনিক স্কাউটের সহ সভাপতি সমীর চক্রবর্তী, রেলওয়ে জেলা স্কাউট সাবেক সম্পাদক আহসান কবির লিটন, সাংবাদিক নাজমুল আহমেদ রনি, যুবলীগ নেতা তারেক আহমেদ সজল, অভিভাবক জামাল আহমেদ প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আব্দুল করিম চৌধুরী রাসেল।
বক্তারা বলেন, যে কোন একটি সংগঠনের জন্য ৩০ বছর পূর্ণ করা অত্যন্ত দূরুহ কাজ। অগ্নিবীণা রেলওয়ে মুক্ত স্কাউট গ্রুপ সুনাম ও দক্ষতার সাথে তাদের সাফল্য অর্জন করেছে। বক্তারা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা লন্ডন প্রবাসী উডব্যাজার মোস্তাক আহমেদ খাদেম টিটুসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রশংসা করেন। আগামী দিনে স্কাউটিং কার্যক্রম আরও বেগবান করে ছাত্রছাত্রীকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলে সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে ভূমিকা রাখার আহবান জানান।
আলোচনা শেষে গ্রুপের নতুন লগো উন্মোচন করা হয় এবং কেক কাটা হয়।
দাফন সম্পন্ন
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরের লক্ষীমুড়া গ্রামের নিহত হারুন মিয়ার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় মনিপুর বন্দরবাজার বালুর মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় স্থানীয় হারুন মিয়ার আত্মীয় স্বজনসহ সহস্রাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করে। এর আগে শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে হারুন মিয়া নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। পরদিন দুপুরে ময়নাতদন্তের পর হারুন মিয়ার মরদেহে এসে পৌঁছায় তার নিজ এলাকায়। মরদেহ পৌঁছার পর থেকেই স্থানীদের ভিড় বাড়ে তার বাড়িতে। এরপর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ, পত্তন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা হৃদয় আহমেদ জালাল, সাবেক মেম্বার সেলিম মিয়া, হোসেন মিয়া, মাওলানা সিরাজ আকরামসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা। নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়া হত্যার শিকার হয়েছে। আমার চাচার হত্যার সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানাই।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, শান্তিপূর্ণ ভাবে হারুন মিয়ার জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। এলাকায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। অভিযুক্ত আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে তিনি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরকারের নতুন মন্ত্রিসভায় আবারও আইন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (আখাউড়া-কসবা) আসনের সংসদ সদস্য আনিসুল হক।
আজ ১১ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মন্ত্রিপরিষদ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, আনিসুল হক বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, জাতীয় চারনেতা হত্যা মামলার প্রধান কৌশলী। এ ছাড়া, বিডিআর হত্যা মামলা, দুদকের মামলাসহ রাষ্ট্রীয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ মামলা পরিচালনা করেছেন। ক্লিন ইমেজের মানুষ হিসেবে পরিচিত আনিসুল হক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
আনিসুল হকের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার পানিয়ারুপ গ্রামে। তিনি সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী। আনিসুল হকের প্রয়াত পিতা সিরাজুল হক ওরফে বাচ্চু ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারের ঘনিষ্ঠজন। আনিসুল হকের বাবা-মা দু’জনই মুক্তিযোদ্ধা।
চলারপথে রিপোর্ট :
নতুন কারিকুলাম সম্পর্কে শিক্ষকদেরকে সুস্পষ্ট ধারনা প্রদানের উদ্দেশ্যে আখাউড়া উপজেলায় ডিসেমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিম আওতায় শ্রেণী শিক্ষকগণের ৭ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে আজ ১৮ ডিসেম্বর সোমবার থেকে পৌরশরের নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। উপজেলার ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৭টি দাখিল মাদ্রাসার ৩১২ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছে।
১০ টি বিষয়ে বিষয় ভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ৩০ জন মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ করাবেন। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪ টা পর্যন্ত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তারের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন একাডেমিক সুপার ভাইজার কফিল উদ্দিন মাহমুদ, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবব্রত বনিক, সহকারী প্রধান শিক্ষক কাজী মোঃ ইকবাল, তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ সাজ্জাত হোসেন প্রমুখ।
প্রশিক্ষণগ্রহণকারী শিক্ষক জিয়াউল হক উজ্জল বলেন, এ প্রশিক্ষণ আমাদের অনেক সহায়ক হবে। বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক মাস্টার ট্রেইনার ইমতিয়াজ উল কবির বলেন, প্রশিক্ষণগ্রহণার্থী শিক্ষকরা নতুন কারিকুলামকে ভালোভাবে গ্রহণ করছে। এটি একটি ভালো উদ্যোগ বলে মনে করেন তিনি।
জানতে চাইলে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন বলেন, নতুন কারিকুলাম সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য বিষয় ভিত্তিক শ্রেণী শিক্ষকদেরকে সুস্পষ্ট ধারনা প্রদান করাই প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে।